চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রয়াত রিয়াজ উদ্দিন জামির আত্মার মাগফেরাত কামনায় প্রেসক্লাবের উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বাদ আছর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এই দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিলে মোনাজাত পরিচালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতাল মসজিদের ইমাম মাওলানা আনোয়ার হোসেন।
আমন্ত্রিত অতিথিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
দোয়া মাহফিলে প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটির নেতৃবৃন্দ, সাবেক কমিটির নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগন, মরহুমের পরিবারের সদস্যগন সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ৬ মার্চ সোমবার রাত ১১টা ২০ মিনিটে ভারতের মুম্বাই টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রিয়াজ উদ্দিন জামি। তিনি গত কয়েক মাস ধরে ক্যান্সার রোগে ভুগছিলেন।
মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫০ বছর। তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে, দুই ভাই ও ৫ বোন, আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জন্মের পর শিশুদের ধাপে ধাপে দেওয়া সম্প্রসারিত টিকা দান কার্যক্রমের (ইপিআই) টিকা গত এক মাস ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোথাও নেই। ফলে কেন্দ্র এসেও সন্তানদের নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন মায়েরা। একাধিকবার এসেও টিকা না পাওয়ায় তাদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্র জানায়, ইপিআই কর্মসূচিতে শিশুদের রোগ প্রতিরোধযোগ্য বিভিন্ন ধাপে টিকা দেওয়া হয়। এর মধ্যে আছে যক্ষ্মা, পোলিও, ডিফথেরিয়া, হুপিং কাশি, ধনুষ্টংকার, হেপাটাইটিস-বি, হিমোফাইলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা-বি জনিত রোগ, হাম, নিউমোকক্কাল জনিত নিউমোনিয়া, রুবেলা। সময়সূচি অনুযায়ী টিকা না নিলে শিশুর শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হবে না।
শিশু জন্মের পর প্রথম বিসিজি টিকা দিতে হয়। বয়স ছয় সপ্তাহ হলে আইপিভি টিকার প্রথম ডোজ ও ১৪ সপ্তাহে দ্বিতীয় ডোজ দিতে হয়। একই সময় পেন্টাভ্যালেন্ট (ডিপিটি, হেপাটাইটিস-বি, হিব), ওপিভি এবং পিসিভি টিকার প্রথম ডোজ দিতে হয়। কমপক্ষে চার সপ্তাহর ব্যবধানে এ সব টিকার দ্বিতীয় ও তৃতীয় ডোজ দিতে হয়। শিশুর ২৭০ দিন পূর্ণ হলেই এমআর (হাম ও রুবেলা) টিকার প্রথম ডোজ এবং ১৫ মাস হলেই দ্বিতীয় ডোজ দিতে হয়।
কিন্তু ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গত একমাস ধরে বিসিজি টিকা ছাড়া শিশুদের কোনো টিকা মজুত নেই। ফলে শিশুদের সময় অনুযায়ী টিকাগুলো দেওয়া যাচ্ছে না।
গত শনিবার জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গিয়ে দেখা যায়, ইপিআই টিকা কেন্দ্রে স্টাফরা অলস সময় পার করছেন। মাঝে মধ্যে বিসিজি টিকা দিতে নবজাতকদের নিয়ে মায়েরা আসছেন। তাদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। তবে দ্বিতীয় ধাপে টিকাগুলো দিতে আসা শিশুদের অভিভাবকদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
টিকার জন্য সন্তানকে কেন্দ্রে নিয়ে আসেন আসমা বেগম। তিনি বলেন, ‘আমার বাচ্চার তৃতীয় ধাপের টিকা দেওয়ার সময় ছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি। সেদিন আসার পর জানানো হয়েছিল টিকা নেই। কয়েকদিন পর আসবে। আজকে আসার পর টিকা কেন্দ্র থেকে একই কথা বলে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
নাজনীন বেগম নামের আরেক নারী বলেন, ‘আমার সন্তানের প্রথম টিকা দিয়েছিলাম ২৮দিনের মাথায়। আজকে ছিল দ্বিতীয় ডোজের তারিখ। কিন্তু টিকা না থাকায় পরে আসতে বলেছে।’
এ বিষয়ে জেলার ইপিআই সুপারিন্টেনডেন্ট আমিনুল ইসলাম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একবছরে ৯১ হাজার শিশুকে টিকা দিয়ে থাকি। জেলার ৯৮টি ইউনিয়নের প্রতিটিতে ২৪টি কেন্দ্রে মাসে একবার করে টিকা দেওয়া হয়। এছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন টিকা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, আমাদের প্রতি তিন মাস পর পর টিকা পাঠানো হয়। এতদিন ঢাকাতেই টিকা ছিল না। আমরা কিছুদিনের মধ্যে টিকা পেয়ে যাবো।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিভিল সার্জন মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ বলেন, টিকার জন্য আমরা চাহিদা পাঠিয়েছি। যেন দ্রুত টিকা আসে, চেষ্টা করে যাচ্ছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
তৃণমূল পর্যায়ে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে উঠান বৈঠক সহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ
বাংলাদেশ সরকারের অংশীদারিত্বে এবং ইউরোপীয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে ব্রিটিশ কাউন্সিল কর্তৃক বাস্তবায়িত প্লাটফর্মস ফর ডায়ালগ (পিফরডি) প্রকল্পের অধীনে ডিস্ট্রিক্ট পলিসি ফোরাম (ডিপিএফ)-ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্যোগে আজ ১৭ জুন শনিবার ফোরামের মাসিক সভা শহরের কাউতলীস্থ স্বপ্নতরী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ডিপিএফ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি মোহাম্মদ আরজু মিয়া।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ডিপিএফের সহ-সভাপতি এস সি তাপসী রায়, সাধারণ সম্পাদক মোঃ শরিফ উদ্দিন, এস এম শাহীন, আইয়ুব খান, আশিকুর রহমান ভূঁইয়া, শিরিন বেগম, মদিনা বেগম, পলি রাণী বিশ্বাস, সোমা আক্তার প্রমুখ।
সভায় তৃণমূল পর্যায়ে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে উঠান বৈঠক সহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী অ্যাড: আনিসুল হকের মধ্যস্থতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আইনজীবীরা আদালত বর্জন কর্মসূচি প্রত্যাহারের আশ্বাস দিয়েছেন। আগামীকাল সোমবার আইনজীবী সমিতির বিশেষ সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নিয়ে তারা আনুষ্ঠানিক ভাবে মঙ্গলবার থেকে আদালতে ফিরে যাওয়ার ঘোষণা দেবেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
আজ ১২ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক স্থানীয় সার্কিট হাউসে আইনজীবী নেতাদের এবং জেলা জজশিপের জজদের নিয়ে এক বৈঠক করেন।
ওই সভায় আইনজীবীদের দাবি অনুযায়ী, জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ ফারুকের প্রত্যাহারের বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়। পরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনার -১ এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ ) মোহাম্মদ ফারুককে খুব শিগগিরই প্রত্যাহারের আশ্বাসের প্রেক্ষিতে আইনজীবীরা জানান সোমবার বিশেষ সাধারণ সভায় আইনজীবীদের উপস্থিতিতে মঙ্গলবার থেকে আদালতে ফিরে যাওয়ার আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেবেন। এ সময় সদর আসনের সাংসদ র,আ,ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী,আইন সচিব গোলাম সারওয়ার, জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ ফারুক, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট তানবীর ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সামসুজ্জামান চৌধুরী কাননসহ আইনজীবী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সভা থেকে বেরিয়ে সার্কিট হাউজ প্রাঙ্গনে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট তানবীর ভূঞা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জানান, আইনমন্ত্রীর সাথে আইনজীবীদের ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগারকে রেখে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ ফারুককে যথা শীঘ্রই প্রত্যাহার করে নেওয়ার বিষয়ে আইনমন্ত্রীর আশ্বাসের প্রেক্ষিতে আগামীকাল সোমবার বিশেষ সাধারণ সভা থেকে কোর্টে ফিরে যাওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জানান, আশা করছি আইনজীবীরা আদালত বর্জন কর্মসূচি ‘বর্জন করে আগামীকাল সোমবার থেকে আদালতে ফিরে আসবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘প্রকৃতির সান্নিধ্যে শিশুরা’ এই শ্লোগানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু নাট্যমের উদ্যোগে তিনদিনব্যাপী বসন্তকালীন আর্ট ক্যাম্পের সমাপনী ৪ মার্চ শনিবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের তালুকদার বাড়ি খলাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিল্পপতি কবি দেওয়ান মারুফ।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনদিনব্যাপী আর্ট ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে এক ঝাঁক শিশু, কিশোর-কিশোরী ও তরুণ-তরুণীর কেউ কেউ বাড়ির বারান্দা ও আঙ্গিণায়, কেউ কেউ গাছ-গাছালির নিচে, কেউ পুকুরপাড়ে আবার কেউ তিতাস নদীর পাড়ে দূরত্ব বজায় রেখে বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে সারিবদ্ধ ভাবে আসন পেতে বসেছে। সবার হাতেই বোর্ড, সাদা কাগজ ও নানা রঙের পেন্সিল। প্রকৃতির সান্নিধ্যে তারা সবাই নিজেদের চিন্তাকে রঙ তুলিতে রাঙিয়েছেন। গত তিনদিন ধরেই তারা এঁকেছে নানা ছবি। আর্ট ক্যাম্পে অংশ নেওয়া ২৬৫জন শিক্ষার্থী তিনদিনে প্রকৃতির সান্নিধ্যে দেড় হাজারের বেশি ছবি এঁকেছে।
তিনদিন ব্যাপী আর্ট ক্যাম্পে সংগঠনের চারুকলা বিভাগের প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেনীর ২৬৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। প্রতিদিন সকালে শিক্ষার্থীরা একটি ও বিকেলে একটি করে ছবি এঁকেছেন। তিনদিনের এই ক্যাম্পে একজন শিক্ষার্থীকে ৬টি করে ছবি আঁকতে হয়েছে। ২৬৫জন শিক্ষার্থী ১ হাজার ৫৯০টি ছবি এঁকেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা সাদা কাগজের নানা রঙের পেন্সিলের আঁচড় দিয়ে ঘর, নদী, সেতু, পুকুর, গাছ, নদীর তীরে খড়ের গাদা কিংবা প্রাকৃতিক দৃশ্য আাঁকছে।
শিক্ষার্থী ত্রিদিবা দেবনাথ ও সোহান আহমেদ বলেন, গত বছরও তারা এই আর্ট ক্যাম্পে অংশ নিয়েছিলো। খোলা জায়গায় বসে গ্রামের পরিবেশে চোখের সামনে প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখে ছবি আঁকাটা অনেক দারুণ।
অভিজিত রায় ও রাখি আক্তার বলেন, চোখের সামনে থাকা দৃশ্য দেখে আঁকতে পেরে ভালো লেগেছে। সবাই যার যার মতো করে প্রকৃতির সান্নিধ্যে বসে ছবি আাঁকছে।
অভিভাবক শ্যামল চন্দ্র সরকার, হামজা ইসলাম ও চয়ন বিশ্বাস বলেন, প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে শিশুদের দিয়ে ছবি আঁকানোর উদ্যোগটা প্রশংসনীয় ও ব্যতিক্রম। এ থেকে শিশুরা অনেক কিছু শিখতে ও জানতে পারবে। পাঠ্য বইয়ের বাইরে যে আরো অনেক কিছু শিখা ও জানা যায় তা তারা এখান থেকে জানতে পারবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যমের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোহাম্মদ খান বলেন, শিশু নাট্যম প্রতি বছরই শিশুদের নিয়ে তিন দিনব্যাপী কর্মশালা আয়োজন করে থাকে। যাতে করে শিশুরা তাদের মাঝে প্রকৃতিকে খুঁজে পায়, প্রকৃতির পায়, প্রকৃতির সাথে তাদের একটা যোগাযোগ স্থাপিত হয়।
এই পাথরে গড়া দালান-কোঠায় থেকে তাদের মন-মানসিকতা শক্ত হয়ে যাচ্ছে। সেই মন মানসিকতার পরিবর্তন জরুরি। আমরা প্রতি বছর শিশুদের গ্রামের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেই। এটি আমাদের প্রধান কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গ্রামের সাথে শিশুদের মানসিক সম্পর্ক গড়ে তুলে ও মানসিক পরিবর্তন ঘটাতেই এই আয়োজন।
মোজাম্মেল হক সভাপতি ও রাশেদ কবির আখন্দ সাধারণ সম্পাদক শহরের মধ্য পাইকপাড়া চামেলী বাগ জামে মসজিদের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। মো. মোজাম্মেল হক সভাপতি ও রাশেদ কবির আখন্দকে সাধারণ সম্পাদক করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটির অন্যান্যরা হলেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি এডভোকেট আবিদ উল্লাহ, সহ-সভাপতি মো. আতিকুর রহমান,সহ-সভাপতি একেএম শফিউদ্দিন, সহ-সভাপতি মো. মোবারক হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. নাজমুল হাসান নয়ন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. শরিফুল ইসলাম, কোষাধাক্ষ মো. শফিকুল ইসলাম,সদস্য মোবারক হোসেন, আবুল মনছুর খোকন, আব্দুল্লাহ আল বাকি, সালমান আল আরিফ, শিব্বির আহমেদ ওসমানী, মনসুর আহমেদ, মো. নাসির, মো. নজরুল, সাংবাদিক ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, মাইন উদ্দিন আহমেদ, মাহমুদ হোসেন, আজির উদ্দিন সুমন। উক্ত কমিটি অক্টোবর ২০২৪ খ্রী. হতে অক্টোবর ২০২৫ খ্রী. পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি