অনলাইন ডেস্ক :
মৃত্যুর ২৫ বছর পর নিলামে উঠছে প্রিন্সেস ডায়ানার একটি টপ। এটি সেই বিখ্যাত টপ যেটি ১৯৮১ সালে ডায়ানা তার বাগদানে পরেছিলেন। নিলামে এর দাম ১ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশা করছেন কর্মকর্তারা।
গোলাপি ক্রেপ কাপড়ের একটি টপ (স্কার্টের উপরের ব্লাউজ সদৃশ), যার সামনের দিকে রফের মতো কলার এবং আলগা প্লিট রয়েছে। কলারের নিচে একটি সার্টিন ফিতা রয়েছে। এর ডিজাইন করেছিলেন এলিজাবেথ ও ডেভিড ইমানুয়েল, যারা ডায়ানার বিয়ের পোশাকের ডিজাইন করেন।
ডায়ানা লর্ড স্নোডনের তোলা একটি প্রতিকৃতির জন্য পোজ দেওয়ার সময় ব্লাউজটি পরেছিলেন যেটি তখনকার প্রিন্স চার্লসের (পরবর্তীতে রাজা চার্লস তৃতীয়) সঙ্গে তার বাগদানের ঘোষণার সময় ভোগসহ বেশ কয়েকটি পত্রিকা এবং সংবাদপত্র ব্যবহার করেছিল।
বেভারলি হিলসে অবস্থিত জুলিয়ানের নিলামঘর অনুসারে, এলিজাবেথ ইমানুয়েল তার বই ‘এ ড্রেস ফর ডায়ানা’তে লিখেছেন- ওই টপসের ফ্যাব্রিকস এমন একটি পোশাক থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল, যা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল যখন একজন ক্লায়েন্ট এটি পরার সময় স্কার্টে মাস্কারা ফেলে দিয়েছিলেন।
ইমানুয়েল স্মরণ করে বলেন, যখন (ডায়ানা) র্যাকে আমাদের টপটি দেখেছিলেন তখন তিনি এটির প্রেমে পড়েছিলেন, জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে এটি কে তৈরি করেছে।
ডায়ানা ব্লাউজটি পরার পর, ডিজাইনার ২০১০ সালে এটি বিক্রি না হওয়া পর্যন্ত আর দোকানে রাখেননি। এটি রাজকুমারীর পোশাকের একটি প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে ২০১৭ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত কেনসিংটন প্যালেসে প্রদর্শিত হয়েছিল।
একই সঙ্গে ডায়ানার আরেকটি পোশাক, যেটি পরে তিনি দুবার জনসমক্ষে এসেছিলেন, একই নিলামে সেটির দাম ২ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
১৯৮০ সালে ডায়ানা এই নীল স্কার্টটি পরে স্টাইল আইকন হয়ে ওঠেন। নিলামের অন্যান্য আইটেমগুলোর মধ্যে রয়েছে ১৯৫০ এবং ১৯৬০ এর দশকে হলিউডের সবচেয়ে বড় তারকাদের দ্বারা ব্যবহৃত বা পরিধান করা স্মৃতিচিহ্ন। ১৯৬৩ সালের ‘চ্যারাডে’ সিনেমায় অড্রে হেপবার্নের পরিধান করা একটি হলুদ উলের গিভেঞ্চি কোট ৪০ হাজার ডলারে বিক্রি হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। যেখানে মেরিলিন মনরোর মালিকানাধীন একটি ঘড়ির দাম উঠতে পারে ৪ হাজার ডলার। বেভারলি হিলস এবং অনলাইনে ১৪ ডিসেম্বর থেকে ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে জিনিসগুলো বিক্রি হওয়ার কথা রয়েছে।
সূত্র: সিএনএন
অনলাইন ডেস্ক :
হালের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পূজা চেরি জাজ মাল্টিমিডিয়াকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
আজ ২০ ফেব্রুয়ারি সোমবার বিকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে স্ট্যাটাসটি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে যায়।
পূজা চেরি লেখেন, ‘আমার ১৪ বছর বয়সে জাজ আমাকে নায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করিয়েছে। আমি জাজেরই সৃষ্টি, জাজেরই মেয়ে। আগে মনে করতাম জাজ মানে শুধুই জাজ। কিন্তু আসলে আবদুল আজিজ ভাইয়া, খোকন ভাইয়া, বাপ্পি ভাইয়া, মাহি আপু, নুসরাত ফারিয়া আপু, রোশান, সিয়াম, সৈকত নাসির ভাইয়া, রায়হান রাফি ভাইয়াসহ আরো অনেকে মিলেই জাজ। আমার অল্প বয়সের কারণে আমি একটি ভুল করেছি। আমি সবার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আমাকে আপনাদের ছোট বোন ও সহকর্মী হিসেবে ক্ষমা করে দেবেন।
উল্লেখ্য, জাজ মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিনয়ে নাম লেখান পূজা চেরি। এ প্রতিষ্ঠানেরই কয়েকটি চলচ্চিত্রে টানা অভিনয় করে আলোচনায় আসেন। ‘নূরজাহান’, ‘পোড়ামন ২’, ‘দহন’ ছবিগুলোর নায়িকা তিনি।
প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার আবদুল আজিজের সঙ্গে পূজার প্রেমের গুঞ্জন রটেছিল। এরপর ব্যক্তিগত মনোমালিন্য তৈরি হয়। জাজ থেকে বেরিয়ে আসেন পূজা।
জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি চাইছিল পূজা চেরি শুধু তাদের সঙ্গেই কাজ করুক। পূজার সঙ্গে তাদের তেমনই চুক্তি ছিল। ১৪ বছর বয়সে চুক্তিটি করেন পূজা।
অল্প বয়সে করা সেই চুক্তি থেকে বের হয়ে পূজা সবার সঙ্গে কাজ করতে চাইলেও স্বাচ্ছন্দ্যে পারছিলেন না।
এদিকে আবদুল আজিজও বারবার পূজা চেরিকে তাদের প্রতিষ্ঠানে ফেরাতে চাইছিলেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে একাধিকবার কথাবার্তা হয়েছে বলে জানা গেছে। আবদুল আজিজের মোহাম্মদপুরের আদাবরের বাসায় মিটিংও হয়েছে। এরপরই পূজা ফিরতে জাজে ফেরার ইঙ্গিত দিয়ে ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে পোস্ট দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
চলারপথে ডেস্ক :
টাইগারদের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়ালেও শেষ রক্ষা হলো না আয়ারল্যান্ডের। লড়াই করলেও শেষ পর্যন্ত হারতে হলো আইরিশদের। সিরিজের একমাত্র টেস্ট আয়ারল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সাকিবরা।
১৩১ রানের লিড নিয়ে চতুর্থ দিনে খেলতে নেমে শুরুতেই অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনকে হারিয়ে বিপাকে পড়ে আয়ারল্যান্ড। এরপরই সাজঘরের পথ ধরেন গ্রাহাম হিউম। আর এতেই ২৯২ রানে গুটিয়ে যায় আইরিশদের দ্বিতীয় ইনিংসের দৌড়।
প্রথম ইনিংসে আয়ারল্যান্ডের ২১৪ রানের জবাবে দ্বিতীয় দিন প্রথম ইনিংসে ৩৬৯ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিন বিকালের সেশনে ব্যাটিংয়ে নেমে টাইগার বোলারদের তোপের মুখে পড়ে আইরিশ ব্যাটাররা। ৪ উইকেট হারিয়ে ২৭ রান সংগ্রহ করে দিন শেষ করে আয়ারল্যান্ড। তবে লরকান টাকারের সেঞ্চুরিতে ফলোঅন এড়ায় আইরিশরা। শেষ পর্যন্ত দ্বিতীয় ইনিংসে ২৯২ রানে অলআউট হলে ১৩৮ রানের টার্গেট পায় বাংলাদেশ।
১৩৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে ভালো শুরু এনে দেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও লিটন দাস। তবে দলীয় ৩২ রানে উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ১৯ বলে ২৩ রান করে সাজঘরে ফিরে যান লিটন। লিটনের বিদায়ের পর ক্রিজে এসে দ্রুতই আউট হন নাজমুল হাসান শান্ত। দলীয় ৪৩ রানে ৯ বলে ৪ রান করে ফিরে যান শান্ত।
এরপর ক্রিজে আসেন মুশফিকুর রহিম। মুশফিককে সঙ্গে নিয়ে দৃঢ়তা নিয়ে ব্যাট করতে থাকেন তামিম। ২ উইকেট হারিয়ে ৮৯ রান সংগ্রহ করে লাঞ্চ বিরতিতে যায় বাংলাদেশ। বিরতি থাকে ফিরে রানের চাকা সচল রাখেন এই দুই ব্যাটার। তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৬২ রান সংগ্রহ করেন এই দুই ব্যাটার।
তবে দলীয় ১০৫ রানে আউট হন তামিম। ৬৫ বলে ৩১ রান করে সাজঘরে ফিরে যান তামিম। তামিমের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন মুমিনুল হক। মুমিনুলকে সঙ্গে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন মুশফিক। ৪৭ বলে নিজের অর্ধশতক পূরণ করেন মুশফিক।
সংক্ষিপ্ত স্কোর :
আয়ারল্যান্ড : ২১৪ এবং ২৯২
বাংলাদেশ : ৩৬৯ এবং ১৩৮/৩
ফল : বাংলাদেশ ৭ উইকেটে জয়ী।
অনলাইন ডেস্ক :
ছোট পর্দার অভিনেত্রী ফারিয়া শাহরিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপাতত নাটক থেকে বিদায় নেয়ার কথা জানিয়েছেন। ২ ডিসেম্বর সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ প্রসঙ্গে একটি স্ট্যাটাসে অভিনেত্রী ফারিয়া জানান, তাকে আর নাটকে দেখা যাবে না। ব্যক্তিগত জীবনে ব্যস্ত থাকায় তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
অভিনেত্রী শাহরিন ফেসবুকে লেখেন, ‘যারা মাঝখানে আমাকে ফোন করেছিলেন, মেসেজ করেছিলেন কাজের জন্য, সরি আমি কারও ফোন ধরতে পারিনি, মেসেজের রিপ্লাইও দিতে পারিনি। কারণ, ওই ফোনটাই আমি অনেক দিন ইউজ করিনি। সো সবার রিপ্লাই একসাথে দিচ্ছি, আপাতত নাটকে কাজ করছি না। কবে করব এটাও জানি না কিন্তু ভালো টিভিসি হলে করব। ধন্যবাদ।’
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ‘লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার’ প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হয়ে বিনোদন জগতে অভিনেত্রী ফারিয়া শাহরিন পা রাখেন। এরপর বিজ্ঞাপনে মডেল ও নাটকে অভিনয়ে নিজের জায়গা গড়ে তোলেন। ক্যারিয়ারে বেশ কয়েকটি নাটকে তার কাজ দর্শকদের প্রশংসা কুড়িয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ইন্ডাস্ট্রিতে পা রেখেই ছকভাঙা অভিনয়। নার্গিস ফাখরিকে মানুষ আবিষ্কার করেন ‘রকস্টার’ সিনেমার ‘হির’ চরিত্রে। যে চরিত্রে অনেক বলিউড অভিনেত্রীই নাকি বাতিল হয়েছিলেন। তার পর একে একে ‘মাদ্রাজ ক্যাফে’, ‘ম্যায় তেরা হিরো’, ‘হাউসফুল’-এর মতো সিনেমায় দর্শকের মন কেড়েছেন এই অভিনেত্রী। হঠাৎ করেই ঘটে ছন্দপতন। বলিউড থেকে অভিনেত্রী নিজেকে গুটিয়ে নেন।
যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম ও বেড়ে ওঠা নার্গিসের। তবে ঘটনাচক্রে নার্গিস ফাখরি পরিচিতি পান বলিউডে অভিনয় করে। অথচ মুম্বাই ইন্ডাস্ট্রির জার্নিটা ঠিকঠাক ধরে রাখলেন না তিনি। মায়ানগরী থেকে অনেকটা গুটিয়ে নিয়েছেন নিজেকে। কিন্তু কেন?
সম্প্রতি বলিউড এবং তার ক্যারিয়ারের প্রসঙ্গে মনের কথা প্রকাশ করেছেন অভিনেত্রী। বলিউড হাঙ্গামার এক সাক্ষাৎকারে নার্গিস জানান, বলিউডের কিছু গত্বাঁধা বিষয়ে বিরক্ত হয়ে তিনি সরে গেছেন। অনেকের সাথে কাজ করে দারুণ উপভোগও করেছেন বলে জানালেন নার্গিস।
আরও পড়ুন
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানলে ঘরবাড়ি হারিয়েছেন যেসব হলিউড তারকারা
তিনি বলেন, ‘একটা অপ্রত্যাশিত ঘটনায় আমি বলিউড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিই। ওটা নিয়ে কথাও বলতে চাই না। পুরুষদের ইগো দুনিয়াজুড়েই, সুতরাং এটার কথা আলাদা করে না বলি। তা ছাড়া ইগোর ব্যাপারটা সবার ক্ষেত্রে সঠিকও নয়। অনেক অসাধারণ মানুষের সাথেও কাজ করেছি আমি।’
নার্গিসের মতে, তিনি বলিউডের গত্বাঁধা নাচের সাথে মানিয়ে নিতে পারেননি। ‘আইটেম গান’ বিষয়টিও তাঁর কাছে একেবারে নতুন ছিল। বলেন, ‘কোনো মেয়ে আইটেম গান করছে, সেটা মানুষ খুব একটা ভালোভাবে দেখে না। হিন্দি ভাষার মতো বলিউডের নাচও আমার কাছে অনেকটা এলিয়েনের মতো! আমি শুধু শেখার চেষ্টা করেছি।’
‘ম্যায় তেরা হিরো’ অভিনেত্রীর মতে, যাঁরা বাইরে থেকে বলিউডে কাজ করতে আসেন, তাঁদের নিয়ে ‘অতিরিক্ত’ আকর্ষণ দেখানো হয়। আলিয়া ভাট, সারা আলী খান কিংবা জাহ্নবী কাপুরের মতো যেসব শিল্পী চলচ্চিত্র পরিবার থেকে এসেছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে তেমনটা ঘটে না। কিন্তু যখন কেউ সাধারণ পরিবার থেকে আসে, বিশেষ করে পশ্চিমা দেশ থেকে, তখন তাদের বিবেচনা করা হয় ‘আবেদনময়ী’ হিসেবে এবং যখন-তখন চাইলেই পাওয়া যাবে।
নার্গিস অবশ্য বলিউড একেবারেই ছেড়ে দেননি; বরং কাজ কম করছেন। বর্তমানে অক্ষয় কুমারের ‘হাউসফুল ৫’ রয়েছে তাঁর হাতে।
চলারপথে রিপোর্ট :
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেছেন, আজকের ছোট্ট-ছোট্ট সোনামনিরা আগামী দিনে বাংলাদেশের অভিভাক হিসেবে কাজ করবে। তিনি বলেন, লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধূলার বিকল্প নেই। প্রশিক্ষনের মেধা ভবিষতে দেশের জন্য বিলিয়ে দিবে। আশা করি আজকের ক্ষুদে খেলোয়াড়গন আগামী দিন জাতীয় পর্যায়ে যাবে।
জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত আজ ৩১ জানুয়ারি বুধবার বেলা ১২টায় নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৩-২৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পর্যায়ে অনুর্ধ্ব-১৬ বালক ও বালিকাদের মাস ব্যাপী এ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, বিশিষ্ট শিল্পপতি ও কবি দেওয়ান মারুফ, ফুটবল প্রশিক্ষণের কোচ মোঃ রিপন মিয়া, এ্যাথলেটিক্স এর কোচ দিলিপ চন্দ্র দাস।
অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ সভাপতি মোঃ আবুল কাসেম। এসময় অনুর্ধ্ব-১৬ বালক ও বালিকা এ্যাথলেটিক্স ও ফুটবল প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথি সনদ বিতরণ করেন।