স্টাফ রিপোর্টার :
বর্ণাঢ্য আয়োজনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উদযাপিত হয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল ঢাকাপোস্ট ডটকমের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পিতবার দুপুর ১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব চত্ত্বর থেকে বের হয় আনন্দ শোভাযাত্রা। এতে অংশ নেন গণমাধ্যম কর্মী, সুশিল সমাজের প্রতিনিধি ও সামাজিব সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা। শোভাযাত্রাটি প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় প্রেস ক্লাব চত্ত্বরে এসে শেষ হয়। পরে প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ওলিও। ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সহ-সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাতের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকাপোস্ট ডটকমের জেলা প্রতিনিধি বাহাদুর আলম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাবেদ রহিম বিজনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোজাম্মেল হোসেন রেজা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ফাইজুর রহমান ফয়েজ, জেলা স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের প্রচার সম্পাদক ডা. খোকন দেবনাথ এবং আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আবু হামেদ বাবু। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান এবং নোঙর এর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সভাপতি শামীম আহমেদ।
সভায় বক্তারা বলেন, রাষ্ট্র এবং সমাজ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সমাজের অসঙ্গতির পাশাপাশি এখন পজিটিভ বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রার খবরগুলোও উঠে আসছে গণমাধ্যমে। এক্ষেত্রে অনলাইন গণমাধ্যমগুলো সবার আগে খবর পৌঁছে দিচ্ছে পাঠকদের কাছে। এক ক্লিকেই এখনকার ঘটনার খবর এখনই মিলছে। বক্তারা আরও বলেন, ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয় সরকারের- সেটি বাস্তবায়নে ঢাকাপোস্টের মতো প্রথম সারির গণমাধ্যমগুলো দায়িত্বশীল ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা মাধ্যমে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে। পরে আলোচনা সভা শেষে অতিথিরা ঢাকাপোস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটেন।
কেক কাটা ও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম, সাংবাদিক সৈয়দ মোঃ আকরাম, মফিজুর রহমান লিমন, সৈয়দ রিয়াজ আহমেদ অপু, মজিবুর রহমান খান, আশিকুর রহমান মিঠু, আজিজুর রহমান পায়েল, শফিকুল ইসলাম, আবুল হাসনাত রাফি, আজিজুল সঞ্চয়, ইফতেয়ার রিফাত, মেহেদী নুর পরশ, আবুল হাসনাত অপু, মাফুকুর রহমান জ্যাকি, আনিসুল হক রিপনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে জেলায় কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রমাগত দখল-দূষণে অস্তিত্ব হারিয়ে বিলীন হচ্ছে বাঙালির প্রাণের সাথে মিশে থাকা নদ-নদীগুলো। যার প্রভাবে ধুঁকছে প্রকৃতি ও পরিবেশ। সে অবস্থা থেকে নদী রক্ষার পাশাপাশি জনমনে নদীর প্রতি আন্তরিকতা বাড়াতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বর্ণ্যাঢ্য নৌ র্যালি। গতকাল শনিবার বিকেলে নৌ দিবস উপলক্ষে ঐতিহ্যবাহী তিতাস নদীতে নদী ও প্রকৃতি সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা সংগঠন “তরী’র উদ্যোগে এই র্যালির আয়োজন করা হয়।
‘নদী বাঁচলে, বাঁচবে দেশ’ এই স্লোগান সামনে রেখে শহরের তিতাস নদীর আনন্দবাজার নৌ-ঘাট থেকে ১০টি নৌকা নিয়ে র্যালিটি নদীর প্রায় ৩ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে। এ সময় নদী রক্ষার বিভিন্ন স্লোগানে পতাকা আর ব্যানার প্রদর্শন করে সাধারণ জনগনকে সচেতন করা হয়। র্যালিতে কবি-সাহিত্যিকসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও অংশগ্রহণ করে। র্যালিটি দীর্ঘপথ অতিক্রম করার পর ভাদুঘর নৌ ঘাট গিয়ে শেষ হয়।
পরে সেখানে অনুষ্ঠিত হয় নদীভিত্তিক কবিতা নিয়ে নদী বন্দনা। উদ্বোধন করেন কবি জয়দুল হোসেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক জিয়াউল হক মীর (শিক্ষা ও প্রযুক্তি)। জাতীয় রবীন্দ্র সংগীত সম্মিলন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সদস্য সচিব ফয়েজুল কবির, সাহিত্য একাডেমির নির্বাহী সদস্য জামিনুর রহমান, খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার, সাহিত্য একাডেমির সাধারণ সম্পাদক নূরুল আমিন, বঙ্গবন্ধু শিশু-কিশোর মেলার আহবায়ক ফজলুর রহমান মুকুল প্রমুখ।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, নদীকে বাঁচাতে প্রশাসন সব সময়ই তৎপর রয়েছে। নৌ র্যালির যে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, তার মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীকে নদীকে দখল-দূষণের হাত থেকে রক্ষায় সচেতন করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলতি মৌসুমে রোপা আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। এরইমধ্যে গ্রামাঞ্চলের ধান কাটা শুরু হয়েছে। সোনালী ধানের ফলন হওয়ায় অনেকটাই খুশি প্রান্তিক পর্যায়ে কৃষকেরা। তাদের দাবি সারসহ আনুসাঙ্গিক কৃষি পণ্যের দাম কমানো হলে ধান-চালের ন্যায্য মূল্য পাবে কৃষক। এতে করে অনাবাদি জমি গুলো সোনালী ধানের আভায় ভরিয়ে তুলবেন তারা।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, চলতি রোপা আমন মৌসুমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে ব্রি-৭৫, ব্রি-৯০ বীনা-৭, বীনা-১৭, বিআর-২২ ও হাইব্রিড জাতিয় ধানের চাষাবাদ করা হয়েছে। আবাহাওয়া অনুকূলে থাকায় সোনালী ধানে ভরে উঠেছে ফসলি মাঠ। ফলন ভালো হওয়ায় খুশি প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকেরা।
কৃষকরা জানান, জমিতে সার, কীটনাশক, নিরানী, মই দেওয়াসহ সর্বশেষ ফসল কাটতে গিয়ে তাদের উৎপাদন খরচ অনেকটাই বেড়েছে।
কৃষকদের দাবি সার এবং কীটনাশকের দাম কমানো হলে ধানের উৎপাদন খরচ অর্ধেকে নেমে আসবে। এতে ধান-চাল বিক্রি করে কিছুটা হলেও লাভবান হবেন তারা। এছাড়া অনাবাদি জমি গুলোতেও বাড়বে ধানের উৎপাদন।
সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের নদ্দাপাড়া গ্রামের কৃষক মো. আমিন মিয়া বলেন, এবার জমিতে ধান অনেক ভালো হয়েছে। সারের দাম কমিয়ে চালের দামটা কিছুটা বৃদ্ধি করে দিলে কৃষকেরা অনেকটা লাভবান হতে পারবেন।
ঘাটুরার মো. ইয়াসিন নামে আরেক কৃষক বলেন, সার ও কীটনাশকের দাম বাড়ার কারণে আমরা কোনো রকম বেঁচে আছি। সার এবং কীটনাশকের দাম একটু কম হলে আমাদের যে অনাবাদি জমিগুলো আছে সেগুলোতে আমরা ধান চাষ করবো।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা জানান, চলতি রোপা আমন মৌসুমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে ৫১ হাজার ৫১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধানের চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে অতিরিক্ত ২০১০ হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ হয়েছে। এবার আবাদ হয়েছে ৫৩ হাজার ৫১০ হেক্টর। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে কৃষকদের আয় বৃদ্ধি করা। যাতে উৎপাদন খরচ কমিয়ে লাভজনক ফসল করার জন্য আমরা কাজ করছি।
তিনি আরো জানান, এ বছর রোপা আমন ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৫৪ হাজার ৪৫০ মেট্রিক টন। যার বাজার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৬৫ কোটি টাকা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্যাংকারদের মধ্যে অভিজ্ঞতা ও তথ্য বিনিময়, পেশাগত ও সামাজিক কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে এসোসিয়েশনভূক্ত ব্যাংকসমূহের সদস্যদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়াস্থ ১০টি রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাংকের ১২৫ শাখায় কর্মরত প্রায় ছয় শতাধিক কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠিত ‘এসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, ব্রাহ্মণবাড়িয়া’ এর প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বার্ষিক সাধারণ সভা-২০২৩ অনুষ্ঠিত হলো। আজ ২৮ নভেম্বর মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৫ টায় আমিন কমপ্লেক্সে (৮ম তলা) কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত সাধারণ সভায় আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন এসোসিয়েশনের উপদেষ্টা সোনালী ব্যাংকের ডিজিএম মোঃ মোবারক হোসেন।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন জনতা ব্যাংকের অঞ্চল প্রধান মোঃ আবু হানিফা, কৃষি ব্যাংকের অঞ্চল প্রধান মোহাম্মদ ইউসুফ খান, কর্মসংস্থান ব্যাংকের অঞ্চল প্রধান তালিম হোসেন।
সভায় এসোসিয়েশনভূক্ত ব্যাংকসমূহের নির্বাহী ও কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় এসোসিয়েশনের প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে প্রকাশিত স্যুভেনির এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
এ ছাড়াও ২০২২, ২০২৩ সনে ব্যাংকিং প্রফেশনাল পরীক্ষার দ্বিতীয় পর্বে উত্তীর্ণদের এবং ২০২৩ সনে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়।
সভায় এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাকালীন উপদেষ্টাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়।
সোনালী ব্যাংকের এজিএম মোঃ শরীফুল হকের সভাপতিত্বে আয়োজিত সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অগ্রনী ব্যাংকের এসপিও মোঃ ছাগীউর রহমান।
একে একে সকল ব্যাংকের নির্বাহী ও জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাগণ বক্তব্য রাখেন।
সভা শেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সভা সঞ্চালনা করেন সোনালী ব্যাংকের এসপিও মোঃ শহিবুর রহমান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আসনের সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ধ্বংসস্তুপে পরিনত হওয়া একটি দেশকে পুর্নগঠিত করেছিলেন। আর তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে উন্নয়নের সোপানে নিয়ে গেছেন। দেশ এখন উন্নয়নের রোড মডেল।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে দেশের সকল সেক্টরে অভাবনীয় উন্নয়ন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের জন্য কাজ করছেন, দেশের জন্য কাজ করছেন।
আজ ৯ নভেম্বর বৃহস্পতিবার বিকেলে সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সদর উপজেলার আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি আরো বলেন, সকলের প্রচেষ্টায় সদর উপজেলার আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি ভালো অবস্থায় আছে। পরিস্থিতি আরো উন্নয়ন করতে হবে। সভায় সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপন হওয়ায় তিনি সদর উপজেলা প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, গত ৫ বছরে আমি সবার সহযোগীতা পেয়েছি।
সভায় বক্তব্য রাখেন, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লায়ন ফিরোজুর রহমান, সদর থানার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর দেবব্রত কর, সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন বনিক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাদেকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নাছির আহমেদ, নাটাই উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সাঈদ, নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শাহআলম, বাসুদেব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ হাকিম মোল্লা, সুহিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুর রশীদ ভূঁইয়া, এনজিও নেতা এস.এম শাহীন প্রমুখ।
সভায় শহরের লোকনাথ উদ্যান ও খ্রীষ্টিয়ান মিশন ব্যাপিষ্ট চার্চের সামনে রাস্তার উপরের ময়লার ভাগাঢ় অপসারণ, শহরের নিউ মার্কেটের পিছনের রাস্তার কসাইখানা অপসারণ, পাওয়ার হাউজ রোডের সন্ধ্যাকালীন মাছের বাজার অপসারণ, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিরোধে বাজার মনিটরিং বাড়ানো, শহরের কোর্ট রোড ও মসজিদ রোডের হকার উচ্ছেদ করার দাবি জানানো হয়।
সভায় শহরের যানজট নিরসনে ট্রাফিক পুলিশের সংখ্যা বাড়ানো ও মাদক বিরোধী অভিযান জোরদার করার দাবি জানানো হয়। সভায় সম্প্রতি শহরে ছিচকে চুরি বৃদ্ধি পাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।
সভায় সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডঃ লোকমান হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা মুজিব, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূইয়া, সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানগণ ও আইন-শৃংখলা কমিটির সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।