চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন উন্নয়ন কাজের অংশ হিসেবে নির্মাণ করা প্রতিরক্ষা দেয়ালের কারণে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে হাসপাতাল, রেলওয়ে থানাসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার পথ।
শত বছরের এ পথ রক্ষায় আজ ২১ নভেম্বর মঙ্গলবার সকালে ভুক্তভোগীরা আন্দোলনের নামেন। এ সময় তারা দেয়াল নির্মাণ বন্ধ করে দেয়। ঘটনাস্থলে এসে তোপের মুখে পড়েন এক রেলওয়ে কর্মকর্তা।
সকাল ৯টার দিকে রেলওয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারি ও এলাকাবাসী জড়ো হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। প্রথমের তারা রাস্তার কাজ বন্ধ করে দিয়ে আগের সড়কের ওপর অবস্থান নেন। খবর পেয়ে ছুটে আসেন আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনের ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (পথ) মো. আব্দুল্লাহ। এলাকাবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে পূর্বের সড়কে একটু দূরে দিয়ে ‘ইউলোপ’ রাস্তা নির্মাণ করা হবে বলে জানান। আর যে রাস্তাটি বন্ধ করা হয়েছে সেটি দিয়ে শুধুমাত্র লোকজন চলাচলের উপযোগি করা হবে বলে উল্লেখ করেন। ওই কর্মকর্তার আশ্বাসে আশ্বস্থ হতে না পেরে এলাকাবাসী বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন। এ সময় তোপের মুখে পড়েন রেলওয়ের ওই কর্মকর্তা। ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. এনামুল হক খাদেম, শ্রমিক নেতা বিল্লাল চৌধুরী, সাবেক ইউপি মেম্বার মো. রুস্তম মিয়া, মো. হানিফ, সাজল খলিফা, মনির খলিফা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, রেলওয়ে পশ্চিম কলোনি এলাকার কবরস্থানের পাশ দিয়ে প্রতিরক্ষা দেয়াল নির্মাণ করা হচ্ছে। দেয়াল নির্মাণ কাজ উত্তর দিক থেকে দক্ষিণ দিকে রেলওয়ে স্টেশনের দিকে আসছে। যেখানে দেয়াল নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে সেখানে মাটি, বালু ফেলে রেল বসানোর উপযোগি করে তোলা হচ্ছে। পূর্ব দিক থেকে এসে রেলওয়ে হাসপাতালে যাওয়ার যে পথ সেটি বন্ধ হয়ে গেছে দেয়ালের কারণে। থানায় যাওয়ার পথের সামনেও দেয়াল নির্মাণের কাজ চলছে। দেয়ালের অপরপ্রান্তে হাসপাতাল রেলওয়ে থানা, হাসপাতালের পাশাপাশি রেলওয়ের সহকারী পুলিশ সুপারের কার্যালয়, লোকোশেড, রেলওয়ে ক্লাব, রেলওয়ে কোয়ার্টার রয়েছে। এছাড়া শ্যামনগর ও রূপনগর এলাকার মানুষ এ পথ দিয়ে চলাচল করে।
রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (পথ) মো. আব্দুল্লাহ বলেন, আমরা তো আর জোর করে কাজ করতে পারবো না। এলাকাবাসীকে বলেছি আগের সড়ক নিয়ে লোকজন যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হবে। যানবাহন চলাচলের জন্য আরেকটি নতুন রাস্তা করে দেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলার উত্তর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মুজিবুর রহমান নান্নুকে (৬০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল রবিবার রাতে উত্তর ইউনিয়নের কৌড়াতলী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি ওই এলাকার গোলাম আলীর ছেলে।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ ছমিউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, একটি বিস্ফোরক মামলায় মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে আজ ১০ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন সিগন্যাল কেবিনে এয়ারকন্ডিশন (এসি) বিস্ফোরণে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ ৮ সেপ্টেম্বর সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ করেই নিচতলায় স্থাপিত একটি এসি যন্ত্র বিস্ফোরিত হলে মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে সিগন্যাল যন্ত্রের ক্ষতি হয় এবং অফিস কক্ষের জানালার কাঁচ ভেঙে যায়। পরে রেল কর্মকর্তা ও স্থানীয়রা পানি সংগ্রহ করে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) মো. মাহবুবুল আলম বলেন, ঠিক কি কারণে অগ্নিকান্ড ঘটেছে তা এখনও নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না।
আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনের কেবিন মাস্টার আরিফুল ইসলাম আরিফ জানান, অগ্নিকান্ডের ঘটনায় সিগন্যাল ব্যবস্থার ক্ষতি হয়েছে। তবে দ্রুত ব্যবস্থায় তিনটার পর পুনরায় লাইন সচল হয়।
আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনের সুপার নূর নবী জানান, সকাল সাড়ে ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত সিগন্যাল লাইন সচল ছিল না। সাড়ে চার ঘণ্টা পর লাইন সচল করা হয়। এসময় বেশ কয়েকটি ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। বর্তমানে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলমান বন্যায় ৪ উপজেলার ৮৬০টি পুকুরের অন্তত ৭৫৬ টন মাছ পানিতে ভেসে গেছে। এতে সাড়ে ১৮ থেকে ১৯ কোটি টাকার বেশি লোকসান হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন আখাউড়া উপজেলার খামারিসহ মাছ ব্যবসায়ীরা। তবে ক্ষতির পরিমাণ আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় পুকুর, দিঘি ও খামারের সংখ্যা ২ হাজার ৩৪৮। এগুলোর মোট আয়তন ৬২১ হেক্টর। এসব জলাশয়ে প্রায় ৫০০ ব্যবসায়ী মাছ চাষ করেন। আর চাষির সংখ্যা ২ হাজার ১০৭। বন্যায় ১২১ দশমিক ৮৬ হেক্টর আয়তনের ৪৩০টি দিঘি, খামার ও পুকুরের সব মাছ পানিতে ভেসে গেছে। ৯ কোটি ১৩ লাখ টাকা মূল্যের মোট ৪৫৬ টন মাছ পানিতে ভেসে গেছে। আর ১ কোটি ১৫ লাখ পোনা পানিতে ভেসে গেছে, যার বাজারমূল্য ৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যবসায়ীর ১০ লাখ টাকার অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আখাউড়ার মোগড়া ইউনিয়নের নিলাখাদ গ্রামের খামারি বলেন, ‘বন্যায় যে ক্ষতি হয়েছে, তা সামলে ওঠা অনেক কঠিন হয়ে পড়বে। বন্যার পানিতে পাঁচ কোটি টাকার মাছ পানিতে ভেসে গেছে। এই ক্ষতি কীভাবে পূরণ করব, বুঝতে পারছি না।’
বন্যার পানিতে প্রায় দেড় কোটি টাকার মাছ ভেসে যাওয়ার দাবি করেছেন কর্ণেল বাজারের বাসিন্দা বাছির মিয়া। তিনি বলেন, পুকুরে মাছ মাত্র বড় হয়েছিল। কয়েক দিনের মধ্যেই বাজারে বিক্রি করতেন। কিন্তু বন্যার পানিতে সব মাছ ভেসে দেড় কোটি টাকার লোকসান হয়েছে।
মোগড়া গ্রামের বাসিন্দা দুলাল মিয়া বলেন, ‘পানি কমলেও আমার পুকুরে আর মাছ নেই। যা মাছ ছিল সব পানিতে ভেসে গেছে। প্রায় এক কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে।’
এ বিষয়ে ক্ষয়ক্ষতি-সংক্রান্ত প্রাথমিক একটি তালিকা করেছে আখাউড়া উপজেলার মৎস্য কার্যালয়।
আখাউড়া উপজেলার মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম বলেন, বড় ব্যবসায়ীরা অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ইউনিয়ন পর্যায়ে খামারিদের ক্ষতির তালিকা করা হচ্ছে। তবে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে।
এদিকে কসবা উপজেলা মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় বন্যার পানিতে ২০০ পুকুর, দিঘি ও খামারের মাছ ভেসে গেছে। এগুলোর আয়তন ৩৮ হেক্টর। ১ কোটি ৪০ লাখ টাকার বড় মাছ ও ১০ লাখ টাকার পোনা পানিতে ভেসে গেছে। বন্যার পানিতে মাছ ভেসে যাওয়ার পাশাপাশি অবকাঠামো ভেঙে মোট ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও আখাউড়া উপজেলা মৎস্য কার্যালয় জানিয়েছে, সদর উপজেলায় ৬০ হেক্টর আয়তনের ১৪৫টি পুকুর, দিঘি ও খামারের মাছ ভেসে গেছে। ১৫ লাখ টাকা মূল্যের ১২ লাখ পোনা ও ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকার বড় মাছ পানিতে ভেসে গেছে। অবকাঠামো ভেঙে যাওয়াসহ বন্যার পানিতে মাছ ভেসে যাওয়ায় মোট ৩ কোটি ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
বিজয়নগর উপজেলায় ১১ হেক্টর আয়তনের ৮৫টি পুকুর, দিঘি ও খামারের মাছ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। ১৩ লাখ টাকা মূল্যের ১ লাখ পোনা ও ৪০ লাখ টাকার বড় মাছ পানিতে ভেসে গেছে। বন্যার পানিতে মাছ ভেসে যাওয়ার পাশাপাশি অবকাঠামো ভেঙে যাওয়ায় মোট ৫৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এ বিষয়ে জেলার মৎস্য কর্মকর্তা মো. আলমগীর কবির বলেন, বন্যার পানিতে ৮৬০টি পুকুর প্লাবিত হয়ে সাড়ে ১৮ থেকে ১৯ কোটি টাকার লোকসান হয়েছে। খামারি ও ব্যবসায়ী মিলিয়ে ৮৬০ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
২০ আগস্ট রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ইমিগ্রেশন-সংলগ্ন খাল দিয়ে ভারতে থেকে পাহাড়ি ঢলের পানি আসতে শুরু করে। এরপর আখাউড়া উপজেলাসহ পর্যায়ক্রমে কসবা উপজেলায় বন্যা দেখা দেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
জুলাই গণহত্যাসহ সকল হত্যার বিচারের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় গণসমাবেশ করেছে জামায়াতে ইসলামী। আখাউড়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে আজ ২৬ অক্টোবর শনিবার বিকালে পৌর শহরের সড়ক বাজার মুক্ত মঞ্চের সামনে গণ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা জামায়াতের আমীর মোঃ গোলাম ফারুক।
সমাবেশে কয়েক’শ নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর মোঃ ইকবাল হোসেন ভূইয়ার সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মোঃ সানাউল্লাহ, জেলা জামায়াতের প্রচার সেক্রেটারি সিরাজুল ইসলাম, জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি আতিকুল ইসলাম, আখাউড়া পৌর জামায়েতের আমির মোরশিদ আলম, পৌর জামায়েতের সহকারী সেক্রেটারি আব্দুর রহমান কাশগরি, উপজেলা যুব বিভাগের সভাপতি মোঃ আজিম উদ্দিন, উপজেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোঃ সিফাত উল্লাহ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর ঢাকায় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা লগি বৈঠা দিয়ে পৈশাচিক ভাবে পিটিয়ে জামায়াতে ইসলামীর ৬ জন নেতাকর্মীকে হত্যা করেছে। লাশের উপর নৃত্য করেছিল। কথিত বিচারের নামে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর সহ সিনিয়র নেতৃবৃন্দকে হত্যা করেছে। ২০০৯ সালে পিলখানায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করেছে। ২০১৩ সালে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশে আলেম ওলামাসহ অসংখ্য মানুষকে হত্যা করেছে। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হাসিনার নির্দেশে অসংখ্য ছাত্র জনতাকে গুলি করে হত্যা করেছে। বক্তারা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সকল হত্যাকান্ডের সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচার দাবি করেন।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মাওলানা মোঃ বোরহান উদ্দিন খান।
মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, আখাউড়া থেকে :
দেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে গিয়ে আটকা পরে কারাভোগ শেষে ১১ জন বাংলাদেশী নাগরিক দেশে ফিরে এসেছে। আজ ১৫ মে বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া চেকপোষ্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাদেরকে হস্তান্তর করা হয়। ভারতের ত্রিপুরায় নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের সহযোগিতায় দেশে ফিরে আসে বাংলাদেশী নাগরিকরা। দালালের মাধ্যমে ভারতে পাচারের শিকার হয়ে সে দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়ে ৮/৯ মাস কারাভোগ করেছেন তারা।
বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনকৃতরা হলেন কুমিল্লার ফারজানা আহমেদ নিপা, ফেনীর মো: ইব্রাহিম, বাগেরহাটের হেলাল জমদ্দার, রাজশাহীর মো: আকরামুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জের কবীর শেখ, রাহুল শেখ, মোঃ আশরাফুল হক, সুমন রানা, বদরুল ইসলাম, মোঃ আব্দুল মান্নান, মোঃ রুহুল আমিন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরার আগরতলাস্থ বাংলাদেশের সহকারী হাই কমিশনের প্রথম সচিব আলমাস হোসেন, কনসুলার এসিস্টেন্ট ওমর শরীফ , আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ জি এম রাশেদুল ইসলাম, ইমিগ্রেশন ওসি আব্দুস সাত্তার, আখাউড়া থানার ওসি মোঃ ছমিউদ্দিন, আইসিপি ক্যাম্প কমান্ডার মোঃ মুখলেছুর রহমান, ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের সিনিয়র অফিসার মোঃ শিহাবুল হোসেন প্রমুখ।
ত্রিপুরাস্থ বাংলাদেশের সহকারী হাই কমিশনের প্রথম সচিব আলমাস হোসেন, কনসুলার এসিস্টেন্ট ওমর শরীফ বলেন, বাংলাদেশী নাগরিক ৭/৮ মাস আগে অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হয়। আদালতের মাধ্যমে কারাভোগ শেষে তাদেরকে ত্রিপুরায় অস্থায়ী ডিটেনশন সেন্টারে রাখায় হয়। পরে আমরা জানতে পেরে বাংলাদেশ সরকারকে তাদের নাম ঠিকানাই পাঠাই। তাদের নাগরিকত্ব যাচাই শেষে ১১ জন বাংলাদেশী নাগরিগকে আমরা প্রত্যাবশনের ব্যবস্থা করি।