চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের আলিয়াবাদ এলাকায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ প্যাকেট নুডুলস, ৩ প্যাকেট সেমাই, ১ প্যাকেট লিচি মাত্র ১০০ টাকায় বিক্রি করছিল নরসিংদীর আকবর আলীর ছেলে মোহাম্মদ আলী (৪০)।
বিষয়টি মামুনের সন্দেহ জনক মনে হলে তা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহানকে অবগত করেন।
এরই প্রেক্ষিতে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান। ভৈরব থেকে এ সকল নকল পণ্য ক্রয় করে নবীনগরে নিয়ে এসে বিক্রি করেন বলে জানান আটককৃত মোহাম্মদ আলী। সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান বলেন, এ সব উৎপাদিত পণ্য মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হওয়ায় ও কর্তৃপক্ষের কোন অনুমোদন না থাকায় আটককৃত ব্যক্তিকে নগদ ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। উদ্ধারকৃত মালামাল আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়েছে। তিনি বলেন, জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে নিউজ :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খ্রিষ্টিয়ান মেমোরিয়াল হাসপাতাল থেকে নবজাতক গায়েবের অভিযোগে হাসপাতালের মালিক, চিকিৎসক, নার্সসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে প্রসূতির স্বামী নবীনগর উপজেলার আলিয়াবাদ গ্রামের ফরহাদ আহমেদ বাদি হয়ে সদর মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার আসামীরা হলেন, খ্রিষ্টিয়ান মেমোরিয়াল হাসপাতালের মালিক ডাঃ ডিউক চৌধুরী, গাইনী চিকিৎসক ও সার্জন ডাঃ নওরিন পারভেজ, ডাঃ ইসরাত আহমেদ, হাসপাতালের কো-অর্ডিনেটর মার্শাল চৌধুরী, নার্স স্নেহলতা ও অপারেশন টিম সদস্য অথৈ মন্ডল।
থানায় দায়েরকৃত মামলা ও বাদি সূত্রে জানা গেছে, নবীনগর উপজেলার আলিয়াবাদ গ্রামের ফরহাদ আহমেদের স্ত্রী লিজা প্রথমবারের মতো গর্ভবতী হলে নবীনগর উপজেলার স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক মেহেরুন্নেছার তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সে সময় করা একটি আল্টাসনোগ্রাফিতে তার স্ত্রীর গর্ভে ২টি সন্তান দেখা যায় বলে জানান সেখানকার চিকিৎসকরা। সর্বশেষ ১৮ এপ্রিল করা আল্টাসনোগ্রাফি রিপোর্টেও লিজার গর্ভে দুটি সন্তান আছে বলে জানান চিকিৎসক।
গত শুক্রবার লিজার প্রসব ব্যাথা উঠলে সেখানকার চিকিৎসকরা যমজ শিশু গর্ভে থাকায় ঝুঁকি না নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কোন হাসপাতালে নিয়ে তাকে সিজারিয়ান করতে পরামর্শ দেন। ওইদিনই দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে লিজাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের খ্রিষ্টিয়ান মেমোরিয়াল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানকার চিকিৎসক নওরিন পারভেজ আল্ট্রাসনোগ্রাফি করান। রিপোর্টে দুটি সন্তান দেখা যায়। পরে একই দিন তিনি নিজেই লিজাকে অপারেশন থিয়েটারে সিজারিয়ান করেন। এর কিছুক্ষণ পর হাসপাতালের লোকজন এসে জানান লিজা একটি কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছেন। আর কোন সন্তানের কথা তারা জানাতে পারেনি। তারা জানায় লিজার গর্ভে একটি সন্তান ছিলো। বিষয়টি নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম জানান, খ্রিষ্টিয়ান মেমোরিয়াল হাসপাতালে গর্ভে থাকা শিশু নিখোঁজের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বিষয়টির তদন্ত চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার এককালে মৃৎশিল্পের সুনাম ছিল কিন্তু নানা প্রতিকূলতার বর্তমানে নবীনগরের ঐতিহ্যবাহী মৃৎশিল্প বিপন্ন হতে চলেছে।
এ উপজেলার নারায়ণপুর, ভেলানগর, ইব্রাহিমপুর, শ্রীরামপুর, বিটঘর গ্রাম মৃৎশিল্পের প্রাণ কেন্দ্র ছিল। এ সব গ্রামে ন্যূনতম পক্ষে ৩০০০ মৃৎশিল্পী রাত দিন কাজ করত। তারা সুনিপুণ ভাবে হাড়ি, পাতিল, বাসন, ডাকনা, কলকে ও কলস, হরিন, হাতি, গরু,জলকাদা, মটকা, মুিক্ত, বসারপিড়ি, ঘোড়া ,বাঘ, ফুলদানী, টব ব্যাংক, প্রভৃতি তৈরি করত। তাদের তৈরি পুতুল শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় নয় ঢাকা জেলার বিস্তীর্ণ এলাকায় ও সরবরাহ হত, কিন্তু বর্তমানে নানা প্রতিকূলতার শিকার হয়ে নবীনগরের মৃৎশিল্পীরা তাদের ঐতিহ্যবাহী পেশা ছেড়ে দিতে বাধ্য হচ্ছে। এখন মাত্র শ’খানেক মৃৎশিল্পী তাদের পেশা কোনো মতে আঁকড়ে ধরে আছে। তাদের পেশার দৈন্যদশায় সংসার জীবনে বিরাট বিপর্যয় নেমে এসেছে। মাটির তৈরি জিনিষের স্থান দখল করে নিয়েছে এলুমনিয়াম ও প্লাস্টিকের তৈরি তৈজষপত্র। এর দাম বেশি হলেও অধিক টেকশয়। তাই গ্রামের সাধারণ মানুষ এলুমিনিয়াম ও প্লাস্টিকের তৈরি তৈজসপত্র কিনে।
মৃৎশিল্পী জয় পাল জানান, “মৃৎশিল্প তৈরীর উপকরণের দাম কয়েক গুণ বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পায়। ফলে ঐতিহ্যবাহী এ শিল্পে আমাদের ঋণের বোঝা ভারী হয়ে গেছে”। নানা প্রতিকূলতায় অনেকেই পেশা ছেড়ে দিতে বাধ্য হচ্ছে। তাই নবীনগর উপজেলার মৃৎশিল্প বর্তমানে প্রায় বিলুপ্তির পথে। তবে ১ বৈশাখ উপলক্ষে কয়েক জন মৃৎশিল্পী ব্যস্থ সময় পার করছেন। নবীনগর উপজেলা পরিষদের উদ্যোগে ও স্থানীয় এনজিও হোপ এর সহযোগিতায় অত্র এলাকার ঐতিহ্যবাহী মৃৎশিল্পকে টিকিয়ে রাখার জন্য স্থানীয় কারিগরদেরকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় যদিও এর প্রতিফলন খুব একটা চোখে পড়েনি। ভবিষ্যতে যদি সরকারী ভাবে তাদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ করানো ও সহজ শর্তে ঋণ দেয়া হয় তাহলে হয়তো এ শিল্প টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে।
স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে দু’পক্ষের মারামারির দুই মাস পর আহত হারুন মিয়া (৬০) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন। তিনি তার নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শনিবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে হারুন মিয়া হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে সে মারা যায়। গত অক্টোবর মাসে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুত্বর ভাবে আহত হয়েছিলেন হারুন মিয়া। হারুন মিয়ার মৃত্যুর পর উপজেলার পত্তন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক দুধ মিয়ার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। হারুন মিয়া উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের লক্ষীমুড়া গ্রামে মৃত কিতাব আলীর ছেলে। হাসপাতাল ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত লক্ষীমুড়া গ্রামের মৃত কিতাব আলীর ছেলে হারুন মিয়ার পরিবার ও মৃত সোবহান মিয়ার ছেলে করিম মিয়ার পরিবারের জমিতে গরুর ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে বিরোধ চলে আসছিল। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে করিম মিয়ার পক্ষের লোকেরা হারুন মিয়াসহ তার পরিবারের ৪-৫ জনকে পিটিয়ে জখম করে। তারপর বিজয়নগর থানায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার পর করিম মিয়ার লোকজন হারুন মিয়াকে হত্যা করার হুমকি দেন? পরবর্তীতে স্থানীয় চেয়ারম্যান দু’পক্ষের লোকদেরকে ডেকে তা আপস করার চেষ্টা করেন। পরে হারুন মিয়া তার ছেলে-ভাতিজাকে নিয়ে বাড়িতে যাওয়ার পথিমধ্যে শেখ হাসিনা সড়কের উত্তর পাশে করিম মিয়ার লোকজন অতর্কিতভাবে তাদের উপর হামলা করেন। তাতে হারুন মিয়ার একটি হাত ও একটি পা ভেঙ্গে যায়। পরে তাদেরকে জেলা সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। হারুন মিয়ার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে এক মাস হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়। পরবর্তীতে বাড়িতে তার চিকিৎসা চলে।
এলাকাবাসী সূত্রে আরও জানা যায়- এই হামলার ইন্দনদাতা পত্তন ইউনিয়ন আওয়ামিলীগ সাধারণ সম্পাদক দুধ মিয়া।
নিহত হারুন মিয়ার ভাতিজা সোহেল বলেন, দুধ মিয়া সরাসরি করিম মিয়ার পক্ষে নিয়েছে। যার কারণে আমার চাচা হারুন মিয়ার উপর হামলা হয়েছে। আমার চাচার হত্যা সাথে দুধ মিয়া জড়িত। দুধ মিয়াসহ যারা আমার চাচাকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসির দাবি জানায়।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, একজন মারা গেছেন বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লাশ জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে আছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যু রহস্য উন্মোচন হবে।
দাফন সম্পন্ন
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরের লক্ষীমুড়া গ্রামের নিহত হারুন মিয়ার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় মনিপুর বন্দরবাজার বালুর মাঠে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় স্থানীয় হারুন মিয়ার আত্মীয় স্বজনসহ সহস্রাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করে। এর আগে শনিবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে হারুন মিয়া নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। পরদিন দুপুরে ময়নাতদন্তের পর হারুন মিয়ার মরদেহে এসে পৌঁছায় তার নিজ এলাকায়। মরদেহ পৌঁছার পর থেকেই স্থানীদের ভিড় বাড়ে তার বাড়িতে। এরপর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ, পত্তন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম, আওয়ামীলীগ নেতা হৃদয় আহমেদ জালাল, সাবেক মেম্বার সেলিম মিয়া, হোসেন মিয়া, মাওলানা সিরাজ আকরামসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা। নিহত হারুন মিয়ার ভাতিজা সোহেল বলেন, দুধ মিয়া সরাসরি করিম মিয়ার পক্ষে নিয়েছে। যার কারণে আমার চাচা হারুন মিয়া হত্যার শিকার হয়েছে। আমার চাচার হত্যার সাথে দুধ মিয়া জড়িত। দুধ মিয়াসহ যারা আমার চাচাকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসির দাবি জানাই।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, শান্তিপূর্ণ ভাবে হারুন মিয়ার জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। এলাকায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। অভিযুক্ত আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে তিনি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে নবীনগরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু প্রতিকৃতির সামনে সশস্ত্র সালাম প্রদর্শনের মাধ্যমে সম্মান প্রদর্শন করেন।
সম্মান প্রদর্শন শেষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে জাতীয় সংসদ সদস্যের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
পর্যায়ক্রমে, উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন, থানাস্ত্রশাসন, পৌরসভা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও সহযোগী সংগঠন, বিভিন্ন স্কুল, কলেজ সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে সকাল ১০ ঘটিকায় পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে আলোচনা সভা ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিকের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেক, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শিউলি রহমান, সহকারী কমিশনার ভূমি মাহমুদা জাহান, ওসি তদন্ত মো. সোহেল, বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম শাহন, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোকাররম হোসেন, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বুলবুল সরকার, সমাজসেবা কর্মকর্তা পারভেজ আহমেদ, মাদকমুক্ত নবীনাগর চাই সংগঠনের সভাপতি মো. আবু কাওসার, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া মিনাজ, যুবলীগ নেতা জামাল হোসেন পান্না সহ বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগণ, প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী ও সামাজিক রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভা বঙ্গবন্ধুর ৭ মাচের্র এর তাৎপর্য তুলে ধরে সকল বক্তাগণ বক্তব্য রাখেন এবং আগামী প্রজন্মের নিকট বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী ৭ই মাচের্র ভাষণ, স্বাধীনতা যুদ্ধ সকল কিছু সঠিক ভাবে স্কুল কলেজে ছাত্র ছাত্রীসহ আগামী প্রজন্মের নিকট তুলে ধরার জন্য সকলকে অনুরোধ করা হয়।