চলারপথে রিপোর্ট :
নিখোঁজের একদিন পর আশুগঞ্জ উপজেলার একটি বেসরকারি হাসপাতাল থেকে আরাফাত আবিদ (২১) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
২৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে আশুগঞ্জের লা-ভিডা নামক একটি বেসরকারি হাসপাতাল থেকে আবিদের লাশ উদ্ধারের পর সন্ধ্যায় তার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়। লাশ উদ্ধারের সময় আশুগঞ্জের হাসপাতাল থেকে আবিদের প্রেমিকা মাহিদা আক্তার তৃষাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তৃষা পুলিশকে জানায়, আবিদ আত্মহত্যা করছে। তবে আবিদের পরিবারের দাবি আবিদকে হত্যা করা হয়েছে। মৃত আবিদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার পশ্চিম পাইকপাড়ার প্রবাসী হেলাল উদ্দিনের ছেলে। গ্রেফতার হওয়া মাহিদা আক্তার তৃষার বাড়ি সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের ঘাটুরা গ্রামে।
আবিদের স্বজনরা জানান, গত বুধবার সকাল ১০টার দিকে জন্মনিবন্ধন সার্টিফিকেটের ভুল সংশোধন করার কথা বলে আবিদ বাসা থেকে বের হয়। এ সময় তার মোবাইলে একটি ফোন আসে। দুপুরে আবিদ মোবাইল ফোনে তার মাকে জানায় রাতের বেলায় সে বন্ধুদের সাথে থাকবে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আবিদের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। দুপুরে আশুগঞ্জের লা-ভিডা হাসপাতাল থেকে পুলিশ আবিদের লাশ উদ্ধার করে। খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালে ছুটে যান।
পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ ঘাটুরা গ্রামের কাজী বাড়ির মাহিদা আক্তার তৃষা নামে একটি মেয়ের সাথে আবিদের প্রেমের সম্পর্ক ছিলো। এই সম্পর্কের জের ধরে আবিদ তার বন্ধু আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর গ্রামের ইয়াছিন এবং প্রেমিকা মাহিদা আক্তার তৃষাকে নিয়ে তাদের পূর্ব পরিচিত আশুগঞ্জ উপজেলা সদরের রেলগেইট এলাকার অপর বন্ধু হযরত আলীর বাসায় যায়। সেখানে তারা রাত্রি যাপন করে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ইয়াছিন, হযরত আলী ও মাহিদা আক্তার তৃষা আবিদের লাশ নিয়ে আশুগঞ্জের লাভিডা হাসপাতালে যায়। খবর পেয়ে আশুগঞ্জ থানার পুলিশ হাসপাতাল থেকে আবিদের লাশ উদ্ধার ও প্রেমিকা তৃষাকে গ্রেফতার করে। আবিদের পরিবারের দাবি তৃষা, ইয়াছিন ও হযরত আলী আবিদকে পরিকল্পিত খুন করেছে।
আবিদের বাবা হেলাল উদ্দিন বলেন, বুধবার সকালে আমার ছেলে জন্মনিবন্ধন সার্টিফিকেট সংশোধন করার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়। এ সময় তার মোবাইলে একটি কল আসে। বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি খবর পান আশুগঞ্জের একটি হাসপাতালে আবিদের লাশ রয়েছে। খবর পেয়ে তিনি আশুগঞ্জ গিয়ে ছেলের লাশ নিয়ে আসেন। তিনি বলেন, আবিদকে পরিকল্পিত খুন করা হয়েছে। তিনি এই ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চান।
স্থানীয় বাসিন্দা নাহিদ জানান, বুধবার সকালে ইয়াছিন নামে একটি ছেলে তাকে ফোন করে আবিদকে বাসা থেকে নিয়ে যায়। পরে তাকে আশুগঞ্জে নিয়ে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়।
এ ব্যাপারে আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজাদ রহমান জানান, বুধবার দুপুরে আশুগঞ্জের লা-ভিডা নামক একটি হাসপাতাল থেকে আমরা আবিদের লাশ উদ্ধার করি। এ সময় হাসপাতালে লাশের সাথে তৃষা নামের এক তরুনী ছিলো। তৃষা আমাদেরকে জানায়, আবিদের সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিলো। বুধবার তারা পরিবারের অজান্তে বিয়ে করে আশুগঞ্জে তাদের পরিচিত এক বাসায় গিয়ে আশ্রয় নেয়। বৃহস্পতিবার সকালে তিনি টয়লেট থেকে এসে দেখেন আবিদ আত্মহত্যা করেছে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি আজাদ রহমান আরো জানান, আমরা আবিদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে প্রেরণ করা ও তৃষাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ২৪ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকালে তৃষাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে এটিকে আত্মহত্যা বলে মনে হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া গেলে বিস্তারিত জানা যাবে। এ ঘটনায় থানায় এখনো কোন মামলা দায়ের করা হয়নি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যুবলীগের ৩ টি শাখার সম্মেলন হলেও কোনটিরই কমিটি হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এসব কমিটি গঠনে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির মতামতের ওপর গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন যুবলীগের নেতাকর্মীরা।
যুবলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি এবং স্থানীয় সংসদ সদস্য মোকতাদির চৌধুরী পরামর্শ করে পরবর্তীতে কমিটি দেবেন বলে কাউন্সিল অধিবেশন শেষে জানিয়ে দেন কেন্দ্রীয় নেতারা।
আজ ২৯ এপ্রিল শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও পৌর ইউনিটের সম্মেলন হয়।
বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের আবদুল কুদ্দুস মাখন মুক্ত মঞ্চে অনুষ্ঠিত এই সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত্র সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। সম্মানিত অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম। এছাড়া বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান চপল, সাধারণ সম্পাদক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি অ্যাড. মাহবুবুল আলম খোকন ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশন হয় সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনে। কিন্তু কাউন্সিল অধিবেশনের পর কমিটি ঘোষণা করা হয়নি। সদর উপজেলা যুবলীগ বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি আলী আজম জানান, বিকেলে কাউন্সিল অধিবেশন হয়েছে। সেখানে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন, যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডেন্ট আমাদের নেতা মোকতাদির চৌধুরী এমপির পরামর্শক্রমে পরবর্তীতে কমিটি ঘোষণা দেবেন। এরআগে ২৮ এপ্রিল বিজয়নগর উপজেলা যুবলীগের সম্মেলন হয়। এ শাখার কমিটিও ঘোষণা পায়নি।
বিজয়নগরেও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এমপি মোকতাদির চৌধুরীর সাথে পরামশক্রমে কমিটি করা হবে বলে জানিয়েছিলেন। জেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস বলেন, যুবলীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-সম্পাদক ব্যারিস্টার ফজলে নাঈম বলেছেন, এ আসনে আগামী নিবাচনে প্রাথী আমার শ্রদ্ধেয় চাচা মোকতাদির চৌধুরী। আমাদের যুবলীগের চেয়ারম্যান মোকতাদির চাচার সাথে পরামশ করে কমিটি ঘোষণা দেবেন।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সার্বিক সহযোগিতায় জেলা কারা কর্তৃপক্ষের আয়োজনে ২৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার মাদকের কুফল সম্পর্কে সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় জেলা কারাগার অভ্যন্তরে মাদকমুক্ত রাখতে বক্তারা গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন। কারাবন্দিদের বিনোদন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন বলে জানিয়েছেন বর্তমান জেল সুপার মোঃ শাহ আলম খান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেল সুপার মোঃ শাহ আলম খান যোগদানের পর থেকে কারাবন্দীদের জন্য চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা করা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহযোগিতায় নানা ধরনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। এরমধ্য মোবাইল সার্ভিসিং বিদ্যুৎ ওয়াইরিং প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। চিত্তবিনোদনের মধ্যে রয়েছে, ফুটবল খেলা, ভলিবল ও ব্যাডমিন্টনসহ বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার বিষয়ে কারাবন্দীদেরকে উদ্বুদ্ধ করা। এখানে মূল আলোচ্য বিষয় ছিল, কারাবন্দিদেরকে মাদক সেবন থেকে বিরত রাখা, মাদকের কুফল সম্পর্কে ধারণা দেয়া, এবং তারা কারাগার থেকে মুক্ত হয়েও যেন পরবর্তীতে মাদকাসক্ত না হয়ে পড়ে এ বিষয়ে সঠিক পরামর্শ দেয়া।
এ ব্যাপারে সম্প্রতি কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে আসা আসামীদের সাথে কথা বললে তারা জানায়, বর্তমান জেল সুপার গত ৩০ অক্টোবর ২৪ ইং তারিখে যোগদানের পর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারের পরিস্থিতি, আগের তুলনায় আমূল পরিবর্তন এসেছে। যা কারাবন্দীদের ও দর্শণার্থীদের চোখে পড়ার মতো। আসামিদের সাথে সাক্ষাৎ করতে আসা অভিভাবকরাও স্বাচ্ছন্দ বোধ করছে বলে জানা যায়। জেল সুপার মোহাম্মদ শাহ আলমের সভাপতিত্বে এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা আক্তার।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক, মোঃ রফিকুল ইসলাম, জেলার, কামরুল ইসলাম। এছাড়াও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগরের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃতি সন্তান পৌর শহরের মধ্যপাড়া ভাউয়াল দিঘীর পাড়স্থ ছায়াবীথি’র বাসিন্দা প্রফেসর ড. এমদাদুল হকের ১ম মৃত্যু বার্ষিকী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার পরিবারের পক্ষ থেকে মধ্যপাড়াস্থ বাস বভনে বাদ আসর মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এছাড়া গ্রামের বাড়ি নরসিংসার গ্রামের মসজিদ ও মাদ্রাসায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, গত ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ অনুমান সাড়ে ৪টায় ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তিনি স্ত্রী ২ কন্যা, ৪ ভাই ২ বোনসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী ও আত্মীয় স্বজন রেখে যান।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী স্মরণে ব্রাহ্মণবাডিয়া জেলা কমিটির পক্ষ হতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকেলে অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সাবেক উপ পরিচালক আলহাজ্ব আব্দুল মালেক।
অনুষ্ঠানে প্রধান মেহমান ছিলেন আলহাজ্ব অ্যাড. কাজী মাওলানা মোঃ ইসলাম উদ্দিন (দুলাল)।
প্রধান বক্তা ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া নাগরিক জোটের আহবায়ক অ্যাড. জাহাঙ্গীর আলম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফারুক আহমেদ, আরিফুজ্জামান, মনিরুজ্জামান, আব্দুর রহমান (বুলবুল), মো: হারুন আল রশিদ, মো: রফিকুল হাসান সোহাগ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাডিয়া সাংবাদিক সংস্থার সভাপতি এম এ মুসা।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন মোঃ শাহ আলম বক্স ও রফিকুল হাসান সোহাগ। পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত এর মাধ্যমে শুরু হয়ে অনুষ্ঠানে বক্তাগণ মরহুম সাংবাদিক আলতাফ হোসেন চৌধুরীর জীবন ও কর্মের উপর স্মৃতি চারণ করেন।
মিলাদ ও দোয়া পরিচালনায় হাফেজ মাওঃ ইসহাক আল মামুন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার বিদ্যুৎস্পর্শ হয়ে এরশাদ নামে এক অটোচালকের মৃত্যু হয়েছে। মৃত এরশাদ মিয়া উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের খোলাপাড়া গ্রামের বজলু মিয়ার ছেলে।
গতকাল ১৯ মে রবিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিনি মারা যান।
জানা যায়, পেশায় অটোচালক এরশাদ মিয়া সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নিজ বাড়িতে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চার্জ দিতে যান। এ সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পড়েন তিনি। পরে অচেতন অবস্থায় পরিবারের সদস্যরা এরশাদ মিয়াকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি আসলাম হোসেন বলেন, এক অটোরিকশাচালক মারা গেছেন।
বিষয়টি আমরা আশুগঞ্জ থানাকে অবগত করেছি।