চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রাক্তন স্কাউটদের সমন্বয়ে গঠিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া এক্স স্কাউটস (বেশ) এর উদ্যোগে আগামী ১৮ মার্চ ২০২৩ শনিবার ঢাকার মৌচাক জাম্বুরী মাঠে আয়োজিত পূর্নমিলনী সফলের লক্ষ্যে এক সভা ৪ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ঐতিহ্যবাহী অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের হল রুমে অনুষ্ঠিত সভার প্রথম ধাপে পরিচিতি পর্বে সভাপতিত্বে করেন আলাউদ্দিন মুক্ত স্কাউট দলের স্কাউটার ডাঃ এ এম এম মুসা খান।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রাক্তন তিতাস মুক্ত স্কাউট দলের স্কাউটার মোঃ হাবিবুর রহমান সাজু ।
দ্বিতীয় পর্বে স্মৃতিচারণে সভাপতিত্ব করেন প্রবীণ স্কাউট বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াহিদ খান লাভলু।
প্রাক্তন স্কাউট আল আমীন শাহীনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন সামসুর রহমান খান মুস্তফা, মোঃ শাহজাহান ওমর ফারুকী শেখ শাহীন মাহমুদ, ইঞ্জিনিয়ার সালাউদ্দিন আহমেদ রুমি, এ এফ এম আবদুস সাকির, ইব্রাহিম খান সাদাত, বদরুজ্জামান আলাল, মমিনুল হক বাবু,সাইফুল আলম, প্রবাল বিশ্বাস,অলি আহাদ রতন, মাহিন উদ্দিন, মোঃ সাগর প্রমুখ।
সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রাক্তন স্কাউটদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আগামী ১৮ মার্চ মৌচাকে পূর্ণমিলনী সফল করার আহবান জানান হয়। এ ছাড়া প্রাক্তন স্কাউটদের রেজিস্ট্রেশন পক্রিয়া আগামী ৭ মার্চের মধ্যে সম্পন্ন করার আহবান জানান হয়েছে। সভায় বক্তারা স্কাউটিং জীবনের সোনালী দিনের স্মৃতিচারণ করেন।
’মাদককে না বলি’ শ্লোগান নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগামীকাল ১০ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে সোনালী লাইফ হাফ ম্যারাথন প্রতিযোগিতা ২০২৩। দেশ-বিদেশের ২৫০ জন দৌড়বিদ এতে অংশগ্রহন করবেন। যার মধ্যে ভারত, জাপান, রাশিয়া এবং নেপালের ৬ জন দৌড়বিদ রয়েছেন।
এ উপলক্ষে আজ ৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ মিলনায়তনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিউনিটির উদ্যোগে এক প্রেসব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হামজা মাহমুদ। এতে কলেজের উদ্ভিদ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিউনিটির কর্ণধার দিলারা আক্তার খানমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর বিভূতি ভূষণ দেবনাথ, শিক্ষক পরিষদ সম্পাদক এ, জেড, এম আরিফ হোসেন।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, কলেজেরসহযোগী অধ্যাপক খালিদ হোসেন খান, মোশারফ হোসেন, ট্রাফিক অফিসার অবচ্যুতদাস গুপ্ত, প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি ইব্রাহীম খান সাদত ও সোনালী লাইফের কর্মকর্তা এমদাদুল হক। এছাড়া কলেজের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান ম্যারাথন দৌড় সম্পর্কে সার্বিক বিষয় তুল ধরে বক্তব্য রাখেন বাংলা বিভাগের প্রভাষক মোঃ রাজন মিয়া ওআলী আহাদ রতন।
এ সময় বক্তারা বলেন, ২০২২ সালে স্থানীয়ভাবে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হলেও এবারই প্রথম বৃহৎ পরিসরে এ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
আগামীকাল ১০ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ প্রাঙ্গন থেকে সকাল ৬টায় শুরু হবে এ হাফ ম্যারাথন। যেখানে ২১.১ কিলোমিটার দৌড়ে অংশ নিবেন ৭৭ জন, ১০ কিলোমিটার দৌড়ে অংশ নিবেন ৮৪ জন এবং ৫ কিলোমিটার দৌড়ে অংশ নিবেন ৮৯ জন। জেলা ক্রীড়া সংস্থার সার্বিক সহযোগিতায় এ প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হবে। এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ প্রাঙ্গন শুরু হওয়া ম্যরাথন দৌড় শিমরাইলকান্দি শেখ হাসিনা রোড, চর ইসলামপুরের গঙ্গানগর হয়ে আবার শিমরাইলকান্দি ব্রীজে এসে শেষ হবে। দৌড়কে সুস্থতার হাতিয়ার হিসেবে তুলে ধরতে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুষ্ঠরোগ বিষয়ে সাংবাদিকদের সচেতনতামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সহযোগিতায় ও দি লেপ্রোসি মিশন ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (প্রয়াস) এর উদ্যোগে আজ ২৩ জুলাই রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় কুষ্ঠরোগ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসক ডাঃ মফিজুর রহমান ফিরোজ।
কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, দি লেপ্রোসি মিশন ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (প্রয়াস) এর টেকনিক্যাল সাপোর্ট অফিসার জুয়েল খিয়াং ও ফিল্ড ফেসিলেটর নূরে আলম।
কর্মশালায় বলা হয়, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ১৬জন কুষ্ঠরোগী সনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৩ জন, কসবায় ২ জন, নাসিরনগরে ৪ জন, আশুগঞ্জে ১ জন, বিজয়নগরে ১ জন,বাঞ্ছারামপুরে ৩ জন ও নবীনগরে ১ জন রয়েছে। তবে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত জেলার আখাউড়া ও নবীনগর উপজেলায় কোনো কুষ্ঠরোগীর সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এর আগে ২০১৯ সালে ৫৪ জন, ২০২০ সালে ৩৮ জন, ২০২১ সালে ৩৭ জন ও ২০২২ সালে ৪৪ জন রোগী সনাক্ত করা হয়। সনাক্তকৃত রোগীদের ধরণ দেখে দুইভাগে ভাগ করে চিকিৎসা দেয়া হয়।
প্রাথমিক অবস্থায় রোগীদেরকে ৬ মাস ও গুরুতর রোগীদের ১২ মাস করে চিকিৎসা দেয়া হয়। ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ পর্যন্ত আক্রান্ত হওয়া ১২৯ রোগীর মধ্যে সবাই চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। ২০২২ সালের ৪৪ জন রোগীর মধ্যে ৩৫ জন রোগী চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
তবে ২০২২ সালের ৯ জন ও ২০২৩ সালে ১৪ জনসহ মোট ২৩জন রোগী বর্তমানে ১২ মাসের চিকিৎসায় অর্ন্তভুক্ত হয়ে এখনো চিকিৎসা নিচ্ছেন।
কর্মশালায় বলা হয়, এক সময় কুষ্ঠরোগীকে সমাজে বহু বঞ্চনার শিকার হতে হলেও এখন সে চিত্র পাল্টে গেছে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিলে কুষ্ঠরোগ শতভাগ নিরাময় সম্ভব। কুষ্ঠরোগ ব্যাকটেরিয়াজনিত ছোঁয়াচে রোগ হলেও চিকিৎসার আওতায় এলে ছোঁয়াচের মাধ্যমে অপর ব্যক্তি আক্রান্ত হওয়ার মাত্রাও বহুলাংশে কমে যায়।
কর্মশালায় কুষ্ঠরোগ সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করতে সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. মো. আবু সাঈদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. মো. আবু সাঈদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ ২৮ অক্টোবর সোমবার বেলা ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আফরিন আহমেদ হ্যাপি এই আদেশ দেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক (ওসি) হাবিবুল্লাহ সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, রোববার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে প্রভাবশালী এই চিকিৎসক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে সন্ধ্যা ৬টায় তাকে আদালতে নেওয়া হয়। সে সময় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামি আবু সাঈদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। গতকাল তার শুনানি হয়নি। এরই প্রেক্ষিতে আজ ২৮ অক্টোবর সোমবার আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
ডা. আবু সাঈদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিএমএ’র সভাপতি ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সাধারণ সম্পাদক। এ ছাড়া তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।
প্রসঙ্গত, তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা রয়েছে। তাকে ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ৬০ নম্বর আসামি হিসেবে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। অন্য মামলায় তিনি উচ্চ আদালত থেকে অস্থায়ী জামিনে রয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদ এর উদ্যোগে ৪০তম ঐতিহাসিক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাস্তবায়ন দিবস-২০২৪খ্রি. পালিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রাতে বাংলা ব্যাকরণ স্রষ্টা জেলা সদরের পূর্ব পাইকপাড়ার প্রয়াত অধ্যাপক হরলাল রায় রোডস্থ সংগঠণের অস্থায়ী কার্যালয়ে আলোচনা সভা, দোয়া ও কেক কাটা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদ সভাপতি সাবেক পৌর কাউন্সিলর মোঃ আহসান উল্লাহ হাসানের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রস্তাবিত বাউল বাড়ি রিসোর্ট এন্ড কমপ্লেক্স এর স্বত্ত্বাধিকারী সারোয়ার লিটন।
আলোচনা সভায় আজ হতে ৪০ বছর পূর্বে ১৯৮৩ সালে মহকুমা হতে জেলা দাবীতে ঐতিহাসিক জেলা আন্দোলন, চূড়ান্ত পর্বে ২৭ নভেম্বর হরতালের দিন রেলওয়ে ষ্টেশনে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী ছাত্র উবায়দুর রউফ পলু’র শাহাদাৎ বরণের প্রেক্ষিতে ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ স্থানীয় নিয়াজ মুহম্মদ স্টেডিয়ামে প্রায় লাখ মানুষের সমাবেশে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সহ ঐ সময়ের ১৯টি মহকুমাকে আনুষ্ঠানিক জেলায় বাস্তবায়নের ঘোষণা দেয়ার স্মৃতিচারণ করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি তফাজ্জল হোসেন জীবন, সহ-সভাপতি সাংবাদিক মোঃ আবুল হাসনাত অপু, শামসুল আলম বাবু, এজাজ আহমেদ মনির, সাধারণ সম্পাদক আলী মাউন পিয়াস, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ আরমান উদ্দিন পলাশ, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ বাবুল চৌধুরী, সদর উপজেলা উন্নয়ন পরিষদ সভাপতি প্রভাষক মোঃ মোশাররফ হোসেন, মহিলা সম্পাদক রুমানা আক্তার শ্যামলী, কার্যনির্বাহী সদস্য শরীফ আহমেদ খান, এড. শেখ জাহাঙ্গীর, সাংগঠণিক সম্পাদক কামরুল হাসান নান্টু, সমাজকল্যাণ সম্পাদক কাজী মাকসুদুল আলম দেলোয়ার, আমির হোসেন ফারুক। উপস্থিত ছিলেন ক্রীড়া সম্পাদক বশির আহমেদ, প্রকাশনা সম্পাদক আলী হায়দার তুষার, আনিসুর রহমান রুহেল, হারিছা খাতুন, মোঃ নজরুল আলম।
সর্বশেষে জেলা আন্দোলনে শহীদ উবায়দুর রউফ পলু, জেলা উন্নয়ন পরিষদের সহ-সভাপতি মোঃ আবুল হাসনাত অপু’র মাতা মরহুমা শামসুন্নাহার খানম, গত বুধবার সদ্য প্রয়াত যুগ্ম সম্পাদক মোঃ শাহ আলম এবং সাধারণ সম্পাদক আলী মাউন পিয়াস এর ভাবী বীর মুক্তিযোদ্ধা সেহেলী মাসুদ এর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন উর্ধ্বগতি, সংসদ বাতিল এবং বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ ১ দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কালো পতাকা মিছিল করেছে জেলা বিএনপির একাংশের নেতাকর্মীরা।
দেশব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ ৩০ জানুয়ারি মঙ্গলবার বিকেলে শহরের কান্দিপাড়া এলাকা থেকে কালো পতাকা হাতে একটি মিছিল বের হয়। পরে মিছিলটি মাদ্রাসা মোড় গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির একাংশের সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম সিরাজ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য আসাদুজ্জামান শাহীন, সাবেক শিশু বিষয়ক সম্পাদক আল আমিন লিটন, কুমিল্লা বিভাগীয় যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ভিপি তাজুল ইসলাম, জেলা স্বেচ্ছাসবক দলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলীপ, জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহিনুর রহমান শাহিন, সদস্য সচিব সমীর চক্রবর্তীসহ দলের নেতাকর্মীরা।
বক্তব্যে নেতৃবৃন্দ বলেন, দেশের মানুষ ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে গত ৭ জানুয়ারীর জতীয় সংসদ নির্বাচনকে বর্জন করেছে। এটি একটি ডামি নির্বাচন। তাই এই নির্বাচন বাতিল করে দেশের মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেজন্য নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীন নির্বাচনের দাবি জানান তারা।