চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে ব্যাংকার্স ফোরামের আত্মপ্রকাশ হয়েছে। ১ মার্চ বুধবার সন্ধ্যায় আহমেদ গার্ডেন সিটি রেস্টুরেন্টে এ ফোরামের আত্মপ্রকাশ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলের সম্মতিক্রমে নবীনগর সোনালী ব্যাংক শাখা ম্যানেজার মোহাম্মদ জাকারিয়া পারভেজকে সভাপতি ও কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক আব্দুল্লাহ আল রুমানকে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বিজয়ের মাসে সকল শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এবং করোনাকালে দেশের অর্থনীতির চাকাকে চাঙ্গা করে রাখতে দেশের মানুষকে সেবা দিতে গিয়ে নিহত ব্যাংকারদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
এ সময় বক্তব্য রাখেন সোনালী ব্যাংক নবীনগর শাখা ম্যানেজার মোহাম্মদ জাকারিয়া পারভেজ,সোনালী ব্যাংক নবীনগর শাখা নবাগত ম্যানেজার আলী মাহমুদ,বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক আবদুল্লাহ আল রুমান, অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপক নুরল আলম,আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক এর ম্যানেজার হাফেজ মোঃ আবু তাহের, জনতা ব্যাংকের ম্যানেজার জালাল উদ্দিন,আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মিনহাজুর রহমান , প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপক পি এম আরিফুল ইসলাম, কর্ম সংস্থান ব্যাংকের ব্যবস্থাপক রফিকুল ইসলাম প্রমূখ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংকের প্রতিনিধিরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ২০ মে সোমবার সকালে জেলা নির্বাচন অফিস এবং বিজয়নগর ও নবীনগর উপজেলা নির্বাচন অফিসার কর্তৃক উপজেলা চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত (মহিলা) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের মধ্যে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়।
আগামী ০৫ জুন এই তিনটি উপজেলায় চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত (মহিলা) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের মধ্যে ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
সোমবার হতে তিনটি উপজেলায় সরগরম নির্বাচনী আমেজ তৈরী হয়েছে। এদিন সকালে সংশ্লিষ্ট এলাকার সকল প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী নিজ নিজ কর্মী সমর্থক সহকারে জেলা এবং উপজেলা নির্বাচন অফিস গুলোতে ভিড় জমান। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের আনারস প্রতীক তিনজন চেয়ারম্যান প্রার্থী পছন্দ করায় লটারীর মাধ্যমে তাদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়। পরে প্রার্থীরা কর্মীদের আনন্দ মুখর মিছিলে প্রতীক প্রচার করে এলাকায় ফিরে যান। দুপুর দুইটা হতে প্রতীক সম্বলিত লিফলেটসহ প্রচারণা মাইকিং শুরু হয়েছে তিনটি উপজেলায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
গ্রামবাংলায় গ্রীষ্মকালে যে বনফুলটি বেশি চোখে পড়ে, সেটি হল- বরুণ গাছের ফুল। গাছ ভরা অফুরন্ত প্রস্ফুটিত এ ফুল প্রকৃতিতে এক অনাবিল উচ্ছ্বাস এনে দেয়। বরুণকে নবীনগরের আঞ্চলিক ভাষায় বলে বন্না ফুল। গ্রামের শিশুরা বরুণ ফুল ও ফল খেলার উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করে। এখন বরুণ ফুল ফোটার সময়, এ সময় গ্রামে গেলে নয়নাভিরাম বরুণ ফুলের নান্দনিক সৌন্দর্যে বিমোহিত না হয়ে উপায় নাই। বরুণের বৈজ্ঞানিক নাম-Crateva religiosa. ইংরেজি-sacred garlic pear এবং temple plant . এটি Crateva গণের একটি ফুল। এদের অন্য নাম হল- বালাই লামক, অবিয়ুচ, বন্না, এবং বিদাসি। এটি জাপান, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং কতিপয় প্রজাতি দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের স্থানীয় গাছ। বাংলাদেশের মানুষ অতীতকালে ফল পাকাতে এই গাছের পাতা ব্যবহার করতেন। বর্তমানে ফল পাকাতে ক্ষতিকারক ক্যালসিয়াম কার্বাইডের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় এই গাছের কদর এখন নেই। বর্ষায় বরুণের ফল ঝুলে থাকতে দেখা যায়, ফল দেখতে কদবেলের মত। গাছ মাঝারি ধরনের এবং প্রচুর ডালপালা যুক্ত। বাকল ছাই রঙের মধ্যে সাদা সাদা ফোঁটা যুক্ত। পাতা যৌগিক, তিনটি পত্রক একক বোঁটায় জন্মে। ফুল চৈত্র-বৈশাখ মাসে ফুটে। ফুলের পাপড়ি ঘিয়ে রঙের, পুংকেশর দেখতে অনেকটা বিড়ালের গোঁফের মতো। মাঘ ফাগুনে পাতা ঝরে যায়, পূর্ণ প্রস্ফুটিত বরুণ গাছ বড়ই দৃষ্টিনন্দন। হাজারো ফুলের মাঝে নিচু জলাভূমিতে বসন্তে স্নিগ্ধতা ছড়ায় বরুণ ফুল। বরুণ ভাটি এলাকায় বেশি জন্মায়, নবীনগরের যে গ্রাম গুলো পানিতে তলিয়ে যায় সে গ্রাম গুলিতে অনেকটা অনাদর অবহেলায় আজ ও টিকে আছে বরুণ গাছ।
বরুণের ভেষজ গুণ :- অর্শরোগীরা রোগে খুব কষ্ট পেলে তিলের তেলে মাখানো বরুণ পাতা জলে সিদ্ধ করে ওই জলে গোসল করলে অর্শ রোগের ব্যথা-বেদনা দূর হয়। এর পাতা চর্মরোগ, ব্যথা, বাত নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। শিকড়ের বাকলের নির্যাস গ্যাস্ট্রিক রোগে ব্যবহার করা হয়। কাঁচা ফল রান্না করে সবজি হিসেবে খাওয়া যায়। শ্রীলঙ্কায় বাতের রোগে বরুণ পাতা ব্যবহৃত হয়। খাওয়ার আগে বরুণের মুকুল একটু লবণের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে ক্ষুধা বাড়ে। পিত্তপাথরের রোগে ১০ গ্রাম বরুণের বাকল কেটে ৪ কাপ জলে সিদ্ধ করে অর্ধেক অবস্থায় নামিয়ে সকাল-বিকাল সেবন করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। মেয়েদের মুখের মেছতা দূর করতেও বরুণ বেশ উপকারী। এ ক্ষেত্রে বরুণ বাকল ছাগলের দুধে মিশিয়ে দৈনিক একবার করে মুখের কাল দাগে লাগালে দাগ ধীরে ধীরে দূর হয়ে যায়। যাদের শরীরের গাঁটে গাঁটে বাতের ব্যথা, এমনকি পায়ের তলাতেও ব্যথা ও ফোলা, তারা শুষ্ক বরুণ পাতা (৫-৭ গ্রাম) ৩ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে আনুমানিক ১ কাপ থাকতে নামিয়ে ছেঁকে পানিটা আধা গ্রাম শুষ্ক আদাচূর্ণের সঙ্গে মিশিয়ে সকালে ও বিকালে খেলে ব্যথা ও ফোলা দুটোই কমে যায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৮ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকাল ১০টায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে নবীনগর থানার অফিসার ইনর্চাজ মাহাবুব আলম নেতৃত্বে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়।
১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সহ সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশেষে মোনাজাত করা হয়।
মোনাজাত শেষে মোহাম্মদ এবাদুল করমি বুলবুল এম.পি’র নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পর্যায় ক্রমে উপজেলা প্রশাসন, থানা প্রশাসন, বাংলাদশে আওয়ামী লীগ, পৌরসভা, বীর মুক্তেিযাদ্ধাগণ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সাংস্কৃতকি সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন দপ্ত রের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধু প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অপর্র্ণ শেষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর কর্ম ও জীবনভিত্তিক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী র্কমর্কতা তানভীর ফরহাদ শামীমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্র্রধান অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল।
বিশেষে অতিথি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মরিুজ্জামান মনির, পৌরসভার মেয়র অ্যাড. শিব শংকর দাস, নবীনগর সার্কলের অতিরিক্ত পুিলশ সুপার সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসনে সাদেক, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শিউলি রহমান, জেলা পরিষদ সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন, সহকারী কমিশনার মাহমুদা জাহান, নবীনগর থানার অফিসার ইনর্চাজ মাহবুব আলম, উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা শামীম আহমেদ, পৌর আওয়ামী লীগের, সম্পাদক শুক্কুর খান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম নজু, উপপ্রচার সম্পাদক প্রণয় কুমার ভদ্র পিন্টু, কার্যকরী সদস্য সাইফুর রহমান সোহেল, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুিক্তযোদ্ধা শামসুল আলম শাহন, ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম সরকার, বীর মুুক্তিযোদ্ধা আজহারুল ইসলাম, ছাত্রলীগের আহবায়ক আবু সাঈদ প্রমুখ।
আলোচনা শেষে বঙ্গবন্ধুর জীবনের উপর রচনা, কবিতা আবৃত্তি চিত্রাঙ্গন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে বাদশা মিয়া (১৭) নামক এক কিশোরকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে বখাটেরা। মেয়েকে উত্যক্ত করার জের ধরে এ খুনের ঘটনা ঘটে বলে পুলিশ জানিয়েছে। এ ঘটনায় আরো চারজন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে দু’জনকে আশংকাজনক অবস্থায় কুমিল্লা ও ঢাকায় প্রেরণ করা হয়।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের বাড্ডা গ্রামের পশ্চিম পাড়ায় আবু কালাম মিয়ার প্রতিবেশী মিয়াদের বাড়িতে ঢাকা থেকে এক কিশোরী মেয়ে সম্প্রতি বেড়াতে আসেন। মেয়েটির সাথে গ্রামের অনিক ও তার বন্ধুরা সম্পর্ক তৈরির চেষ্টা চালায়। অন্যদিকে গ্রামের সাইফুল, জিহাদ, তারেক ও তার বন্ধুরা মেয়েটির সাথে কথা বলতো। শুক্রবার মেয়েটির সাথে কথা বলা নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এসময় একটি দাওয়াতে গ্রামের বাহিরে ছিল বাদশা মিয়া। বিষয়টি মিমাংসার জন্য গ্রামের মুরুব্বিদের অবগত করা হলেও তারা কোন পদক্ষেপ নেয়নি।
শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অনিকের পক্ষের লোকজন বাড্ডা পশ্চিম পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে চায়ের দোকানে গিয়ে মেয়েটির খোঁজ নিতে গিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এসময় অনিকের লোকজনের অতর্কিত হামলায় সাইফুল গুরুতর আহত হলে বাদশা চিৎকার দিলে হামলাকারীরা তাকে উপর্যপুরি কুপিয়ে মারাত্মক ভাবে আহত করে। একে একে তারেক ও জিহাদকে কোপায়। গুরুতর আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা ও ঢাকায় প্রেরন করে। ঢাকায় নেওয়ার সময় পথিমধ্যে বাদশা মিয়া মারা যায়।
এ ঘটনায় ২১জনের নাম উল্লেখ করে নিহতের বোন পপী আক্তার বাদী হয়ে নবীনগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন। পুলিশ এ ঘটনায় এ পর্যন্ত রাসেল মিয়া (৩২), ইউনুস মিয়া (৩৫), শাকিল আহমেদ (১৯) ও মাসুদ মিয়া (২০) নামে এজহার নামীয় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
মামলার বাদী পপি আক্তার জানান, আমাদের তিন বোনের মাঝে একমাত্র ভাই বাদশা। ভাই বিদেশ যাওয়ার কথা ছিলো কয়েক মাসের ভিতরে। আমার ভাই মেয়ের ঘটনার সাথে জড়িত না। তারা আমার ভাইকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে ।
নবীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, একটি মেয়েকে উত্যক্ত করার জের ধরেই বাদশাকে খুন করা হয়েছে। এ ঘটনায় অনিককে প্রধান করে ২১ জনকে আসামি করে মামলা হয়েছে। পুলিশ ইতিমধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে। বাকীদের গ্রেপ্তারে পুলিশ কাজ করছে।’ নিহতের মরদেহ জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ময়নাতদন্তের শেষে পরিবারের নিকট লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে নবীনগরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু প্রতিকৃতির সামনে সশস্ত্র সালাম প্রদর্শনের মাধ্যমে সম্মান প্রদর্শন করেন।
সম্মান প্রদর্শন শেষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে জাতীয় সংসদ সদস্যের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
পর্যায়ক্রমে, উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন, থানাস্ত্রশাসন, পৌরসভা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও সহযোগী সংগঠন, বিভিন্ন স্কুল, কলেজ সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে সকাল ১০ ঘটিকায় পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে আলোচনা সভা ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিকের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেক, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শিউলি রহমান, সহকারী কমিশনার ভূমি মাহমুদা জাহান, ওসি তদন্ত মো. সোহেল, বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম শাহন, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোকাররম হোসেন, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বুলবুল সরকার, সমাজসেবা কর্মকর্তা পারভেজ আহমেদ, মাদকমুক্ত নবীনাগর চাই সংগঠনের সভাপতি মো. আবু কাওসার, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া মিনাজ, যুবলীগ নেতা জামাল হোসেন পান্না সহ বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগণ, প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী ও সামাজিক রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভা বঙ্গবন্ধুর ৭ মাচের্র এর তাৎপর্য তুলে ধরে সকল বক্তাগণ বক্তব্য রাখেন এবং আগামী প্রজন্মের নিকট বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী ৭ই মাচের্র ভাষণ, স্বাধীনতা যুদ্ধ সকল কিছু সঠিক ভাবে স্কুল কলেজে ছাত্র ছাত্রীসহ আগামী প্রজন্মের নিকট তুলে ধরার জন্য সকলকে অনুরোধ করা হয়।