চলারপথে রিপোর্ট :
দোকান থেকে দিয়াশলাই আনতে গিয়ে ফাতেমা (৫) ও মঈন উদ্দিন (৩) নামে দুই ভাই-বোন নিখোঁজ হয়েছে।
আজ ২০ নভেম্বর সোমবার সকাল ৭টার দিকে পৌর শহরের মধ্যপাড়া শান্তিবাগ এলাকার পোয়া পুকুরের উত্তর পাড়ে এ ঘটনা ঘটে।
নিখোঁজ ফাতেমা ও মঈন উদ্দিন ভাই-বোন। তাদের বাবার নাম কাউসার মিয়া।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কাউসার মিয়া স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে পোয়া পুকুরের উত্তর পাড় হাজী মোহাম্মদ আলী ভবনের নিচতলায় ভাড়া থাকেন। কাউসারের স্ত্রী অন্যের বাসা-বাড়িতে কাজ করেন। সোমবার সকালে ফাতেমা ও মঈন উদ্দিনকে দিয়াশলাই আনার জন্য পার্শ্ববর্তী মুদি মালের দোকানে পাঠালে তারা নিখোঁজ হয়।
এ ব্যাপারে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসাইন জানান, সকালে দুই শিশু নিখোঁজ হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। নিখোঁজ ছেলে-মেয়েদের খোঁজে পুলিশ কাজ করছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
গত সোমবার রাত ৮টায় দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গণের সম্পাদকের অফিস কক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদপত্র পরিষদের এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি মনজুরুল আলমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম শাহজাদা’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও দৈনিক সরোদ’র সম্পাদক পীযুষ কান্তি আচার্য্য, নির্বাহী সদস্য দৈনিক ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিদিন’র সম্পাদক মোহাম্মদ আরজু, দৈনিক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সম্পাদক দেওয়ান ফয়জুন নাহার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দৈনিক একুশে আলো’র বার্তা সম্পাদক আশিকুর রহমান মিঠু, অর্থ সম্পাদক দৈনিক প্রজাবন্ধু’র প্রকাশক আবুল হাসনাত সাবেরিন মোঃ লিটন, নির্বাহী সদস্য দৈনিক আজকের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সম্পাদক মোঃ আবু নাসের রতন।
সভায় সকলের মতামতের ভিত্তিতে সংগঠনের গঠনতন্ত্র তৈরি করার জন্য ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি উপ-কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়াও সংগঠনের সাধারণ সভা ও সকল সংবাদকর্মীদের সমন্বয়ে একটি সাংবাদিক সম্মিলন অনুষ্ঠিত করার জন্য সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় সংবাদপত্র শিল্পের ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় দৈনিক পত্রিকাগুলোর মূল্য বৃদ্ধির বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্রডশিট ৪ (চার) পৃষ্ঠা পত্রিকার জন্য প্রতিটি ৫ (পাঁচ) টাকা ও ট্যাবলয়েড ৪ (চার) পৃষ্ঠা পত্রিকার প্রতিটি ৩ (তিন) টাকা মূল্যমান স্থির করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
বিয়ে মানে যে কারও জন্যই বিশেষ দিন। এমন একটি স্মরণীয় দিন নির্ঝঞ্ঝাট কাটুক, সেটাই সবাই চায়। কিন্তু সেই গুরুত্বপূর্ণ দিনেই লিফটের ভেতর আটকা থাকতে হলো পানভ ঝা এবং ভিক্টোরিয়া ঝা নামে এক যুগলকে। তাদের উদ্ধারে ডাকতে হয় দমকল বাহিনীকেও।
সম্প্রতি এ ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনার শার্লট শহরে। সেখানে গ্রান্ড বোহেমিয়ান হোটেলের লিফটে আটকা পড়েছিলেন বর, কনে এবং তাদের পরিবারের আরও চার সদস্য।
জানা যায়, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ছিল পানভ-ভিক্টোরিয়ার বিয়ের দিন। সেদিন বিয়ের পর্ব শেষ হওয়ার পরে বাকি আনুষ্ঠানিকতায় অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে হোটেলের ১৬তলায় উঠছিলেন বর-কনেসহ ছয় আরোহী।
পানভ সিএনএন’কে জানান, মাত্র পাঁচ ফুট ওপরে উঠতেই হঠাৎ আটকে যায় লিফট। সেটি প্রথম ও দ্বিতীয়তলার মাঝামাঝি ঝুলতে থাকে এবং এর ভেতর আটকা পড়েন তারা ছয়জন।
পানভ বলেন, এরপর দরজাগুলো খুলতে শুরু করে। ফলে আমার সামনে ও পেছনে কংক্রিটের দেওয়াল দেখতে পাচ্ছিলাম। আমার মনে হচ্ছিল, এটি স্বাভাবিক নয়!
এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে শেষপর্যন্ত শার্লট দমকল বিভাগকে ডাকা হয়। দমকলকর্মীরা জানিয়েছেন, তারা লিফটে আটকেপড়া নিয়ে বহু ফোনকল পান। তবে এবারের পরিস্থিতি বেশ কঠিন ছিল।
ডেভিড বাড নামে এক দমকলকর্মী বলেন, লিফটে আটকাপড়া কলের ক্ষেত্রে সাধারণত যেসব বিষয় চেষ্টা করা হয়, আমরা তার সবই করেছিলাম। কিন্তু কোনো কিছুই কাজ করছিল না।
পরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে দড়ি দিয়ে টেনে বর-কনেসহ ছয় আরোহীকে বের করে আনে দমকল বাহিনী। তবে ততক্ষণে পেরিয়ে গেছে প্রায় আড়াই ঘণ্টা।
উদ্ধারকাজ শেষে বর-কনের সঙ্গে হাসিমুখে ছবি তোলেন দমকলকর্মীরা। ঘটনার বর্ণনাসহ সেই ছবি শেয়ার করা হয়েছে শার্লট দমকল বিভাগের ফেসবুক পেজেও।
ছবিতে দেখা যায়, কনে একটি ঝলমলে লেহেঙ্গা এবং বর একই রঙের শেরওয়ানি পরে দমকলকর্মীদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। নতুন জীবনের জন্য তাদের শুভেচ্ছা জানিয়েছে দমকল বিভাগ।
লিফটে আটকে পড়ার কারণে বিয়ে পরবর্তী ওই অনুষ্ঠানে আর অংশ নেওয়া হয়নি বর-কনের। তবে এ নিয়ে খুব বেশি আফসোস নেই কনের। লিফটে একা আটকে না পড়াতেই খুশি ভিক্টোরিয়া। তার কথায়, অন্ততপক্ষে সময়টা আমরা একসঙ্গে কাটিয়েছি।
আর পানভ স্বীকার করেছেন, ঘটনাটি অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও ভবিষ্যতে সন্তানদের বলার জন্য দারুণ গল্প হবে। তিনি বলেন, আমি বাচ্চাদের বলবো, তোমাদের মা এতো সুন্দরী ছিলেন, যে দমকল বাহিনীকে আসতে হয়েছিল।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পাদুকা শিল্পে আঁচ লেগেছে। এক সময় ঈদের আগে জেলার পাদুকা পল্লীতে চরম ব্যস্ততা থাকতো। কিন্তু এবারে দেখা মিলছে চিত্র ভিন্ন।
একদিকে উপকরণের মূল্য বৃদ্ধি, অন্যদিকে মন্দার প্রভাবে কাজ কমে যাওয়ায় কারখানা টিকিয়ে রাখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে মালিকদের। সেইসঙ্গে যেটুকু কাজ মিলেছে, তাও করতে গিয়ে লোডশেডিংয়ের ছোবল পহাতে হচ্ছে।
এদিকে, অটো মেশিনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কুলিয়ে উঠতে পারছেন না হাতে জুতা তৈরির আদি কারাখানাগুলো। এছাড়া দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির বাজারে মজুরি না বাড়ায় হতাশ পাদুকা কারিগররা।
সরেজমিনে পাদুকা শিল্প পল্লীতে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে ঈদের আগে জুতা তৈরির যে ব্যস্ততা সচরাচর থাকতো সেটি আর আগের মতো নেই। হাতে তৈরির কারখানাগগুলোতে শ্রমিকের পরিমানও কমে গেছে। নেই কোনো কর্মচাঞ্চলতা। যে পরিমান অর্ডার পাওয়া গেছে, তা নিয়ে কাজ করছেন তারা।
পাদুকা তৈরির কারিগর এরশাদ মিয়া বলেন, বর্তমানে আমাদের কাজকর্ম অনেক কমে গেছে। চার বছর ধরে চায়না অটো মেশিনের কারণে আমাদের হাতে তৈরি জুতাগুলোর কদর কমে গেছে। আগে একটি কারখানাতে ২০/২৫ জন শ্রমিক কাজ করলেও এখন মাত্র চার থেকে পাঁচজন শ্রমিক আছে। রমজান মাস যে আমাদের মৌসুম তা বুঝাই যাচ্ছে না। কাজ না থাকায় অনেক কারিগররা এখন অন্যান্য পেশায় চলে গেছেন।
প্রবীণ কারিগর এরশাদ মিয়া বলেন, ৩০ বছর ধরে আমি এই পেশার সঙ্গে জড়িত। আগে চাহিদা অনেক ভালো ছিল। অটোমেশিনের কোম্পানি বের হয়ে আমাদের চাহিদা কমে গেছে। যে কাজ তা দিয়ে এখন আর কাঙ্খিত মুনাফা পাওয়া যায় না। পরিবার নিয়ে চলতে এখন কষ্ট হচ্ছে।
কারিগর বাদশা মিয়া বলেন, দিন দিন সবকিছুর দাম বাড়লেও আমাদের মজুরির দাম আর বাড়ছে না। প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা কাজ করে ৫০০ টাকা মতো রোজগার হয়। কিন্তু নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যর দাম বেড়ে যাওয়ায় এই টাকা দিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়।
পাদুকার একাধিক ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতির পর অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পাদুকা শিল্পে। আর যেটুকু জুতা তৈরির অর্ডার মিলেছে, লোডশেডিংয়ের কারণে তাও করতে গিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। বাজারের প্রতিযোগিতায় টিকতে গিয়ে কম মূল্যে তাদের জুতা বিক্রি করতে হচ্ছে। আর জুতা তৈরির উপকরণগুলোর দাম যেভাবে বেড়েছে, সেই অনুপাতে জুতার মূল্য বাড়ে নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৯৬৩ সাল থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় পাদুকা শিল্পের যাত্রা শুরু হয়। নান্দনিক ডিজাইন ও গুনগত মান ভালো হওয়ায় ক্রমেই বিকাশ ঘটতে থাকে এ শিল্পের। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখানকার জুতার বেশ শুনাম। তবে গেল কয়েক বছর ধরে এই শিল্প খাতটি অনেকটাই দমে গেছে।
মাত্র কয়েক বছর আগেও জেলায় ৫ শতাধিক পাদুকা কারখানা থাকলেও এখন তা কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫০ এর ঘরে। কোনোরকমে টিকে থাকা অবশিষ্ট কারখানাগুলো চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। এসব কারখানার মধ্যে ২৫টি অটোমেটিক মেশিন এবং বাকিগুলোতে হাতেই তৈরি হয় লেডিস, জেন্টস, শিশুদের জন্য বিভিন্ন ডিজাইনের জুতা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফুট ওয়্যার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ মিয়া বলেন, জুতার উপকরণগুলোর দাম দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় আমাদের জুতা তৈরি করে বিক্রি করতে লোকশান গুনতে হচ্ছে। এছাড়া লোডশেডিংয়ের কারণে কাজ করতে না পারায় আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি। সরকারিভাবে সহযোগিতা পেলে এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখা যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডিস্ট্রিক্ট পলিসি ফোরামের (ডিপিএফ) উদ্যোগে গণশুনানী অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৯ মার্চ বুধবার দুপুর ১টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এই গণশুনানী অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
ডিস্ট্রিক্ট পলিসি ফোরামের (ডিপিএফ) সভাপতি মোহাম্মদ আরজু মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গনশুনানীতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।
এ সময় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম, ডিপিএফের বিভাগীয় প্রতিনিধি আলমগীর মিয়া, জেলা রেজিষ্ট্রার সরকার লুৎফুল করীর, জেলা সমাবসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আবু আবদুল্লাহ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি ডাঃ মাহমুদুল হাসান, আঞ্চলিক পাসপোর্ট কার্যালয়ের উপ-পরিচালক শামীম আহমেদ, জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জুলফিকার হোসেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার খোরশেদ আলম, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক ভিকারুন নেছা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ন্টেশনের ভারপ্রাপ্ত মাস্টার রফিকুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডিস্ট্রিক পলিসি ফোরামের সাধারণ সম্পাদক শরীফ উদ্দিন।
গণশুনানীতে সাংবাদিক, আইনজীবী, সংস্কৃতিকর্মী, এনজিও কর্মী, চাকুরি প্রার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ অংশ নেন।
গণশুনানীতে অংশ নেয়া সেবাগ্রহীতা অভিযোগ করে বলেন, জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সিটিজেন চার্টে রোগীদের কি খাবার খেতে দেয়া হয়, তা লিখা নেই। এটি লিখা থাকলে রোগীরা নিয়মিত খাবার পাচ্ছে কি না জানা যাবে।
একজন বলেন, তিনি একদিন মধ্য রাতে তার এক শিশুকে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে যান। কিন্তু কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে পাশের বেসরকারি নবজাতক হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন। সরকারি এই হাসপাতালের জরুরী বিভাগে তুলা ও ব্যান্ডেজ বাইরে থেকে রোগীদের কিনতে হয়।
কয়েকজন বক্তা বলেন, শহরে পুকুর ভরাট চলছে, দলিল করতে ও পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন করতেও টাকা লাগে। এসব অভিযোগের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তর প্রধানরা একে একে উত্তর দেন।
অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, জেলায় পুকুর ভরাট নিয়ে চলছে চোর পুলিশ খেলা। তবে তিনি জেলায় যোগাদানের পর কোনো পুকুর ভরাট হতে দেননি। কোনো পুকুরই ভরাট করতে দেয়া হবেনা।
তিনি বলেন, বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে বই ছাপায় বিলম্ব হয়েছে। তিনি বলেন, শহরের হকার, যানজট ও ট্রাক প্রবেশ বিষয়ে পুলিশকে সাথে নিয়ে কাজ করব। উন্নয়ন কাজ চলমান থাকায় চারলেনের বিষয়ে একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে। সময় লাগবে।