চলারপথে রিপোর্ট :
২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আখাউড়া প্রশাসনের উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৫ মার্চ শনিবার সকালে উপজেলা সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ মুরাদ হোসেন ভূইয়া।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ জুয়েল মজুমদার, উপজেলা যুবলীগের য্গ্মু আহবায়ক আব্দুল মমিন বাবুল, আখাউড়া থানার ওসি (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম, আখাউড়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাক হান্নান খাদেম, টেলিভিশন জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জালাল হোসেন মামুন প্রমুখ।
এর আগে প্রজেক্টরের মাধ্যমে ২৫ মার্চের গণহত্যার উপর একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।
এসময় বক্তারা ২৫ মার্চের তাৎপর্য তুলে ধরেন বলেন, পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী সেই রাত্রে ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালী জাতির উপর নির্মম ধ্বংষযজ্ঞ চালায়। পৈশাচিক নির্যাতন করে হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করে। বক্তারা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও ঘৃণা প্রকাশ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় পাওনা টাকা ফেরত চাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ উভয় পক্ষের অন্তত ৭ জন আহত হয়েছেন।
আজ ১৮ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন পুতুল বেগম (৬০) কালা মিয়া (২৮), তাজুল ইসলাম ছোটন (২৫), আলো আক্তার (২২), জহুরা বেগম (৫০), রুনা আক্তার (২৫) ও সোহেদা বেগম (৫০)। আহতদের মধ্যে পুতুল বেগম আশঙ্কাজনক অবস্থায় জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি করা হয়েছে। অন্যরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার রাজেন্দ্রপুর গ্রামে মৃত মজো মিয়ার ছেলে হৃদয় মিয়া তার সৎ চাচা ফারুকের কাছ থেকে এক বছর আগে টাকা ধার নেয়। ওই পাওনা টাকা ফেরত চাইলে দু’জনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এরই সূত্র ধরে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে হৃদয়ের বড় চাচা আলফাজ মিয়াসহ তাদের লোকজন ফারুক মিয়াকে লাঞ্ছিত করে। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষ দেশিয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনার খবর পেয়ে থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ৭ জন নারী-পুরুষ আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত পুতুল বেগমকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অন্যদের আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আখাউড়া থানার ওসি নূরে আলম জানান, পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে ভ্রমণ কর জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে কাস্টমস ভবনে সোনালি ব্যাংক বুথে কর্মরত উত্তম চক্রবর্তী, কাস্টমসের উপ-পরিদর্শক জয়নাল আবেদীন ও বিমল চন্দ্র দাসের যোগসাজশে ভারতগামী যাত্রীদের দেওয়া ভ্রমণ করের টাকা দীর্ঘদিন থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছেন। আর এতে করে সরকার বিপুল পরিমান হারাচ্ছে রাজস্ব।
জানা যায়, আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে প্রতিদিন যাত্রী পারাপার হয় ৮০০ থেকে ১ হাজার জন। এসময় ভারতগামী যাত্রী প্রতি ১ হাজার টাকা ভ্রমণ কর পরিশোধ করতে হয়।
অভিযোগ উঠেছে, যাত্রীদের সেই অর্থ জালিয়াতির মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে এই অসাধু চক্র। এই চক্রটি ইমিগ্রেশনে জমা দেওয়া ভ্রমণ করের রশিদ সংগ্রহ করে পুনরায় অন্য যাত্রীকে দিয়ে দিচ্ছে ফলে রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
অনুসন্ধানে জানা যায়, গত ২ ফেব্রুয়ারি এপথে ৫ জন ভারতীয় নাগরিক ভারত ফেরার পথে ভ্রমণ ট্যাক্সের রশিদে পাসপোর্ট নম্বর দেখে ইমিগ্রেশন পুলিশের সন্দেহ হয়। পরে রশিদসহ ওই ৫ ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়। কারণ তাদের ভ্রমণ করের রশিদে বাংলাদেশী পাসপোর্ট নম্বর দেওয়া ছিলো। যদিও পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এর আগেও এমন জালিয়াতি রশিদ ধরা পরলেও ওই চক্রের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই।
কাস্টমসের উপ-পরিদর্শক জয়নাল আবেদীনকে ফোন করা হলে তিনি একটি অনুষ্ঠানে আছেন বলে ফোন কেটে দেন। আর বিমল চন্দ্র দাসের ফোনে একাধিক বার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
আখাউড়া ইমিগ্রেশন ইনচার্জ হাসান আহমেদ ভূঁইয়া বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারবো না। বিষয়টি আমার জানা নেই। ৫জন যাত্রী আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাদের সামান্য সমস্যা ছিলো। সমস্যা সমাধানের পর তারা চলে গেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় স্বাধীন হত্যার ৮ ঘন্টার মধ্যে মূল হোতা স্বপন চৌধুরীসহ এজাহারভূক্ত দুই আসামিকে আটক করেছে পুলিশ। আখাউড়া থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত মোঃ ছমি উদ্দিনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার নারুই গ্রাম থেকে শনিবার ভোরে তাদেরকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো আখাউড়া উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের রামধননগর গ্রামের রোকন উদ্দিনের ছেলে স্বপন চৌধুরী (৪০) ও শরীফ চৌধুরী (৫০)। এ ঘটনায় স্বপন চৌধুরীর স্ত্রী ইতি বেগমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় ডেকে নিয়েছে পুলিশ। হত্যায় ব্যবহৃত ছুরিটি উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় আমোদাবাদ গ্রামের ফজল মিয়ার ছেলে স্বাধীন মিয়া (২৫) কে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে স্বপন। রাতেই নিহত স্বাধীন মিয়ার পিতা ফজল মিয়া বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে আজমপুর রেলওয়ে কলোনী মসজিদের সামনেস্বাধীন মিয়াকে ছুরিকাঘাত করে স্বাধীন চৌধুরী। স্থানীয়রা স্বাধীন উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ওই এলাকার লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনী মসজিদের সামনে দুইজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে শান্ত করে দেওয়ার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরো ৪/৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। এক পর্যায়ে স্বপন চৌধুরী স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। তাৎক্ষনিক আমি থানায় অবগত করি এবং লোকজন স্বাধীনকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, স্বাধীন একজন মাদক সেবী ও মাদক কারবারি।
নিহত স্বাধীনের মা জরিনা বেগম হাসপাতালে বিলাপ করতে করতে বলে স্বপন আমার ছেলেরে মাইরা লাইছে।
জানতে চাইলে ডাঃ ফয়জুন্নেছা আমিন বলেন ৭ টা ২৩ মি মৃত অবস্থায় ওই যুবককে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে। পেটে ছুরিকাঘাত রয়েছে। অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে। বিস্তারিত ময়না তদন্ত শেষে জানা যাবে।
আখাউড়া থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত মোঃ ছমি উদ্দিন বলেন নিহত স্বাধীন মিয়ার বাবা ফজল মিয়া রাতে ৫ জনকে আসামি করে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়। তথ্য প্রযুক্তি এবং আমাদের সোর্সের মাধ্যমে রাত ৩ টার দিকে নবীনগর উপজেলার নারুই গ্রাম থেকে এজহার নামীয় দুই আসামীকে আটক করেছি। স্বপনের বিরুদ্ধে একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। গ্রেফতারকৃতদেরকে আদালতে পাঠিয়ে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় আনন্দ র্যালি ও কেক কেটে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামীলীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন পালন করা হয়েছে।
আখাউড়া উপজেলা আওয়ামলীগ ও এর সহযোগি সংগঠনের উদ্যোগে আজ ২৯ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকালে শহরের সড়ক বাজারস্থ দলীয় কার্যালয় থেকে একটি আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
শোভাযাত্রায় নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীর ছবি সম্বলিত প্ল্যাকার্ড হাতে স্লোগান দিয়ে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানায়।
পরে দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা শেষে ও কেক কাটার মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্ম দিন উদযাপন করা হয়।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন বাবুল, আওয়ামীলীগ নেতা সেলিম ভূইয়া, উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান, দক্ষিণ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ জালাল উদ্দিন, ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন বেগ শাপলু, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া পৌরশহরের বড় বাজার এলাকার বাসিন্দা নৌ কমান্ডো বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক ভূঁইয়া (১০২) আর নেই। গতকাল রবিবার দিনগত রাত ২টার দিকে নিজ বাসায় তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে, ২ মেয়ে, নাতি-নাতনিসহ বহু আত্মীয় স্বজন রেখে গেছেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের এই মহান বীর সেনানীর মৃত্যু সংবাদ জানার পর আত্মীয়-স্বজন, রাজনীতিবিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধিসহ সর্বস্তরের মানুষ শেষ বারের মত তাকে দেখতে বাড়িতে যান। তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করেন।
এদিকে ২৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার বাদ আছর বড় বাজার জামে মসজিদে তার প্রথম জানাযা ও বাদ মাগরিব তার পৈত্রিক বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কোড্ডা গ্রামে ২য় জানাযা শেষে কোড্ডা কবরস্থানে দাফন দেওয়া হবে। এই চৌকস নৌকমান্ডো বীর মুক্তিযোদ্ধা আখাউড়া পৌরশহরের বড় বাজারে তিতাস নদীর পাড় ঘেষে একটি ছাপড়া ঘরে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে নিভৃতে বসবাস করেছেন। শেষ বয়সে জাতীর এই বীর সন্তান অভাব অনটনের মধ্য দিয়ে জীবন যাপন করেছেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হকের মৃত্যুতে এলাকায় শোকাবহ পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড, আখাউড়া প্রেসক্লাব, টেলিভিশন জার্নালিষ্ট ক্লাব, উপজেলা প্রেসক্লাব, রিপোটার্স ইউনিটি, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নব বন্ধন খেলাঘর আসর, আত্মীয়, লেখক আলী মাহমেদ, ৫নং ওয়ার্ড পৌর কাউন্সিলর শিপন হায়দার। মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন। শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এদিকে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকে জানা যায়, ফজলুল হক ভূঁইয়া ছিলেন একজন চৌকস নৌ-কমান্ডো। মাতৃভূমিকে শত্রুমুক্ত করতে ১৯৭১ সালের ১৩ মে ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার আম্রকাননে সুইসাইডাল স্কোয়াডে নাম লিখিয়েছিলেন। প্রশিক্ষণ শেষে তিনি নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দর অপারেশন এবং জামালপুর ফেরিঘাট অপারেশনে অংশ নেন। মিত্রবাহিনীর সঙ্গে একটি ব্রিজও ধ্বংস করেন। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা নৌ কমান্ডো এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের স্বাক্ষরে নৌ কমান্ডো ফজলুল হককে একটি সনদপত্র দিয়েছেন। সনদে উল্লেখ আছে নৌ কমান্ডো নম্বর ০১০১।
এদিকে নৌ কমান্ডো বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক ভূইয়ার মৃত্যুতে আখাউড়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ জামশেদ শাহ বলেন, আমরা একজন বীর সন্তানকে হারালাম। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। তিনি আরও বলেন, আমার জানামতে আখাউড়ায় আর কোন বীর মুক্তিযোদ্ধা নৌ কমান্ডো নেই।