চলারপথে রিপোর্ট :
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি।
আজ ২৭ নভেম্বর সোমবার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
এসময় ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৯টির প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন তিনি। বাকি ১১টি আসনে প্রার্থীর নাম পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানান চুন্নু।
প্রার্থীরা হলো :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) মোঃ শাহানুল করিম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) এডভোকেট আব্দুল হামিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) এ্যাড. মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) তারেক আহমেদ আদেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) মোঃ মোবারক হোসেন দুলু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) এডভোকেট আমজাদ হোসেন,
পঞ্চগড়-১ মোঃ আবু সালেক/মোঃ আব্দুর রহিম, পঞ্চগড়-২ লুৎফর রহমান রিপন, ঠাকুরগাঁও-১ মোঃ রেজাউল রাজী স্বপন চৌধুরী, ঠাকুরগাঁও-২ নুরুন্নাহার বেগম, ঠাকুরগাঁও-৩ হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (সাবেক এমপি), দিনাজপুর-১ মোঃ শাহিনুর ইসলাম, দিনাজপুর-২ এ্যাড. জুলফিকার হোসেন মাহবুবুর রহমান, দিনাজপুর-৩ আহমেদ শফি রুবেল, দিনাজপুর-৪ মোঃ মোনাজাত চৌধুরী, দিনাজপুর-৫ এ্যাড. নুরুল ইসলাম, দিনাজপুর-৬ মোঃ ফিরোজ সুলতান আলম, নীলফামারী-১ লেঃ কর্ণেল (অবঃ) তসলিম, নীলফামারী-২ মোঃ শাহজাহান আলী চৌধুরী, নীলফামারী-৩ মেজর (অবঃ) রানা মোঃ সোহেল, নীলফামারী-৪ আহসান আদেলুর রহমান, লালমনিরহাট-১ মোঃ হাবিবুল হক বশু মিয়া, লালমনিরহাট-২ মোঃ দেলোয়ার, লালমনিরহাট-৩ (লালমনিরহাট সদর উপজেলা) জাহিদ হাসান, রংপুর-১ এইচ এম শাহরিয়ার আসিফ, রংপুর-২ আনিসুল ইসলাম মন্ডল, রংপুর-৩ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, রংপুর-৪ মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, রংপুর-৫ মোঃ আনিছুর রহমান, রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ উপজেলা) মোঃ নূর আলম মিয়া, কুড়িগ্রাম-১ একেএম. মো স্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, কুড়িগ্রাম-৩ আব্দুস সুবহান, কুড়িগ্রাম-৪ একেএম সাইফুর রহমান, গাইবান্ধা-১ ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আব্দুর রশীদ সরকার, গাইবান্ধা-৩ ইঞ্জিনিয়ার মাইনুর রাব্বী চৌধুরী, গাইবান্ধা-৪ ( গোবিন্দগঞ্জ) কাজী মোঃ মশিউর রহমান, গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) মোঃ আতাউর রহমান সরকার, জয়পুরহাট-১ ডা. মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ নুরুল্লাহ, বগুড়া-১ মোঃ গোলাম মো স্তফা বাবু মন্ডল, বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি, বগুড়া-৩ এ্যাড. নুরুল ইসলাম তালুকদার এমপি, বগুড়া-৪ শাহীন মো স্তফা কামাল ফারুক, বগুড়া-৫ মোঃ ওমর ফারুক, বগুড়া-৬ আজিজ আহমেদ রুবেল, বগুড়া-৭ এটিএম আনিসুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মোঃ আফজার হোসেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ এ্যাড. আব্দুর রশীদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মোঃ মো স্তাফিজুর রহমান মুকুল, নওগাঁ-১ মোঃ আকবর আলী, নওগাঁ-২ অ্যাড. মোঃ তোফাজ্জল হোসেন, নওগাঁ-৩ মাসুদ রানা, নওগাঁ-৪ (মান্দা) মোঃ আলতাফ হোসেন, নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) মোঃ ইফতারুল ইসলাম বকুল, নওগাঁ-৬ আবু বেলাল হোসেন, রাজশাহী-১ সামসুদ্দিন মন্ডল, রাজশাহী-২ সাইফুল ইসলাম স্বপন, রাজশাহী-৩ সোলায়মান হোসেন, রাজশাহী-৪ মোঃ আবু তালেব প্রামাণিক, রাজশাহী-৫ অধ্যাপক আবুল হোসেন, রাজশাহী-৬ মোঃ শামসুদ্দিন রিন্টু, নাটোর-১ মোঃ আশিক হোসেন, নাটোর-২ ডা. মোঃ নুরুন্নবী মৃধা, নাটোর-৩ আনিসুর রহমান, নাটোর-৪ অধ্যাপক মোঃ আলাউদ্দিন মৃধা, সিরাজগঞ্জ-১ মোঃ জহিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-২ মোঃ আমিনুল ইসলাম ঝন্টু, সিরাজগঞ্জ-৩ মোঃ জাকির হোসেন, সিরাজগঞ্জ-৪ মোঃ আব্দুল্লাহ আল হাসেম, সিরাজগঞ্জ-৫ মোঃ ফজলুল হক, সিরাজগঞ্জ-৬ মোঃ মো৩ার হোসেন, পাবনা-১ সরদার শাহজাহান, পাবনা-২ শহিদুল ইসলাম দায়েন, পাবনা-৩ মীর নাদির মোঃ ডাবলু, পাবনা-৪ মোঃ রেজাউল করিম, পাবনা-৫ তারিকুল আলম স্বাধীন, মেহেরপুর-১ মোঃ আব্দুল হামিদ, মেহেরপুর-২ কেতাব আলী, কুষ্টিয়া-১ শাহরিয়ার জামিল জুয়েল, কুষ্টিয়া-২ শহীদুল ইসলাম ফারুকী, কুষ্টিয়া-৩ নাফিজ আহমেদ খান টিটু, কুষ্টিয়া-৪ মোঃ আয়ান উদ্দিন, চুয়াডাঙ্গা-১ এ্যাড. সোহরাব হোসেন, চুয়াডাঙ্গা-২ মোঃ রবিউল ইসলাম, ঝিনাইদহ-১ মনিকা আলম, ঝিনাইদহ-২ মেজর (অব.) মাহফুজুর রহমান, ঝিনাইদহ-৩ মোঃ আব্দুর রহমান, ঝিনাইদহ-৪ এমদাদুল ইসলাম বাচ্চু, যশোর-১ মোঃ আক্তারুজ্জামান, যশোর-২ ফিরোজ শাহ, যশোর-৩ মোঃ মাহবুব আলম, যশোর-৪ মোঃ জহুরুল হক, যশোর-৫ এম এ হালিম, যশোর-৬ জি এম হাসান, মাগুরা-১ মোঃ সিরাজুস সায়েফিন সাঈফ, মাগুরা-২ মোঃ মুরাদ আলী, নড়াইল-১ মিল্টন মোল্লা, নড়াইল-২ এ্যাড. খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ, বাগেরহাট-১ মোঃ কামরুজ্জামান, বাগেরহাট-২ হাজারা শহীদুল ইসলাম, বাগেরহাট-৩ মোঃ মনিরুজ্জামান মনি, বাগেরহাট-৪ সাজন কুমার মিস্ত্রী, খুলনা-১ কাজী হাসানুর রশিদ, খুলনা-২ গাউসুল আজম, খুলনা-৩ আব্দুল্লাহ আল মামুন, খুলনা-৪ মোঃ ফরহাদ আহমেদ, খুলনা-৫ মোঃ শহীদ আলম, খুলনা-৬ মোঃ শফিকুল ইসলাম মধু, সাতক্ষীরা-১ সৈয়দ দিদার বখত, সাতক্ষীরা-২ মোঃ আশরাফুজ্জামান আশু, সাতক্ষীরা-৩ অ্যাড. মোঃ আলিফ হোসেন, সাতক্ষীরা-৪ মোঃ মাহবুবুর রহমান, বরগুনা-১ মোঃ খলিলুর রহমান, বরগুনা-২ মিজানুর রহমান, পটুয়াখালী-১ এ.বি.এম. রুহুল আমিন হাওলাদার, পটুয়াখালী-২ মোঃ মহসিন হাওলাদার, পটুয়াখালী-৩ মোঃ নজরুল ইসলাম, পটুয়াখালী-৪ আব্দুল মান্নান হাওলাদার, ভোলা-১ শাহজাহান মিয়া, ভোলা-২ মোঃ মিজানুর রহমান, ভোলা-৩ মোঃ কামাল উদ্দিন, ভোলা-৪ মোঃ মিজানুর রহমান, বরিশাল-১ ছেরনিয়াবাত সেকেন্দার আলী, বরিশাল-২ রঞ্জিত কুমার বাড়ৈ, বরিশাল-৩ গোলাম কিবরিয়া টিপু, বরিশাল-৪ মোঃ মিজানুর রহমান, বরিশাল-৫ ইকবাল হোসেন তাপস, বরিশাল-৬ নাসরিন জাহান রত্না, ঝালকাঠী-১ মোঃ এজাজুল হক, ঝালকাঠী-২ মোঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, পিরোজপুর-১ মোঃ নজরুল ইসলাম, পিরোজপুর-২ মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, পিরোজপুর-৩ মোঃ মাশরেকুল আজম রবি, টাঙ্গাইল-১ মোহাম্মদ আলী, টাঙ্গাইল-২ মোঃ হুমায়ুন কবির তালুকদার, টাঙ্গাইল-৩ মোঃ আব্দুল হালিম, টাঙ্গাইল-৪ মোঃ লিয়াকত আলী, টাঙ্গাইল-৫ মোঃ মোজাম্মেল হোসেন, টাঙ্গাইল-৬ আবুল কাশেম, টাঙ্গাইল-৭ জহিরুল ইসলাম জহির, টাঙ্গাইল-৮ মোঃ রেজাউল করিম, জামালপুর-১ এস.এম আবু সায়েম, জামালপুর-২ মোস্তফা আল মাহমুদ, জামালপুর-৩ মীর সামসুল আলম লিপটন, জামালপুর-৪ বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবুল কালাম আজাদ, জামালপুর-৫ মোঃ জাকির হোসেন খান, শেরপুর-১ মোঃ ইলিয়াস উদ্দিন চেয়ারম্যান মোঃ মাহমুদুল হক মনি, শেরপুর-৩ মোঃ সিরাজুল হক, ময়মনসিংহ-১ কাজল চন্দধ মহন্ত, ময়মনসিংহ-২ মোঃ এনায়েত হোসেন, ময়মনসিংহ-৩ ডা. মো স্তাফিজুর রহমান আকাশ, ময়মনসিংহ-৫ সালাহউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৬ বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহফুজুর রহমান বাবুল, ময়মনসিংহ-৭ মোঃ আব্দুল মজিদ, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম এমপি, ময়মনসিংহ-৯ আলহাজ¦ হাসমত মাহমুদ তারিক, ময়মনসিংহ-১০ মোঃ নাজমুল হক, ময়মনসিংহ-১১ মোঃ হাফিজ উদ্দিন, নেত্রকোণা-১ গোলাম রাব্বানী, নেত্রকোণা-২ রহিমা আক্তার আসমা সুলতানা, নেত্রকোণা-৩ মোঃ জসীম উদ্দীন ভূঁইয়া, নেত্রকোণা-৪ এডভোকেট লিয়াকত আলী খান, নেত্রকোণা-৫ ওয়াহিদুজ্জামান আজাদ, কিশোরগঞ্জ-১ ডা. মোঃ আব্দুল হাই, কিশোরগঞ্জ-২ আবু সাঈদ আজাদ খুররম ভূইঁয়া, কিশোরগঞ্জ-৩ এ্যাড. মুজিবুল হক চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-৪ মোঃ আবু ওহাব, কিশোরগঞ্জ-৫ মোঃ মাহবুবুল আলম, কিশোরগঞ্জ-৬ নুরুল কাদের সোহেল, মানিকগঞ্জ-১ জহিরুল আলম রুবেল, মোঃ হাসান সাঈদ, মানিকগঞ্জ-২ এস.এম. আব্দুল মান্নান, মানিকগঞ্জ-৩ জহিরুল আলম রুবেল, মুন্সিগঞ্জ-১ এ্যাড. শেখ মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, মুন্সিগঞ্জ-২ মোঃ জয়নাল আবেদীন, মুন্সিগঞ্জ-৩ এএফএম রফিকুল্লাহ সেলিম, ঢাকা-১ এ্যাড. সালমা ইসলাম এমপি, ঢাকা-২ শাকিল আহমেদ শাকিল, ঢাকা-৩ মোঃ মনির সরকার, ঢাকা-৪ সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, ঢাকা-৫ মীর আব্দুস সবুর আসুদ, ঢাকা-৬ এ্যাড. কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, ঢাকা-৭ তারেক এ আদেল, ঢাকা-৮ মোঃ জুবায়ের আলম খান রবিন, ঢাকা-৯ কাজী আবুল খায়ের, ঢাকা-১০ হাজী মোঃ শাহজাহান, ঢাকা-১১ মোঃ সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, শামীম আহমেদ রিজভী, ঢাকা-১২ খোরশেদ আলম খুশু, ঢাকা-১৩ শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ঢাকা-১৪ শফিকুল ইসলাম সেন্টু, মোঃ আলমাস উদ্দিন, ঢাকা-১৫ মোঃ শামসুল হক, ঢাকা-১৬ মোঃ আমানত হোসেন আমানত, ঢাকা-১৭ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, ঢাকা-১৮ শেরীফা কাদের, ঢাকা-১৯ বাহাদুর ইসলাম ইমতিয়াজ, ঢাকা-২০ খান মোঃ ইসরাফিল খোকন, গাজীপুর-১ এমএম নিয়াজ উদ্দিন, আল আমিন সরকার, গাজীপুর-২ জয়নাল আবেদীন, গাজীপুর-৩ আলহাজ¦ মোঃ কামরুজ্জামান মন্ডল, এফএম সাইফুল ইসলাম, গাজীপুর-৪ মোঃ সামসুদ্দিন খান, গাজীপুর-৫ এমএম নিয়াজ উদ্দিন মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান খান, নরসিংদী-১ মোঃ ওমর ফারুক মিয়া, নরসিংদী-২ এ এন এম রফিকুল ইসলাম সেলিম, নরসিংদী-৩ এ এস এম জাহাঙ্গীর পাঠান, নরসিংদী-৪ মোঃ কামাল উদ্দিন, নরসিংদী-৫ প্রকৌশলী মোঃ শহীদুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-১ মোঃ সাইফুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-২ আলমগীর সিকদার লোটন, নারায়ণগঞ্জ-৩ লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৪ আলহাজ্ব ছালাহ্ উদ্দিন খোকা মোল্লা, নারায়ণগঞ্জ-৫ একেএম সেলিম ওসমান, রাজবাড়ী-১ এ্যাড. খন্দকার হাবিবুর রহমান বাচ্চু, রাজবাড়ী-২ এ্যাড মোঃ শফিউল আজম খান, ফরিদপুর-১ আক্তারুজ্জামান খান, ফরিদপুর-৩ এস.এম. ইয়াহিয়া, গোপালগঞ্জ-১ শহিদুল ইসলাম মোল্লা, গোপালগঞ্জ-২ কাজী শাহীন, মাদারীপুর-১ মোঃ মোতাহার হোসেন সিদ্দিকী, মাদারীপুর-২ একেএম নুরুজ্জামান জামান, মাদারীপুর-৩ মোঃ আব্দুল খালেক, শরীয়তপুর-২ মোঃ ওয়াহিদুর রহমান, শরীয়তপুর-৩ এডভোকেট মোঃ আব্দুল হান্নান, সুনামগঞ্জ-১ মোঃ আব্দুল মান্নান তালুকদার, সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুল রহমান মিজবাহ, সুনামগঞ্জ-৫ নাজমুল হুদা হিমেল, সিলেট-১ নজরুল ইসলাম বাবুল, সিলেট-২ মাকসুদ ইবনে আজিজ লামা, সিলেট-৩ আতিকুর রহমান আতিক, সিলেট-৪ এটিইউ তাজ রহমান, সিলেট-৫ আলহাজ¦ সাব্বির আহমদ, সিলেট-৬ সেলিম উদ্দিন, মৌলভীবাজার-১ আহম্মদ রিয়াজ উদ্দিন, মৌলভীবাজার-২ আব্দুল মালিক, মৌলভীবাজার-৩ রুহুল আমিন, হবিগঞ্জ-১ এম.এ. মুনিম চৌধুরী বাবু, হবিগঞ্জ-৩ আব্দুল মুমিন চৌধুরী, হবিগঞ্জ-৪ আহাদ উদ্দিন চৌধুরী শাহীন,
কুমিল্লা-১ মোঃ আমির হোসেন ভূঁইয়া, কুমিল্লা-২ এটিএম মঞ্জুরুল ইসলাম, কুমিল্লা-৩ মোঃ আলমগীর হোসেন, কুমিল্লা-৪ এ্যাড. ইউসুফ আজগর, কুমিল্লা-৫ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, কুমিল্লা-৬ এয়ার আহমেদ সেলিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওবায়দুল করিম মোহন, কুমিল্লা-৭ লুৎফর রেজা খোকন, কুমিল্লা-৮ এইচ এন এম ইরফান, কুমিল্লা-৯ মোঃ গোলাম মো স্তফা কামাল, কুমিল্লা-১০ জোনাকী মুন্সি, কুমিল্লা-১১ মোস্তফা কামাল, চাঁদপুর-১ একে এস এম শহীদুল ইসলাম, চাঁদপুর-২ মোঃ এমরান হোসেন মিয়া, চাঁদপুর-৩ এ্যাড. মহাসিন খাঁন, চাঁদপুর-৪ সাজ্জাদ রশিদ, চাঁদপুর-৫ মোঃ ওমর ফারুক, ফেনী-১ শাহরিয়ার ইকবাল, ফেনী-২ খন্দকার নজরুল ইসলাম, ফেনী-৩ লেঃ জেঃ (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, নোয়াখালী-১ ফজলুল করিম মোঃ ইয়াসিন, নোয়াখালী-২ মোঃ তালেবুজ্জামান, নোয়াখালী-৩ ফজলে এলাহী সোহাগ মিয়া, নোয়াখালী-৪ মোবারক হোসেন আজাদ, নোয়াখালী-৫ ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ, নোয়াখালী-৬ মুশফিকুর রহমান, লক্ষীপুর-১ মাহমুদুর রহমান মাহমুদ, লক্ষীপুর-২ বোরহান উদ্দিন আহমেদ মিঠু, লক্ষীপুর-৩ মোঃ রাকিব হোসেন, চট্টগ্রাম-১ মোঃ এমদাদ হোসেন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-২ মোঃ শফিউল আজম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৩ এম এ সালাম, চট্টগ্রাম-৪ মোঃ দিদারুল কবির, চট্টগ্রাম-৫ ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৬ মোঃ শফিউল আলম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ মুসা আহমেদ রানা, চট্টগ্রাম-৮ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৯ সানজিদ রশীদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ মোঃ নুরুচ্ছফা সরকার, চট্টগ্রাম-১৩ আব্দুর রব চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ আবু জাফর মোঃ ওলিউল্ল্যাহ, চট্টগ্রাম-১৫ মোঃ সালেম, চট্টগ্রাম-১৬ মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, কক্সবাজার-১ খোসনেআরা, কক্সবাজার-২ মাহমুদুল করিম, কক্সবাজার-৩ এ্যাড. মোঃ তারেক, কক্সবাজার-৪ নুরুল আমিন সিকদার ভুট্টু, পার্বত্য খাগড়াছড়ি সোলায়মান আলম শেঠ, পার্বত্য রাঙ্গামাটি হারুনুর রশীদ মাতুব্বর, পার্বত্য বান্দরবন এটি এম শহীদুল ইসলাম।
ঘোষিত তালিকায় দেখা যায়, রংপুর-৩ ও ঢাকা-১৭ আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের।
২৪ নভেম্বর শুক্রবার বনানীর জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণকালে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, নির্বাচনের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা। আমরা চেয়েছি, ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে এসে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে, ভোটাররা নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
এর আগে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী গত ২০ নভেম্বর থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে জাপা। ২৩ নভেম্বর ছিল ফরম বিক্রির শেষ দিন। পরে তা শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে।
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার এক বিবৃতিতে, জাতীয় সংসদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপ-নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী উকিল আবদুস সাত্তারের বিজয়কে ‘ষড়যন্ত্র ও অপরাজনীতির বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের বিজয় হিসাবে’’ উল্লেখ করে একটি সুষ্ঠ নির্বাচন উপহার দেওয়ায় তিনি সরাইল ও আশুগঞ্জ নির্বাচনি এলাকার ভোটার এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি উপ-নির্বাচনে কম ভোটার উপস্থিতির বিষয় উল্লেখ করে বলেন, উপ-নির্বাচনটিতে রাজনৈতিক দল ভিত্তিক প্রার্থী বা প্রতিযোগীতা এবং শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বি না থাকায় নির্বাচনে উত্তাপ ছিলনা। সে কারণে ভোটারদের আগ্রহ ও কাক্সিক্ষত উপস্থিতি ছিলনা।
তবে, সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ফলে ‘বিএনপি’র নির্বাচন বর্জন বা প্রতিহতের ঘোষণা’ জনগণ কর্তৃক প্রত্যাখাত হয়ে বিএনপি একটি জনসমর্থন বিহীন ক্ষয়িষ্ণু রাজনৈতিক দল হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক। তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে নতুন করে কোনো আবেদনও আসেনি।
আজ রবিবার ঢাকায় বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সিনিয়র সহকারী জজ এবং সমপর্যায়ের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের জন্য রিফ্রেশার কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
আইনমন্ত্রী বলেন, যতটুকু আমি জানি আজকে কিছুক্ষণ আগ থেকে, খালেদা জিয়ার হার্টে পেসমেকার লাগানের প্রক্রিয়া চলছে। তবে কিডনির বিষয়ে আমি কিছু জানি না।
উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেয়ার বিষয়ে আরেক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিদেশে যাওয়ার ব্যাপারে তাদের কাছ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো কথা আসেনি, আমি সে বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেব না।
প্রধানমন্ত্রী মানবিকভাবে দেখেছেন বলেই খালেদা জিয়া বাসায় থেকে ওনার ইচ্ছেমতো হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। সাজা স্থগিত রেখে ওনার মুক্তির নির্বাহী আদেশটি একটা আইনের ভিত্তিতে দেয়া হয়েছে। সেই আইনে তাকে এখন বিদেশে যেতে দেয়া যায় না।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বড়াইল ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২০ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকালে আলহাজ্ব আব্দুর রাজ্জাক একাডেমী মাঠে দলীয় নেতা কর্মীদের উপস্থিতিতে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে ইউনিয়ন কৃষকদলের আহবায়ক মোহাম্মদ আলীর সভাপতিত্বে ও উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাবুল এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা বিভাগীয় কৃষক দলের উপকমিটির যুগ্ম আহবায়ক কে.এম. মামুনুর অর রশিদ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব মোঃ জিল্লুর রহমান, যুগ্ম আহবায়ক আল আমিন, যুগ্ম আহবায়ক রাজিবুর রহমান রাজিব, উপজেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক জহিরুল হক জরু, পৌর কৃষকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন খাঁন, উপজেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহবায়ক মমিনুল ইসলাম পলাশ, যুগ্ম আহবায়ক কাজী হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম আহবায়ক মেজাম্মেল হক, যুগ্ম আহবায়ক হাজী দেলোয়ার হোসেন বাবু প্রমুখ।
স্টাফ রিপোর্টার:
বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিভিন্ন পর্যায়ে আওয়ামী লীগের যেসব নেতাকর্মী দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন, তাদের ক্ষমা করে দিচ্ছে ক্ষমতাসীন দলটি। মূলত আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতেই এ পদক্ষেপ নিয়েছে দলের হাইকমান্ড। শনিবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবনে দলের জাতীয় কমিটির বৈঠকে শতাধিক বিদ্রোহী নেতাকর্মীকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন কয়েক জন জেষ্ঠ্য আওয়ামী লীগ নেতা। তারা আরও জানিয়েছেন, অন্যান্য বিদ্রোহীরা যদি দলের সভাপতির বরারব কৃতকর্মের কথা স্বীকার করে আবেদন করেন, সেক্ষেত্রে তারাও ক্ষমা পেতে পারেন বলেও জানিয়েছেন নেতারা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমাদের পার্টিতে যারা শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকান্ড করেছেৃ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনেকে বিদ্রোহ করেছে, আমাদের পার্টির শৃঙ্খলার বিচ্যুতি ঘটিয়েছে। অনেকেই দলের মধ্যে কোলহল সৃষ্টির জন্য দায়ী। এসব ব্যাপারে শতাধিক আবেদন জাতীয় কমিটির কাছে উপস্থাপন করা হয়েছে।’
‘জাতীয় কমিটির সর্বসম্মতিক্রমে যারা আবেদন করেছিল তাদেরকে আমাদের সভাপতি বঙ্গবন্ধুর কন্যা ক্ষমা করে দিয়েছেন। অন্য যারা আছে তারা যদি পার্টির জেনারেল সেক্রেটারির মাধ্যমে সভাপতির কাছে আবেদন করে, তাহলে জাতীয় কমিটি আমাদের সভাপতিকে এই ক্ষমতা দিয়েছে যে, তিনি (শেখ হাসিনা) আবেদন গ্রহণ করতে পারবেন, ক্ষমা করে দিতে পারবেন। এটা জাতীয় কমিটি তার উপর দায়িত্ব অর্পণ করেছে,’ বলেছেন ওবায়দুল কাদের।
গঠনতন্ত্র সূত্রে গেছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যে কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী সংসদ কর্তৃক গৃহীত শাস্তিমূলক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আপিল বিবেচনা ও চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণে ক্ষমতা দেওয়া আছে আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটিকে। সেই কমিটির বৈঠকে বিভিন্ন নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া বিদ্রোহীদের ক্ষমা করার সিদ্ধান্ত আসে।
যারা বিগত সময়ে দলের সভাপতির বরাবর আবেদন করে ছিলেন তাদেরকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার জাতীয় কমিটির বৈঠকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম সভানেত্রীকে উদ্দেশে বলেন, ‘আপা অনেকে তো এটা জানে না। যারা আবেদন করেনি, তাদের কী হবে?’
জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যেহেতু ক্ষমা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে, সবার জন্যই এই সুযোগ থাকবে। যারা আবেদন করেনি, তারা আবেদন করতে পারবে। আবেদন করলে তাদেরও ক্ষমা করা হবে।’
জানা গেছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, জেলা পরিষদ নির্বাচন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদসহ স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে নির্বাচন করেছেন। দলীয় প্রার্থী থাকার পর নিজ দলের নেতারা স্বতন্ত্র কিংবা বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় অনেক জায়গায় বিদ্রোহী প্রার্থীর কাছে নৌকার প্রার্থী পরাজিত হয়।
এ নিয়ে দলের তৃণমূলে বেশ বিশৃঙ্খলা চলছিল। দলের সাংগঠনিক রিপোর্টে বলা হয়েছে, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের তৎপরতা ব্যাপকভাবে বাড়ছে এবং ইউপি নির্বাচনে এই প্রবণতা সবচেয়ে বেশি দেখা গেছে।
তবে স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া যেসব নেতাকর্মীদের ক্ষমা করা হচ্ছে, তাদের কাছ থেকে দলের হাইকমান্ড এই প্রতিশ্রুতি আদায় করে নিয়েছে যে- ভবিষ্যতে আর কখনও তারা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না।
অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবাইদা রহমানের মামলার রায় প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, যে রায় হয়েছে তা রায় কার্যকর করার চেষ্টা সরকারের সব সময় থাকবে। তাদের ফিরিয়ে আনার জন্য অবশ্যই চেষ্টা করবে।
আজ ২ আগস্ট বুধবার সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে রায় পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এ দিন জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ৯ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং তার স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আসামিদের ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করার বিষয়ে সরকারের কোনো উদ্যোগ থাকবে কি না, জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, সব সময় থাকবে, সেটা আমাদের দায়িত্ব। আমরা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অবশ্যই করব।
তড়িৎ গতিতে বিচার করার অভিযোগের বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, এক দিকে বলা হয় যে, এখানে বিচার হয় না, কারণ সবকিছু অত্যন্ত স্থূল গতিতে চলে। আবার আরেকদিকে বলা হয়, বিচার তাড়াতাড়ি হয়ে গেছে। প্রথম কথা হচ্ছে, তর্কটা যৌক্তিক হওয়া ভালো, এখানে অযৌক্তিক তর্ক করে… শুধু একটি দোষী বা নির্দোষ-এটা আদালতের ব্যাপার, আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। কথা হচ্ছে, দোষ যখন করেছে তখন শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টাটা না করাই উচিত।
বিএনপিকে শেষ করে দিতে এসব রায় দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ প্রসঙ্গে মতামত জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, আপনারা দেখছেন বিএনপি যখন রাজনীতি করছে তাদের কেউ বাধাগ্রস্ত করছে না। আইনের শাসনের জন্য তাদের অপরাধের বিচার করাটা আমার মনে হয় না তাদের রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করার পরিকল্পনা।
বিএনপি বলছে এটি ফরমায়েশি রায়-এ বিষয়ে সাংবাদিকরা মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, মামলাটি দায়ের করা হয়েছিল ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর। সে সময় ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাথে তাদেরই নিয়োগপ্রাপ্ত সেনাপ্রধানের যথেষ্ট সখ্য ছিল, সেটা সম্বন্ধে আমার কিছু বলার নেই, আপনারাই জানেন। তারাই এই দুর্নীতি মামলা দায়ের করেছে।
তারপরে হাইকোর্টে এই দুর্নীতি মামলা দায়েরের পরে যিনি আসামি তার পক্ষে যাওয়া হয়েছে। হাইকোর্ট যখন সেটা নাকচ করে দিলেন, এরপর আপিল বিভাগে গেছেন ওনারা। আপিল বিভাগ নাকচ করার পরে এই দায়িত্ব বর্তায় বিচারিক আদালতে। এখানে তারা যদি বলেন ফরমায়েশি তাহলে আইন সম্বন্ধে তাদের সম্যক ধারণা আছে কিনা আমার সন্দেহ, বলেন আইনমন্ত্রী।