চলারপথে রিপোর্ট :
অবরোধের নামে জ্বালাও-পোড়াওয়ের প্রতিবাদে ‘বিএনপি জামায়াতের নৃশংসতা-বর্বরতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও নারী সমাজ- এই স্লোগানে ৮ নভেম্বর বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ।
জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি রেহানা বেগম রানীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাতের সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন- জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম মহিউদ্দিন খোকন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারহানা মিলি, জেলা যুব মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলম তারা দুলি, সহ-সভাপতি মুক্তি খান প্রমুখ।
বক্তব্য রাখেন জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড: তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত বলেন, আজ আমরা অবরোধের নামে বিএনপি জামায়াতের নৃশংসতা বর্বরতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছি। যখন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সারা বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে উন্নয়ন হচ্ছে, তখনই বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। কিন্তু তারা এই ষড়যন্ত্র করে পার পাবে না। সারা দেশের মানুষ আজ তাদের ধিক্কার দিচ্ছে। তাদের অপকর্মের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে। আমরা তাদের এই হীন অপকর্মের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
চলারপথে রিপোর্ট :
অপারেশন ডেভিল হান্টের অভিযানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী খাদিজাকে (১৭) গ্রেফতার করা হয়েছে। ১২ ফেব্রুয়ারি বুধবার আটকের পর তাকে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার এক মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার তাকে আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাকে কিশোরী সংশোধনাগারে পাঠানোর নির্দেশন দেন। গ্রেফতারকৃত খাদিজা কুমিল্লা জেলার বুড়িচং উপজেলার ছয়গ্রাম হাজী বাড়ির মনির হোসেনের মেয়ে ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী। খাদিজা তার পরিবারের সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের মধ্যপাড়া বর্ডার বাজার এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আফরিন ফাতেমা ওরফে জুঁইয়ের সহযোগী ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে তারুণ্য উৎসব উপলক্ষ্যে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। সেখান থেকে বিকেল তিনটার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোনের শিক্ষার্থীরা নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কর্মী খাদিজাকে আটক করে। পরে তাকে সদর থানা পুলিশে সোপর্দ করা হয়। সদর থানা পুলিশ বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ঘটনার এক মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখান।
১৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে আদালতে পাঠানো হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মীর মোহাম্মদ এমদাদুল হক তাকে সংশোধনাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে পিঠা উৎসব চলছিল। সেখানে খাদিজা আক্তার গেলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের নজরে পড়েন। পরে খাদিজাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন তারা। খাদিজা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীর উপর হামলার ঘটনায় অপারেশন ডেভিল হান্টের অংশ হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
পবিত্র রমজান ও আসন্ন ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আইন-শৃংখলা রক্ষায় বিশেষ নিরাপত্তা দিচ্ছে সদর থানার পুলিশ। এর অংশ হিসেবে গতকাল রবিবার দিনব্যাপী শহরের বিভিন্ন এলাকায় পুলিশী টহল চালানো হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সদর থানার পুলিশের একটি সূত্র জানায়, নিরাপত্তা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন, ভাদুঘর বাস টার্মিনালে পকেটমার ও অজ্ঞান পার্টির তৎপরতা প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছেন।
তাছাড়া বিপণী বিতানগুলো সিসি ক্যামেরার আওতায় আনার পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস মোতায়েন রয়েছে। সড়ক-মহাসড়কে সুষ্ঠুভাবে যানবাহন চলাচলের সুবিধার্থে যানবাহন তল্লাশী, চুরি, ছিনতাই প্রতিরোধে সদর থানার এই বিশেষ টিম দায়িত্ব পালন করবে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন বলেন, পবিত্র রমজান ও আসন্ন ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষ্যে শহরবাসীর নিরাপত্তা ও আইনশৃংখলা রক্ষায় সদর থানার ৭ টি দল কাজ করছে। তারা বিভিন্ন সময় শহরের বিভিন্ন এলাকায় টহল দেবে।
তিনি আরো বলেন, ঈদ সামনে রেখে ইতোমধ্যে শহরের বিভিন্ন শপিং মল ও মার্কেটগুলোতে বেড়েছে জনসমাগম। শহরবাসী যাতে নির্বিঘ্নে চলাচল ও কেনাকাটা করতে পারে সেজন্য সারা শহরে কড়া নিরাপত্তা দেবে পুলিশ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৬৪তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আজ ৪ মার্চ শনিবার সকাল ১০টায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন। বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম শেখ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার জুলফিকার হোসেন।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তফা কামাল।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দি ব্লুমিং ফ্লাওয়ার স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, আমেরিকা প্রবাসী বিশিষ্ট সমাজসেবক তাজুল ইসলাম বাবু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক মাজেদুল ইসলাম, আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু জামাল, রামকানাই হাই একাডেমির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম, পরিচালনা পর্ষদের সদস্য আশিকুর রহমান পাঠান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদপত্র পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম শাহজাদা, বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সদস্য মোঃ তাজুল ইসলাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আব্দুর রকিব।
ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শেষে পুরস্কার বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন বলেন, শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্রীড়া, সংস্কৃতি ও সৃজনশীল কর্মকান্ডের মাধ্যমে নিজেদের আগামী দিনের যোগ্য নাগরিক হয়ে ওঠতে হবে। তিনি বলেন, খেলাধুলা করলে মনের পরিতৃপ্তির পাশাপাশি সুস্থ সবল থাকা সম্ভব। আজ যারা বিজয়ী হবে তারা আগামীতে আরো ভালো করার চেষ্টা করবে, আর যারা বিজিত হবে তারা বিজয়ী হরার চেষ্টা করবে।
উল্লেখ্য, ৬৫টি ইভেন্টে এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ২২ এপ্রিল চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এর সম্মেলন কক্ষে ত্রৈমাসিক নিষ্পত্তি সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহান।
সভায় অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটসহ অত্র ম্যাজিস্ট্রেসির সকল পর্যায়ের বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেটবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এবং ১১ টি বিচার আদালতের বেঞ্চ সহকারী, সকল আদালতের স্টেনো টাইপিস্ট, নকল শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা ও আদালত পুলিশ পরিদর্শক হাবিবুল্লাহ মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।
সভা সঞ্চালনা করেন বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও নেজারত শাখার ভারপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেট মো: শাখাওয়াত হোসেন।
সভার সভাপতি বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ত্রৈমাসিক নিষ্পত্তি রিপোর্ট নিয়ে আলোচনা করেন এবং সকল আদালতের রেজিস্ট্রার পরিদর্শণ করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্য চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহান অধিক পরিমাণে নিষ্পত্তিতে জোড় প্রদান করেন এবং বিচার প্রার্থী জনগনের বিচার দ্রুত নিষ্পত্তিতে করনীয় সম্পর্কে সবাইকে বিভিন্ন নির্দেশনা প্রদান করেন। একই সাথে অধিক পরিমাণ সাক্ষী আনায়ন এবং মাননীয় প্রধান বিচারপতির নির্দেশনা অনুসরণ করার জন্য সবাইকে আহবান জানান। সভা শেষে ত্রৈমাসিক সর্বোচ্চ নিষ্পত্তিকারী আদালত হিসাবে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নির্বাচিত হয় এবং চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহান মহোদয়কে অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন। একই সাথে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালত নির্বাচিত হয় এবং বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফরহাদ রায়হান ভূইয়াকে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন এবং একই সাথে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ১ম আদালত এর বেঞ্চ সহকারী ও স্টেনো টাইপিস্টদের হাতেও শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৬ মার্চ সোমবার বেলা ১১ টায় জামে মসজিদ রোডস্থ চেম্বার ভবনের তৃতীয় তলায় ফরিদ উদ্দিন আহমেদ মিলনায়তনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র ৩৬তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক।
সভায় ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন চেম্বারের সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক।
২০২২ সালের অডিট রিপোর্ট উপস্থাপন করেন চেম্বারের ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি কাজী জাহাঙ্গীর।
২০২৩ সালের বাজেট উপস্থাপন করেন চেম্বারের সহ-সভাপতি হাজী মোঃ বাবুল মিয়া ও বিগত সভার কার্যবিবরণী পেশ করেন চেম্বারের সচিব মোঃ আজিম উদ্দিন।
সভায় বিগত অর্থ বছরের কার্যবিবরণী, বার্ষিক প্রতিবেদন, অডিট রিপোর্ট, সম্ভাব্য বাজেট উপস্থিত সদস্যদের অকুণ্ঠ সমর্থনে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
অন্যান্যবারের ন্যায় ২০২৩ সালের অডিট রহমান কাসেম এন্ড কোম্পানীকে করার অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় চেম্বারের ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি কাজী জাহাঙ্গীর এর মমতাময়ী মাতাসহ জানা অজানা যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের সকলের রুহের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়।
সভায় অন্যান্যের উপস্থিত ছিলেন চেম্বারের সাবেক সভাপতি তানজীল আহমেদ, সাবেক ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি সুভাষ চন্দ্র পাল, চেম্বার পরিচালক মোঃ শাহজাহান মিয়া, মোঃ কামাল মিয়া, মোঃ আজিজুর রহমান শামীম, সুব্রত পাল, জাবেদুল ইসলাম সোহাগ, মোঃ জসিম উদ্দিন, তানভীর আহমেদ, মোঃ আল মামুন, মোঃ বাবুল মিয়া, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ জুয়েল খান, প্রদীপ চন্দ্র সাহা, আলহাজ্ব হারুনুর রশিদসহ চেম্বারের সাধারণ সদস্যবৃন্দ।
সভা পরিচালনা করেন পরিচালক আলহাজ্ব মমিনুল আলম বাবু।