চলারপথে রিপোর্ট :
সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে মহিলাদের অবহিতকরণ ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে তাদের সম্পৃক্তকরণের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি, সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা সম্পর্কে অবহিতকরণ, গুজব, অপপ্রচার ও ডেঙ্গু প্রতিরোধ, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার লক্ষ্যে জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে ২১ নভেম্বর মঙ্গলবার আখাউড়া উপজেলা রেখা কাউন্সিলরের বাড়ি, দক্ষিণপাড়া, দেবগ্রাম, নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর শোষণ ও বঞ্চনামুক্ত সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ইতিমধ্যে সরকার মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্ত উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে জেলা তথ্য অফিস জনসচেতনতামূলক কাজটি করে যাচ্ছে।
জেলা তথ্য অফিসার মো: আসাদুজ্জামান কাউছার এর সভাপতিত্বে উক্ত সমাবেশে অতিথিবৃন্দদের মধ্যে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, একটি জাতি তখনই উন্নত হবে যখন এ জাতির নতুন প্রজন্ম সুশিক্ষায় শতভাগ উন্নীত হবে।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা সমবায় অফিসার মো: নেওয়াজ শরীফ মজুমদার।
আরো বক্তব্য রাখেন আখাউড়া পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রেখা আক্তার।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় শান্ত নামে এক স্কুল ছাত্রকে মারধরের অভিযোগে রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ২১ জন ছাত্রের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। শান্ত উপজেলার তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির ছাত্র। তার দাদা মোঃ শাহজাহান মিয়া বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। গত ১৮ জানুয়ারি সকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে শীতকালীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ মারধরের ঘটনা ঘটে। মামলার বিষয়টি নিয়ে রেলওয়ে স্কুলের ছাত্রদের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়েছে। অভিভাবকদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। প্রশাসনের আয়োজনে খেলায় গিয়ে মারধর ও মামলার শিকার হওয়ায় আয়োজকদের ভূমিকা নিয়েও ক্ষোভ ঝাড়েন অভিভাবকরা।
আজ ২৯ জানুয়ারি রবিবার দুপুরে আখাউড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম এ ঘটনার তদন্ত করতে রেলওয়ে স্কুলে যান।
মামলার অভিযোগ, উভয় স্কুলের শিক্ষক ও অভিভাবকের সাথে কথা বলে জানা গেছে, গত ১৬ জানুয়ারি উপজেলা পরিষদ মাঠে তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয় ও রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রদের মধ্যে ভলিবল খেলা ছিল। এসময় ওজনে হাল্কা ও ভারী ‘বল’ নিয়ে দুই স্কুলের ছাত্রদের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। পরে ১৮ জানুয়ারি প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে কয়েকজন কিশোর শান্তকে বেদম মারধর করে। পূর্বের বাক-বিতন্ডার জেরে রেলওয়ে স্কুলের ছাত্ররাই শান্তকে মারধর করেছে বলে শান্তর পরিবারের অভিযোগ। এ ব্যাপারে রেলওয়ে স্কুলের একাধিক শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমাদের ছাত্ররা কাউকে মারধর করে থাকলে বিষয়টি আমাদেরকে জানাতে পারতো। সেরকম কিছু ঘটে থাকলে প্রশাসন সমাধান করতে পারতো। মামলা হওয়ায় ভয়ে ছাত্ররা স্কুলে আসছে না। আমরা বিব্রত বোধ করছি।
এদিকে মামলায় অভিযুক্ত এক ছাত্রের বাবা জাবেদ খান খাদেম বলেন, শিক্ষকরা আমার ছেলেকে খেলতে নিয়ে গিয়েছিল। তাদের উচিত ছিল ছাত্রদের দেখেশুনে রাখা। আমার ছেলে বলেছে সে কোন মারামারি করেনি। ছাত্রদের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার বিষয়টি দু:খজনক। এ ব্যাপারে মারধরের শিকার শান্তর দাদা মোঃ শাহজাহান মিয়া বলেন, পূর্বের ঝগড়ার জেরে রেলওয়ের ছাত্ররা আমার নাতিকে মেরেছে। তাকে কিল ঘুষি ও মাথায় আঘাত করেছে। ঘটনার এতোদিনও বিচার না পেয়ে আমি মামলা করেছি।
তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ সাজ্জাত হোসেন বলেন, আমি রেলওয়ে স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ সেলিম মিয়াকে বিষয়টি সমাধানের জন্য বলেছিলাম। কিন্তু তারা গুরুত্ব দেয়নি।
জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আবুল হোসেন বলেন, মামলা হওয়ার বিষয়টি আমার জানা নাই। আখাউড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, অভিযোগে ঠিকানা না থাকায় এবং শিক্ষকদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে রেলওয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তার বলেন, আমি শুনেছি বিষয়টি তারা নিজেরা সমাধান করে নিবে। মামলা হওয়ার বিষয়টি আপনার কাছ থেকে শুনলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া পৌরশহরের বড় বাজার এলাকার বাসিন্দা নৌ কমান্ডো বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক ভূঁইয়া (১০২) আর নেই। গতকাল রবিবার দিনগত রাত ২টার দিকে নিজ বাসায় তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে, ২ মেয়ে, নাতি-নাতনিসহ বহু আত্মীয় স্বজন রেখে গেছেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের এই মহান বীর সেনানীর মৃত্যু সংবাদ জানার পর আত্মীয়-স্বজন, রাজনীতিবিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধিসহ সর্বস্তরের মানুষ শেষ বারের মত তাকে দেখতে বাড়িতে যান। তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করেন।
এদিকে ২৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার বাদ আছর বড় বাজার জামে মসজিদে তার প্রথম জানাযা ও বাদ মাগরিব তার পৈত্রিক বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কোড্ডা গ্রামে ২য় জানাযা শেষে কোড্ডা কবরস্থানে দাফন দেওয়া হবে। এই চৌকস নৌকমান্ডো বীর মুক্তিযোদ্ধা আখাউড়া পৌরশহরের বড় বাজারে তিতাস নদীর পাড় ঘেষে একটি ছাপড়া ঘরে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে নিভৃতে বসবাস করেছেন। শেষ বয়সে জাতীর এই বীর সন্তান অভাব অনটনের মধ্য দিয়ে জীবন যাপন করেছেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হকের মৃত্যুতে এলাকায় শোকাবহ পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড, আখাউড়া প্রেসক্লাব, টেলিভিশন জার্নালিষ্ট ক্লাব, উপজেলা প্রেসক্লাব, রিপোটার্স ইউনিটি, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নব বন্ধন খেলাঘর আসর, আত্মীয়, লেখক আলী মাহমেদ, ৫নং ওয়ার্ড পৌর কাউন্সিলর শিপন হায়দার। মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন। শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এদিকে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকে জানা যায়, ফজলুল হক ভূঁইয়া ছিলেন একজন চৌকস নৌ-কমান্ডো। মাতৃভূমিকে শত্রুমুক্ত করতে ১৯৭১ সালের ১৩ মে ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার আম্রকাননে সুইসাইডাল স্কোয়াডে নাম লিখিয়েছিলেন। প্রশিক্ষণ শেষে তিনি নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দর অপারেশন এবং জামালপুর ফেরিঘাট অপারেশনে অংশ নেন। মিত্রবাহিনীর সঙ্গে একটি ব্রিজও ধ্বংস করেন। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা নৌ কমান্ডো এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের স্বাক্ষরে নৌ কমান্ডো ফজলুল হককে একটি সনদপত্র দিয়েছেন। সনদে উল্লেখ আছে নৌ কমান্ডো নম্বর ০১০১।
এদিকে নৌ কমান্ডো বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক ভূইয়ার মৃত্যুতে আখাউড়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ জামশেদ শাহ বলেন, আমরা একজন বীর সন্তানকে হারালাম। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। তিনি আরও বলেন, আমার জানামতে আখাউড়ায় আর কোন বীর মুক্তিযোদ্ধা নৌ কমান্ডো নেই।
চলারপথে রিপোর্ট :
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে তরিকত ফেডারেশন মনোনিত প্রার্থী ছৈয়দ জাফরুল কুদ্দুছ নির্বাচনী গণসংযোগ করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে আখাউড়া উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের গণসংযোগ করেন তিনি।
এসময় ধরখার বাস স্ট্যান্ড, তন্তর বাজার, ছতুরাশরীফ, রুটি বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে ভোটারদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এবং পথসভায় বক্তব্য রাখেন। বিকাল ৫টা পর্যন্ত তিনি গণসংযোগে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তিনি ভোটারদের ভোটারদের মন জয় করতে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার নির্বাচনী প্রতীক ফুলের মালায় ভোট দেওয়ার অনুরোধ করেছেন। এসময় ভোটারদের মাঝেও ব্যপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা গেছে বলে জানান তার কর্মী সমর্থকরা। গণসংযোগকালে ফুলের মালার কর্মী সমর্থকেরা উপস্থিত ছিল।
পথ সভায় বক্তব্যকালে তিনি বলেন, অন্যান্য নির্বাচনে যেমন হুমকি ধমকি দিত। মাস্তানি করতো এবার সেই অবস্থা নাই। আপনারা নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে যাবেন। যাকে খুশি তাকে ভোট দেবেন। আমাকে ফুলের মালা প্রতীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার আহবান জানাচ্ছি। তিনি আরও বলেন, আপনাদের সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক রয়েছে।
উল্লেখ্য, ছৈয়দ জাফরুল কুদ্দুছ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের মাছিহাতা গ্রামের বাসিন্দা এবং মাছিহাত দরবার শরীফের পীর।
জানা যায়, কসবা-আখাউড়া আসনে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অপর দুই প্রার্থী হলেন আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও এনপিপি’র প্রার্থী শাহীন খান (আম)।
আখাউড়া উপজেলায় ভোট কেন্দ্র ৪৪টি, বুথ ২৬৯টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৪৪ জন, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ২৯৬জন এবং পুলিং অফিসার ৫৯২ জন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নতুন কারিকুলাম সম্পর্কে শিক্ষকদেরকে সুস্পষ্ট ধারনা প্রদানের উদ্দেশ্যে আখাউড়া উপজেলায় ডিসেমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম স্কিম আওতায় শ্রেণী শিক্ষকগণের ৭ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে আজ ১৮ ডিসেম্বর সোমবার থেকে পৌরশরের নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। উপজেলার ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৭টি দাখিল মাদ্রাসার ৩১২ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছে।
১০ টি বিষয়ে বিষয় ভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ৩০ জন মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ করাবেন। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪ টা পর্যন্ত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তারের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আবুল হোসেন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন একাডেমিক সুপার ভাইজার কফিল উদ্দিন মাহমুদ, নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবব্রত বনিক, সহকারী প্রধান শিক্ষক কাজী মোঃ ইকবাল, তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ সাজ্জাত হোসেন প্রমুখ।
প্রশিক্ষণগ্রহণকারী শিক্ষক জিয়াউল হক উজ্জল বলেন, এ প্রশিক্ষণ আমাদের অনেক সহায়ক হবে। বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক মাস্টার ট্রেইনার ইমতিয়াজ উল কবির বলেন, প্রশিক্ষণগ্রহণার্থী শিক্ষকরা নতুন কারিকুলামকে ভালোভাবে গ্রহণ করছে। এটি একটি ভালো উদ্যোগ বলে মনে করেন তিনি।
জানতে চাইলে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আবুল হোসেন বলেন, নতুন কারিকুলাম সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য বিষয় ভিত্তিক শ্রেণী শিক্ষকদেরকে সুস্পষ্ট ধারনা প্রদান করাই প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে।