বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণমানুষের নেতা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ।
শোক বার্তায় প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বেলাল, দপ্তর সম্পাদক শাহজাহান সাজু, পাঠাগার ও ক্রীড়া সম্পাদক এইচ.এম. সিরাজ, সংস্কৃতি ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক মোজাম্মেল চৌধুরী, কার্যকরী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ ও মীর শাহীন বলেন, বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী আল-মামুন সরকার ছিলেন একজন নির্লোভ রাজনীতিবিদ ও সাদা মনের মানুষ। তিনি আমৃত্যু মানুষের জন্য, দেশের জন্য কাজ করে গেছেন। তিনি ছিলেন সাধারণ মানুষের আপনজন। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য বিশেষ করে তিনি প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। এজন্য তিনি সমাজসেবায় রাষ্ট্রীয়ভাবে মানবকল্যান পদক লাভ করেছিলেন।
শোক বার্তায় প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ বলেন, আল-মামুন সরকারের সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিকদের ছিলো চমৎকার ও নিবিড় সম্পর্ক। তিনি ছিলেন একজন সাংবাদিক বান্ধব নেতা। তিনি সব সময় প্রেসক্লাবের পাশে ছিলেন। মৃত্যুর আগের দিন (রোববার) দুপুরেও তিনি জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধস্থল, গণহত্যা, বধ্যভূমি, শহীদ সমাধি এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি ফলক নির্মাণ ও বিভিন্ন সড়ক দ্বীপে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচত্বর স্থাপন বিষয়ে জেলা পরিষদের গ্রহণ করা বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন। শোক বার্তায় নেতৃবৃন্দ মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বলেন, তাঁর মৃত্যুতে জেলাবাসী একজন সৎ, নীতিবান ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদকে হারিয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট ইউনিট কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন (২০২৪-২০২৬) উপলক্ষে ইউনিটের প্রাক্তণ ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, সেক্রেটারি, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও যুব প্রধানদের সাথে যৌথ মতবিনিময় সভা আজ ১৪ জুলাই রোববার বিকাল ৪টায় জেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের চেয়ারম্যান মোঃ বিল্লাল মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন ইউনিট কার্যনির্বাহী সদস্য মেজর প্রফেসর ড. মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও, প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়াহিদ খান লাভলু, ইউনিটের ভাইস চেয়ারম্যান এড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এ বি এম তৈয়মুর, গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, প্রাক্তন সেক্রেটারি মোঃ উবায়দুল হক ওবায়েদ, এড. এমদাদুল হক চৌধুরী, সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এড. লোকমান হোসেন প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইউনিটের উপ-পরিচালক পঙ্গক কুমার সরকার।
ইউনিট সেক্রেটারী সাংবাদিক মোঃ শাহজাদা’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন কার্যনির্বাহী কমিটির প্রাক্তন সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আবু হোরায়রাহ, নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এম. সাইদুজ্জামান আরিফ, কার্যনির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি নিয়াজ মোঃ খান বিটু, সাবেক যুব প্রধান এস এম তৌফিক বেলাল, শাহজাহান সাজু, শেখ মাহবুবুর রহমান, সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য আলহাজ্ব মোঃ মিজানুর রহমান, মাশুকুল কবীর, মুক্তি খান, নদী পারভীন, সাবেক যুব প্রধান সৈয়দ আজিজুর রহমান, অলি আহাদ রতন, সালাউদ্দিন ভূঁইয়া, ফয়সল উদ্দিন ভূঁইয়া, সাহিদুল ইসলাম অপু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিট কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য এডভোকেট ইফতেখার বারী তানভীর, মোঃ নাজির হোসেন ভূঁইয়া, খন্দকার রায়হান।
সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট ইউনিট কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন (২০২৪-২০২৬) আয়োজনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়।
এ সময় ইউনিটের চেয়ারম্যান ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ বিল্লাল মিয়া সভাপতির বক্তব্যে বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট এর একটি উৎসবমূখর নির্বাচন করার জন্য আমরা সকলের সহযোগিতা চাই। আসুন আমরা সকলে সম্মিলিতভাবে কাজ করে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সুন্দর উৎসবমূখর নির্বাচন আয়োজনের ব্যবস্থা করি।
মতবিনিময় সভাশেষে ইউনিট কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট ইউনিট কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন (২০২৪-২০২৬) আয়োজনে ইউনিটের সকল আজীবন সদস্যদের আইডি কার্ড বানানো এবং ভোটার তালিকা হালনাগাদ আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে প্রস্তুত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এই কাজে যুব রেড ক্রিসেন্ট সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান যুব রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের কার্যক্রম নিষ্ক্রিয় থাকায় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সকল সদস্যের উপস্থিতিতে একটি নতুন যুব রেড ক্রিসেন্ট কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় এবং রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের নতুন আজীবন সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম বেগবান করার সিদ্ধান্ত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসকের কাছে স্বারকলিপি প্রদান করেছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা।
আজ ৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বিভিন্ন স্কুলের প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষক অংশ গ্রহণ করেন। মানববন্ধন চলাকালে বৈষম্য নিরসনে প্রাথমিক শিক্ষক সমন্বয় পরিষদের সমন্বয়ক মোঃ মনির হোসেনের সভাপতিত্বে ও সমন্বয়ক মোঃ লোকমান হোসেনের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন প্রধান শিক্ষক মোঃ কাউসার, শাহাদাত হোসেন, মোহাম্মদ টিপু, রুবি জাহান, বিল্লাল হোসেন, সহকারী শিক্ষক মোঃ মনির হোসেন, আমরিনা বেগম, মোঃ খালেদ হাসান, মোঃ সাদেকুর রহমান, মোঃ লোকমান হোসেন, জাহানার বেগম, মাসুদ মিয়া, মোঃ শাহজালাল, সুমন সেন গুপ্ত, মোঃ জাহাঙ্গীর, প্রণয় দেব প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড এবং শিক্ষকরা হলেন জাতি গড়ার কারিগর। শিক্ষার মানোন্নয়নের সাথে শিক্ষকদের মানোন্নয়ন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তারপরও দীর্ঘদিন ধরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে। স্নাতক বা সমমানের যোগ্যতায় পুলিশের এস.আই, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা, ডিপ্লোমাধারী নার্স, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের ১০ম গ্রেডে বেতন দেয়া হচ্ছে। সেখানে একই যোগ্যতার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের ১৩তম গ্রেডে বেতন দেয়া হচ্ছে। যেখানে ৮ম শ্রেনী পাশের একজন গাড়িচালক বেতন পায় ১২তম গ্রেডে। এ থেকে বোঝা যায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কতটা অবহেলিত।
বক্তারা আরো বলেন, শিক্ষার ভিত্তি মজবুত করতে হলে অবশ্যই প্রাথমিক শিক্ষকদের সঠিক মর্যাদা দিতে হবে। ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার দাবি বাস্তবায়ন আমাদের প্রতি করুনা নয়, এটি আমাদের অধিকার। এ জন্য অনতিবিলম্বে আমাদেরকে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার দাবি জানাচ্ছি।
পরে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেয়া হয়।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শতাধিক শারীরিক প্রতিবন্ধীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত সংগঠন (ড্রিম ফর ডিসএবিলিটি ফাউন্ডেশন) এর সমন্বয়ে শতাধিক প্রতিবন্ধী মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র হিসাবে কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম। এ সময় তিনি বলেন, প্রতিবন্ধীরাও আমাদের মত মানুষ। তাদের পাশে আমাদের সকলকে থাকতে হবে। তাহলেই একটি সুন্দর দেশ ও সমাজ বিনির্মাণ সম্ভব।
ড্রিম ফর ডিসএ্যাবিলিটি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মোঃ হেদায়েতুল আজিজ মুন্নার সঞ্চালনায় শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব রুহুল আমিন, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব লোকমান হোসেন , জেলা মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদিকা এডভোকেট তাসলিমা সুলতানা নিশাত,স্বপ্নতরী সমাজ উন্নয়ণ সংস্থার প্রধান নির্বাহী তাহের উদ্দিন ভূইয়া, প্রতিবন্ধীবান্ধব সমাজকর্মী বশির আল হাসানসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা বৃন্দ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
চলারপথে রিপোর্ট :
কেন্দ্রীয় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দুঃশাসনের মাধ্যমে যারা জোর করে ক্ষমতায় আছে, তাদের কাছ থেকে ভালো কিছু আশা করা যায় না। আজ গোটা জাতি শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় আছে।
আজ ৩০ মে মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. জিল্লুর রহমানের নামাজে জানাযা শেষে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, দেশের ক্রান্তিলগ্নে জিল্লুর রহমানের মতো ত্যাগী নেতার চলে যাওয়া দলের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। মূলত নির্যাতন নীপিড়নের শিকার হয়েই অকালে তিনি চলে গেছেন। শহরের টেংকের মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত জানাজায় বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা একেএম একরামুজ্জামান, কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়া, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকারসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় বিএনপির তুখোর রাজনীতিবিদ মরহুম জিল্লুর রহমানের কফিনে ফুলেল শ্রদ্ধায় শেষ বিদায় জানান নেতাকর্মীরা। পরে শহরের শেরপুরস্থ কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন করা হয়।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে জেলা শহরের জেল রোডস্থ দি ল্যাব এইড স্পেশালাইজড হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে, রাজনৈতিককর্মীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
তিনি দীর্ঘদিন যাবত কিডনি রোগ ও হেপাটাইটিস-বি’তে আক্রান্ত ছিলেন। এদিকে, তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে মরহুমের বাড়িতে দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক নেতাকর্মীসহ সজ্জন ও স্বজনরা তাকে এক নজর দেখতে ভিড় করেন। এ সময় এক শোকাবহ পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
প্রসঙ্গত, ১৯৭৮ সালে তিনি ছাত্র ইউনিয়নের মাধ্যমে রাজনৈতিক জীবনের সূচনা করেন। তবে বিএনপি প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই তিনি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে জেলা বিএনপির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছেন।