চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বিরাসার-লালপুর আঞ্চলিক সড়কে মোটর সাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কা লেগে আল-আমিন (৩৮) নামের এক কাতার ফেরত যুবক নিহত হয়েছেন।
৪ অক্টোবর বুধবার রাত ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আল-আমিনের মৃত্যু হয়।
এর আগে বিকেলে ৪টার দিকে বটতলী বাজারের কাছে মোটর সাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কবরস্থানের দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কা লেগে আল-আমিন গুরুতর আহত হন। তিনি নাটাই উত্তর ইউনিয়নের নাটাই গ্রামের পশ্চিম পাড়ার বদলের বাড়ির সরুজ মিয়ার ছেলে।
সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসাইন আল-আমিনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বুধবার বিকেলে আল-আমিন বটতলী বাজার থেকে মোটরসাইকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে দিকে আসছিলেন। এসময় মোটর সাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে চিকিৎসা দেওয়ার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মোট ১৬ টি কলেজ থেকে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় ৪১৮ জন জিপিএ-৫ পায়। এর মধ্যে শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকেই ৩১৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। অর্থাৎ বাকি ১৫টি কলেজ থেকে মাত্র ১০১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা ফলাফল বিবরণী থেকে এ তথ্য জানা যায়। ফলাফল বিবরণী অনুযায়ি ওই ১৬টি কলেজ থেকে মোট চার হাজার ১৮৮ জন পরীক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে তিন হাজার ২৫৬ জন উত্তীর্ণ হন। পাশের হার ৭৭.৭৫। ফলাফলের দিক থেকে অন্যগুলোর চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে থাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকে এক হাজার ৬৭ জন পরীক্ষা দিয়ে শতকরা ৯২.৪১ হারে ৯৮৬ জন উত্তীর্ণ হয়। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩১৭ জন।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজ থেকে। কলেজটির পাসের হার ৮২.৮৭। ৮৬.৬৫ হারে পাশ করা ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন। এছাড়া বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১১ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর ডিগ্রী কলেজ থেকে নয়জন, চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিগ্রী কলেজ থেকে ছয়জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিটি মডেল কলেজ থেকে একজন জিপিএ-৫ পায়।
বাকি নয়টি কলেজ থেকে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। কলেজগুলো হলো, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী মহিলা কলেজ, আলহাজ বেগম নুরুন্নাহার কলেজ, লায়ন ফিরোজুর রহমান রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, আইডিয়াল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, এ মোনেম কলেজ, সুহিলপুর আলহাজ হারুণ অর রশিদ কলেজ, অণে¦ষা বিদ্যাপীঠ (স্কুল ও কলেজ), শালগাঁও কালীসীমা স্কুল এন্ড কলেজ, সাদেকপুর ইউনিয়ন হাই স্কুল এন্ড কলেজ। ১৬ কলেজের মধ্যে ১০টি কলেজে পাশের হার ৫০ এর উপরে। এর নিচে পাশ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সাদেকপুর থেকে ১১ জন পরীক্ষা দিয়ে ১১.১১ হারে একজন, শালগাঁও থেকে ৭৩ জন পরীক্ষা দিয়ে ৪৯.৩২ হারে ৩৬ জন, অণে¦ষা থেকে ৪৬.১৫ হারে ৩৯ জনের মধ্যে ১৮ জন, আইডিয়াল থেকে ৪২.৭৮ হারে ১৮০ জন থেকে ৭৭ জন, লায়ন ফিরোজুর থেকে ৪২.৮৬ হারে ৭০ জন এ ৩০ জন ও নুরুন্নাহার থেকে ৩৩.৩৩ হারে ৬৯ জন থেকে ২৩ জন পাশ করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় বাজেটে সংস্কৃতি খাতে পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ এবং বরাদ্দকৃত অর্থ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে সুষম বন্টনের দাবিতে গতকাল শুক্রবার বিকেলে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্যোগে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব প্রাঙ্গনে আয়োজিত মানববন্ধন ও সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জোটের আহবায়ক আবদুন নূর।
জোটের সদস্যসচিব সঞ্জীব ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় সমাবেশে দাবির প্রতি সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জাতীয় রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মিলন পরিষদের জেলা সহ সভাপতি ডা. অরুণাভ পোদ্দার, জেলা উদীচীর সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস রহমান, আবরণী আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্রের পরিচালক হাবিবুর রহমান পারভেজ, ভাষা ও সাহিত্য অনুশীলন কেন্দ্রের মুমিনুল ইসলাম বাবু, খেলাঘরের মিনহাজ নবী খান পলাশ, তরী বাংলাদেশের সভাপতি শামীম আহমেদ, নারী নেত্রী ফজিলাতুন্নাহার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে তৃণমূল পর্যায়ে সাংস্কৃতিক জাগরণের প্রয়াসে জাতীয় বাজেটে সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি সময়ের দাবি। তারা বরাদ্দকৃত অর্থ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে সুষম বন্টনের ও দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী, বর্তমান সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও জেলা আওয়ামলিীগের সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, নৌকায় ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হয়, নৌকায় ভোট দিলে দেশ এগিয়ে যাবে।
আজ ১৮ ডিসেম্বর সোমবার বিকেলে সদর উপজেলার বাসুদেব উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ আয়োজিত এক নির্বাচনী সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এম. আলম ভূইয়ার (মোবাশ্বের) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী সভায় মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, বাসুদেব ইউনিয়নবাসী আমার আপনজন, আমার আত্মার আত্মীয়। আমি তিনবার নির্বাচন করেছি। তিনবারই বাসুদেব থেকে আমার নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছি। এবারও বাসুদেব থেকে আমার নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছি। তিনি বলেন, আমি আজ আপনাদের কাছে ভোট চাইতে আসিনাই, দোয়া চাইতে এসেছি।
তিনি বলেন, আমি যতবারই নির্বাচন করেছি আপনারা আমাকে ভালোবেসে বাক্সভরে ভোট দিয়েছেন। আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, বাসুদেববাসী সব সময় আমার পাশে ছিলেন, আমি জানি আপনারা আগামীতেও আমার পাশে থাকবেন।
মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব ছিলাম। তিনবার আপনাদের ভোটে এমপি হয়েছি। আমি এমপি হওয়ার আগে এই এলাকা কেমন ছিলো, বর্তমানে কেমন আছে তার বিচার বিশ্লেষন আপনারা করবেন। তিনি বলেন, বাজারে দোকানীরা অনেক ধরনের পসরা নিয়ে বসে থাকেন। আপনারা কিন্তু ভালো পসরা কিনেন।
আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আপনারা বিচার বিশ্লেষন করে ভোট দিবেন। তিনি বলেন, সুশিক্ষিত মানুষেরাই কিন্তু রাজনীতি করে, সুশিক্ষিত মানুষরাই কিন্তু জনপ্রতিনিধি হয়। এখানে অ্যাডভোকেট আলী আজম সাহেব এমপি হয়েছেন, এখানে অ্যাডভোকেট লুৎফুল হাই সাচ্চু সাহেব এমপি হয়েছেন। এখানে আবদুল হাই সাহেব দুইবার এমএলএ হয়েছেন।
বাসুদেবের পরিবেশ একটি শিক্ষা বান্ধব পরিবেশ, সংস্কৃতি বান্ধব পরিবেশ। আজ বাসুদেবে পরিবেশ কিন্তু শহর থেকে কোন অংশে কম নয়। বাসুদেবে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। আপনারা কি চলমান উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে চান। যদি উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে চান তাহলে আপনারা নির্বাচনে নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করবেন। তিনি বলেন, এই নৌকা মার্কা হক-ভাসানীর নৌকা। এই নৌকা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৌকা। এই নৌকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নৌকা। এই নৌকা জনগনের নৌকা।
তিনি বলেন, চলমান উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আগামী নির্বাচনে আপনারা নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করবেন। নৌকাকে বিজয়ী করলে দেশে উন্নয়ন হয়, নৌকাকে বিজয়ী করলে দেশ এগিয়ে যায়।
নির্বাচনী সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডঃ মাহবুবুল আলম খোকন, সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, জেলা যুবলীগের সভাপতি অ্যাডঃ শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হাকিম মোল্লা, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল আহমেদ মোল্লা, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গাজী আবদুল মতিন, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ জয়নাল আবেদীন প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মোহাম্মদ মহসিন, তানজিল আহমেদ, সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরসহ জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে সাজানো মিথ্যা ও হয়রানীমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা প্রশাসক বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
আজ ১৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শহরের কাউতলী মোড় থেকে জেলা জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয় প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের নিকট একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য, চট্টগ্রাম বিভাগীয় অতিরিক্ত মহাসচিব ও জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক এড. রেজাউল ইসলাম ভূইয়া, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ও কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান তারেক এ আদেল, জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য নাছির আহমেদ খান, যুগ্ম আহবায়ক শেখ মাহবুবুর রহমান, শেখ মোঃ ইয়াছিন, সদর উপজেলা জাতীয় পাার্টির সভাপতি জেনহারুল ইসলাম লিটন, পৌর জাতীয় পার্টির আহবায়ক মোঃ আনিছ খান, জেলা জাতীয় ওলামা পার্টির সাধারণ সম্পাদক মাওঃ সিরাজ আকরাম, জেলা ছাত্র সমাজের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জোটন প্রমুখ।-প্রেস বিজ্ঞিপ্ত
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর গ্র্যাজুয়েট প্রাইভেট প্র্যাকটিশনার/ পিডিয়াট্রিশিয়াদের নিয়ে যক্ষ্মা রোগী সনাক্তকরণের হার বাড়ানো এবং টিপিটি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে নেটওয়ার্কিং ওরিয়েন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অভিজ্ঞ ২১জন ডাক্তারসহ ২৫ জন ওরিয়েন্টেশনে অংশ গ্রহণ করেন।
আজ ২৮ আগস্ট বুধবার সকাল ১২টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর সিভিল সার্জন কার্যালয় সভাকক্ষে বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের সহাযোগিতায় ও সিভিল সার্জন কার্যালয় এর আয়োজনে ওরিয়েন্টেশন সভায় সভাপতিত্বে করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিভিল সার্জন ডাক্তার মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন।
ওরিয়েন্টেশনের সভায় উপস্থাপনায় ছিলেন সিভিল সার্জন সার্ভিল্যান্স মেডিকেল অফিসার মোঃ মফিজুর রহমান ফিরোজ।
অতিথি ছিলেন মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ মাহমুদুল হাসান, সিনিয়র বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডাঃ অনল চন্দ্র প্রমুখ।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি জেলা ব্যবস্হাপক, মিঠু রঞ্জনসরকার, প্রোগ্রাম অফিসার এনামুল হক চৌধুরী, পিপিএম এসিস্ট্যান্ট মো: হাফিজুর রহমান, এফও মো: আব্দুর রহীম।
সভায় যক্ষ্মা কী, প্রকারভেদ, কীভাবে ছড়ায়, যক্ষ্মা রোগের লক্ষণ, রোগ শনাক্তকরণ ও করণীয়, তামাকের সঙ্গে যক্ষ্মার সম্পর্ক, যক্ষ্মারোগ সম্পর্কে সামাজিক ধারণা এবং যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে অংশগ্রহণকারীদের ভূমিকা, আইপিটি চিকিৎসা, এমডিআর টিবি ওটিপিটি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
এছাড়া ব্র্যাকের কার্যক্রম ও যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসা কোথায় পাওয়া যায়, নিয়মিত পুরো মেয়াদের চিকিৎসা সম্পূর্ণ করা কেন জরুরি, ডটস কী ও এর গুরুত্ব এবং ওষুধের সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও করণীয় নিয়ে আলোচনা করেন চিকিৎসকরা।