চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর একটি হাওর নদী নালা বেষ্টিত এলাকা, এই এলাকার সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নের জন্য অনেক গুলো প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে। প্রকল্প গুলো বাস্তবায়ন হলে নবীনগরের সাধারণ মানুষ ব্যবসা-বাণিজ্য সহ অনেক সুবিধা ভোগ করতে পারবে। বর্তমান সরকারের সকল উন্নয়নের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে নবীনগর হয়ে উঠবে আধুনিক ডিজিটাল নবীনগর।
নবীনগর উপজেলাবাসী জেলা শহরের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি ঢাকা,চট্টগ্রাম ,সিলেট সহ সারা দেশের সাথে সড়ক পথে যোগাযোগের পথ উন্মোচন হবে। এমন একটি মেগাপ্রকল্প নবীনগর টু আশুগঞ্জ রাস্তা সড়ক ও জনপদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে নির্মাণাধীন। উক্ত প্রকল্পের মনতলা থেকে সীতারামপুর ব্রিজ এর উত্তর পাশে অ্যাপ্রুচ সড়কে সীতারামপুর গ্রামবাসীর অধিগ্রহণকৃত কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙ্গা নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হলে সংসদ সদস্য স্থানীয় জনগণের সাথে কথা বলেছেন। সংসদ সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল ১৭ ফেব্রুয়ারি বিকেলে অধিগ্রহণকৃত সকল মালিকদের বক্তব্য শুনে সকলকে আশ্বস্ত করে দায়িত্ব নিয়ে সকলে কাজ করে দিবেন বলে নিশ্চয়তা প্রদান করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য বলেন আমি আপনাদেরকে কথা দিচ্ছি আপনাদের নায্য অধিকার আপনারা বুঝে পাবেন, আইনের মধ্য থেকে আপনাদের সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতকল্পে কাজ করব, কারণ আমি চাই আগামী জুন মাসের মধ্যে উক্ত ব্রিজ দিয়ে গাড়ি চলাচল করবে। উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেকের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজামুদ্দিন আহম্মদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী সাহান, জেলা পরিষদ সদস্য নাসির উদ্দিন, সহকারি কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান, ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা এহসানুল হক রিপন, নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুদ্দিন আনোয়ার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট সুজিত কুমার দেব, নবীনগর মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) কাজী ইয়াবের হাসান জামিল, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম নজু, সাইফুর রহমান সোহেল, মডেল প্রেসক্লাব সভাপতি মোহাম্মদ আবু কাওসার, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া মিনাজ, সহ সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, নবীনগর পূর্ব ও পশ্চিম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস.কে হেলাল এবং নুরে আজ্জম সহ উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে একটি বিপণীবিতানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১২টি দোকান পুড়ে সম্পূর্ণ ভস্মিভূত হয়ে গেছে।
আজ ২২ নভেম্বর শুক্রবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা সদরের নবীনগর পৌর মার্কেটে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব চৌধুরী জানান, বিকেলে নবীনগর উপজেলা সহকারী কমিশনারের কার্যালয়ের সামনে অবস্থিত পৌর মার্কেটের একটি দোকানে আগুন লাগে। পরে তা আশপাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তিনি আরো জানান, কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে সেটি এখনও নিশ্চিত নয়। আগুনে তেল, লেপ-তোষক ও ফার্মেসিসহ ১২টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে ব্যবসায়ী সুশান্ত সরকার হত্যার বিচার ও খুনীদের গ্রেফতারের দাবিতে আজ ২০ আগস্ট মঙ্গলবার বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। সকাল ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নবীনগর উপজেলার শ্যামগ্রাম ইউনিয়নের নাসিবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধনে ব্যবসায়ী সত্যজিত দেবের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন শ্যামগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান খাঁন মাসুম, ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি শফিকুল ইসলাম শফিক, সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা আশকর আলী, স্থানীয় মেম্বার মেহেদী হাসান জালাল, মেম্বার আক্তার হোসেন, সাবেক মেম্বার মালেক মিয়া, সৈয়দ মিয়া, নিহতের চাচা সুব্রত সরকার, আব্দুর রহিম প্রমুখ। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন নিহতের মা রূপালী সরকার ও স্ত্রী রূপা সরকার। বক্তারা হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে দ্রুত বিচারের আওতায় আনার দাবী করেন। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে ইউনিয়নের সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
উল্লেখ্য, শ্যামগ্রাম ইউনিয়নের নাসিরাবাদ গ্রামের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সুশান্ত একটি পুরনো মোটর সাইকেল বিক্রির টাকা নিয়ে বিরোধ চলছিল ক্রেতা আশিকের সাথে। এরই জের ধরে আশিক রবিবার (১৮ আগষ্ট) রাতে তার দলবল নিয়ে এসে সুশান্তকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করে মেঘনা নদীর পাড়ে লাশ ফেলে রেখে যায়। এই ঘটনায় নিহত সুশান্তের মা রূপালী সরকার বাদী হয়ে ৬ জনকে আসামী করে নবীনগর থানায় মামলা দায়ের করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে স্ত্রী ও দুই কন্যাসহ ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনাকে হত্যার পর আত্মহত্যা বলে ধারণা করছে পুলিশ। গতকাল ২৮ জুলাই রোববার সকালে পৌর এলাকার বিজয়পাড়ার বসতঘর থেকে তাদের মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন, সোহাগ মিয়া (৩৩), তার স্ত্রী জান্নাত বেগম (২৫), কন্যা ফাহিমা আক্তার (৪) ও সাদিয়া আক্তার(২)। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। শোকের ছায়া নেমেছে পুরো নবীনগরে। সর্বত্রই আলোচনার কেন্দ্র এই একটি পরিবার কীভাবে শেষ হয়ে গেলো।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। পুলিশের ধারণা স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন সোহাগ। তবে পরিবার ও প্রতিবেশীরা সেটি মানতে নারাজ।
পারিবারিক সূত্র জানায়, নবীনগর পৌর এলাকার বিজয়পাড়ার আমির মিয়ার ছেলে ও নবীনগর নিউ মার্কেটের কাপড় ব্যবসায়ী সোহাগ মিয়া স্ত্রী ও দুই কন্যা নিয়ে বিজয় পাড়ার নিজ বাড়িতে বসবাস করতেন। গত শনিবার সন্ধ্যায় ব্যবসায়িক কাজ শেষে স্ত্রী জান্নাতকে নিয়ে নবীনগরের বাইরে রেস্টুরেন্টে খাবার খেয়ে বাসায় ফেরেন। রাতে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে বসতঘরে ঘুমিয়ে পড়েন সোহাগ মিয়া। রোববার সকালে তারা ঘুম থেকে না ওঠায় পরিবারের সদস্যরা তাদের ঘরের দরজায় গিয়ে ডাকাডাকি শুরু করেন। পরে তাদের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় ঘরের দরজা ভেঙে প্রবেশ করে তাদের সবার মরদেহ দেখতে পান। এরমধ্যে সোহাগ ও এক কন্যার মরদেহ ঘরের তীরের কাঠে ঝুলছিল। স্ত্রী জান্নাত ও অপর কন্যার মরদেহ খাটে পড়ে ছিল।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, প্রাথমিক অবস্থায় পুলিশের ধারণা পারিবারিক কলহের জের ধরে বা আর্থিক লেনদেনের কারণে সোহাগ মিয়া তার স্ত্রী ও দুই কন্যাকে হত্যা শেষে আত্মহত্যা করেছেন।
তিনি আরও জানান, স্থানীয়রা জানিয়েছেন সোহাগ অত্যন্ত বিশ্বস্ত একটি ছেলে ছিলেন। তিনি একটি মসজিদের কোষাধ্যক্ষও ছিলেন। তার কাছে টাকা-পয়সা জমা থাকতো। এছাড়াও একটি সমিতির মতো করে আর্থিক লেনদেনের দায়িত্ব ছিল তার কাছে। আত্মীয়-স্বজনসহ অনেকের সঙ্গেই লেনদেন ছিল তার। লোকমুখে শোনা যাচ্ছে তিনি লেনদেন নিয়ে ইদানিং চাপে ছিলেন। কিন্তু এই কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন কি না তা এখনই বলা যাচ্ছে না। পারিবারিক অশান্তির কারণেও আত্মহত্যা করতে পারেন। তবে পারিপার্শ্বিক অবস্থা, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ও তদন্ত শেষে বলা যাবে এটি আত্মহত্যা না কি হত্যা।
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিবি) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার শচিন চাকমা জাগো নিউজকে বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পিবিআইয়ের একটি টিম। যেহেতু মরদেহ যে ঘরে ছিল তা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল, তাই কেউ হত্যা করে ভিন্ন উপায়ে দরজা-জানালা লাগিয়ে পালিয়ে গিয়েছে কিনা এসব খতিয়ে দেখছেন তারা। কিন্তু তেমন কোনো আলামত পাওয়া যায়নি। তবে প্রাথমিক অবস্থায় ধারণা করা যায় সোহাগ তার স্ত্রী-সন্তানদের হত্যা করে আত্মহত্যা করেছেন। তবে পরিবার ও স্থানীয়দের দাবি, সোহাগের বড় কোনো লেনদেন ছিল না, যার কারণে সে আত্মহত্যা করবে। সোহাগের স্ত্রী জান্নাতের বড় বোন তাসলিমা বেগম বলেন, আমাদের বাড়ি পাশাপাশি। সোহাগ অত্যন্ত ভালো ছেলে ছিল। আমার বোনের সঙ্গে কোনোদিন দেখিনি ঝগড়া বা বকাবকি করতে। তার ব্যবসায়িক কারণে লেনদেন করায় অল্প ঋণ ছিল। তা একেবারে কম। এছাড়া তার সৎ মা এক লাখ টাকা পেতেন। কিন্তু এই কারণে আত্মহত্যা করবে বলে বিশ্বাস করা যায় না। সোহাগের বোন ইয়াছমিন আক্তার বলেন, আমার ভাই ব্যবসা করলে ঋণতো থাকতেই পারে। তার ঋণ ছিল ৪-৫ লাখ টাকা। কিন্তু এই টাকার জন্য এ ধরনের কাজ করতে পারে না।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনের নবীনগর নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফয়জুর রহমান বাদলকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী, বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একেএম মমিনুল হক সাঈদ।
আজ ২৪ ডিসেম্বর রবিবার বিকেলে সলিমগঞ্জ বাজারে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করার সময় তিনি এই সিদ্ধান্ত নেন।
নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে সাঈদ বলেন, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করার জন্য স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলাম। এবার নৌকার বিজয় নিশ্চিত করা ও নৌকার ভোটারদের বিভক্ত না করে নৌকাকে বিজয়ী করার জন্য আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফয়জুর রহমান বাদলকে সমর্থন দিতেই নির্বাচন থেকে সরে এসেছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর প্রেসক্লাবে নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীব চৌধুরীর এক মতবিনিময় সভা আজ ২ নভেম্বর শনিবার অনুষ্ঠিত হয়। মতবিনিময় সভায় নবাগত ইউএনও রাজীব চৌধুরী বলেন, নবীনগরে সাংবাদিকদের সংখ্যা বেশী, আমি সবসময় সাংবাদিকদের সাথে কাজ করতে আগ্রহী, নবীনগর কে এগিয়ে নিয়ে যেতে আপনাদের সার্বিক সহযোগিতা চাই, আমি সচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সততার সাথে কাজ করতে চাই, আমি হলুদ সাংবাদিকতার স্বীকার হতে চাই না, আমার কোন কাজে যদি আপনাদের চোখে কোন ত্রুটি দেখা দেয় তাহলে আমাকে অবগত করবেন আমি এর সমাধান দিতে চেষ্টা করব, না পারলে আপনারা গঠনমূলক লেখা লিখবেন। আমাকে বিশেষ কোন সম্প্রদায় বা বিশেষ কোন দলের ভাববেন না। আমি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, প্রজাতন্ত্রের এই দেশ যারা পরিচালনা করেন আমি তাদের লোক, প্রজাতন্ত্রের সেবক হয়ে এলাকার উন্নয়ন করতে চাই। আমি ইতিমধ্যে নবীনগর পৌরসভায় যানজট নিরসনে কাজ শুরু করেছি, আপনাদের সহযোগিতা কামনা করি।
অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মুহাম্মদ আরজু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইলেকট্রনিক মিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন এর সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য, দৈনিক সমকাল এর স্টাফ রিপোর্টার মোহাম্মদ আবদুর নূর, জেলা প্রেসক্লাবের পাঠাগার সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ শুক্কু, প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি সাহাদাত হোসেন।
সভাপতিত্ব করেন, নবীনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, নবীনগর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ হোসেন রাজু, নবীনগর পৌর জামায়েতের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বাশার, সমাজসেবক মাওলানা সানাউল্লাহ্, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি মোর্শেদুল ইসলাম লিটন, প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি রেজাউল করিম সবুজ।
প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল আলম সোরাফ এর সঞ্চালনায় ক্লাবের উপস্থিত সাংবাদিকরা তাদের পরিচয়ের মধ্যে দিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা আবু কামাল খন্দকার, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুব আলম লিটন, সাবেক সেক্রেটারি কান্তি কুমার ভট্টাচার্য, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম মিনাজ, সাবেক সহ-সভাপতি মো. তাজুল ইসলাম, সাবেক সহ-সভাপতি মো.ইব্রাহিম খলিল, সাংবাদিক মোহাম্মদ হোসেন শান্তি, সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম বাদল, সাংবাদিক কামরুল ইসলাম, সাংবাদিক আবদুল হাদী, সাংবাদিক মো. মনির হোসেন, সাংবাদিক নূরে আলম বিপ্লব, সাংবাদিক নূরে আলম, সাংবাদিক মোঃ আমজাদ হোসেন, সাংবাদিক মো. আলমগীর, সাংবাদিক জামাল হোসেন পান্না, সাংবাদিক মাহবুব মোর্শেদ, সাংবাদিক আলম প্রমুখ।