অনলাইন ডেস্ক :
উন্নয়ন প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণে অন্যায্য ক্ষতিপূরণের পথ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, প্রকল্প হওয়ার খবরে কোনো কোনো ক্ষেত্রে রাতারাতি স্থাপনা নির্মাণ করে অন্যায্য ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়। এ ধরনের অপচেষ্টা রোধে প্রাথমিক পর্যায়েই প্রকল্প এলাকার ছবি তুলে রাখতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন তিনি।
আজ ৫ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন নির্দেশনা এবং একনেকের অন্যান্য প্রসঙ্গে বিস্তারিত তুলে ধরেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয়ের সবচেয়ে বড় খাত হচ্ছে ভূমি অধিগ্রহণ। প্রকল্পের মোট ব্যয়ের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশই ব্যয় হয় এ খাতে। এর মধ্যে আবার ভূমি মালিকদের কেউ কেউ বেশি ক্ষতিপূরণের লোভে প্রকল্প এলাকায় রাতারাতি বাড়িঘরসহ বিভিন্ন স্থাপনা তৈরি করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সতর্ক থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রকল্পের নকশা প্রণয়নে দুর্বলতা নিয়ে বিরক্ত প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। নড়াইলে কালিয়া সেতু নির্মাণ প্রসঙ্গে এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। শেখ হাসিনা বলেন, প্রকল্পটির কাজ শেষ হওয়ার পর নকশায় ভুল ধরা পড়ে। সেতুর নিচ দিয়ে নৌকা চলাচল করতে পারে না। জনগণের টাকা গেল, সময় নষ্ট হলো। এর পরিপ্রেক্ষিতে সব প্রকল্প নির্মাণ শুরুর আগেই সঠিক নকশা করতে হবে।
২০১৭ সালের জানুয়ারিতে কাজ শুরু হওয়া সেতুটির জন্য নতুন করে আরও ৬১ কোটি টাকা বরাদ্দ অনুমোদন করেছে একনেক। প্রকল্পের মূল ব্যয় ছিল ৭৫ কোটি টাকা। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৯ সালের জুনে। এখন ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর অন্য নির্দেশনা প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, সৌরবিদ্যুতের প্যানেল নির্মাণে যথাযথ উচ্চতা রক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। যাতে প্যানেলের নিচে জায়গা থেকে যেখানে পর্যাপ্ত পানি ও বাতাস চলাচল করতে পারে। ফসল ফলানো যায়।
অসমাপ্ত প্রকল্প উদ্বোধন এবং নতুন প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের নির্বাচনী ভাবনা রয়েছে কিনা– সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, এখন যেসব প্রকল্প চালু হয়েছে, সেগুলো ছয় মাস-এক বছর আগের প্রকল্প। প্রকল্পের যে অংশ ব্যবহার উপযোগী হয়েছে, সে অংশ খুলে দেওয়া হয়েছে। মানুষ ব্যবহার করে খুশি।
এ প্রসঙ্গে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেন, বর্তমান সরকার রাজনৈতিক। ভোট হচ্ছে গণতন্ত্রের ভিত্তি। সরকার এটি চাইলে দোষের কিছু নয়। তবে নির্বাচন সামনে রেখে কোনো প্রকল্প নেওয়া হয়নি। এখন যেসব প্রকল্প উদ্বোধন হচ্ছে, এগুলো আরও আগেই শেষ হওয়ার কথা ছিল।
একনেকে বিভিন্ন খাতের মোট ১৭টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মধ্যে ১০টি নতুন, বাকি সাতটি চলমান প্রকল্পের সংশোধনী। এসব প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১২ হাজার ৯৫২ কোটি টাকা। এ ব্যয়ের মধ্যে ২ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা বিদেশি ঋণ, বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলোর নামমাত্র ১৪ কোটি এবং বাকি ১০ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা সরকারের নিজস্ব জোগান। এ ছাড়া দুটি প্রকল্পের সময় বাড়ানো হয়েছে এক বছর করে। নতুন করে ব্যয় বাড়ানো হয়নি।
অনুমোদন পাওয়া প্রকল্পগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৩ হাজার ৪০৩ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে ধীরাশ্রম আইসিডি নির্মাণে জমি অধিগ্রহণসহ পুবাইল ধীরাশ্রম রেল লিঙ্ক নির্মাণে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পটির সম্পূর্ণ অর্থই সরকারের নিজস্ব জোগান থেকে দেওয়া হচ্ছে। আগামী অক্টোবরে প্রকল্পটির কাজ শুরু হবে। শেষ হওয়ার কথা ২০২৬ সালের অক্টোবরে।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের এ প্রকল্প ২০২৭ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা। মঙ্গলবার একনেকে অনুমোদিত তৃতীয় সর্বোচ্চ বড় ব্যয় অনুমোদন করা হয়েছে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং নার্সিং কলেজ প্রকল্পে। প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা। এ প্রকল্পও স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের। আগামী মাসে শুরু হয়ে ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ফরিদপুরে আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে জেলা ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের অভিযান পরিচালনা করেছে। আজ ৫ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বেলা ১২টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এ সময় শহরের হাজী শরীয়তউল্লাহ বাজারের বিভিন্ন দোকানে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোঃ সোহেল শেখের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় বাজারে আলু প্রকারভেদে পাইকারি ৩৭-৩৮ টাকা এবং খুচরা ৪০-৪৫ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা যায়। সেট অভিযানের আগে খুচরা ও পাইকারি বাজারে ৫-৬ টাকা বেশি দামে বিক্রি হতো।
জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোঃ সোহেল শেখ জানান, গত ১ সপ্তাহের তুলনায় আলু পাইকারি পর্যায়ে ৪ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে ৫-৬ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে অভিযানের সময় পাকা ক্রয়-বিক্রয় মূল্যে তালিকার হাল নাগাদ রশিদ না পাওয়ায় এবং দাম বেশি নেওয়ার জন্য মেসার্স সিকদার ট্রেডার্সকে ১ হাজার টাকা, মেসার্স মিতা বাণিজ্যালয়কে ১ হাজার টাকা এবং মেসার্স হাবিব স্টোরকে ৩ হাজার টাকাসহ মোট ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। পরে পাকা ক্রয়-বিক্রয় রশিদ সংরক্ষণ ও মূল্য তালিকা হালনাগাদ টানানোর বিষয়ে ব্যবসায়ীদের বিশেষভাবে সচেতন হতে বলেন তিনি।
অভিযানের সময় সিনিয়র বিপণন কর্মকর্তা, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ও জেলা পুলিশের ১টি টিম এবং বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে বলে জানান সহকারী পরিচালক মোঃ সোহেল শেখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নির্মাণাধীন জেলা মডেল মসজিদে কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পর্শে মুজাহিদুল ইসলাম (১৮) নামের এক শ্রমিক মারা গেছেন। আজ ১১ সেপ্টেম্বর সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে পুরাতন কাচারী এলাকায় নির্মাণাধীন জেলা মডেল মসজিদ প্রাঙ্গনে এই ঘটনা ঘটে।
মৃত মুজাহিদ জেলার সরাইল উপজেলার উচালিয়া পাড়ার মৃত অলি মিয়ার ছেলে। সে বিদেশে যাওয়ার জন্য গত ৬ মাস ধরে পাইপ ফিটারের কাজ শিখছিল।
মুজাহিদের সহকর্মীরা জানান, সোমবার মডেল মসজিদে কাজ করার সময় মুজাহিদ পানির পাইপ নিয়ে দোতলায় যাওয়ার সময় সেখানে থাকা বিদ্যুতের লাইনে পাইপ লেগে বিদ্যুৎস্পর্শে সে আহত হয়। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে যায়।
পরে সেখান থেকে তার স্বজনরা উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে জেলা শহরের একটি একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করছেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসাইন জানান, মডেল মসজিদে কাজ করার সময় মুজাহিদ বিদ্যুৎস্পর্শে মারা যায় বলে শুনেছি। খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে এ ঘটনার আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কাজীপাড়ায় ক্রিকেট টিম প্রিমিয়ার লীগের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার কাজীপাড়ায় অবস্থিত জেলা ঈদগাহ ময়দানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ক্রিকেট টিমের আয়োজনে এ খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র-৩ ও ৮নং ওয়ার্ড কাজীপাড়ার কাউন্সিলর মীর মোঃ শাহীন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন দৈনিক খবরের কাগজের জেলা প্রতিনিধি মোঃ জুয়েল রহমান, পেশেন্ট কেয়ার শিশু ও জেনারেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ আশিকুর রহমান পিয়াস ও রাজিব খেলাঘরের স্বত্বাধিকারী মোঃ রাজিব।
এসময় ক্রিকেট টিম প্রিমিয়ার লীগের ফাইনাল খেলায় ক্রিকেট টিম এ (রুমান একাদশ) বনাম ক্রিকেট টিম সি (সিহাব একাদশ) এর মধ্যে খেলা অনুষ্ঠিত হয়। খেলায় ক্রিকেট টিম সি (সিহাব একাদশ) কে ৮ উইকেটে হারিয়ে বিজয়ী হয় ক্রিকেট টিম এ (রুমান একাদশ)।
পরে অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা বিজয়ী ও রানারআপ দলের মাঝে পুরুষ্কার বিতরণ করে। বিজয়ী দল পায় ২০ হাজার টাকা ও রানারআপ দল পায় ১০ হাজার টাকা।
অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় সমবায় দিবস আজ। প্রতি বছর নভেম্বরের প্রথম শনিবার দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে।
বরাবরের মতো এবারও নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ৫২তম সমবায় দিবস পালনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘সমবায়ে গড়ছি দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ।’
এদিকে জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার বাণীতে বলেছেন, ‘সমবায় শেখায় একতা, সমবায় আনে সমৃদ্ধি। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে মাধ্যমে সম্মিলিত ও ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার দ্বারা স্বনির্ভরতা অর্জন তথা আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সমবায় পদ্ধতি একটি ফলপ্রসূ পদক্ষেপ। কৃষি, মৎস্য, দুগ্ধ, পরিবহণ, গৃহায়ণ, শিল্প, বিমা, বাজারজাতকরণসহ অর্থনীতির সব ক্ষেত্রে সমবায় পদ্ধতি অত্যন্ত কার্যকর।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গ্রাম-সমবায়ের মাধ্যমে একটি স্বনির্ভর অর্থনীতি গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘সমবায়কে উন্নয়নের অন্যতম প্রায়োগিক পদ্ধতি বিবেচনা করে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সংবিধানে সমবায়কে মালিকানার অন্যতম খাত হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেছিলেন।’
বাণীতে রাষ্ট্রপতি জাতির পিতার অর্থনৈতিক দর্শন ‘সমবায়’ শক্তিকে একটি গণমুখী সমবায় আন্দোলনে পরিণত করতে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহবান জানান।
এ উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী সমবায় খাত দেশের দারিদ্র্য বিমোচন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। সমবায়ীরা দেশের কৃষি, মৎস্য চাষ, পশু পালন, দুগ্ধ উৎপাদন, পুষ্টি চাহিদা পূরণ, পরিবহণ, ক্ষুদ্র ব্যবসা, আবাসন, নারীর ক্ষমতায়ন, অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখছে।’
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ‘আমাদের সরকার স্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী নিবিড় পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণ, সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা, প্রযুক্তিগত ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে সমবায়ীদের দক্ষতা ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করতে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমরা চারটি ভিত্তি নির্ধারণ করেছি-স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট সমাজ, স্মার্ট অর্থনীতি ও স্মার্ট সরকার। সমবায়ের মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়ন করে স্মার্ট নাগরিক এবং স্মার্ট সমাজ তথা অর্থনীতিকে স্মার্ট করে গড়ে তোলা সম্ভব বলে আমি বিশ্বাস করি। এবারের জাতীয় সমবায় দিবসের প্রতিপাদ্য ‘সমবায়ে গড়ছি দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে।’