চলারপথে রিপোর্ট :
কুমিল্লার হোমনায় পড়া না পারায় আব্দুল কাইয়ুম (১৫) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রের শরীরে গরম ইস্ত্রি দিয়ে ছ্যাঁকা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষসহ দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। গত ১৬ সেপ্টেম্বর উপজেলার চান্দের চর ইউনিয়নের নয়াকান্দি মমতাজিয়া আছমতিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় এ ঘটনা ঘটে। সোমবার কাইয়ুমের মা বিষয়টি জানার পর রাতে মাদ্রাসার দুই শিক্ষক ও তিন ছাত্রের বিরুদ্ধে হোমনা থানায় মামলা করেন। পরে রাতেই মাদ্রাসাটির শিক্ষক আতিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তবে অধ্যক্ষসহ বাকি শিক্ষকরা মাদ্রাসায় তালা লাগিয়ে পালিয়েছেন।
নির্যাতনের শিকার কাইয়ুম চান্দের চর গ্রামের প্রবাসী আব্দুল কাদিরের ছেলে। সে মাদ্রাসাটির হিফজ বিভাগের ছাত্র ছিল।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, পড়া না পারার ১৬ সেপ্টেম্বর রাত ১১টার দিকে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম, শিক্ষক আতিকুল ইসলাম ও তিন ছাত্র মিলে কাইয়ুমকে বেধড়ক মারধর করে। এক পর্যায়ে তার শরীরে ইস্ত্রি দিয়ে ছ্যাঁকা দেওয়া হয়। পরে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এর মধ্যে সোমবার দুপুরে কাইয়ুমের জন্য মাদ্রাসায় খাবার নিয়ে যান মা হাফেজা বেগম। সেখানে তার অবস্থা দেখে জিজ্ঞেস করলে কাইয়ুম ঘটনা মাকে জানায়। পরে তিনি কাইয়ুমকে বাড়ি নিয়ে আসেন এবং এলাকার গণ্যমান্যদের জানান। বিকেলে কাইয়ুমকে হোমনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
হাফেজা বেগম বলেন, মাদ্রাসায় যারা আমার ছেলেকে নির্যাতন করেছে সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। আমার মতো যেন কোনো মাকে এভাবে সন্তানের অবস্থা দেখে চোখের পানি ফেলতে না হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আব্দুস ছালাম সিকদার জানান, ছেলেটির ক্ষত বেশ বড়। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য মঙ্গলবার রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।
হোমনা থানার ওসি জয়নাল আবেদীন বলেন, মামলার এক আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
অনলাইন ডেস্ক :
সরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নীতিমালা অনুযায়ী সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এন্ট্রি (প্রবেশ) শ্রেণিতে এবং আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে নবম শ্রেণি পর্যন্ত সব শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে। গতকাল ৯ অক্টোবর বুধবার এ নীতিমালা প্রকাশ করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। ‘জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০’ অনুযায়ী ৬ বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে কাক্সিক্ষত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। যেমন: ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে অর্থাৎ, সর্বনিম্ন জন্ম তারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত। সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ, জন্ম তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত। পরবর্তী শ্রেণিগুলোতে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ ৫ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে। নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষাবর্ষ হবে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতি শ্রেণির শাখায় শিক্ষার্থী সংখ্যা হবে সর্বোচ্চ ৫৫ জন।
ভর্তি কমিটি:
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য ঢাকা মহানগর ভর্তি কমিটিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালকের নেতৃত্বে, জেলাপর্যায়ে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) নেতৃত্বে, উপজেলাপর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) নেতৃত্বে ভর্তি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
ভর্তির তারিখ ও ফি:
কেন্দ্রীয়ভাবে ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠানের তারিখ ও সময় এবং আবেদন ফি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ নির্ধারণ করবে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) কেন্দ্রীয়ভাবে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করবে।
বিদ্যালয় পছন্দক্রম যেভাবে:
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আবেদনের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ৫টি বিদ্যালয়ে ভর্তির পছন্দক্রম দিতে পারবে। তবে ডাবল শিফট স্কুলে উভয় শিফট পছন্দ করলে দুটি পছন্দক্রম (দুটি বিদ্যালয় পছন্দক্রম) সম্পাদন হয়েছে বলে গণ্য হবে। বিদ্যমান অনলাইন ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়ায় আরও স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে যেকোনো একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করে নিশ্চিত করতে হবে। বিষয়টি সফটওয়ারে অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
অনলাইন ডেস্ক :
আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত আমরা ক্ষমতায় ছিলাম এবং আছি। আমাদের সময় ধারাবাহিকভাবে গণতন্ত্র অব্যাহত আছে। আমরা শিক্ষা, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান সব কিছুর জন্য কাজ করে মানুষের হৃদয় জয় করে তাদের ভোট পাই। আমাদের ভোট চুরির প্রয়োজন হয় না।
আজ ১ জানুয়ারি সোমবার বিকেলে ঢাকায় আওয়ামী লীগের নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। রাজধানীর ধানমণ্ডির কলাবাগান ক্রীড়া চক্র মাঠে জনসভাটি অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ।
বিএনপির অবস্থান প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে তারা নির্বাচন বর্জন করছে, বর্জন করাটা খুব স্বাভাবিক।
ভোট চুরি করতে পারে না, নির্বাচন করবে না। কারণ এর আগে তো ভোট চুরি করে অভ্যস্ত, চুরি করা ভোট দিয়েই তো তাদের সৃষ্টি। ক্ষমতা দখল, ক্ষমতা চুরি, ভোট চুরি এ ছাড়া তো তারা আর কিছু পারে না। সে জন্য নির্বাচন করতে চায় না, নির্বাচন বানচাল করবে।’
শেখ হাসিনা আরো বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া, নির্বাচন বন্ধ করার সাহস নেই। তবে তাদের অগ্নিসন্ত্রাসের ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে, এটা আমার কথা না, হাইকোর্টের আদেশ আছে, হাইকোর্টের রায় আছে যে ওই বিএনপি জিয়াউর রহমানের ক্ষমতা দখল অবৈধ, এরশাদের ক্ষমতা দখল অবৈধ। তারাই ভোট চুরি করে, তারাই ভোট চুরি ছাড়া জিততে পারে না। ২০০৮-এর নির্বাচনে সেটা প্রমাণিত সত্য।
এখন আবার তারা নির্বাচন বানচাল করতে চায়, কেন নির্বাচন বানচাল করবে?’
ঢাকায় ১৫টি নির্বাচনী আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি এই ১৫টা রত্ন আপনাদের সামনে তুলে দিলাম। তারা আপনাদের সেবা করবে, ঢাকার মানুষের সেবা করবে।’
জনসভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
অনলাইন ডেস্ক :
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থীদের কাছে মনোনয়নপত্রের প্রিন্ট কপি না চাওয়ার জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইন প্রণয়ন করে অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিলের বিধান আনলেও মাঠ কর্মকর্তারা তা না মানায় এমন নির্দেশনা দিল সংস্থাটি।
ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতোমধ্যে নির্দেশনাটি সকল রিটার্নিং কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছেন।
নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৩ এর বিধি ১৫ অনুযায়ী বাধ্যতামূলকভাবে অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিলের বিধান করা হয়েছে। অনলাইন মনোনয়নপত্র দাখিলের পর কোনো কোনো জেলা/উপজেলা হতে মনোনয়নপত্রের প্রিন্ট কপি প্রার্থীর নিকট হতে চাওয়া হচ্ছে, যা বিধি বহির্ভূত। উক্তরূপ বিধি বহির্ভূত প্রিন্ট কপি প্রদানে বাধ্য না করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
তবে বিধি অনুযায়ী বাছাইয়ের সময় হলফনামার মূল কপি অথবা কোনো তথ্য বা কাগজপত্র অপূর্ণ থাকলে তা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে অবহিত করা যেতে পারে।
বিধি ১৭ অনুযায়ী বাছাইয়ের সময় প্রার্থী বা প্রস্তাবকারী, সমর্থনকারী অথবা প্রার্থী কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির উপস্থিতির সুযোগ থাকলেও বাধ্যতামূলক নয়।
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপের মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।
এই ধাপের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।
দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল ২১ এপ্রিল শেষ সময়, মনোনয়নপত্র বাছাই ২৩ এপ্রিল, আপিল গ্রহণ ২৪-২৬ এপ্রিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ প্রতীক বরাদ্দ ২ মে। আর ১৬১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।
এই ধাপের নির্বাচনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভোটারের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি যেখানে সেখানে একাধিক সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োজিত থাকবেন।
চার ধাপের উপজেলা ভোটের পরবর্তী দুই ধাপের নির্বাচন ২৯ মে ও ৫ জুন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
দিনাজপুরের মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুই ফার্মেসিকে জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। আজ ২৬ আগস্ট শনিবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে চিকিৎসকদের জন্য দেওয়া ট্রায়াল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ রাখায় ১০ হাজার করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চালিয়ে জরিমানা করেন দিনাজপুর জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা সহকারী পরিচালক মমতাজ বেগম রুনী।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর জেলা সহকারী পরিচালক মমতাজ রুনী বলেন, ভোক্তার অভিযোগ ও তদারকির অংশ হিসেবে নিয়মিত অভিযান চলছে। অনিয়ম পেলে তথ্য দিয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানান তিনি।
অনলাইন ডেস্ক :
ঈদের ছুটি একদিন বাড়ানো হয়েছে। আগামী ২৭ জুন থেকে ঈদের ছুটি শুরু হবে। ফলে ২৭-৩০ জুন পর্যন্ত ছুটি ভোগ করতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। আজ ১৯ জুন সোমবার মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে বৈঠক সূত্র জানিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটি পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটি এক দিন বাড়ানোর সুপারিশ করেছিল। সরকারি ফোরামের সুপারিশের পাশাপাশি বেসরকারি ফোরাম যাত্রী কল্যাণ সমিতিও একদিন ছুটি বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিল।
২০২৩ সালের সরকারি ছুটির তালিকা অনুযায়ী, ২৮ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত ঈদুল আজহার সরকারি ছুটি। ১ জুলাই শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২৯ জুন ঈদুল আজহা উদযাপিত হতে পারে। ফলে সাধারণ ছুটি পড়বে চারদিন। আর একদিন বাড়ানো হলে সাপ্তাহিক ছুটিসহ তা পাঁচ দিন হবে। সোমবার সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা কমিটির সভাও অনুষ্ঠিত হবে।