আখাউড়া প্রতিনিধি :
আখাউড়ায় আজ ২৬ ফেব্রুয়ারি রবিবার কারিমা রেষ্টুরেন্ট এন্ড পার্টি সেন্টারে ভারত ত্রিপুরা রাজ্যের ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদ’র কমিটি নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। ভারত ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গেয়ে অনুষ্ঠান শুরু করা হয়।
অনুষ্ঠানে আখাউড়া যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল মমিন বাবুল’র সভাপতিত্বে ও ছাত্র নেতা মনির হোসেন’র সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদ’র সভাপতি ড. দেবব্রত দেবরায়, সাধারণ সম্পাদক ড. মুজাহিদ রহমান, আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মনির হোসেন বাবুল, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাড. আবদুল্লাহ ভূইয়া বাদল, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু।
বিশেষ করে, ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদ’র কমিটি দিয়ে দুই দেশে সু-সম্পর্ক হবে বলে বক্তরা মনে করেন।
ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদ’র পক্ষ থেকে দুই দেশের মধ্যে বই সহ উপহার সামগ্রী আদান-প্রদান করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদ’র বিশিষ্ট শিল্পী ও সহ সম্পাদক স্বর্ণিমা রায়, বিশিষ্ট চিত্র শিল্পী ও কোষাধ্যক্ষ নির্মল দেব, কবি গীতিকার ও কার্যকরী সম্পাদক গৌরাঙ্গ চন্দ্র দেবনাথ, সমাজসেবী কবি ও সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী, বিশিষ্ট নৃত্য শিল্পী কুশল দেব, বিশিষ্ট ব্যাচিক শিল্পী শ্বেতা দেবরায়, বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী ইন্সা আক্তার, কবি গীতিকার ও সহ-সম্পাদক শ্যামল কান্তি দে, বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী মনিদীপা দে, বিশিষ্ট নৃত্য শিল্পী শ্যামলীমা দে, বিশিষ্ট নৃত্য শিল্পী সাগরীমা দে, বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী অমর ঘোষ, আখাউড়া উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাপস চক্রবর্তী, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাছরীন সফিক আলিয়া, পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ কাওছার ভূঁইয়া, সাবেক দক্ষিণ ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাবুল পারভেজ, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন নয়ন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ তজিবুর রহমান, আখাউড়া যুব মহিলা লীগের সভাপতি রোকসানা আক্তার, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ইকবাল হোসেন, সাজ্জাদ মাস্টার, সেলিম মিয়া, ক্রিড়াবিদ মো: সাগর হোসেন, আখাউড়া উপজেলা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অমিত হাসান অপু, কার্যকরী সদস্য শাহাবুদ্দিন রিফাত প্রমুখ।
মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, আখাউড়া থেকে :
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য প্রথমবারের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া সীমান্তপথে ভারতে গেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান ও জনসংহতি সমিতির সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লারমা। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য আজ ৩ মে শনিবার দুপুরে আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে তিনি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় প্রবেশ করেন।
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে তিনি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় প্রবেশ করেন। এর আগে, সন্তু লারমা সড়কপথে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে আখাউড়ায় আসেন।
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে তিনি জানান, প্রথমবারের মতো তিনি এপথে ভারত যাচ্ছেন। সেখানে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা ছাড়াও মাতৃ-পিতৃ তর্পণ ও ধর্মীয় আচারাধি সম্পাদন অনুষ্ঠানে যোগদান করারও কথা রয়েছে তার।
সন্তু লারমাকে পাহাড়ে নিরাপত্তাসহ পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিষয়াদি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে সন্তু লারমা বলেন, একবার আসুন রাঙামাটি ঘুরে দেখে যান- তবেই বুঝবেন। এর বেশি কোনো কথা বলতে আগ্রহ দেখাননি সন্তু লারমা।
এ পথেই তিনি দেশে ফিরে আসবেন বলে তার ব্যক্তিগত সহকারী শ্যামল লারমা নিশ্চিত করেছেন। কখন আসবেন তিনি তা জানাতে পারেননি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে ৭ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকালে আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের গাজীর বাজার বাস স্ট্যান্ডে বন্যা পরবর্তী পুনবার্সন পরিকল্পনা বিষয়ে এ জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন কসবা-আখাউড়া আসনের সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী কবির আহমেদ ভূইয়া।
দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জহিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মোঃ জয়নাল আবেদীন আব্দু, সদস্য সচিব ডাঃ খোরশেদ আলম ভূইয়া, বিএনপি নেতা বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, পৌর বিএনপির আহবায়ক মোঃ সেলিম ভূইয়া, সদস্য সচিব মোঃ আক্তার খান, কসবা উপজেলা বিএনপি সদস্য সচিব শরীফুল হক স্বপন, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি বাহার মিয়া, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মোঃ মহসীন ভূইয়া, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সাধারণ সম্পাদক মাছুম ভূইয়া, উপজেলা স্বেচ্ছা সেবক দলের সভাপতি জসিম উদ্দিন রাজু, বিএনপি নেতা কামাল ভূইয়া, পৌর যুবদলের আহবায়ক জাবেদ আহমেদ প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কবির আহমেদ ভূইয়া অভিযোগ করে বলেন, স্বেরাচার আওয়ামী লীগের সরকার বিএনপির নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে। নির্যাতন করেছে, গুম করেছে। বিএনপির লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে। আমরা কথা বলতে পারিনি। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দেশ ছেলে পালিয়েছে। ৎৎগত ১৫ বছরের বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ অঙ্গ সংগঠনের বহু নেতাকর্মীর ত্যাগের বিনিময়ে এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হাজারো ছাত্র জনতার প্রাণের বিনিময়ে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। কবির আহমেদ ভূইয়া নিজেও গুমের শিকার হয়েছিলেন বলে জানান। কিন্তু মিডিয়ায় দ্রুত তার গুমের খবর ছড়িয়ে পড়ায় তিনি তাকে ছেড়ে গুমকারীরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে অজ্ঞাত পুরুষ (৬০) মরদেহ উদ্ধার করেছে রেলওয়ে পুলিশ।
আজ ১৯ মার্চ মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে স্টেশনের টিকেট কাউন্টারের সামনে থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে মৃত ব্যক্তিকে ভিক্ষুক বলে ধারনা করছে পুলিশ।
আখাউড়া রেলওয়ে পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর মোঃ নফিল বলেন সকালে মৃতদেহ দেখতে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের শরীরে আঘাতের কোন চিহ্ন নেই।
প্রাথমিকভাবে ভিক্ষুক বলে ধারনা করছি। নিহত ব্যক্তির পরিচয় সনাক্ত করতে পিবিআইকে জানানো হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলায় শ্বশুরবাড়িতে রাসেল মিয়া নামে এক যুবকের আত্মহত্যার ঘটনায় স্ত্রী, শাশুড়ি, স্ত্রীর ভাই-বোনসহ ৭ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। ১৩ জুলাই বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (আখাউড়া) আদালতে নিহতের মা আরজু বেগম বাদী হয়ে এ মামলা করেন। রাসেল আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের ধলেশ্বর গ্রামের মো. আবুল খায়ের মিয়ার ছেলে।
মামলার আসামিরা হলেন রাসেলের স্ত্রী শামীমা আক্তার (২৬), শামীমার মা হালিমা (৬০), বড় ভাই বেদন ভূঁইয়া (৪৫), সুমন ভূঁইয়া (৪০), রাজন ভূঁইয়া (৩৫), বড় বোন দিপালী (৩০) ও বড় কুড়িপাইকা গ্রামের সুরুজ ভূঁইয়ার ছেলে সাকিন ভূঁইয়া (৩৫)।
৯ জুলাই রবিবার বিকেলে উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের হিরাপুর গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে আত্মহত্যা করেন রাসেল মিয়া।
মামলার এজহারে উল্লেখ করা হয়, ৭ বছর আগে শামীমাকে বিয়ে করেন রাসেল মিয়া। তাদের ৬ বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। কিন্তু শামীমা নানান জায়গায় বিচরণ করতেন। এছাড়াও একাধিক পর পুরুষের সঙ্গে মোবাইল ফোনে প্রেমালাপ ও ব্যভিচারসহ ইত্যাদি অনৈতিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকতেন। স্বামী রাসেলের আদেশ-নিষেধ না মেনে তার খেয়াল-খুশিমত উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন শুরু করে। শামীমাকে বুঝিয়ে ভালোভাবে ঘর-সংসার করতে অনুরোধ জানালে সে বিভিন্ন প্রকার হুমকি-ধামকি প্রদান করতো। বহু চেষ্টা করেও শামীমাকে ভালো পথে ব্যর্থ হয় রাসেল।
রাসেল তাকে বুঝালেও উল্টো শামীমা তার মা, ভাই ও বোনের কু-প্ররোচনায় বিনা অনুমতিতে বাবার বাড়িতে চলে যায়। বাবার বাড়িতে থেকে রাসেলকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কটূকথা ও অযৌক্তিক দাবি-দাওয়া উত্থাপন করে মানসিক যন্ত্রণা দিতে থাকে। রাসেল মিয়া নিজ সন্তানের ভবিষ্যৎ ও পরিবারের মান সম্মানের কথা চিন্তা করে শামীমার সঙ্গে সম্পর্ক অটুট রেখে আসছিল। তারপরও রাসেলকে কারণে-অকারণে মিথ্যা অপবাদ রটিয়ে আত্মহত্যা করতে মানসিক অত্যাচার নির্যাতন করে আসছিল। অবশেষে শামীমা, তার মা, ভাই ও বোনের মানসিক নির্যাতনে রাসেল আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বাদি পক্ষের আইনজীবী ড. আব্দুল্লাহ ভূঁইয়া বাদল জানান, রাসেলের মা বাদী হয়ে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলাটি করেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (আখাউড়া) আদালতে বিচারক ফরহাদ হোসেন মামলাটি আমলে নিয়েছেন। পাশাপাশি আখাউড়া থানায় এ সংক্রান্ত আর কোন মামলা আছে কি না, তা জানাতে বলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে ছাত্র-জনতার ওপর সন্ত্রাসী হামলা করেছে জুয়াড়িরা। হামলায় তিন যুবক আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
১৫ আগস্ট বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পৌর শহরের খড়মপুর এলাকায় জুয়া খেলায় বাধা দেওয়ায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন খড়মপুর গ্রামের আশিক খাদেম (৩০), নারায়ণপুর গ্রামের রিফাত (২৫) ও উমেদপুর গ্রামের আমজাদ (২৮)। তারা সবাই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
ছাত্র আন্দোলনকারীদের সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘ দিন ধরে খড়মপুর এলাকার রেললাইনের পশ্চিম পাশে জুয়ার আসর বসিয়ে সাধারণ মানুষের টাকা পয়সা লুটে নিচ্ছে একটি চক্র। বিষয়টি জানতে পেরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কিছু সচেতন ছাত্র ও স্থানীয় যুবকরা ওই এলাকায় যায়। জুয়াড়িদেরকে জুয়া বসানোর কারণ জানতে চাওয়ার সাথে সাথে তাদের ওপর হামলা করা হয়।
দুষ্কৃতিকারীরা ছাত্র-যুবকদেরকে এলোপাথারি মারধর করে ও ধারালো বস্তু দিয়ে আঘাত করে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। হামলায় আশীষ, রিফাত ও আমজাদসহ কয়েকজন আহত হয়। আহতদেরকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেওয়া হয়। তবে আশঙ্কাজনক হওয়ায় আশীষ খাদেমকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আখাউড়া উপজেলার সমন্বয়ক মোঃ শাহরীয়ার হাসান বলেন, জুয়া বসানোর বিষয়ে কথা বলতে চাইলে বাছির মিয়ার নেতৃত্বে তার সাঙ্গপাঙ্গারা আমাদের উপর অতর্কিত হামলা করে। হামলায় বেশ কয়েকজন আহত হয়। এ ব্যপারে আখাউড়া থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
আহত আশীষ খাদেমের বাবা কাজল মোল্লা খাদেম বলেন, আশীষের শরীরে ধারালো বস্তুর ৫/৬টি আঘাত রয়েছে। পিঠের আঘাতটি খুব গভীর। তার একটি অপারেশন হয়েছে। এখনও আশঙ্কামুক্ত নয়।