চলারপথে রিপোর্ট :
শশুড়-শাশুড়িকে শিক্ষা দিতে শ্যালককে অপরণ করে মুক্তিপনের টাকা নেওয়ার সময় ধরা খেলেন ভগ্নিপতি।
১৭ অক্টোবর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আখাউড়া পৌরশহরের রাধানগরের একটি বিকাশের দোকান থেকে অপহৃত শিশু আবু সাঈদ (৮) ও অভিযুক্ত অপহরণকারী সজিব মিয়াকে আটক করে পুলিশ।
সজিব নরসিংদী জেলার মনোহরদি উপজেলার দয়াগাঁও গ্রামের হারিছ মিয়ার পুত্র। এর আগে গত শনিবার বিকালে নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার অছিতপুরা থেকে সোলমান মিয়ার শিশুপুত্র আবু সাঈদকে অপহরণ করে নিয়ে আসে তার ভগ্নিপতি। খবর পেয়ে শিশু আবু সাঈদের বাবা ও চাচা রাত ৮টায় আখাউড়া থানা আসে।
আখাউড়া থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিকালে অপহরণকারী সজিব মিয়া শিশু আবু সাঈদের বাবার কাছে ফোন করে মুক্তিপণের জন্য টাকা চায়। আবু সাঈদের পরিবার টাকা পাঠানোর জন্য কৌশলে কিছু সময় চায়। পরে বিষয়টি আড়াই হাজার থানা পুলিশকে অবগত করেন। আড়াই হাজার থানা থেকে বিষয়টি আখাউড়া থানাকে জানানো হলে সাদা পোষাকে পুলিশে দোকানে অবস্থান নেয়। পরে অপহরণকারী টাকা উত্তোলন করতে এলে পুলিশ তাকে আটক করে। এসময় তার সাথে থাকা অপহৃত শিশু আবু সাঈদ উদ্ধার করা হয়।
আটক সজিব মিয়া বলেন, চার বছর আগে আমি বিয়ে করি। বিয়ের পর থেকে আমার স্ত্রী আমার অগোচরে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। পরকিয়া করে। আমার শশুড়-শাশুড়িকে জানালেও তারা কোন বিচার করে না। উল্টা আমাকে শাসায়। তারপর আমি চিন্তা করি তাদেরকে একটা শিক্ষা দেওয়া দরকার। তাদের সন্তানকে অপহরণ করে নিয়া যামু। তারপর বুঝতে পারবে পরের ছেলের সাথে এমন করলে নিজের ছেলে বুকে না থাকলে কেমন লাগে। সজিব মিয়া আরও বলেন, আমার কাছে টাকা না থাকায় আমি তাদের কাছে এক হাজার টাকা পাঠাতে বলেছিলাম। মুক্তিপণ চাওয়ার কথা সে অস্বীকার করেছে।
শিশু আবু সাঈদের বাবা সোলমান মিয়া বলেন, চার মাস আগে আমার মেয়েকে তার কাছ থেকে সামাজিকভাবে সম্পর্ক শেষ করে নিয়ে আসি। তারপর সে আমার আমাকে ফুসলিয়ে আবার নিয়ে যায়। কিছু দিন আগে আমার মেয়েকে মারধর করে নাতিনকে রেখে তাড়িয়ে দেয়। পরে আমরা পুলিশ নিয়ে নাতিনকে নিয়ে আসি। এ ঘনটায় ক্ষুব্ধ হয়ে সে আমার ছেলেকে অপহরণ করে নিয়ে এসে ৪ লক্ষ টাকা দাবী করে।
আখাউড়া থানার ওসি মোঃ আসাদুল ইসলাম বলেন, মুক্তিপণের টাকা পাঠানোর জন্য আখাউড়া রাধানগরের একটি বিকাশ নম্বর দেয় আটক সজিব মিয়া। নারায়নগঞ্জের আড়াই হাজার থানা থেকে এমন একটি বিষয় আমাদেরকে জানালে পুলিশ ওই দোকানে অবস্থান নিয়ে অপহরণকারীকে আটক করে। এসময় অপহৃত শিশুটি উদ্ধার হয়।
মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া থানার ওসি মোহাম্মদ ছমি উদ্দিন। আজ ২১ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় থানার সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত উপজেলা ইমাম পরিষদের সাথে মতবিনিময় কালে তিনি এই ঘোষণা দেন।
আখাউড়া উপজেলা ইমাম পরিষদের সভাপতি ও থানা মসজিদের খতিব মাওলানা কাজী মাইনুদ্দিনের সভাপতিত্বে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় দেবগ্রাম জামিয়া মাজহারুল হক মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মুফতি আসাদুজ্জামান, মুহিসুন্নাহ মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা আসাদ আল হাবিবসহ উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের ইমাম ও মাদ্রাসার প্রিন্সিপালরা।
মতবিনিময় সভায় আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ ছমি উদ্দিন আরো বলেন, মাদক একটি সামাজিক সমস্যা। মাদক ব্যবসায়িদের কোন ছাড় দেয়া হবেনা।
তিনি আখাউড়াকে মাদক মুক্ত করতে উপস্থিত সকলের সহযোগীতা চেয়েছেন। এছাড়াও তিনি সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ, নারী নির্যাতন, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ বন্ধে তথ্য প্রদান করতে সকলকে অনুরোধ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় এক শিক্ষকের আকষ্মিক মৃত্যুতে লাশ কাঁধে নিয়ে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা।
১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিতার বিকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স উত্তেজিত ছাত্র-জনতা লাশবাহী খাটিয়া নিয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ ভবনের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ করে। পরে সেখানে অবস্থান পালন করেন। বিক্ষোভ মিছিল থেকে ওই শিক্ষকের মৃত্যুতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অভিযুক্ত করে বিচার দাবি করা হয়। নিহত ওই শিক্ষক হলেন উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের হীরাপুর শহীদ নোয়াব মেমোরিয়্যাল উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক (ইংরেজি) এরফানুল ইসলাম শরীফ। সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত লাশ উপজেলা পরিষদ চত্বরে ছিল। পরে সেনাবাহিনী এসে ছাত্র ও নিহতের স্বজনদের সাথে কথা বলেন তাদেরকে বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর আশ্বস্ত করেন। পরে স্বজনরা লাশ নিয়ে বাড়িতে চলে যায়।
নিহত শিক্ষকের ছোট ভাই মোঃ আওলাদ হোসেন অভিযোগ করেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজালা পারভীন রুহি’র মানসিক নির্যাতনে অসুস্থ হয়ে তার ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। আওলাদ হোসেন বলেন, শহরের রাধানগরে তাদের বাড়ি। বাড়ির পূর্ব সীমানা ঘেঁষে উপজেলা পরিষদের একটি পুকুর আছে। পুকুর পাড়ে একটি ছোট গেইট আছে। এটি দিয়ে তারা মাঝে মধ্যে উপজেলা পরিষদের মসজিদে নামাজ পড়তে যান।
বৃহস্পতিবার সকালে ইউএনও শিক্ষক শরীফের বাসায় গিয়ে তাকে খোঁজ করেন। তাকে না পেয়ে পুকুরের পাড়ে গেট রাখার কারণ জিজ্ঞাসা করেন। গেট বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে চলে যান। পরে দুপুরে ইউএনও শরীফের কর্মস্থল হীরাপুর স্কুলে গিয়ে তার ভাই শিক্ষক শরীফের সাথে খারাপ আচরণ করে মানসিক নির্যাতন করেন। ইউএনওর নির্যাতনে তার ভাই মারা গেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। তিনি এর সুষ্ঠু তদন্ত করে ইউএনও’র বিচার দাবি করেন।
বিদ্যালয়ের একটি সূত্র জানায়, বেলা পোনে ১২টার দিকে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হোসেনকে সাথে নিয়ে স্কুলে যান। এক পর্যায়ে ইউএনও গাজালা পারভীন রুহি অফিস কক্ষে এরফানুল ইসলাম শরীফের সঙ্গে একান্তে কথা বলেন। এ সময় অন্য শিক্ষকদেরকে অফিস কক্ষ থেকে বের করে দেন। প্রায় ২০ মিনিট কথা বলার পর ইউএনও বিদ্যালয় থেকে চলে যান। ইউএনও চলে যাওয়ার কিছুক্ষন পর শিক্ষক শরীফ বুকে ব্যাথা অনুভব করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন অন্যান্য শিক্ষকরা তাকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসিজি করে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদ হোসেন বলেন ইউএনও মেডাম শিক্ষক শরীফের সাথে একান্তে কথা বলেছেন। আমাদেরকে বের হয়ে যেতে বলেন। তাই দুজনের মধ্যে কি কথা হয়েছে বলতো পারবো না।
জানতে চাইলে ইউএনও গাজালা পারভীন রুহি বলেন, আমি তাকে নির্যাতন করিনি। আমি ওই স্কুলের সভাপতি সেজন্য স্কুলে গিয়ে তার বেতনভাতা সংক্রান্ত বিষয়ে একান্তে কথা বলেছি। উপজেলা পরিষদের পুকুরের পাশে তাদের বাড়ির গেইট থাকায় সেটি দেখার জন্য তার বাড়িতে গিয়েছিলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
দেশের সবকিছু সংস্কারের দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকারকে দেয়া হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া।
২৭ নভেম্বর বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আখাউড়া উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে দেশে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছে। কারণ বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপির দায়িত্ব দেশ ও জাতিকে রক্ষা করা। এজন্য বিএনপি সেই দায়িত্ব পালন করছে।
তিনি বলেন, দেশের মানুষ এখন নির্বাচন চায়। তাই এই সরকারকে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে। নির্বাচন নিয়ে আর বিলম্ব করা যাবেনা। নির্বাচন বিলম্ব করে শেখ হাসিনার মত ষড়যন্ত্র করার পায়তারা করতে বিএনপি দিবে না। দেশে যেই সংস্কার প্রয়োজন তা জনগনের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা করবে। সবকিছু সংস্কারের দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকারকে দেয়া হয়নি। নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। তিনি আরো বলেন, জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার! জনতার আবরণে ছিলো বিএনপি। বিএনপি ছাত্রদের সবকিছু দিয়ে সহায়তা করেছে। ছাত্ররা একপর্যায়ে মাঠে যখন নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিল না, তখন বিএনপি তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পেছনে মূল ভূমিকা পালন করেছে বিএনপি। সেদিন শেখ হাসিনা যদি না পালাতো তাহলে তাকে রাজপথে পাথর নিক্ষেপ করে মারা হতো। সেই সরকারের দোসররা এখন পতনের পর বিএনপির নানান পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে যোগ দিয়ে বিএনপিকেও বিতর্কিত করতে চাচ্ছে। বিএনপি জনগণের দল, এই দলে হাইব্রিডদের জায়গা নেই।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন আহ্বায়ক কমিটির সদস্য কবির আহমেদ ভূইয়া।
আখাউড়া শহীদ স্মৃতি ডিগ্রি কলেজে আয়োজিত সম্মেলনে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জয়নাল আবেদীন আব্দুর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন কুমিল্লা বিভাগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মুস্তাক মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল মান্নান, সদস্যসচিব সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
এদিকে দীর্ঘ ১৫ বছর পর সম্মেলন হওয়ায় নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসবের আমেজ বিরাজ করে। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে সম্মেলনস্থলে যোগ দেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
পারিবারিক কলহের জের ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বামীর হাতে জান্নাতুল ফেরদৌসী (৩৫) খুনের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার পর থেকে স্বামী কাউসার মোল্লা (৫০) পলাতক রয়েছেন।
আজ ১৯ এপ্রিল বুধবার সকালে জেলা পৌর শহরের কলেজপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জান্নাতুল একই জেলার আখাউড়া উপজেলার গঙ্গাসাগর দিঘীরপাড় এলাকার মৃত আরু মিয়ার মেয়ে। আর কাউসার মোল্লা জেলা সদর উপজেলার ঘাটিয়ারা গ্রামের মৃত মো. আউয়াল মিয়ার ছেলে। কাউসার অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য বলে জানা গেছে।
নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানান, কাউসার ও জান্নাতুল জেলা শহরের কলেজপাড়ায় পরিবার নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতো। তবে কাউসার দীর্ঘদিন ধরে জুয়া খেলা ও পরকীয়ায় লিপ্ত। এসব নিয়ে প্রায়ই জান্নাতুলের সঙ্গে স্বামীর কলহ চলতো। এরই জের ধরে বুধবার সকালে কাউসার ধারালো ছুরিকাঘাতে জান্নাতুলকে হত্যা করেন। বিষয়টি টের পেয়ে তাদের সন্তানরা কক্ষে যাওয়া মাত্রই তিনি (কাউসার) তাদের ঘরে আটকিয়ে পালিয়ে যান।
এ ব্যাপারে জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠিয়েছে। ঘাতক স্বামীকে আটকের চেষ্টা চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘বাংলাদেশের অগ্রগতিতে দুর্নীতি প্রধান অন্তরায়’ এ বিষয়কে সামনে রেখে আখাউড়ায় দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২১ জুন বুধবার দুপুরে পৌরশহরের নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদালয়ের কক্ষে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এতে ওই বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণী ও ১০ শ্রেণীর শিক্ষার্থীর দুটি দল বিতর্কে অংশ গ্রহণ করে। দুর্নীতি দমন কমিশনের উদ্যোগে আখাউড়া উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি এ বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী।
আখাউড়া উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি এস.এম. শাহজাদা খাদেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা একাডেমিক সুপার ভাইজার মোঃ কফিল উদ্দিন মাহমুদ, জাহানারা হক মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মুহ. শাহজাহান মিয়া, নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবব্রত বনিক, শিক্ষিকা কাজী সাফিয়া খাতুন, শিখা বনিক ও দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল আওয়াল প্রমুখ।
বিষয়ের পক্ষে বক্তব্য প্রধানকারী ১০ শ্রেণীর দল বিতর্কে জয়লাভ করে। পরে অতিথিরা শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কারের ক্রেস্ট ও বই তুলে দেন।