স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২৩০জন অস্বচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধা পেয়েছেন বীর নিবাস। আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকালে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বাস্তবায়নাধীন ‘অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আবাসন নির্মাণ’ প্রকল্পের আওতায় নির্মিত “বীর নিবাস’ উদ্বোধন করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উদ্বোধন করা ২৩০ টি “বীর নিবাস” এর মধ্যে রয়েছে সদর উপজেলায় ১১টি, নাসিরনগর উপজেলায় ১০টি, সরাইল উপজেলায় ২২টি, নবীনগর উপজেলায় ৫৩টি, আশুগঞ্জ উপজেলায় ২৮টি, আখাউড়া উপজেলায় ৫০টি, কসবা উপজেলায় ৯টি, বিজয়নগর উপজেলায় ২৪টি এবং বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় ২৩টি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রতিটি উপজেলায় প্রজেক্টরের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখানোর ব্যবস্থা করা হয় ও সুবিধাভোগী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বীর নিবাসের চাবি হস্তান্তর উপলক্ষে সদর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিশ শেখের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো: মোশাররফ হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াহেদ খান লাভলু, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দীকী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হোরায়রাহ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে “বীর নিবাস” এর চাবি হস্তান্তর।
চলারপথে রিপোর্ট :
তৃণমূল পর্যায়ে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে উঠান বৈঠক সহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ
বাংলাদেশ সরকারের অংশীদারিত্বে এবং ইউরোপীয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে ব্রিটিশ কাউন্সিল কর্তৃক বাস্তবায়িত প্লাটফর্মস ফর ডায়ালগ (পিফরডি) প্রকল্পের অধীনে ডিস্ট্রিক্ট পলিসি ফোরাম (ডিপিএফ)-ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্যোগে আজ ১৭ জুন শনিবার ফোরামের মাসিক সভা শহরের কাউতলীস্থ স্বপ্নতরী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ডিপিএফ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি মোহাম্মদ আরজু মিয়া।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ডিপিএফের সহ-সভাপতি এস সি তাপসী রায়, সাধারণ সম্পাদক মোঃ শরিফ উদ্দিন, এস এম শাহীন, আইয়ুব খান, আশিকুর রহমান ভূঁইয়া, শিরিন বেগম, মদিনা বেগম, পলি রাণী বিশ্বাস, সোমা আক্তার প্রমুখ।
সভায় তৃণমূল পর্যায়ে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে উঠান বৈঠক সহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সর্বজনীন পেনশন স্কীম সংক্রান্ত অবহিতকরন সভা আজ ২০ সেপ্টেম্বর বুধবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে অনুষ্ঠিত অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে অবহিতকরণ সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসাইন, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম ও ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আলামিনুল হক পাভেল।
অবহিতকরণ সভায় ¯স্লাইড (তথ্য চিত্র) প্রদর্শন করেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ।
অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, বর্তমান সরকার গত ১৫ বছরে দেশে অনেক উত্তম কর্মকান্ড করেছেন। পেনশন স্কীম চালু বর্তমান সরকারের একটি সর্বোত্তম কর্মকান্ড। সর্বজনীন পেনশন স্কীমে মানুষের সুরক্ষার বিষয়টি রয়েছে।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম আরো বলেন, সঞ্চয় মানুষের শেষ জীবনের জন্য খুবই জরুরী। এই পেনশনের ফলে শেষ বয়সে কাউকে বৃদ্ধাশ্রমে যেতে হবে না, এটা তাদের শেষ অবলম্বন। এটা সরকারের একটা যুগান্তকারী পদক্ষেপ।
তিনি বলেন, সর্বজনীন পেনশন নিয়ে একটা মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে। এটা একটা গুজব। সরকার কখনো কারো টাকা মারে না। তিনি সবাইকে সর্বজনীন পেনশন স্কীমে অর্ন্তভুক্ত হওয়ার আহবান জানান। অনুষ্ঠানে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগন, সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও গণপূর্ত মন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, নির্বাচন আসলেই যারা নৌকার বিরোধিতা করে নৌকার দল আওয়ামী লীগে তাদের জায়গা নেই। এমন বিরোধিতাকারীদের সনাক্ত করে তাদরে সরিয়ে প্রকৃত নিবেদিত তরুণ নেতাকর্মীদের পদায়ন করে দলকে শক্তিশালী করতে হবে। আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনকে তৃণমূল থেকে ঢেলে সাজাতে হবে। আগামী নির্বাচন হবে ৫ বছর পর। এখনই সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সঠিক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারলে আগামী নির্বাচনে তারা দলকে সহজে জেতাতে পারবেন।
আজ ২৭ এপ্রিল শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে পৌর আওয়ামী লীগ আয়োজিত বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি মো মুসলিম মিয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো রফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি মো হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সহ-সভাপতি হাজি হেলাল উদ্দিন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবুল কালাম ভূঞা।
বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মো মহসিন,পৌর আওয়ামী লীগ নেতা জামাল খান, রফিকুল ইসলাম, হানিফ মিয়া, আবুল বাশার, খবির উদ্দিন আহমেদ।
চলারপথে রিপোর্ট :
অস্ত্রোপচারের সময় চিকিৎসায় কোন রোগীর মৃত্যু হলে সেটি “ভুল চিকিৎসা নয়, এটি দুর্ঘটনা এবং এটি অপরাধ হিসেবে গন্য করা যাবেনা উল্লেখ করে বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা করেছেন জেলা বিএমএর নেতৃবৃন্দ।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এই মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের (বিএমএ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি ডাঃ এফ. জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের (বিএমএ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও বেসরকারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ডাঃ মোঃ আবু সাঈদ।
লিখিত বক্তব্যে ডাঃ আবু সাঈদ বলেন, চিকিৎসকরা রোগীদের সম্মতি নিয়ে অস্ত্রোপচার করে থাকেন। দণ্ডবিধির ধারা ৮৮ ও ৮৯ অনুসারে চিকিৎসা প্রদানকারী চিকিৎসক এক্ষেত্রে রোগীকে চিকিৎসা দেয়ার পরও রোগীর মৃত্যু হলে সেটা কোনোভাবেই হত্যা মামলা হতে পারে না। তিনি বলেন, এই আইনে চিকিৎসকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সততার সাথে নিঃসংকোচ চিত্তে কর্তব্য পালন করার নিরাপত্তা দেয়া হয়েছে এবং হত্যা মামলার মতো ফৌজদারি মামলা হতে ‘দায়মুক্তি’ প্রদান করা হয়েছে। দণ্ডবিধির ধারা ৮৮ ও ৮৯ উল্লেখ করে তিনি বলেন, দণ্ডবিধির ধারা ৮৮ অনুসারে ভাল উদ্দেশ্যে বা রোগ উপশমের উদ্দেশ্যে সম্মতিসহ কোনো রোগীর অস্ত্রোপচার করার সময় বা পরবর্তীতে যদি ‘মৃত্যু’ ঘটে তবে সেটি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা যাবে না। আর দণ্ডবিধির ধারা ৮৯ অনুসারে অপ্রাপ্ত বয়স্ক বা মানসিক প্রতিবন্ধী কোনো ব্যক্তি সম্মতি দিতে অসমর্থ হলে এবং তাকে সুস্থ করার উদ্দেশ্যে কোনো অস্ত্রোপচার করা হলে এবং সেটি করতে গিয়ে মৃত্যু ঘটলে তা কোনো অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে না।
তিনি বলেন, তারপরও সম্প্রতি চিকিৎসা দুর্ঘটনায় কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল উদ্দেশ্যপ্রনোদিত হয়ে চিকিৎসকদের নানাভাবে হয়রানি করছেন। অথচ চিকিৎসা সঠিক নাকি ভুল সেই মতামত দেয়ার একমাত্র এখতিয়ার বিএমডিসির।
তিনি বলেন, তদন্তে চিকিৎসকের ভুল বা অপরাধ প্রমাণিত হলে রাষ্ট্রের প্রচলিত আইনে বিচার হবে। চিকিৎসা দুর্ঘটনা কোনো অপরাধ নয়। তবে রোগীর স্বজনরা জানে না চিকিৎসা নিয়ে কোনো সন্দেহ হলে বিচারের জন্য বিএমডিসির কাছে অভিযোগ দায়ের করতে হয়। এই সুযোগে কতিপয় অতিউৎসাহী মিডিয়া জনগণকে চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে দেয়। বিচার প্রক্রিয়া যেমন আদালতে বিচারকের কাছে গোপনীয়, তেমনি চিকিৎসকের কার্যক্রম ও তার নিজের পেশাগত গোপনীয়তা বিএমডিসির আইন দ্বারা নির্ধারিত এবং সংরক্ষিত। রোগীর শরীর অস্ত্রোপচারে আকস্মাৎ দুর্ঘটনা ঘটে যায় যেমন জ্ঞান না ফেরা, হার্ট ব্লক হয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত রক্ষক্ষরণ বিভিন্ন অঙ্গপ্রতঙ্গ জখম হওয়া যা চিকিৎসকের কাছে অনাকাঙ্খিত। এ কারণেই বাংলাদেশ পেনালকোড-এ সার্জনকে দায়মুক্তি দেয়া আছে।
তিনি বলেন, দণ্ডবিধির ধারা ৩০৪, ৩০৪ এর উপধারা ক ও খ প্রয়োগ করে যদি কোনো চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করতে হয়, সেক্ষেত্রে আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মতামত লাগবে। এবং উপযুক্ত মেডিকেল বোর্ড কর্তৃক তদন্তে দোষী সাব্যস্থ হলেই কেবল এই ধারাটি প্রযোজ্য হবে। রোগীর মৃত্যুকে হত্যাকান্ড হিসেবে নথিভূক্ত করা অনাকাঙ্খিত। গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি চিকিৎসক আবু সাঈদের অনুরোধ, তারা যেন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করেন এবং সঠিক কারণ অনুসন্ধ্যানে বিএমডিসি, জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও পুলিশ প্রশাসনকে সাহায্য করেন। সেই সাথে চিকিৎসায় কোনো রোগী মারা গেলে তদন্ত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে প্রতিবেদন প্রকাশের আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের সাবেক তত্বাবধায়ক ডাঃ মো. শওকত হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) রানা নূর সামস্, ডাঃ ফয়েজুর রহমান ফয়েজ, ডাঃ আজহারুর রহমান তুহিন, খোকন দেবনাথ, মাহফিদা আলম প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্য পাঠের পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হন চিকিৎসক নেতারা। কিভাবে মিডিয়া ক্রাইম হলো? একজন চিকিৎসক অধিক হাসপাতালে কিভাবে চিকিৎসা দিচ্ছেন এবং তার মান কতুটুকু? বেসরকারি হাসপাতালে রাতে কেন কোনো চিকিৎসক থাকেন না? সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকদের দূর্ব্যবহারসহ সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন বিএমএ’র সাধারণ সম্পাদক।
মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় জেলায় কর্মরত বিভিন্ন মিডিয়ার প্রতিনিধিগন উপস্থিত ছিলেন।