অনলাইন ডেস্ক :
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) গবেষকদের গবেষণালব্ধ ফলাফল দেশ ও বিদেশে জায়গা করে নিচ্ছে। অনেক সময় জাতীয় অনেক ইস্যুতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকা হয়।
এ বছর জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭৯ জন স্থান পেয়েছে। বিশ্ববিজ্ঞানীদের তালিকায়ও এ বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখযোগ্য শিক্ষকের নাম উঠে এসেছে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে আজ ২৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার অংশীজনের অংশগ্রহণে এক মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে (৪র্থ তলা) এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় ভিসি বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এতদঞ্চলের আপামর মানুষের আন্দোলন-সংগ্রামের ফসল। উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার পীঠস্থান হিসেবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সর্বস্তরের মানুষের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের চাহিদা পূরণে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে সব মহলের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এ মতবিনিময় সভায় উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রে অগ্রগতি, গবেষণা ক্ষেত্রে অগ্রগতি, ডিজিটালাইজেশন, ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। পরে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান পাওয়ারপয়েন্টে উপস্থাপন করেন।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ স্ট্র্যাটেজি প্ল্যানে খুলনা অঞ্চলের সমস্যা, জীবন-জীবিকার মানোন্নয়ন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ইস্যু অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ওবিই কারিকুলা বিশ্বমানের একটি নতুন কারিকুলা। এতে ইন্টার্নশিপ, থিসিস এবং সফট স্কিলকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে কাজ করলে পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নিতে পারবে। আগে সব ডিসিপ্লিনের কারিকুলায় ইন্টার্নশিপ না থাকলেও নতুন কারিকুলায় সব ডিসিপ্লিনে ইন্টার্নশিপের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
উপাচার্য বলেন, র্যাংগিং ও মাদকের বিরুদ্ধে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করেছে। এজন্য শিক্ষাবর্ষের শুরুতে নবাগত শিক্ষার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে র্যাংগিং ও মাদককে না বলে শপথ করানো হয়। র্যাংগিংয়ের অভিযোগ প্রমাণিত হলে শাস্তির ব্যবস্থা করা হচ্ছে। অনেক সময় অভিযোগের অভাবে র্যাংগিংয়ের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয় না। এজন্য র্যাংগিং হলেই অভিযোগ জানাতে হবে।
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, ট্রেজারার প্রফেসর অমিত রায় চৌধুরী, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মো. মতিউল ইসলাম।
মুক্ত আলোচনা পর্বে অংশগ্রহণ করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মো. রায়হান আলী, প্রফেসর ড. মো. আশরাফুল আলম, প্রফেসর ড. গাউছিয়াতুর রেজা বানু, প্রফেসর ড. উত্তম কুমার মজুমদার, প্রফেসর সেহরীশ খান, প্রফেসর ড. মো. আশিক উর রহমান, প্রফেসর ড. শাহজাহান কবীর, প্রফেসর ড. লস্কর এরশাদ আলী, সরকারি বিএল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. শরীফ আতিকুজ্জামান, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী (চলতি দায়িত্ব) এস এম মনিরুজ্জামান, ইউএনবির খুলনা প্রতিনিধি শেখ দিদারুল আলম, এনটিভির খুলনা প্রতিনিধি আবু তৈয়ব, দৈনিক কালবেলার খুলনা প্রতিনিধি মল্লিক সুধাংশু, সাংবাদিক শামীম আশরাফ শেলী, কালের কণ্ঠের কৌশিক দে, বাংলাদেশ প্রতিদিনের মো. মাকসুদ আলী, দৈনিক যুগান্তরের নূর ইসলাম রকি, রূপান্তরের নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার গুহ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যানেল আইনজীবী এ্যাডভোকেট আফরোজা রোজী, বেডস্ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাকসুদুর রহমান, জেজেএস এর জাকির হোসেন, জাগো ফাউন্ডেশনের নুজহাত তাসফিয়া, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি রেজওয়ান আহম্মেদ এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি এস এম জিলানী।
এ সময় সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকসহ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকবৃন্দ, সব ডিন, ডিসিপ্লিন প্রধান, প্রভোস্ট, পরিচালক/বিভাগীয় প্রধান, এপিএ’র ফোকাল পয়েন্ট/বিকল্প ফোকাল পয়েন্ট এবং প্রতি ডিসিপ্লিনের মাস্টার্স/সম্মান শেষ বর্ষের একজন করে শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
পবিত্র রমজান মাসে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিস সময় সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে।
আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন জানান, জোহরের নামাজের জন্য দুপুর ১টা ১৫ মিনিট থেকে দেড়টা পর্যন্ত ১৫ মিনিটের বিরতি থাকবে।
তিনি বলেন, ‘রমজানকে সামনে রেখে ব্যাংক কম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিজস্ব অফিস টাইম নির্ধারণ করবে।
অনলাইন ডেস্ক :
মালয়েশিয়ায় সহজে ও কম সময়ে ই-পাসপোর্ট এবং ভিসা সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ‘কল সেন্টার’ উদ্বোধন করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন।
আজ ৫ জানুয়ারি শুক্রবার কুয়ালালামপুরে সাউথগেট কমার্শিয়াল সেন্টারে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থেকে তিনি এর উদ্বোধন করেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান ফিতা কাটেন।
এসময় এ সার্ভিসের জন্য চুক্তিবদ্ধ আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠান ‘এক্সপ্যাট সার্ভিসেস লিমিটেড’ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক গিয়াসউদ্দিন আহমেদ, প্রবাসী মিডিয়াকর্মীসহ বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
‘জাতীয় প্রবাসী দিবস’ উপলক্ষে সেবা সপ্তাহ পালন করছে কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন। এর শেষ দিনে এ কল সেন্টার উদ্বোধন করা হলো।
‘কল সেন্টার’ চালুর জন্য হাইকমিশনকে ধন্যবাদ জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রবাসীদের সেবা ও কল্যাণ নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘প্রবাসী-বান্ধব নীতি’ অনুসরণ করছেন। এ লক্ষ্যে ৩০ ডিসেম্বরকে ‘জাতীয় প্রবাসী দিবস’ ঘোষণা করেছে সরকার। বাংলাদেশ হাইকমিশন তাদের সীমিত জনবল দিয়ে মালয়েশিয়ায় বসবাসরত ১২ লক্ষাধিক প্রবাসীদের পাসপোর্টসহ অন্যান্য সেবা এবং বিদেশিদের ভিসা সেবা দিয়ে আসছে। সাম্প্রতিক সই করা চুক্তির আওতায় গত একবছরে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি মালয়েশিয়ায় এসেছেন। ফলশ্রুতিতে, পূর্বের যে কোনো সময়ের তুলনায় হাইকমিশনের কাজের পরিধি বেড়েছে।
সেবা প্রদানের পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের পাশাপাশি প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান তার বক্তব্যে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রবাসী-বান্ধব নীতি ও ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় ‘কল সেন্টার’ চালু হলো।
শিগগির ই-পাসপোর্ট ও ভিসা প্রদান কার্যক্রম চালু হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ই-পাসপোর্ট এবং মালয়েশিয়া ও অন্যান্য দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশের ভিসা প্রদানের লক্ষ্যে কুয়ালালামপুরের কেন্দ্রস্থলে জালান দুয়া-চান শো লিনে (সিটি সেন্টারের পাশে) প্রায় ১৪ হাজার বর্গফুট ভবন ভাড়া নিয়ে ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার’ করা হয়েছে।
কল সেন্টারের নম্বর- 0392120267। সোম থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পাসপোর্ট ও ভিসা বিষয়ে এ নম্বরে কল দিয়ে পরামর্শ নেওয়া যাবে।
অনলাইন ডেস্ক :
সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করি। তবে একটি মহল সরকারের উন্নয়ন কাজকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছে।’
আজ ৯ মে বৃহস্পতিবার রাতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের মানুষের কল্যাণে যে কাজগুলো আমরা করেছি, তার শুভ ফলটা দেশবাসী পাচ্ছে, সেটাকে স্বীকার করেন। কিন্তু প্রত্যেকটা কাজকে যদি প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা করা হয়, হ্যাঁ তাতে কী করতে পারবে, জনগণের কাছ থেকে তো আমাকে দূরে সরাতে পারবেন না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার শক্তি হচ্ছে জনগণ। তাদের শক্তি নিয়েই আমি চলি। সেখানে একটা আস্থা সৃষ্টি হয়েছে জনগণের মাঝে যে, আমি তাদের জন্য কাজ করি। কাজেই ওই আস্থা বিশ্বাসটাই হচ্ছে আমার একমাত্র সম্বল। আর এই সম্বল নিয়েই আমি চলি, এজন্য আমি কাউকে পরোয়া করি না। যতক্ষণ আমার দেশবাসী আমার পাশে আছে, আমি কাউকে পরোয়া করি না।’
‘হ্যাঁ আমি জানি, আমার বাবার সঙ্গেও একই জিনিস হয়েছে। যতগুলো কাজ তিনি করে গেছেন মাত্র সাড়ে তিন বছরের মধ্যে; সংবিধান দেওয়া থেকে শুরু করে এমন কোনো সেক্টর নেই যার ভিত্তিটা তিনি তৈরি করে দেননি। তারপরও তার সমালোচনা, তার বিরুদ্ধে নানা কথা লেখা, অনেক কিছু করে তাকে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করা হয়েছিল। যখন পারেনি তখন তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাকে তো হত্যার জন্য বারবার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু আমি তো বেঁচেই গেছি, সেটাও আমার জনগণ এবং দলের লোকেরা সবসময় আমাকে ঘিরে রেখেছে। নিজেরা জীবন দিয়ে আমার জীবন বাঁচিয়েছে। আমি এখন জনগণের জন্য কাজ করে যেতে চাচ্ছি।’
অনলাইন ডেস্ক :
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মারি মাসদুপুই সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ ২৪ মার্চ রবিবার সচিবালয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রীর অফিসকক্ষে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
সাক্ষাৎকালে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলা, নির্মাণ খাতে সবুজায়ন, পরিবেশ সুরক্ষাসহ এসংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনা শেষে কার্বন নিঃসরণ হ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলায় বাংলাদেশকে সহযোগিতার আশ্বাস দেন ফরাসি রাষ্ট্রদূত।
উল্লেখ্য, ৭ ও ৮ মার্চ ফ্রান্সের প্যারিসে ৭০টি দেশের ১৪০০ প্রতিনিধি ‘বিল্ডিং অ্যান্ড গ্লোবাল ফোরাম ২০২৪’-এ মিলিত হন। ফোরামে ফ্রান্স সরকারের আমন্ত্রণে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে। ফোরামে কপ-২৮ সম্মেলনের সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়ন, কার্বন নিঃসরণ হ্রাস এবং পরিবেশ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ৯ দফা সিদ্ধান্ত সংবলিত Declaration de Chaillot গৃহীত হয়।
উক্ত ঘোষণার আলোকে ফ্রান্স ও বাংলাদেশ সরকারের পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে সাক্ষাতে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের বাহিরপাড়া গ্রামে ঐতিহ্যবাহী কলাগাছ বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকেলে নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের বাহিরপাড়া গ্রামের তৃণমূল পর্যায়ের যুবকদের উদ্যোগে ঐতিহ্যবাহী কলাগাছ বাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
গ্রাম বাংলার বিলুপ্ত প্রায় ঐতিহ্যবাহী এই কলাগাছ বাইচ অনুষ্ঠান দেখতে ওই গ্রামসহ আশপাশের গ্রামের বিভিন্ন বয়সের মানুষ বাহিরপাড়া মুন্সীবাড়ির শান বাঁধানো পুকুর ঘাটে অবস্থান করেন। উপস্থিত সকলে এই অভূতপূর্ন আয়োজন দেখে আনন্দিত এবং উল্লাসিত বোধ করছেন।
তোফায়েল শেখ ও চুন্নু মিয়া বলেন, অনেক দিন যাবত আমাদের গ্রামে এ রকম আয়োজন করা হয়নি, আজকের এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমাদের সেই ছোটবেলার কথা মনে পড়ছে।। ,গ্রাম বাংলার বিলুপ্ত প্রায় ঐতিহ্যবাহী এই কলাগাছ বাইচ প্রতিযোগিতা ধরে রাখার জন্য সরকারি উদ্যোগ প্রয়োজন বলে দর্শকরা জানিয়েছেন।