চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচিকে (কচি মোল্লা) আটক করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
৮ নভেম্বর বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে জেলা শহরের বাগানবাড়ি এলাকা থেকে তাকে আটক করেছে র্যাব।
হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি পৌর শহরের মৌড়াইল এলাকার বাসিন্দা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসাইন জানান, হাফিজুর রহমান মোল্লা কচিকে র্যাব আটক করে রাত দেড়টার দিকে থানায় হস্তান্তর করেছে। তার নামে বিস্ফোরক মামলা রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জুলাই রাজধানী ঢাকার উত্তরা আজমপুর এলাকায় আন্দোলনরত ছাত্র ছাত্রীদের বিস্কুট ও পানি খাওয়ানো কালে বিকেল ৫টায় পুলিশের নিক্ষিপ্ত গুলি বিদ্ধ হয়ে শহীদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বিয়ালিশ্বর গ্রামের অধিবাসী এবং বর্তমানে ঢাকার উত্তরা নিবাসী খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও সেনাবাহিনী পরিচালিত সাভার বিইউবি’র এম.বি.এ অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ’র বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনায় আজ ৫ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসার দপ্তরে বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান বলেন, সরকারি চাকুরিতে বৈষম্য নিরসনে সংঘটিত আন্দোলনে স্বৈরাচারী সরকারের নিয়ন্ত্রিত বাহিনীর গুলিতে বিদ্ধ হয়ে আত্মদানের মাধ্যমে শহীদ হয়েছেন মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধসহ হাজারো ছাত্রছাত্রী নারী পুরুষ শিশু- জনতা। তাদের এই আত্মদানের সূত্র ধরে ঘটেছে স্বৈরাচারী সরকারের পতন। এর ধারাবাহিকতায় আমরা দ্বিতীয় মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। যা আমাদেরকে চিরকাল স্মরণ রাখতে হবে। এ দেশে সর্বক্ষেত্রে কোন বৈষম্য থাকবে না। আন্দোলনের সফলতা ধরে রাখতে সারা দেশে দুর্নীতি, চাঁদাবাজিসহ কোন অপরাধ চলতে দেয়া যাবে না। সবাইকে আন্তরিক ভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসবের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। আমরা চাই সর্বস্তরের মানুষের বৈষম্যমুক্ত শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ। তিনি দপ্তরে ও পরে শ্রেণিকক্ষে মহান আল্লাহর দরবারে উক্ত আন্দোলনে পুলিশ ও দুষ্কৃতকারীদের গুলিতে রংপুর ঢাকাসহ সারা দেশে শাহাদাৎ বরণকারী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধসহ সকল শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত এর পাশাপাশি শহীদি মর্যাদা কামনা করে দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন। ঐ সময় জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা মোবারক উল্লাহ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার আমীর সৈয়দ আনোয়ার আহমেদ লিটন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদের উপদেষ্টা ও শহীদ মুগ্ধ’র পিতা মীর মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সভাপতি সাবেক পৌর কাউন্সিলর মোঃ আহসান উল্লাহ হাসান, সহ-সভাপতি সাংবাদিক আবুল হাসনাত অপু, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আলী হায়দার তুষার, কার্যকরী সদস্য এড: শেখ জাহাঙ্গীর, সদস্য সাইফুল আলম তিলক, জেলা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এ.বি.এম. মোমিনুল হক সহ মাদ্রাসার দাপ্তরিক কর্মকর্তা- শিক্ষক এবং ছাত্ররা এতে অংশ নেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ মামলার আসামিসহ ৩ ছিনতাইকারিকে গ্রেফতার করেছে সদর মডেল থানা পুলিশ।
১০ মার্চ রবিবার ভোরে জেলা শহরের পুনিয়াউট এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত পিয়াস (২৩) জেলা শহরের দক্ষিণ পৈরতলা এলাকার পাণ্ডু মিয়ার ছেলে, কাজীপাড়া এলাকার আবেদ মিয়ার ছেলে মো. রাব্বি (২৪) ও দক্ষিন পৈরতলা এলাকার ছায়েদ মিয়ার ছেলে মো. আল আমিন (২৬)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন বলেন, রবিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা শহরের পুনিয়াউট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ৩ চিহ্নিত ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের তল্লাসী করে রাম দা, ছুরি ও ব্যানার চাকু উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা এলাকার চিহ্নিত ডাকাত, ছিনতাইকারী ও চোর। গ্রেফতার পিয়াসের বিরুদ্ধে ১০টি ও আল আমিনের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা রয়েছে। দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাদের জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চাচার ধর্ষণের শিকার এক বাকপ্রতিবন্ধী (১৪) কিশোরী সন্তান প্রসব করেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত তৈয়ব খানকে (৬০) আজ ১০ এপ্রিল সোমবার গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
এ ঘটনাটি ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায়, কিশোরীর বাবা প্যারালাইজড হয়ে শয্যাশায়ী। দরিদ্র পরিবারটির হাল ধরার কেউ নেই। এ অবস্থায় বাকপ্রতিবন্ধী ওই কিশোরকে ফুসলিয়ে প্রায়ই ধর্ষণ করতেন তার চাচা তৈয়ব খান। সে পাঁচমাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে পরিবারের কাছে বিষয়টি ধরা পড়ে। ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে ওই কিশোরীর মা বাদী হয়ে তৈয়ব মিয়াকে প্রধান আসামি করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ আদালতে মামলার আবেদন করেন। আদালত ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় মামলাটি রুজু করতে নির্দেশ দেন।
ওসি এমরানুল ইসলাম বলেন, আড়াই মাস আগে ধর্ষণের শিকার কিশোরী একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেয়। তাকে ও নবজাতককে সরকারিভাবে চট্টগ্রামের সেফহোমে রাখা হয়েছে। সোমবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
চলারপথে রিপোর্ট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস পালিত হয়েছে। ৮ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কাউতলীস্থ শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়েছে। সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা আক্তার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব জেসমিন সুলতানা, জেলা পুলিশের পক্ষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন, জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মোহাম্মদ ইশতিয়াক ভূইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী মোহাম্মদ রতন মিয়া বাহার চৌধুরি, আবু হোরায়রাহ প্রমুখ। স্মৃতিস্তম্ভে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ, সিভিল সার্জন কার্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর সভা, গণপূর্ত বিভাগগ, সড়ক ও জনপথ বিভাগ সমাজসেবা বিভাগ সহ সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে পুস্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
আজ ৮ ডিসেম্বর রবিবার সকালে নানা আয়োজনে ও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করা হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় পৌর মুক্তমঞ্চ থেকে একটি র্যালি শুরু হয় এবং শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে গিয়ে তা শেষ হয়। এরপর দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ইউনিট, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব)জেসমিন সুলতানা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার ইকবাল হোসাইন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামী।
সাবেক সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা আবু হুরায়রাহ এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের আহবায়ক বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. বাহার চৌধুরী, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা গাজী মো. রতন মিয়া, সাবেক জেলা কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা হারুন অর রশীদ, বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়াহিদ খান লাভলু প্রমুখ। অনুষ্ঠানের শুরুতেই সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর শুরু হয় আলোচনা সভা।
সভার প্রথমেই পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন হযরত মাওলানা ক্বারী আল আমীন বিন রেনু। পবিত্র গীতা পাঠ করেন, বীরমুক্তিযোদ্ধা শ্যামল দাশ গুপ্ত। অনুষ্ঠানে সকল শহীদ বীরমুক্তিযোদ্ধাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা সহ জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের দীর্ঘায়ু এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়। এর আগে শহরের কাউতলীতে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি ফলকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তারা একটি বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। তারা বলেন, আমরা সবাই মিলে বৈষম্যবিহীন ও দুর্নীতিমুক্ত একটা বাংলাদেশ গড়তে চাই। এজন্য সকলের ঐক্যবদ্ধ থাকা জরুরী।
চলারপথে রিপোর্ট :
কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল বলেছেন, সাধারণ মানুষের উপর নির্যাতন, নীপিড়ন ও অন্যায়ের কারণে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায় হয়েছে। তবে বিগত সময়ে প্রশাসনকে উদ্দেশ্য করে সাধারণ মানুষের যেমন বক্তব্য ছিলো, এখনো মানুষের কণ্ঠে একই বক্তব্য। তাই প্রশাসনকে এমন কোনো কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে যার দুর্নাম বিএনপি বা ফ্যাসিস্ট সরকার উৎখাতে যারা ভূমিকা রেখেছে তাদের উপরে আসে। এছাড়াও জনবিচ্ছিন্ন হতে হবে এমন কাজ থেকে বিরত থাকতে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে সকল নেতাকর্মীকে জনসেবায় কাজ করতে হবে।
আজ ২৭ অক্টোবর রবিবার সকালে যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে জেলা যুবদলের সভাপতি মোঃ শামীম মোল্লার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিভিল সার্জন ডাক্তার মো: নোমান মিয়া, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক সহ সভাপতি এডঃ শফিকুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এবিএম মমিনুল হক, জেলা ড্যাবের সভাপতি ডাক্তার মকবুল হোসেন, ড্যাব নেতা আক্তার হোসেন প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন রিপন, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, সহ-সভাপতি রাশেদ কবির আকন্দ, যুবদল নেতা সৈয়দ তৈমুর, সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক জিয়াউল হক, তানভীর রুবেল, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক এডভোকেট আরিফুল হক মাসুদ, সদস্য সচিব এডভোকেট ইয়াছিন মিয়া প্রমুখ।
পরে রক্তদান কর্মসূচির মধ্যদিয়ে মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন করা হয়।
মেডিকেল ক্যাম্পে হৃদরোগ, গাইনীসহ বিভিন্ন বিষয়ে ২২ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক চিকিৎসা সেবা ও ফ্রি ওষুধ সেবা প্রদান করছেন।
চিকিৎসা সেবা নিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে সেবা গ্রহীতারা ভীড় করেন।