অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় পার্টি আগামী সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেবে বলে জানিয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান গোলাম মুহম্মদ (জিএম) কাদের। তিনি বলেছেন, ‘জাতীয় পার্টি কারো সঙ্গে জোটে যাবে না। কাউন্সিলের মাধ্যমে নতুন কমিটি করে দল গোছানো হচ্ছে। প্রার্থী নির্ধারণ করে নির্বাচনী এলাকায় জনসংযোগ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আজ ১৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকেলে গাইবান্ধা ইসলামিয়া হাইস্কুল মাঠে জাতীয় পার্টি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ১১ বছর পর এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
জিএম কাদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টি এককভাবে নির্বাচনের জন্য ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি নিয়েছে।’
নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ উল্লেখ করে জি এম কাদের বলেন, ‘নিত্যপণ্যের দামে দেশের মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে।
অথচ সরকার উন্নয়নের গালগল্প শোনাচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ সরকার। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায়ও ব্যর্থ।
জাতীয় নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোটের দাবি তুলে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যত্যয় ঘটলে জাতীয় পার্টি ভিন্ন সিদ্ধান্ত নেবে।
এখন পর্যন্ত এককভাবে নির্বাচনের সিদ্ধান্তে অটল রয়েছে জাতীয় পার্টি।‘
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার বক্তব্যে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘দেশ এখন আমলাদের হাতে বন্দি। আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় মানুষকে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। প্রভাব বিস্তার করে দুর্নীতিবাজরা অবৈধভাবে অর্থ উপার্জন করে ফুলে ফেঁপে উঠেছে। তারা বিদেশে অর্থ পাচার করে দেশকে প্রায় পঙ্গু বানিয়ে ফেলেছে।
বৃহস্পতিবার সকালে কোরআন তেলাওয়াত ও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে এ সম্মেলন শুরু হয়। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রংপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা। সকাল থেকেই সম্মেলন স্থালে বিভিন্ন উপজেলা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নেতাকর্মীরা উপস্থিত হন।
জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রশিদ সরকারের সভাপতিত্বে জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব সরওয়ার হোসেন শাহীন ও সদস্য রেজাউন্নবী রাজুর পরিচালনায় সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, দলের মাহাসচিব মজিবুল হক চুন্নু, সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ, সংসদ সদস্য ও অতিরিক্ত মহাসচিব (রংপুর) ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত মহাসচিব রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, প্রেসিডিয়াম সদস্য জহিরুল ইসলাম জহির, সংসদ সদস্য রানা মো. সোহেলসহ অন্যরা।
অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান স্বৈরশাহী দেশে বিরোধীদলহীন নিষ্ঠুর একদলীয় রাষ্ট্র কায়েমে বদ্ধপরিকর। তবে তাদের এই সাধ কোনোদিন পূরণ হবে না। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রপ্রিয়, তারা বহু মত, পথ ও বিশ্বাসের ঐতিহ্যকে কখনোই ধুলিস্যাৎ হতে দেবে না।
আজ ২১ জুলাই শুক্রবার এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। বিবৃতিতে তিনি নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভবনের মালিক পক্ষের তালা লাগিয়ে দেওয়ার পর উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দলটির নেতাকর্মীদের পুলিশের বেধড়ক লাঠিচার্জের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যরাতের মহাভোট ডাকাতির নির্বাচনের পর বর্তমান সরকারের দুঃশাসন আরো ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে। সরকার দেশকে বিরোধী দলশূন্য করতে এখন মাঠে নেমেছে। আর এজন্য বিরোধী দলের নেতাকর্মী এবং প্রতিবাদী জনগণের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন চালিয়ে দেশব্যাপী আতঙ্কের বিস্তার ঘটাচ্ছে, যাতে সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে কেউ সমালোচনা করতে সাহসী না হয়।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভবনের মালিক পক্ষ কর্তৃক তালা লাগিয়ে দেওয়াসহ ভবনে প্রবেশের সময় পুলিশ গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মীকে আহত করার ঘটনায় তা আবারও প্রমাণিত হলো।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৭ ডিসেম্বর শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলায় কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নবীনগর উপজেলার লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বিকালে লাউর ফতেহপুর ঈদগাহ মাঠে হাজার হাজার কৃষক ও দলীয় নেতাকর্মীরা অংশ নেয়।
সমাবেশে ইউনিয়ন কৃষকদলের সভাপতি মো. বোরহান উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাবুল এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা বিভাগীয় কৃষকদলের উপকমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক কে.এম.মামুনুর অর রশিদ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সদস্য মো. সাইফুল হক, উপজেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক জহিরুল হক জরু, যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মমিনুল ইসলাম পলাশ, যুগ্ম আহ্বায়ক মোজাম্মেল হক, পৌর কৃষক দলের আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন, শিবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হোসেন আহমেদ, ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি এমএ কাহার সরকার, ইউনিয়ন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক মো. বানু মিয়াসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ী নবীনগর উপজেলার প্রতিটি গ্রামে কৃষি বিপ্লব ঘটিয়ে দেশকে সমৃদ্ধ করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান এবং কেন্দ্রীয় কৃষক নেতা কেএম মামুনুর রশীদকে সুন্দর উদ্যোগ সফল করতে অর্থ ও শ্রম দিয়ে সহায়তা করার জন্য ধন্যবাদ জানান। এসময় বিভিন্ন কৃষক বিগত সরকারের আমলে কৃষি পণ্য বিপণন ও বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ধরেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কোটা সংস্কার বিষয়ে মহামান্য আপিল বিভাগের রায়ের প্রেক্ষিতে সরকার কর্তৃক প্রজ্ঞাপন জারির পরও অহেতুক গুজব ছড়িয়ে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির অপতৎপরতার বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
আজ ২৯ জুলাই সোমবার বিকাল ৩ টা থেকে শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ার, লোকনাথ টেংকের পাড়, প্রেসক্লাব চত্বর ও বিরাসার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা জমায়েত হয়ে অবস্থান, বিক্ষোভ ও মিছিল করতে থাকে। সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালিত হয়।
এসময় বিভিন্ন স্থানে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক তানজিন আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক মো. মনির হোসেন, ত্রাণ সম্পাদক আবদুল খালেক বাবুল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম, বিজ্ঞান প্রযুক্তি সম্পাদক অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল, উপদপ্তর সম্পাদক সুজন দত্ত, সদর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক এমএএইচ মাহবুব আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এড. লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি কাউসার আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আফরিন, সদর উপজেলা যুবলীগ সভাপতি আলী আজম, সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন, পৌর যুবলীগ সভাপতি সভাপতি আলামিন সওদাগর, সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন লিটন, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি মনিরুজ্জামান ভূঞা শিপু।
অনলাইন ডেস্ক :
ভোটে অনিয়মের ছবি প্রকাশ হওয়ায় আটকে যাওয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপ-নির্বাচনের গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
আজ ১৪ নভেম্বর মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে মো. শাহজাহান আলম ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের বিজয়ী প্রার্থী মোহাম্মদ গোলাম ফারুককে বিজয়ী ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য ও বিএনপির দলছুট নেতা আব্দুস সাত্তার ভুঁইয়ার মৃত্যুতে এই আসন শূন্য ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। গত ৫ নভেম্বর দিনভর ভোটগ্রহণ শেষে রাত ৯টায় জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহগীর আলম এ উপ-নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন। তাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) সংসদীয় আসনে উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. শাহজাহান আলম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন।
শাহজাহান আলম নৌকা প্রতীকে ৬৬ হাজার ৩১৪ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জিয়াউল হক মৃধা কলার ছড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৫৫৭ ভোট।
লক্ষ্মীপুর-৩
এ কে এম শাহজাহান কামালের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপ-নির্বাচনে ভোট হয়। চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে ছিলেন আওয়ামী লীগ থেকে গোলাম ফারুক পিংকু (নৌকা), জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ রাকিব হোসেন (লাঙল), জাকের পার্টির শামছুল করিম খোকন (গোলাপ ফুল) ও ন্যাশানাল পিপলস পার্টির সেলিম মাহামুদ (আম)।
তবে ভোটগ্রহণ চলাকালে ‘অনিয়মের’ অভিযোগ তুলে চার প্রার্থীর মধ্যে জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ রাকিব হোসেন এবং জাকের পার্টির শামছুল করিম খোকন ভোট বর্জন করেন।
এই আসনে মোট ভোটার ছিলেন চার লাখ তিন হাজার ৭৪৪ জন। ১১৫টি ভোটকেন্দ্রের ৮২৭টি ভোটকক্ষে ভোটগ্রহণ হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সময় আর নেই, সরকারের সময় শেষ’ মির্জা ফখরুল ইসলামের এমন বক্তব্য শুধু অসাংবিধানিকই নয়, রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলকও বটে। বিএনপি ঐতিহ্যগতভাবে গণতন্ত্র বিরোধী ও ষড়যন্ত্র নির্ভর রাজনৈতিক দল। তারা অসাংবিধানিক পন্থায় ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা চালায়।
ওবায়দুল কাদের আজ ৪ জুলাই মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের অসাংবিধানিক ও উস্কানিমূলক বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাতেই এই বিবৃতি প্রদান করা হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ক্ষমতা দখলে বেপোয়ারা বিএনপি বিদেশি প্রভুদের করুণা লাভের আশায় মিলিয়ন ডলার খরচ করে লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করেছে। তাদের বিদেশী প্রভুরা নির্বাচন নিয়ে কী বলবে সেদিকে তারা মুখিয়ে থাকে।
তিনি বলেন, ক্রমাগতভাবে জনগণ দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হয়ে দেশের জনগণের উপর বিএনপি বিশ^াস হারিয়েছে। বিদেশি প্রভুদের দ্বারা মদদপুষ্ট হয়ে তারা তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচী নির্ধারণ করছে। ফলে বিএনপি কখনোই জনকল্যাণের নীতি গ্রহণ করতে পারেনি এবং জনগণও তাদের আহ্বানে সাড়া দেয়নি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না। বিএনপি ক্ষমতায় এসে এদেশের গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করেছিল, ভোট চুরির নিকৃষ্টতম উদাহরণ সৃষ্টি করেছিল। বিএনপি আমলে পরিচালিত অপশাসন ও দুর্নীতির কথা দেশবাসী ভুলে যায়নি।
তিনি বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে সংখ্যালঘুদের উপর নারকীয় কায়দায় নির্যাতন চালিয়েছিল, ভিন্ন মত দমনে ইতিহাসের জঘন্য নজির স্থাপন করেছিল। সারা দেশে আওয়ামী লীগের ২৪ হাজার নেতাকর্মীদের হত্যা করেছিল। বাংলাদেশের জনগণ সেই অন্ধকারময় সময়ে ফিরে যেতে চায় না।
উন্নয়ন অগ্রগতির এই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনেও বাংলাদেশের জনগণ পুনরায় আওয়ামী লীগের পক্ষে রায় দেবে আশা করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশের জনগণ তাদের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য বার বার শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে নিরাপদ মনে করেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত সরকার সর্বদা জনকল্যাণের নীতিকে প্রাধান্য দিয়ে সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে।বাসস