চলারপথে রিপোর্ট :
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ। শিক্ষকদের বলা হয় জাতি গঠনের গারিগর। একজন মানুষের জীবনে মা-বাবার পরেই জীবন গঠনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে তার শিক্ষক। শিক্ষকদেরকে স্মরণ করা এবং তাঁদেরকে সম্মান জানানোর জন্য ইউনেস্কো কর্তৃক ১৯৯৪ সাল থেকে প্রতি বছর অক্টোবরের ৫ তারিখে বিশ্বব্যাপী উদযাপন করা হয় বিশ্ব শিক্ষক দিবস।
বাংলাদেশেও সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন উদ্যোগে পালিত হয় দিবসটি। এ উপলক্ষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে র্যালি, আলোচনা সভা ও সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও থাকে শিক্ষকদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা প্রদানের আয়োজন।
এবছরের শিক্ষক দিবসের প্রতিপাদ্য, ‘কাঙ্ক্ষিত শিক্ষার জন্য শিক্ষক: শিক্ষক স্বল্পতা পূরণ বৈশ্বিক অপরিহার্যতা’। এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এদিন দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রেখে শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষকদের ভূমিকা এবং শিক্ষকদের প্রতি শিক্ষার্থীসহ সবার শ্রদ্ধাবোধ ও সম্মান বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে সচেতনতা তৈরিতে প্রাক্তন ও বর্তমানে কর্মরত শিক্ষক ও শিক্ষার্থীসহ সবার আংশগ্রহনে র্যালি, আলোচনা সভা ও সেমিনারের আয়োজন করার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশের আকাশে আজ ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র মহররম মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে আগামীকাল ৭ জুলাই পবিত্র জিলহজ মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং আগামী ৮ জুলাই সোমবার থেকে পবিত্র মহররম মাস গণনা করা হবে। সেই হিসাবে ১৭ জুলাই বুধবার পবিত্র আশুরা পালিত হবে।
আজ ৬ জুলাই শনিবার সন্ধ্যায় বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মু. আ. আউয়াল হাওলাদার।
সভায় উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. কাউসার আহাম্মদ, বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসনের ওয়াকফ প্রশাসক মো. গোলাম কবীর, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপ-সচিব গাজী তারিক সালমন, সিনিয়র উপ-প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মুন্সী জালাল উদ্দিন, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, ঢাকা জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আমিনুর রহমান, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ টেলিভিশনের পরিচালক মো. রুহূল আমিন, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, সরকারি মাদরাসা-ই-আলিয়ার অধ্যক্ষ মুহাম্মাদ আবদুর রশীদ, লালবাগ শাহী জামে মসজিদের সহকারী খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতী আদনান মুহাম্মদ, চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি শেখ নাঈম রেজওয়ান প্রমুখ।
স্টাফ রিপোর্টার:
আগামীকাল ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২২ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন কর্মসূচী গ্রহণ করেছে। কর্মসূচীমতে, সকাল ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কাউতলীস্থ সৌধ হিরন্ময়ে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও বেলা ১১টায় জেলা পরিষদ মিলনায়তনে শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চিত্রাঙ্কন ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতা। এছাড়া কাল বাদ জোর জেলার সকল মসজিদে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে মোনাজাত ও অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে। একইদিন বিকেল সাড়ে ৫টায় শহরের সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করবে তিতাস আবৃত্তি সংগঠন। এদিকে জাতীয় কর্মসূচীমতে, দিবসটিতে সকাল ৭টা ৫ মিনিটে রাষ্ট্রপতি এবং ৭টা ৬ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ অন্যান্য বেসরকারি টিভি চ্যানেল সরাসরি সম্প্রচার করবে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর নেতৃত্বে শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং যুদ্ধাহত ও উপস্থিত বীর মুক্তিযোদ্ধারা একই দিনে সকাল ৭টা ২২ মিনিটে মিরপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে এবং সকাল সাড়ে ৮টায় রায়ের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এছাড়া সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সর্বস্তরের জনগণ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী প্রদান করবেন। এদিন সংবাদপত্রসমূহে বিশেষ নিবন্ধ ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে। দেশের সকল জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ অন্যান্য বেসরকারি টিভি চ্যানেল দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করবে। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে সকল মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা করা হবে। অন্যদিকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের পবিত্রতা রক্ষায় শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ এলাকায় মাইক বা লাউডস্পিকার ব্যবহার না করার জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে সর্বসাধারণের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে গলায় লিচুর বিচি আটকে জুনাইদ নামে দেড় বছর বয়সি এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
আজ ১২ মার্চ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার যশরা ইউনিয়নের খোদাবক্সপুর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জুনাইদ ওই গ্রামের আশরাফুল আলমের ছেলে।
জুনাইদের পরিবারের সদস্যরা জানান, দুপুরে নানার বাড়ি থেকে আনা লিচু খাচ্ছিল জুনাইদ। একটি লিচু খেতে গিয়ে বিচি জুনাইদের গলায় আটকে যায়। এতে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। দ্রুত তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ৪-১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধে সব ধরনের দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে কর্তৃপক্ষ।
আজ ৪ ডিসেম্বর সোমবার দুপুরে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের মূল ফটকে এ সংক্রান্ত একটি নোটিশ দেখা গেছে।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, মহান বিজয় দিবস ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে ভিআইপির নিরাপত্তা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কাজের জন্য ৪-১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধে সব ধরনের দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
গণপূর্ত বিভাগ জানায়, বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাবেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এরপর জাতীয় স্মৃতিসৌধের প্রধান ফটক উম্মুক্ত করা হবে জনসাধারণের জন্য। এ কারণে আগামী ১২ দিন জাতীয় স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করা হবে। তাই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য দর্শনার্থীদের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত থাকবে।
জাতীয় স্মৃতিসৌধের গণপূর্ত বিভাগের ইনচার্জ উপসহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ দেশি-বিদেশি কূটনীতিকদের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধকে ধুয়ে মুছে পরিষ্কার করা হবে। প্রস্তুতির নানা ধরনের কাজ রয়েছে। এছাড়া নিরাপত্তার বিষয়ও আছে। তাই আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দর্শনার্থীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস থেকে যথারীতি সবাই প্রবেশ করতে পারবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহাদাৎ হোসেন শোভনের আনন্দ মিছিলে গুলিবিদ্ধ হয়ে কলেজ ছাত্র আশরাফুল রহমান ইজাজকে হত্যার ঘটনায় হাসান আল ফারাবী জয়কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গতকাল ৭ জুন শুক্রবার ভোরে নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। পরে তার দেয়া স্বীকারোক্তি মতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের ভাটপাড়ার গ্রামের একটি ঝোঁপ থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়।
আজ ৮ জুন শনিবার দুপুর ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, গত ৫ জুন বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে শহরের মিশন প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন (আনারস প্রতীক) বিজয়ী হওয়ার খবরে তার সমর্থকেরা বিজয় মিছিল বের করে। মিছিলটি কলেজপাড়া এলাকার খান টাওয়ারের সামনে আসলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সম্মান দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আশরাফুল রহমান ইজাজ গুলিবিদ্ধ হয়। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ফারাবী তাকে গুলি করে কোমড়ে পিস্তল রেখে ঘটনাস্থল থেকে সরে যাচ্ছে। এ সময় তার (ইজাজের) বন্ধুরা তাকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরণ করেন। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে সে মারা যায়।
এ ঘটনায় পরদিন বৃহস্পতিবার রাতে নিহতের পিতা হাজী আমিনুল ইসলাম বাদী হয়ে ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১৫জনকে আসামী করে সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
পরে পুলিশ হেডকোয়াটার্সের একটি বিশেষ টিম, সদর থানা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা শাখার দল অভিযান পরিচালনা করে শুক্রবার ভোরে নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রামের একটি বাড়ি থেকে হাসান আল ফারাবী জয়কে গ্রেপ্তার করে।
প্রেসব্রিফিংয়ে আরো বলা হয়, গ্রেফতারের পর হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধারে কিশোরগঞ্জ, ভৈরব, নরসিংদী আশুগঞ্জসহ বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। পরে শুক্রবার রাত সোয়া ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ভাটপাড়া গ্রামের একটি ব্রীজের পাশের ঝোপের মধ্য থেকে অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়। তিনি বলেন, গ্রেফতারের পর হাসান আল ফারাবী জয় পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকান্ডে তার সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন। তার ভাষ্য অনুযায়ী পূর্ব বিরোধের জের ধরে ও এলাকায় তাদের একক আধিপত্য বজায় রাখার জন্য পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ইজাজকে মাথায় পিস্তল দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করে।
পুলিশের কাছে দেয়া জয়ের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী জালাল হোসেন খোকা এবং জয় খুবই ঘনিষ্ঠ, ইজাজও তাদের সাথে চলাফেরা করতো, তারা একই পাড়ার বাসিন্দা। কলেজপাড়া এলাকায় এককভাবে প্রভাব বিস্তার করতো খোকা ও জয়। তবে তাদের সব সিদ্ধান্ত ইজাজ ও তার সাথে কয়েকজন মেনে না নিয়ে কিছু কিছু সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করতো। আর এ কারনেই ইজাজ ও তার কয়েকজন বন্ধুর প্রতি ক্ষিপ্ত ছিলো খোকা ও জয়। এই বিরোধ আস্তে আস্তে চরম আকার ধারন করে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে আরো বলা হয়, মামলার অপর আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) জয়নাল আবেদীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ বিল্লাল হোসেন, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেনসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।