চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে দাবি জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পী।
আজ ২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) প্রতিনিধি সম্মেলনে নিজের বক্তব্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর পক্ষে এ দাবি উত্থাপন করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার দাবির বিষয়টি মনযোগসহকারে শুনেন।
এছাড়াও দীপক চৌধুরী বাপ্পী প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিক সমাজ তথা পুরো জেলাবাসীর পূর্ণ সমর্থন ও সহযোগীতা থাকবে বলে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন। পাশাপাশি মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন সোচ্চার আছে বলেও বক্তব্যে উল্লেখ করেন দীপক চৌধুরী বাপ্পী।
বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশেষ অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। পরে বিকেলে সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক প্রতিবেদন তুলে ধরেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন।
সম্মেলনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পীর নেতৃত্বে সংগঠনের সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ পাল বাবু, সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ ও কোষাধ্যক্ষ আজিজুল সঞ্চয় অংশ নেন।
অনলাইন ডেস্ক :
কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদী থেকে অপহৃত এক রোহিঙ্গা যুবক উদ্ধার করা হয়েছে। এসময় মানব পাচারকারী চক্রের ৩ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে এপিবিএন পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেন সহকারী পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমদ।
উদ্ধার ভিকটিম-উখিয়ার থাইংখালি ক্যাম্প-১৯ এ /৭ ব্লকের হোসেন আহমদের ছেলে কেফাত উল্লাহ(২৪)।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন-উখিয়ার ক্যাম্প-এক্সটেনশন বি-৪ এইচ/১ ব্লকের ফয়েজউল্লাহ এর ছেলে এনামউল্লাহ (২১),টেকনাফের নতুন পল্লান পাড়া মৃত নূর মোহাম্মদের ছেলে কলিম উল্লাহ(৩৫) ও দক্ষিণ লম্বরি সাইফুল ইসলামের ছেলে তারিকুল ইসলাম(১৯)।
আজ ২০ জুলাই বৃহস্পতিবার ভোরে টেকনাফের নাফনদী থেকে অপহৃত ভিকটিমকে উদ্ধার করা হয়।
৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সহকারী পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমদ জানান, গত শনিবার উখিয়ার ১৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে একটি মানব পাচারকারী চক্র রোহিঙ্গা কেফাতউল্লাহ (২৪) এবং হামিদ হোসেন (২৫) কে বিভিন্ন কাজের প্রলোভন দেখিয়ে টেকনাফের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে অপহৃত ব্যক্তিদের নৌকা যোগে মিয়ানমারে পাঠানোর সময় হামিদ হোসেন (২৫) পালিয়ে চলে আসে। কেফাত উল্লাহ(২৪) কে মিয়ানমারে নিয়ে আটে রেখে মারধর ও প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ভিকটিমের পরিবারের নিকট মোটা অংকের টাকা দাবি করে।
তিনি আরো জানান, উদ্ধারকৃত ভিকটিম, গ্রেফতারকৃত আসামীদের জিজ্ঞাসাবাদ ও অপরাধ গোয়েন্দা তথ্য পর্যালোচনা পূর্বক প্রাথমিক তদন্তে এই মানবপাচার চক্রটির অপরাধের কর্মকৌশল সম্পর্ক জানা গেছে। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। অপরাধী মানবপাচার চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যাহত আছে বলে তিনি জানায়।
অনলাইন ডেস্ক :
ঢাকা থেকে কক্সবাজার সরাসরি ট্রেন চালু হচ্ছে আগামী ১ ডিসেম্বর। এই পথে পর্যটকসহ সব যাত্রী সর্বনিম্ন ১৮৮ টাকায় যাতায়াত করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন রেল সচিব হুমায়ুন কবির।
আজ ১০ নভেম্বর শুক্রবার কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন থেকে শনিবারের উদ্বোধনী প্রস্তুতি ঘুরে দেখে গণমাধ্যমে এ তথ্য দেন তিনি।
রেল সচিব বলেন, ‘আমরা আশা করছি, ১ ডিসেম্বর থেকেই যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু করতে পারব। আর সেই ট্রেনে সর্বনিম্ন ভাড়া যেটি ধরা হয়েছে, সেটি হচ্ছে ১৮৮ টাকা। আর এটি নন এসি মেইল ট্রেন। সর্বোচ্চ ভাড়া এসি বার্থে ১ হাজার ৭২৫ টাকা। বর্তমানে রেলের যে ভাড়ার হার আছে, সেই অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়েছে।’
সচিব বলেন, ১ ডিসেম্বর শুধু আন্তনগর ট্রেন চালু হবে। পরে কমিউটার ও মেইল ট্রেনও চালু হবে।
ভবিষ্যতে এই রুটে পর্যটক কোচ চালু করা হবে। শুধু ঢাকা নয়, উত্তরাঞ্চল ও দেশের অন্যান্য অংশ থেকেও কক্সবাজারে রেলপথে আসা যাবে। এতে করে যোগাযোগের নতুন পথ উন্মোচন হবে।
১ ডিসেম্বর রেল চালু হলেও কক্সবাজারের আইকনিক ঝিনুক স্টেশনে সবরকম সুবিধা পাওয়া যাবে না বলে জানিয়ে রেল সচিব বলেন, পর্যায়ক্রমে এসব সুবিধা চালু হবে।
বাংলাদেশ রেলের মহাপরিচালক কামরুল আহসান জানান, ঢাকা থেকে একটি মেইল ট্রেন ছাড়বে সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে, কক্সবাজারে পৌঁছাবে ৬টা ৩০ মিনিটে। পর্যায়ক্রমে এই রুটে ট্রেন বাড়ানো হবে।
২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার এবং রামু থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি মাসিক সভা আজ ২৪ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত মাসিক সভায় সভাপতিত্ব করেন সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমিন নিগার।
জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার রহিমা আলাউদ্দিন মুন্নি’র সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মীর মোঃ এমতাজুল হক, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আয়েশা আক্তার সুমি, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন সুলতানা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকবার হোসাইন, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ,কে এম কামরুজ্জামান মামুন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, জিপি অ্যাডঃ ওয়াসেক আলী, ডাঃ মোঃ মাহমুদ হাসান, সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উপ পরিচালক আঃ কাইয়ূম, জেল সুপার শহীদুল ইসলাম, এনটিভির স্টাফ রিপোটার শিহাব উদ্দিন বিপুর, এনজিও প্রতিনিধি এস.এম শাহীনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রতিনিধিবৃন্দ।
এসময় জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির সভাপতি ও সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমিন নিগার বলেন, গরীব অসহায় ব্যক্তিদের মামলা ব্যয় বাংলাদেশ সরকার দেয় এ শ্লোগানটি সর্বমহলে পৌছে দিতে হবে।
জায়েদুল কবির ভাঙ্গি, আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর :
গাজীপুর সদরের চান্দনা মৌজায় শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানার সাথে সম্পর্ক যুক্ত একটি ১০তলা আবাসিক ভবনের খোঁজ পাওয়া গেছে। নথিপত্রে শেখ রেহানার নাম নেই। ভবনটির মালিকানায় তাঁর স্বামী শফিক আহমেদ সিদ্দিক, দেবর তারিক আহমেদ সিদ্দিক ও সাবেক এমপি নাজমুল হাসান পাপনের নাম রয়েছে। এলাকাবাসীর কাছে উক্ত ভবনটি রেহানার ভবন হিসেবে পরিচিত। ৬৭ শতাংশ জমির ওপর বিশাল আকৃতির ভবনটির দাম দলিলে দেখানো হয়েছে ৩০ লাখ টাকা। গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর আস্তে আস্তে ভাড়াটিয়ারা ভবন ছেড়ে চলে যান। ভবনটি এখন একেবারে ফাঁকা।
সম্প্রতি চান্দনা মৌজার ৪৪ নম্বর প্লটে গিয়ে দেখা যায়, ভবনটির কলাপসিবল গেটে এখন তালা ঝুলছে। পুরো ভবনের কোথাও আলো নেই। সামনে বসে আছেন নিরাপত্তাকর্মী। নিরাপত্তাকর্মী জানালেন, ভবনটিতে কাউকে ঢুকতে দিতে মানা আছে। অনুরোধের পরও তাই ভবনে প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এরই মধ্যে বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে। দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, ভবনটির পাশে এ এস টি নিটওয়্যার নামের একটি পোশাক কারখানা রয়েছে। ওই কারখানার মালিক ভবনটি কেনার জন্য বায়না দলিল করেছিলেন। কিন্তু দুদকের অনুসন্ধানের খবর পেয়ে কেনার প্রক্রিয়া থেকে তিনি সরে আসেন। এ বিষয়ে জানার জন্য চেষ্টা করা হলেও কারখানার মালিকপক্ষের সাথে যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হয়নি।
গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে রাজবাড়ী যাওয়ার রাস্তা ধরে কিছুদূর এগোনোর পর দেখা মেলে ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের। গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিপরীতে উত্তর পাশে ওই ১০তলা ভবনের অবস্থান। ওই এলাকার মানুষের সাথে কথা হলে তারা জানান, বাড়িটির মালিক শেখ রেহানা বলে জানেন তারা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, বাড়িটির প্রকৃত মালিক শেখ রেহানার স্বামী শফিক আহমেদ সিদ্দিক। তাঁর সাথে শেখ হাসিনার সাবেক সামরিক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের মালিকানাও আছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শফিক আহমেদ সিদ্দিক গাজীপুরের সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের ২০০১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৮ শতাংশ জমির দলিল করেন, দলিল নম্বর ৩৫৫৯। একই তারিখে তিনি আরও ১৫.৫ শতাংশ জমির দলিল করেন, যার দলিল নম্বর ৩৫৬০। শফিক আহমেদ সিদ্দিকের ছোট ভাই তারিক আহমেদ সিদ্দিক একই চৌহদ্দিতে ২০০৪ সালের ২১ মার্চ ১৬.৫০ শতাংশ জমি কেনেন। গাজীপুরের সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল নম্বর ৫৭৮৪।
দুদক সূত্রের ভাষ্য, শফিক আহমেদ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান চলছে। এই অবস্থায় ১০তলা ভবনের ওই স্থাবর সম্পদটি অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন বলে গোপন সূত্রে জানতে পেরেছেন অনুসন্ধান কর্মকর্তারা। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে ওই সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে অনুসন্ধানে ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে। এ কারণে ওই সম্পদ জব্দের আদেশ দেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে দুদক ইতোমধ্যে ঢাকা মহানগর স্পেশাল জজের কাছে আবেদন করেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুদকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, সাত সদস্যের বিশেষ টিম ওই ১০তলা ভবনটির সব বিষয় অনুসন্ধান করছে। ভবনটির দলিলসহ অন্যান্য নথিপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। জমি কেনা ও ভবনটি নির্মাণে অর্থের উৎস কী– সেটা জানার চেষ্টা চলছে।
অনলাইন ডেস্ক :
চলতি মৌসুমে হজ যাত্রীদের বিমান ভাড়া কমিয়ে ১ লাখ ৪৬ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে এ সংক্রান্ত রুলে সম্পূরক এ আবেদন করা হয়েছে।
রিটকারী আইনজীবী আশরাফ উজ জামান খান বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন। আগামী সপ্তাহে এ আবেদনের শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
গত ১২ মার্চ হজের প্যাকেজ মূল্য কমিয়ে পুনরায় প্যাকেজ ঘোষণা করতে রিট দায়ের করা হয়। রিটে বাংলাদেশ বিমান ও সৌদি এয়ারলাইন্স ছাড়াও যেকোনো এয়ারলাইন্সে টিকিট কেটে হজে যাওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়। আইনজীবী অ্যাডভোকেট আশরাফ উজ জামান জনস্বার্থে এ রিট দায়ের করেন। পরে ওই রিটের শুনানি নিয়ে ২ এপ্রিল সরকার ঘোষিত উচ্চমূল্যের হজ প্যাকেজ কেন জনস্বার্থ বিরোধী ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এছাড়া প্রতিযোগিতামূলক বিমান ভাড়ার ভিত্তিতে বাংলাদেশ থেকে হজ যাত্রী বহনে সব আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সকে সুযোগ দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ওই রুলের সঙ্গে হজযাত্রীদের জন্য বিমান ভাড়া কমিয়ে ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা নির্ধারণের জন্য হাইকোর্টে আবেদন করা হয়।