অনলাইন ডেস্ক :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের মনোনয়নের জন্য দ্বিতীয় দিনে আগ্রহী প্রার্থীদের মধ্যে মোট এক হাজার ২১২টি দলীয় ফরম বিক্রি করেছে আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে অনলাইনে বিক্রি হয়েছে ৩২টি।
এ নিয়ে দুই দিনে ক্ষমতাসীন দলটির মোট মনোনয়ন ফরম বিক্রি হলো দুই হাজার ২৭৬টি।
আজ ১৯ নভেম্বর রবিবার দ্বিতীয় দিনের ফরম বিক্রি শেষে আওয়ামী লীগের দপ্তর থেকে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এবার আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরমের মূল্য ৫০ হাজার টাকা। সে অনুযায়ী দ্বিতীয় দিনে সরাসরি বিক্রি হয়েছে ছয় কোটি ছয় লাখ টাকা। আর অনলাইনে ১৬ লাখ টাকার মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে।
এর আগে ১৮ নভেম্বর শনিবার প্রথম দিন মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয় এক হাজার ৬৪টি।
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি চলবে আগামী ২১ নভেম্বর মঙ্গলবার পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের ফরম সংগ্রহ ও জমা দিতে হবে। ফরম সংগ্রহ ও জমা কার্যক্রম চলবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
চলারপথে রিপোর্ট :
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে পরীক্ষা চলাকালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পাঁচ স্কুলের ২২ শিক্ষার্থী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এদের মধ্যে ১৭ জন শিক্ষার্থীকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছে। চিকিৎসক জানিয়েছেন, তীব্র গরমে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়েছে। অনেকে আবার ভয় পেয়ে অসুস্থ হয়ে যায়।
আজ ৭ জুন বুধবার সকালে উপজেলার গৌরীপুর সুবল আলতাফ, বিলকিস-মোশাররফ, চিনামুড়া, চশই ও তিতাসের নারান্দিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
গৌরীপুর সুবল আফতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সদস্য মিন্টু সরকার বলেন, সারাদেশের ন্যায় একযোগে অর্ধবার্ষিক পরীক্ষা শুরু হলে সকাল সাড়ে ১০টায় প্রথমে দুইজন শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আরও চার স্কুলের ১৪ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হলে তাদেরও হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এদিকে খবর পেয়ে হাসপাতালে ছুটে আসেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক (ডিসি) শামীম আলম, জেলা সিভিল সার্জন ডা. নাসিমা আকতার, দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর অব. মোহাম্মদ আলী সুমন, উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মহিনুল হাসান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জিয়াউর রহমান, মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলমগীর ভূঞা। তারা অসুস্থ শিক্ষার্থীদের খোঁজ-খবর নেন।
ডিসি শামীম আলম বলেন, অসুস্থ শিক্ষার্থীদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারা দেখেছেন। অসুস্থদের মধ্যে অনেকেই সুস্থ হয়ে উঠেছে। বাকিরাও দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. নাসিমা আকতার বলেন, গৌরীপুর স্কুলসহ আরও পাঁচটি স্কুলের ১৭ জন শিক্ষার্থী তীব্র গরমে অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের দেখে অন্য শিক্ষার্থীরা ভয় পেয়ে অসুস্থ হয়ে যায়।
তিনি বলেন, ২২ শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৭ জন। বাকি পাঁচজন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাদের চিকিৎসা চলছে।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার গৌরীপুর সুবল আলতাফ উচ্চ বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে উম্মে হাবিবা (১২) নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, তীব্র দাবদাহে হিটস্ট্রোকে মৃত্যু হয়েছে তার।
বগুড়া প্রতিনিধি :
আসন্ন ঈদ-ঊল-ফিতরকে সামনে রেখে এখন থেকেই বগুড়ার মার্কেটগুলোতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা। সব বয়সের মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন শহরের বিভিন্ন মার্কেটে। যার যার পছন্দ অনুযায়ী কাপড় কিনছেন তারা। এবার নারীদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে ‘নায়রা’।
ঈদে উচ্চবিত্তরা ছুটছেন জলেশ্বরীতলার শোরুমগুলোতে, মধ্যবিত্তরা নিউমার্কেট ও নবাববাড়ীতে আর স্বল্প আয়ের ক্রেতারা ছুটছেন হকার্স মার্কেটে। এছাড়া জুতার দোকানগুলোতে ভিড় করছেন ক্রেতারা।
জানা যায়, জামা কাপড়ের মধ্যে এবার নারীদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে ‘নায়রা’। দেশি এবং ভারতের প্রতি পিস নায়রা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৮০০ থেকে ১২ হাজার পর্যন্ত। এছাড়াও দেশিয় কাপড়ের পাশাপাশি ভারত ও পাকিস্তানের হরেক নামে বিক্রি হচ্ছে বাহারি পোশাক। শহরের সব মার্কেটেই বিক্রি করা হচ্ছে নায়রা। নিউ মার্কেটের দোকানগুলোতে বিক্রি হচ্ছে বাহারি রকমের শাড়ি। জলেশ্বরীতলা অভিজাত বিপনীতে বিক্রি হচ্ছে ছেলেদের পাঞ্চাবী, প্যান্ট-শার্ট, টি শার্ট, ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের নতুন নতুন ডিজাইনের পোশাক।
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এখন থেকেই বগুড়ার মার্কেটগুলোতে দেখা গেছে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। এজন্য শপিং মল এবং মার্কেটগুলো আকর্ষণীয়ভাবে সাজানো হয়েছে। শপিং মলসহ শহরের কোথাও যাতে কোনো রকম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সেজন্য জেলা পুলিশ এখন থেকেই ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তা প্রদান করা শুরু করেছে।
বগুড়া শহরের নিউ মার্কেট, জলেশ্বরীতলা, রানার প্লাজা, পুলিশ প্লাজা, আলতাফ আলী মার্কেট, আলামিন কমপ্লেক্স, হকার্স মার্কেট ও অস্থায়ী হকার্স মার্কেটগুলোতে শুরু হয়েছে ঈদের কেনা কাটা। এখন থেকেই ব্যবসায়ীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। কাপড় বিক্রেতা থেকে শুরু করে কসমেটিকস্ দোকান গুলোতে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
শুধু যে শপিং মল এবং মার্কেটগুলোতেই ক্রেতাদের ভীড় তা নয়। ক্রেতাদের ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে শহরের ফুটপাতের দোকান গুলোতেও। মধ্যেবর্তী শ্রেণীর লোকেদের উপচে পড়া ভিড় এখানে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এখানে বাচ্চাদের ও বড়দের কাপড়-চোপড় ইত্যাদি পাওয়া যাচ্ছে। দামে সস্তা হওয়ায় ফুটপাত গুলোতেও ক্রেতাদের বেশি ভিড়।
অপর দিকে সস্তা মার্কেট হিসেবে পরিচিত হকার্স মার্কেট। এখানে অনেকটা সস্তায় কাপড় পাওয়া যাচ্ছে। এই মার্কেটে সস্তায় থাই, চাইনিজ বা দেশীয় কাপড় পাওয়া বিক্রি হচ্ছে। আর সে জন্য ধনী-গরীব সকলেই এইসব মার্কেটে ভিড় জমাচ্ছেন। এছাড়াও জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলামের আয়োজনে শহরের শহীদ খোকন পার্কে অস্থায়ী হকার্স মার্কেট বসানো হয়েছে। সেখানেও ঈদের কেনা-কাটা চলছে।
শহরের রানা প্লাজার ব্যবসায়ী সিহাব মন্টি জানান জামাকাপড়ের মধ্যে এবার নারীদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে নায়রা। এছাড়াও রয়েছে লেহেঙ্গা, থ্রি-পিচ, টপস, ওয়ান পিচসহ দেশী ও ভারতীয় বিভিন্ন ধরনের পোশাক। দেশি ও এবং ভারতীয় প্রতি পিচ নায়রা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৮০০ থেকে ১২ হাজার পর্যন্ত। বেচা-কেনা বেড়েছে। আশা করছি দু একদিনের মধ্যে বিক্রি আরো বেড়ে যাবে। ক্রেতারা তাদের সাধ্য অনুযায়ী ঈদের কেনাকাটা করছেন।
ঈদের পেশাক কিনতে আসা শিউলী আক্তার জানান আমার এবং আমার পরিবারের জন্য একটু আগেই পোশাক কিনতে এসেছি। বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে ঘুরে পোশাক কিনছি। এবারে ঈদের পোশাকের দাম একটু বেশি। তবে সাধ্যের মধ্যে পছন্দ অনুযায়ী কেনাকাটা করছি।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) স্নিগ্ধ আখতার জানান, শপিং মলসহ শহরের কোথাও যাতে কোনো রকম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সেজন্য জেলা পুলিশ এখন থেকেই ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তা প্রদান করা শুরু করেছে। জেলা শহরসহ জেলার ১২টি উপজেলার জনগণ যাতে নির্বিঘ্নে পবিত্র ঈদুল ফিতর পালন করতে পারেন সেজন্য সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বগুড়া শহরের সাতমাথা, থানা মোড়, সেলিম হোটেলের সামনে, জলেশ্বরীতলা, চেলোপাড়া, নিউ মার্কেট, রানা প্লাজা, নবাববাড়ী সড়ক এলাকায় তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এছাড়াও লিচুতলা থেকে মাটিডালি পর্যন্ত ঈদে সাধারণ মানুষ যেন সহজেই ঘরে ফিরতে পারে সেজন্য নিরাপত্তাসহ যানজট নিরসনে ২৪ ঘণ্টা পুলিশ কাজ করে যাবে।
অনলাইন ডেস্ক :
চাটুকারিতা করলে মিডিয়া বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন।
আজ ১১ আগস্ট রবিবার দুপুরে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে এসে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, চাটুকারিতা করলে মিডিয়া বন্ধ করে দেওয়া হবে। আমি আপনাদের প্রমিস করছি যদি মিডিয়া চাটুকারিতা করে তাহলে মিডিয়া বন্ধ করে দেওয়া হবে। টকশোতে চাটুকারদের ডাকবেন না। মিডিয়া চাটুকার হবেন না। একটা দেশ ডোবে কখন, যখন মিডিয়া সত্য কথা বলে না।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মিডিয়াগুলো ওই সময় যদি সত্যি ঘটনা তুলে ধরতো তাহলে পুলিশের এই অবস্থা হয় না। মিডিয়া বারবার বলেছে কিছুই হয়নি। কিন্তু বিবিসিতে আমি সব দেখেছি।
তিনি বলেন, টকশোতে জ্ঞান-গর্ভ কোনো আলোচনা হয় না। মিডিয়া সঠিক তথ্য তুলে ধরেন। একটা দেশ তখনই ডোবে যখন মিডিয়া সত্যি কথা বলে না।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরো বলেন, সাবেক তথ্যপ্রতিমন্ত্রী লেখাপড়া জানা লোক, কিন্তু তিনি ছাত্রদের বললেন দুষ্কৃতকারী। এসবের বিচার হওয়া উচিত। মিডিয়ার মালিকদেরও বিচার হওয়া উচিত।
প্রধানমন্ত্রীকে আপনারা প্রশ্ন করেন কী! আপনি অমুক। আপনি অমুক জয় করে আসছেন। এগুলো কেমন প্রশ্ন, যোগ করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন।
অনলাইন ডেস্ক :
এখন থেকে সপ্তাহের ছয়দিন খোলা থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সেই হিসেবে শনিবারও খোলা থাকবে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। অন্যান্য কর্মদিবসের মতোই পুরোদমে ক্লাসও চলবে এ দিনে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে।
আজ ২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তাপপ্রবাহ এবং অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা পূরণ এবং নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহের শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তারের সই করা প্রজ্ঞাপনে চারটি নির্দেশনা দেওয়া হয়। তার মধ্যে অন্যতম শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা।
অন্য তিনটি নির্দেশনা হলো-
১. আগামী ২৮ এপ্রিল রোববার থেকে যথারীতি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে এবং শ্রেণি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
২. তাপপ্রবাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।
৩. শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাইরে পরিচালিত হয়ে থাকে এবং শিক্ষার্থীদের সূর্যের সংস্পর্শে আসতে হয়, সেসব কার্যক্রম সীমিত থাকবে।
পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতর ও গ্রীষ্মকালীন অবকাশ শেষে গত ২১ এপ্রিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ছিল। তবে দেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দীর্ঘ ছুটি শেষেও খোলেনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ২১ এপ্রিল ছুটি বাড়িয়ে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেয় সরকার।
২৬ ও ২৭ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার হওয়ায় আরো এক সপ্তাহ বন্ধ রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকায় আরও কিছুদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের দাবি জানান অভিভাবকদের একটি অংশ। কেউ কেউ অনলাইনে ক্লাস চালুর দাবিও তোলেন।তবে সার্বিক দিক বিবেচনায় ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস চালুর নির্দেশনা দিলো সরকার।