স্টাফ রিপোর্টার:
আগামী রোববারে বিএনপির এমপিদের ছেড়ে দেওয়া শূণ্য আসনের উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। নির্বাচন কমিশনার বলেন, চলতি মাসের ১৮ ডিসেম্বরে আমাদের কমিশন সভা রয়েছে। সে সভায় শূণ্য আসনের উপনির্বাচন নিয়ে আলোচনার বিষয়ে সিডিউল রয়েছে এবং সভাশেষে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। নির্বাচন কবে হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকারি ছুটি, পাবলিক পরীক্ষা এবং ধর্মীয় উৎসবের কথা মাথায় রেখেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। নির্বাচনে ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ এবং সিসি ক্যামেরা স্থাপনের বিষয়েও আলোচনা হবে বলেও জানান তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে শূণ্য আসনের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে কারা কাজ করবেন, এ বিষয়ে কমিশন সভায় সিদ্ধান্ত হবে বলেও জানান তিনি। সামনের নির্বাচনে বিএনপিকে ডাকবেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, আমরা নির্ধারিত কোনো দলকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানাবো না। আমাদের তফসিল ঘোষণা হবে সব দলের প্রতি। আইন সংশোধনে আইন মন্ত্রণালয় ইতিবাচক বলে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আমাদের উভয় পক্ষের মধ্যে এ বিষয়ে আলোচনা চলছে। তারা পরিক্ষা-নিরীক্ষা করছেন। পরিক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তারা এ বিষয়ে সন্তোষজনক সিদ্ধান্ত দেবেন। আইনের ভাষা, দাড়ি-কমাসহ অন্যান্য দিকগুলো ঠিক আছে কিনা তা যাছাই-বাছাই করেই আইন সংশোধন হবে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আয়োজিত সমাবেশ থেকে বিএনপির সাত এমপি পদত্যাগের ঘোষণা দেন। এরপর ১১ ডিসেম্বর দুপুরে শূন্য ঘোষিত ওই ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটির সদস্য সশরীরে স্পিকারের কাছে ছয়জনের জন্য পদত্যাগপত্র জমা দেন। তবে একজন ই-মেইলে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন বিধায় তার পদত্যাগ পত্র গ্রহণ হয়নি।
অনলাইন ডেস্ক :
নির্বাচনের আগে যারা জ্বালাও-পোড়াও করেছে তাদের ছাড় দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এসব ঘটনায় যারা হুকুম দিয়েছে, খুঁজে বের করে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ ১৪ জানুয়ারি রবিবার গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ, সবার হাতে মোবাইল ফোন, সব জায়গায় সিসি ক্যামেরা আছে। যারা এই কাজগুলো (জ্বালাও-পোড়াও) করছে তাদের খুঁজে বের করা হবে। ইতোমধ্যে অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যারা জ্বালাও-পোড়াওয়ের জন্য হুকুম দিয়েছে, তাদেরও আমরা গ্রেফতার করছি। আর যেন কেউ এ ধরনের জঘন্য কাজ করতে না পারে, এটাই আমরা চাই।
তিনি বলেন, আমাদের সামনে অনেক কাজ, আমরা যে কাজগুলো করে ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি, বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করেছি, এটাকে আমাদের টেকসই করতে হবে। এটাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু আপনারা জানেন, ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত কখনো শেষ হয় না, কাজেই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই, শক্ত একটি ঘাঁটি আছে বলেই যেকোনো ষড়যন্ত্র আমি মোকাবিলা করতে পারি। আপনারা আমার শক্তি। টুঙ্গিপাড়া, কোটালীপাড়ার মানুষই আমার বড় শক্তি, বাংলাদেশের জনগণ আমার শক্তি। আগামীতেও বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে। রাস্তাঘাট, পুল, ব্রিজ, এখন যেগুলো বাকি আছে আমরা সেগুলো করব। গ্রামের মানুষ শহরের সব নাগরিক সুবিধা পাবে। আমার গ্রাম আমার শহর, সেভাবে প্রত্যেকটা গ্রাম গড়ে তুলব। যাতে কোনো মানুষের কষ্ট না হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম বেড়েছে, বাংলাদেশেও জিনিসের দাম বেড়েছে। আমাদের দেশের মানুষের খাবারের যাতে অভাব না হয়, সেই ব্যবস্থা আমাদের নিজেদের করতে হবে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আমাদের মানুষ কাজ করলে এ দেশকে কেউ পেছনে টানতে পারবে না। যারা কখনো এ দেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন করতে দিতে চায়নি, যারা জাতির পিতাকে হত্যা করেছে, যারা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর দোসর ছিল, তারা বাংলাদেশের কখনো উন্নতি চায় না। সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
রক্ত দিয়ে হলেও আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন না হতে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি নেতারা। তারা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করলেই কেবল নির্বাচন হবে। সরকারের পদত্যাগের দাবিতে আজ ১২ জুলাই বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে আয়োজিত সমাবেশে বিএনপি নেতারা এ কথা বলেন। বেলা ২টার দিকে এ সমাবেশ শুরু হয়।
সমাবেশে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম বলেন, রক্ত দিয়ে হলেও আমরা এবারের নির্বাচন প্রতিহত করব। দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে চায় না। সেই কারণে আওয়ামী লীগের আজকের সমাবেশে মানুষ নেই।
আবদুস সালাম বলেন, গত ১৪-১৫ বছরে শেখ হাসিনা কোনো কথা শুনেননি। তাই উনার এখন কোনো কথা বলারও দরকার নাই। সরকারের কতিপয় কর্মকর্তা এখনো আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলেন। তিনি তাদের সতর্ক করেছেন।
সরকারের অধীন কোনো নির্বাচন হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদিনও। সমাবেশে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলেই নির্বাচন হবে। প্রধানমন্ত্রী আপনাকে যেতেই হবে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ দাবি করেছেন, তাদের আজকের সমাবেশে নেতাকর্মীদের উপস্থিতি প্রমাণ করেছে যে- আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায় ঘণ্টা বেজে গেছে। বিএনপির চলমান সরকারবিরোধী আন্দোলন কর্মসূচি শুরুর পর থেকে ১৭ নেতাকর্মী নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতাদের উদ্দেশে বরকতউল্লাহ বলেন, এজন্য আপনাদের বিচার হবে।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, আপনি নিজে ঠিক করবেন, নাকি আমরা ঠিক করে দেব; আপনাকে যেতেই হবে।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার দেশকে লুটপাটের রাজত্ব বানিয়েছে। এ সরকারকে আর ক্ষমতায় রাখা যায় না।
নির্দলীয় সরকারের অধীন নির্বাচনের দাবি আদায়ের প্রত্যয় জানিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জাহিদ হোসেন বলেন, সব শ্রেণি-পেশার মানুষ আজ রাজপথে নেমে এসেছেন।
সকাল থেকেই দলের নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে জড়ো হতে থাকেন। দুপুর ১২টার মধ্যেই বিএনপির নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণে ভরে যায় সমাবেশস্থল। নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত রাখতে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে তৈরি মঞ্চে গান পরিবেশন করা হয়। ফাঁকে ফাঁকে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতারা বক্তব্য দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কোটা সংস্কার বিষয়ে মহামান্য আপিল বিভাগের রায়ের প্রেক্ষিতে সরকার কর্তৃক প্রজ্ঞাপন জারির পরও অহেতুক গুজব ছড়িয়ে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির অপতৎপরতার বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
আজ ২৯ জুলাই সোমবার বিকাল ৩ টা থেকে শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ার, লোকনাথ টেংকের পাড়, প্রেসক্লাব চত্বর ও বিরাসার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা জমায়েত হয়ে অবস্থান, বিক্ষোভ ও মিছিল করতে থাকে। সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালিত হয়।
এসময় বিভিন্ন স্থানে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক তানজিন আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক মো. মনির হোসেন, ত্রাণ সম্পাদক আবদুল খালেক বাবুল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম, বিজ্ঞান প্রযুক্তি সম্পাদক অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল, উপদপ্তর সম্পাদক সুজন দত্ত, সদর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক এমএএইচ মাহবুব আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এড. লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি কাউসার আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আফরিন, সদর উপজেলা যুবলীগ সভাপতি আলী আজম, সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন, পৌর যুবলীগ সভাপতি সভাপতি আলামিন সওদাগর, সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন লিটন, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি মনিরুজ্জামান ভূঞা শিপু।
অনলাইন ডেস্ক :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে ২ জানুয়ারির মধ্য ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্পন্ন করার জন্য মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ ২৯ ডিসেম্বর শুক্রবার নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের উপ-পরিচালক মো. আলা উদ্দিন আল মামুন সারা দেশে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নির্দেশনাটি পাঠিয়েছেন।
নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ২ জানুয়ারির মধ্যে অবশ্যই সম্পন্ন করতে হবে। সে প্রেক্ষিতে পরিবর্তিত তারিখ প্রেরণ করে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার জন্য নির্দেশিত হয়ে অনুরোধ করা হলো।
আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটগ্রহণের জন্য দায়িত্ব পালন করবেন চার লাখ ছয় হাজার ৩৬৪ জন প্রিজাইডিং অফিসার, দুই লাখ ৮৭ হাজার ৭২২ জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার এবং পাঁচ লাখ ৭৫ হাজার ৪৪৩ জন পোলিং অফিসার। মোট ৯ লাখ ৯ হাজার ৫২৯ জন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে স্কুল-কলেজের শিক্ষক, ব্যাংক কর্মকর্তাসহ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাকে নিয়োগ করেছে ইসি।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে পরাজিত করার শক্তি কারও নেই। ৭ জানুয়ারি জনগণ ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা দেশ পরিচালনা করবে। আজ ২৭ ডিসেম্বর বুধবার দরিয়াদৌলত গ্রামের উঠান বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা, নৌকা এবং দেশের জনগণ একটি সুসম্পর্কের বন্ধন। বাংলায় একজন নেত্রীই আছে শেখ হাসিনা। যার জীবনে চাওয়া একটাই বাংলার জনগণের কল্যাণ সাধন করা।
ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম বলেন, জনবিচ্ছিন্ন জামায়াত-বিএনপি নির্বাচনকে ভয় পায় বলেই এখন মাঠে নেমেছে নির্বাচন বানচাল করতে। বিদেশিদের কাছে এমনভাবে ঘুরছে যেন বললে কালই তারা ক্ষমতায় বসে যাবে। তারা কিভাবে মানুষের কল্যাণে কাজ করবে যারা ক্ষমতার লোভে মানুষকে পুড়িয়ে মারে।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি প্রিন্সিপাল আবুল খায়ের দুলাল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইলসাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি সায়েদুল ইসলাম বকুল ভূইয়া, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. কবির হোসেন, ছয়ফুল্লাকান্দি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম তুষার, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, বাঞ্ছারামপুর পৌর মেয়র তফাজ্জল হোসেন, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি মাহমুদুল হাসান ভূইয়া, শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক সৈয়দ মো. আজিজ, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এম.এস. রানা, সাধারণ সম্পাদক আ. রাজ্জাক, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি হিমেল সরকার, সাধারণ সম্পাদক সামুয়েল আহমেদ, সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক আশিকুল ইসলাম মাসুদ প্রমুখ।