অনলাইন ডেস্ক :
হরতাল ও অবরোধের নামে বিএনপি-জামায়াতের আগুন সন্ত্রাস এবং লুটপাটের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ ৯ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গণভবনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় এ আহ্বান জানান তিনি। দেশব্যাপী নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, যারা আগুন সন্ত্রাস করবে, তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিএনপি-জামায়াত গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না দাবি করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, তারা হরতাল ও অবরোধের নামে আগুন সন্ত্রাস ও লুটপাট করছে।
শুধু তা-ই নয়, পরিকল্পিতভাবে পোশাক খাতকে অস্থিতিশীল করে তোলা হচ্ছে।
পোশাক শ্রমিকদের যে পরিমাণ মজুরি বাড়ানো হয়েছে তা নিয়েই কাজ করার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, পোশাক শ্রমিকদের জন্য যে মজুরি বাড়ানো হয়েছে, তা নিয়েই তাদের কাজ করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পোশাক শ্রমিকদের মজুরি দফায় দফায় বাড়িয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার। এবার ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে ১২ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়েছে।
শতকরা ৫৬ ভাগ বাড়ানো হয়েছে। আন্দোলনের নামে ১৯টি কারখানা ধ্বংস করা হয়েছে। যারা তাদের (শ্রমিক) উসকানি দিচ্ছে, তারাই তাদের ধ্বংস করবে। এটা শ্রমিকদের বুঝতে হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন জানিয়েছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় কোমলমতি শিশুদের নিরাপত্তা বিবেচনায় পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
আজ ৪ আগস্ট রোববার থেকে ধাপে ধাপে খোলার কথা থাকলেও সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করা হয় বলে জানান তিনি।
মাহবুবুর রহমান জানান, পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। বন্ধ থাকা প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো ধাপে ধাপে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
৪ আগস্ট থেকে দেশের ১২টি সিটি করপোরেশন এবং নরসিংদী জেলার পৌর এলাকা ব্যতীত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর আওতায় লার্নিং সেন্টারগুলোতে শ্রেণি কার্যক্রম অনুমোদিত সময়সূচি অনুযায়ী চালু হবে বলে জানিয়েছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
অনলাইন ডেস্ক :
২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত টানা ৩ মেয়াদে আওয়ামী লীগ লীগ সরকার গণতান্ত্রিক ধারা ও স্থিতিশীলতা বজায় রেখে জনকল্যাণমুখী ও সুসমন্বিত পরিকল্পনার মাধ্যমে একটি সমতা ও ন্যায়ের ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক দেশ বিনির্মাণের পথে জাতিকে অগ্রসরমান রেখেছে উল্লেখ করে দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার ওপর ভরসা রাখতে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ ৪ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানান। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভাষণ দেন তিনি।
জাতির উদ্দেশে তিনি বলেন, গত ২৭ ডিসেম্বর আপনাদের সামনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে তুলে ধরেছি। বিশদভাবে ব্যাখ্যা দিয়েছি কী অবস্থায় দেশকে পেয়েছিলাম, আর আপনাদের জীবনমান উন্নয়নে কতটুকু বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। দেশের যে উন্নয়নের ধারা সূচিত হয়েছে, তা টেকসই করে আরও উন্নত জীবন যাতে আপনারা পান- আপনাদের ভোটে নির্বাচিত হতে পারলে আগামী ৫ বছরে আমরা কী কী কাজ করব সেই ব্যাখ্যা তুলে ধরেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আজকে আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাইতে হাজির হয়েছি। এই উন্নয়নকে টেকসই করা, আপনাদের জীবনমান উন্নত করা, আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত স্মার্ট সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ চাই।
তিনি বলেন, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত টানা ৩ মেয়াদে আওয়ামী লীগ লীগ সরকার গণতান্ত্রিক ধারা ও স্থিতিশীলতা বজায় রেখে জনকল্যাণমুখী ও সুসমন্বিত পরিকল্পনার মাধ্যমে একটি সমতা ও ন্যায়ের ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক দেশ বিনির্মাণের পথে জাতিকে অগ্রসরমান রেখেছে। ইতোমধ্যে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের একটি টেকসই ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। ২০২৬ সাল থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা শুরু হবে। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলার যে সুযোগ পাওয়া যাবে তা কার্যকর করা এবং যে চ্যালেঞ্জগুলো রয়েছে; তা একমাত্র আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই মোকাবিলা করতে পারবে। বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছি। সম্ভাবনাময় বিশাল তরুণ সমাজ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের মূল কারিগর। তারুণ্যের শক্তি বাংলাদেশের অগ্রগতি।
শেখ হাসিনা বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গণতন্ত্র ও আইনের শাসনে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলগুলো এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতি অনুরোধ, সাংবিধানিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হয় এমন কোন উদ্ভট ধারণাকে প্রশ্রয় দেবেন না এবং ইন্ধন জোগাবেন না।
তিনি বলেন, আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা করছি। এই প্রথম বাংলাদেশে আইনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে আর্থিকভাবে স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা নির্বাচন কমিশনের অধীনে ন্যস্ত করা হয়েছে। সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা করছে। আমাদের সরকার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। গণমানুষের দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে, দেশের মানুষের অর্থ-সামাজিক উন্নতি নিশ্চিত করে। জনগণের খাদ্য, নিরাপত্তা, চিকিৎসা, বাসস্থান, শিক্ষা, কর্মসংস্থান ও ব্যাপক হারে অবকাঠামো উন্নয়ন হয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রেখে যাওয়া দেশের পররাষ্ট্রনীতির প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা শান্তিতে বিশ্বাস করি, সংঘাতে নয়। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়, এই নীতিতেই আমরা বিশ্বাস করি। এই নীতি নিয়েই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে আমরা বর্তমান যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার উপযোগী করে উন্নত করেছি।
দেশবাসীর উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিয়েছেন। আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। এই দীর্ঘ চলার পথে যতটুকু অর্জন, তার সবটুকুই আপনাদের অবদান। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া এ অর্জন করা সম্ভব হতো না। চলার পথে যদি কোনো ভুল-ভ্রান্তি করে থাকি, তাহলে আপনারা ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখবেন- এটাই আমার আবেদন। আবার সরকার গঠন করতে পারলে, ভুলগুলো শোধরাবার সুযোগ পাব। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘নৌকা’ মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন সংগ্রাম করেছেন এদেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য, দুখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাবার জন্য। আমি বাবা, মা, ভাই সব হারিয়ে দুঃখ-বেদনাকে সম্বল করে আপনাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। আপনাদের মাঝে খুঁজে পেয়েছি- আমার বাবার স্নেহ, মায়ের মমতা এবং ভাইয়ের মায়া। আপনারাই আমার পরিবার, আমার ওপর ভরসা রাখুন। আসুন, সবাই মিলে এই বাংলাদেশকে স্মার্ট সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের স্বপ্ন পূরণ করি।
কবি সুকান্তের ভাষায় বলতে চাই-
‘আমাদের ডাক এসেছে
এবার পথে চলতে হবে।
ডাক এসেছে চলতে হবে আজ সকালে
বিশ্বপথে সবার সঙ্গে সমান তালে।
পিছন পানে তাকাস নি আজ, চল সম্মুখে
জয়ের বাণী নূতন প্রাতে বল ও-মুখে।’
অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপির এক দফা দাবিতে নয়াপল্টনের কাদাপানিতে আটকে গেছে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, লাফালাফিতে কাজ হবে না।
আজ ২৮ জুলাই শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের তিন সহযোগী সংগঠন যুব লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ আয়োজিত যৌথ শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, শোনেন, যত লাফালাফি, যত তাফালিং করেন, ফখরুল সাহেব, তারেক জিয়া, এই লাফালাফিতে কাজ হবে না। যতই তাফালিং করেন ক্ষমতার ময়ূর সিংহাসন বহু দূরে চলে গেছে। ওইটা খুঁজে পাবেন না। লাফালাফি করবেন না।
তিনি বলেন, রাজনীতির খেলায়, আন্দোলনে আওয়ামী লীগকে কেউ হারাতে পারে না। রাজনীতির খেলায় আওয়ামী লীগ চ্যাম্পিয়ন। আন্দোলন করে হারানো যাবে না। তাহলে নির্বাচন! নির্বাচনে তো আপনারা আসবেন না।
অনলাইন ডেস্ক :
জুন মাসের শেষ ভাগে শুরু হবে ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষা। এ জন্য দেশের আটটি শিক্ষা বোর্ডের ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার সময়সূচি (রুটিন) প্রকাশ করেছে সংশ্লিষ্টরা।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড (ঢাকা, রাজশাহী, যশোর, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ) অনুযায়ী ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষা আগামী ২৬ জুন শুরু হয়ে ১০ আগস্ট শেষ হবে। পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ প্রয়োজনে বোর্ড কর্তৃপক্ষ এ সময়সূচি পরিবর্তন করতে পারবে।
এবার ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষার মধ্য দিয়ে। নির্দিষ্ট দিনগুলোয় সকালের পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এবং বিকেলের পরীক্ষা বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১১ থেকে ২১ আগস্ট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত এইচএসসি পরীক্ষার ২০২৫ সালের সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে।
২০২৫ সালের এইচএসসির কোন পরীক্ষা কোন দিন
সকালের পরীক্ষা
(সময়: সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত)
# ২৬ জুন: বাংলা (আবশ্যিক) প্রথম পত্র
# ২৯ জুন: বাংলা (আবশ্যিক) দ্বিতীয় পত্র
# ১ জুলাই: ইংরেজি (আবশ্যিক) প্রথম পত্র
# ৩ জুলাই: ইংরেজি (আবশ্যিক) দ্বিতীয় পত্র
# ৭ জুলাই: তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আবশ্যিক)
# ১০ জুলাই: পদার্থবিজ্ঞান (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র/হিসাববিজ্ঞান প্রথম পত্র/যুক্তিবিদ্যা প্রথম পত্র
# ১৩ জুলাই: পদার্থবিজ্ঞান (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র/হিসাববিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র/যুক্তিবিদ্যা দ্বিতীয় পত্র
# ১৫ জুলাই: ভূগোল (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র
# ১৭ জুলাই: ভূগোল (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র
# ২০ জুলাই: রসায়ন (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র/ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি প্রথম পত্র (মানবিক শাখা)/ইতিহাস প্রথম পত্র/গৃহ ব্যবস্থাপনা ও পারিবারিক জীবন প্রথম পত্র/উত্পাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন প্রথম পত্র
# ২২ জুলাই: রসায়ন (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র/ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি দ্বিতীয় পত্র (মানবিক শাখা)/ইতিহাস দ্বিতীয় পত্র/গৃহ ব্যবস্থাপনা ও পারিবারিক জীবন দ্বিতীয় পত্র/উত্পাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন দ্বিতীয় পত্র
# ২৪ জুলাই: অর্থনীতি প্রথম পত্র/প্রকৌশল অঙ্কন ও ওয়ার্কশপ প্র্যাকটিস প্রথম পত্র
# ২৭ জুলাই: অর্থনীতি দ্বিতীয় পত্র/প্রকৌশল অঙ্কন ও ওয়ার্কশপ প্র্যাকটিস (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র, ঐচ্ছিক–১/প্রকৌশল অঙ্কন ও ওয়ার্কশপ প্র্যাকটিস (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র, ঐচ্ছিক–২/প্রকৌশল অঙ্কন ও ওয়ার্কশপ প্র্যাকটিস (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র, ঐচ্ছিক–৩
# ২৮ জুলাই: পৌরনীতি ও সুশাসন প্রথম পত্র/জীববিজ্ঞান (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র/ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা প্রথম পত্র
# ৩০ জুলাই: পৌরনীতি ও সুশাসন দ্বিতীয় পত্র/জীববিজ্ঞান (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র/ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় পত্র
# ৩১ জুলাই: মনোবিজ্ঞান (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র/কৃষিশিক্ষা (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র/মৃত্তিকাবিজ্ঞান (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র/চারু ও কারুকলা (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র/নাট্যকলা প্রথম পত্র
# ৩ আগস্ট: মনোবিজ্ঞান (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র/কৃষিশিক্ষা (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র/মৃত্তিকাবিজ্ঞান (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র/চারু ও কারুকলা (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র/নাট্যকলা দ্বিতীয় পত্র
# ৪ আগস্ট: উচ্চতর গণিত প্রথম পত্র/ইসলাম শিক্ষা প্রথম পত্র
# ৬ আগস্ট: উচ্চতর গণিত দ্বিতীয় পত্র/ইসলাম শিক্ষা দ্বিতীয় পত্র
# ৭ আগস্ট: ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা প্রথম পত্র/শিশু বিকাশ প্রথম পত্র
# ১০ আগস্ট: ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্র/শিশু বিকাশ দ্বিতীয় পত্র
বিকেলের পরীক্ষা (সময়: বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত)
# ১৫ জুলাই: উচ্চাঙ্গ সংগীত (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র/আরবি প্রথম পত্র/পালি প্রথম পত্র
# ১৭ জুলাই: উচ্চাঙ্গ সংগীত (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র/আরবি দ্বিতীয় পত্র/পালি দ্বিতীয় পত্র
# ২৮ জুলাই: খাদ্য ও পুষ্টি প্রথম পত্র
# ৩০ জুলাই: খাদ্য ও পুষ্টি দ্বিতীয় পত্র
# ৩১ জুলাই: পরিসংখ্যান (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র/ব্যবহারিক শিল্পকলা ও বস্ত্র পরিচ্ছদ প্রথম পত্র
# ৩ আগস্ট: পরিসংখ্যান (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র/ব্যবহারিক শিল্পকলা ও বস্ত্র পরিচ্ছদ দ্বিতীয় পত্র
# ৪ আগস্ট: গার্হস্থ্যবিজ্ঞান প্রথম পত্র/সংস্কৃত প্রথম পত্র/লঘু সংগীত (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র
# ৬ আগস্ট: গার্হস্থ্যবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র/সংস্কৃত দ্বিতীয় পত্র/লঘু সংগীত (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র
# ৭ আগস্ট: সমাজবিজ্ঞান প্রথম পত্র/সমাজকর্ম প্রথম পত্র/ক্রীড়া (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র
# ১০ আগস্ট: সমাজবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র/সমাজকর্ম দ্বিতীয় পত্র/ক্রীড়া (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র
অনলাইন ডেস্ক :
রামেক হাসপাতালে নওগাঁর এক নারী একসাথে পাঁচ ছেলে সন্তান প্রসব করেছেন। ১১ সেপ্টেম্বর বুধবার সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পাঁচটি নবজাতক প্রসব করেন তিনি। পাঁচ নবজাতক ও মা সবাই সুস্থ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন রামেকের সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা।
ঐ প্রসূতি মেরিনা খাতুন (৩৫) নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী আব্দুল মজিদের (৪০) স্ত্রী। এই দম্পতির আরো দুটি মেয়ে সন্তান রয়েছে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, রামেক হাসপাতালের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তির পর অস্ত্রোপচার করে বাচ্চাগুলোর জন্ম হয়। বাচ্চাগুলোর মধ্যে দু’টির ওজন ১ কেজি ২০০ গ্রাম, দু’টির ১ কেজি ৩০০ গ্রাম এবং ১টি’র ওজন ১ কেজি।
প্রসূতি মেরিনা খাতুনের মামা শ্বশুর নয়ন বাবু জানান, পরীক্ষা-নিরীক্ষায় আমরা আগে থেকে জানতাম তিনটি সন্তান হবে। এ জন্য ভাগ্নে বউ মেরিনাকে দেখাশোনার জন্য পাঁচ নারীকে নিয়োজিত করেছিলাম। তবে মেরিনা সুস্থই ছিলেন। খাওয়া দাওয়াসহ সবকিছু স্বাভাবিকভাবে করেছেন। গত মঙ্গলবার প্রসব বেদনা উঠার পর শারীরিক অবস্থা খারাপ হলে তাকে রাজশাহীর ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকরা প্রসূতিকে রামেক হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন। এরপর মেরিনাকে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বুধবার দুপুরে সিজারিয়ান অস্ত্রপচারের মাধ্যমে একে একে পাঁচটি ছেলে শিশুর জন্ম হয়।
রামেক হাসপাতালের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগের প্রধান রোকেয়া খাতুন বলেন, তার অধীনেই ঐ প্রসূতি হাসপাতালে ভর্তি হন। প্রসূতির উচ্চ রক্তচাপ ও থাইরয়েডের সমস্যা ছিল। এ জন্য প্রসূতির সিজারিয়ান অপারেশন করতে হয়েছে। মা ও সন্তানরা সুস্থ আছে।