আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
মেক্সিকোয় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের একটি বন্দিশিবিরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৩৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন, আহত হয়েছেন আরো অনেকে। স্থানীয় সময় ২৭ মার্চ সোমবার দেশটির যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তবর্তী সিউদাদ জুয়ারেজ শহরের একটি অভিবাসনকেন্দ্রে আগুন ছড়িয়ে পড়লে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
মেক্সিকোর ইতিহাসে বন্দিশিবিরে আগুনের ক্ষেত্রে এটি অন্যতম প্রাণঘাতী ঘটনা। ঘটনাস্থলের ছবিতে ধোঁয়ায় আচ্ছাদিত এলাকাজুড়ে অ্যাম্বুলেন্স, দমকলবাহিনী, মর্গের গাড়ি ও রূপালি চাদরে ঢাকা মরদেহের সারি দেখা গেছে।
মেক্সিকোর ন্যাশনাল ইমিগ্রেশন ইনস্টিটিউট এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, স্থাপনাটিতে মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা থেকে যাওয়া ৬৮ জন পুরুষ বন্দি ছিলেন। তাদের মধ্যে আগুনে অন্তত ৩৯ জন মারা গেছেন। এছাড়া আহত ২৯ জনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে মেক্সিকোর অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস। এরই মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন তদন্তকারীরা।
হতাহতদের পরিচয় বা জাতীয়তা এখনো প্রকাশ করেনি মেক্সিকোর ন্যাশনাল মাইগ্রেশন ইনস্টিটিউট (আইএনএম)। আগুন কীভাবে লাগলো সে বিষয়েও কিছু জানানো হয়নি।
সিউদাদ জুয়ারেজের ফেডারেল ডেপুটি আন্দ্রেয়া শ্যাভেজ আগুনের ঘটনায় গভীর দুঃখপ্রকাশ করে বলেছেন, আমরা অফিসিয়াল তথ্যের জন্য অপেক্ষা করবো। এ বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।
সিউদাদ জুয়ারেজ শহরটি মূলত যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেওয়ার সুযোগের অপেক্ষায় থাকা অভিবাসনপ্রত্যাশীদের অন্যতম প্রধান রুট। সেখানকার বন্দিশিবিরগুলোতেও এ ধরনের লোকজনই বেশি।
তবে, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলিতে মেক্সিকোর স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছিল।
অধিকাংশ ভেনিজুয়েলানসহ একদল অভিবাসনপ্রত্যাশী গত অক্টোবরে টিজুয়ানার একটি অভিবাসনকেন্দ্রের ভেতর দাঙ্গা শুরু করেছিল। গত নভেম্বরে গুয়াতেমালার সীমান্তের কাছে তাপাচুলায় মেক্সিকোর বৃহত্তম বন্দিশিবিরে দাঙ্গা হয়েছিল। যদিও এ দুটি ঘটনায় কেউ মারা যাননি।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে যে কয়েকটি পণ্য ভারতে রপ্তানি হয়- তার মধ্যে সিংহভাগই বরফায়িত মাছ। তবে ১ ফেব্রুয়ারি বুধবার থেকে আগামী ১ মার্চ পর্যন্ত বন্দর দিয়ে মাছ রপ্তানি বন্ধ থাকবে। ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার আপত্তির কারণে সেখানকার ব্যবসায়ীরা মাছ আমদানি বন্ধ রাখবেন।আখাউড়া স্থলবন্দরের মাছ রপ্তানিকারক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৫০ থেকে ৬০ টন মাছ ভারতে রপ্তানি হয়। প্রতি কেজি মাছের রপ্তানি মূল্য আড়াই মার্কিন ডলার। প্রতিদিন গড়ে ১ লাখ ডলারের মাছ রপ্তানি হয়। তবে ভারতের ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি আমদানিকৃত মাছের মান যাচাই করণে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এবং জনবল না থাকায় মাছ আমদানি বন্ধ রাখার জন্য বলেন সেখানকার ব্যবসায়ীদের। এর ফলে আজ থেকে এক মাস মাছ রপ্তানি বন্ধ থাকবে। এতে করে ব্যবসায়ীরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবেন, তেমনি সরকারও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন থেকে বঞ্চিত হবে। পাশাপাশি বন্দরের রপ্তানি বাণিজ্য আরও বেশি সংকুচিত হয়ে পড়বে।
আখাউড়া স্থলবন্দরেরর সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মোঃ আতিকুল ইসলাম জানান, চিঠির মাধ্যমে মাছ আমদানি বন্ধের বিষয়টি ভারত থেকে ব্যবসায়ীদের জানানো হয়েছে। তবে যেহেতু বন্দর কর্তৃপক্ষ মাছের ট্রাক থেকে মাশুল আদায় হয় বেশি, সেজন্য রপ্তানি বন্ধের ফলে বন্দরের আয়ে ভাটা পড়বে।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতের একটি জেলে এক গ্যাংস্টারকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। তার নাম তিল্লু তাজপুরিয়া ওরফে সুনীল মান। আজ ২ মে মঙ্গলবার সকালে এই ঘটনা ঘটে।
এনডিটিভির খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, মঙ্গলবার সকালে দিল্লির তিহার জেলের মধ্যে তিল্লু তাজপুরিয়ার ওপর হামলা চালান তার প্রতিপক্ষ যোগেশ টুন্ডা ও তার সহকারীরা। তিহার জেলের ৯ নম্বর সেলে বন্দী ছিলেন তিল্লু তাজপুরিয়া। তার পাশের ৮ নম্বর সেলে ছিলেন যোগেশ টুন্ডা। লোহার গ্রিল টপকে রড দিয়ে যোগেশ ও তার সহকারীরা তিল্লু তাজপুরিয়ার ওপর চড়াও হন বলে অভিযোগ উঠে।
দুই পক্ষের মধ্য সংঘর্ষ বাঁধে। সংঘর্ষে আহত তিল্লু তাজপুরিয়া ও রোহিত নামের আরেকজনকে দিল্লির দীনদয়াল উপাধ্যায় হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা তিল্লু তাজপুরিয়াকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আহত রোহিতের চিকিৎসা চলছে। এ ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এ ঘটনার পর অন্য বন্দীদের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
গত বছর দিল্লির রোহিনী আদালতের মধ্যে গ্যাংস্টার জিতেন্দ্র যোগীর ওপর গুলি চালানোর অভিযোগ উঠে গ্যাংস্টার তিল্লু তাজপুরিয়ার বিরুদ্ধে। সেই ঘটনার প্রতিশোধ নিতেই জিতেন্দ্র যোগী পক্ষের সদস্যরা যোগেশ টুন্ডাকে ভাড়া করেছেন বলে ধারণা করছে পুলিশ। সূত্র: এনডিটিভি
অনলাইন ডেস্ক :
এ এক অভূতপূর্ব দৃশ। নিজের পাপের বোঝার কথা স্মরণ করে লাখ লাখ মুসল্লির অবিরল অশ্রুধারায় ভিজেছে ঐতিহাসিক আরাফাত ময়দান। তাঁদের ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ ধ্বনিতে আরাফাত ময়দান প্রকম্পিত হয়েছে।
আজ ২৭ জুন মঙ্গলবার এ ময়দানে যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র হজ পালন করেছেন হজযাত্রীরা। এসময় হাজিদের কেউই চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি। তাঁরা নিজেদের আত্মশুদ্ধি ও পাপমুক্তির আকুল বাসনার পাশাপাশি মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় মহান আল্লাহর কাছে অঝোরে কেঁদে বুক ভাসিয়েছেন। নামাজ আদায় করার পাশাপাশি অন্যান্য ইবাদত বন্দেগিতে মশগুল থেকেছেন।
মহান আল্লাহর অশেষ রহমত ও নৈকট্য লাভের আশায় সার্বক্ষণিক জিকির করেছেন। প্রায় সারাক্ষণ তালবিয়া পড়েছেন। আল্লাহ তায়ালার আনুগত্য প্রকাশ করছেন।
এর আগে, পবিত্র হজ পালনের জন্য মহান আল্লাহর দরবারে হাজিরা দিতে সৌদি আরবে আসা বিশ্বের ২৫ লাখ মুসল্লি হজের দ্বিতীয় রুকন আদায়ের জন্য সোমবার সূর্যোদয়ের পর মিনা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে আরাফাতের ময়দানে সমবেত হন। সূর্যাস্ত পর্যন্ত এই ময়দানেই অবস্থান করেন তাঁরা। আরাফাতের দিনকে মনে করা হয় বছরের শ্রেষ্ঠ দিন। এদিন মহান আল্লাহ বান্দাদের পাপ মাফ করে দেন।
করোনা মহামারি পেছনে ফেলে এবার হজ আবার আগের রূপে ফিরে এসেছে। বলা হচ্ছে, এবারের হজে সবচেয়ে বেশি মুসল্লি এসেছেন। এই সংখ্যা ২৬ লাখেরও বেশি।
ঐতিহাসিক আরাফাত ময়দানের তিন দিকে জাবাল বা পাহাড়। এই পাহাড়ের নাম রহমতের পাহাড় (জাবালে রহমত)। দোয়া কবুলের স্থান হওয়ায় কোনো কোনো হজযাত্রী জাবালে রহমত পাহাড়ে উঠেও ইবাদত বন্দেগিতে মশগুল ছিলেন। কোনো কোনো হজযাত্রী আরাফাত ময়দানে যাঁর যাঁর মতো সুবিধাজনক জায়গা বেছে ইবাদত বন্দেগী করেছেন। আরাফাত ময়দানে একটি উঁচু পিলার রয়েছে। এই পিলারটিও দোয়া কবুলের স্থান। আদি পিতা হজরত আদম (আ.) এবং আদি মা হাওয়া (আ.) আরাফাতের ময়দানে এসে পুনর্মিলনের সুযোগ পেয়েছিলেন। এ জন্য তাঁরা এই ময়দানেই মহান আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ছিলেন।
পাকিস্তানের ২৬ বছর বয়সী শিক্ষার্থী উসমান আরশাদ ৬ মাস হেঁটে এবার পবিত্র হজে এসেছেন। আরাফাতের ময়দানে উপস্থিত হতে পেরে বাকরুদ্ধ তিনি। আর মিশরীয় ব্যবসায়ী ইয়াহিয়া আল ঘানামের আবেগ যেন হৃদয় ছোঁয়া। তিনি চোখের পানি সংবরণ করতে পারছেন না কিছুতেই। বললেন, পবিত্র হজে এসে গত ১৫ দিনে আমি দৈনিক এক ঘণ্টার বেশি ঘুমাইনি।
আরাফাত ময়দানের মসজিদে নামিরা থেকে জোহরের নামাজের আগে মিম্বরে দাঁড়িয়ে আরবি ভাষায় হজের খুতবা পাঠ করা হয়। এবার খুতবা দিয়েছেন শায়খ ড. ইউসুফ বিন মোহাম্মদ। তিনি নামাজেও ইমামতি করেছেন। হজের খুতবা বাংলাসহ প্রায় ১৪টি ভাষায় অনুবাদ করে শুনানো হয়েছে।
খুতবার পর মসজিদে নামিরায় সমবেত মুসলমানরা এক আজান এবং দুই ইকামতে জোহর ও আছরের নামাজ এক সঙ্গে জামাতে আদায় করেন। মসজিদে নামিরা থেকে দূরে অবস্থান করা হজযাত্রীরা জোহর এবং আছরের নামাজ আলাদাভাবে আদায় করেন নিজেদের তাঁবুতে।
তাঁরা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্তের পর কিছু সময় পর্যন্ত অবস্থান করেন আরাফাতের ময়দানে। সূর্য অস্ত যাওয়ার কিছু সময় পরে মাগরিবের নামাজ আদায় না করেই আরাফাত ময়দান থেকে হজযাত্রীরা প্রায় আট কিলোমিটার দূরে মুজদালিফার উদ্দেশে রওয়ানা দেন। মুজদালিফায় গিয়ে এশার নামাজের সময় এক সঙ্গে মাগরিব ও এশার নামাজ আদায় করেন। পরে সেখানেই খোলা আকাশের নীচে বিস্তীর্ণ খোলা মাঠে রাত যাপন করেন তাঁরা। রাতে প্রতীকী শয়তানের উদ্দেশে নিক্ষেপের জন্য সংগ্রহ করেন ৭০টি পাথর।
আরাফাত ময়দানে আসার আগে হজযাত্রীরা গত ৮ জিলহজ পবিত্র হজ পালনের প্রথম আনুষ্ঠানিকতার অংশ হিসেবে দু’দিকে পাহাড় পরিবেষ্টিত এলাকা মিনায় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত তাঁবুতে অবস্থান করেন। হজযাত্রীদের মধ্যে পুরুষরা হজের প্রথম রুকন ইহরাম (শরীরের নিচের অংশে আড়াই হাত বহরের আড়াই গজের এক টুকরা কাপড় আর গায়ে জড়িয়ে নেওয়ার জন্য একই বহরের তিন গজের এক টুকরা সাদা রংয়ের সেলাইবিহীন কাপড়) পরিধান অবস্থায় রয়েছেন। নারীরা আছেন পর্দায় আচ্ছাদিত। তাঁরা আগামী ১২ জিলহজ পর্যন্ত মিনা ও মক্কায় অবস্থান করবেন।
বুধবার ফজরের নামাজ আদায়ের পর সূর্যোদয়ের আগে কিছু সময় অবশ্যই মুজদালিফায় অবস্থান করবেন হাজিরা। এরপর তাঁরা যাবেন মিনায়। সেখানে মিনার জামারায় (শয়তানের উদ্দেশে পাথর ছোঁড়ার স্থান) বড় শয়তানের উদ্দেশে প্রতীকী সাতটি পাথর নিক্ষেপ শেষে পশু কোরবানি এবং রাসুলুল্লাহর (সা.) আদর্শ অনুসরণে পুরুষরা মাথা মুণ্ডন করে গোসল করবেন। নারীরা চুলের অগ্রভাগ থেকে প্রায় এক ইঞ্চি পরিমাণ চুল কাটবেন। এরপর হাজীরা সেলাইবিহীন ইহরাম খুলে ফেলবেন এবং পশু কোরবানি দেবেন। পরে তাঁরা হজের তৃতীয় অর্থাৎ শেষ রুকন আদায়ের জন্য মিনা থেকে মক্কায় গিয়ে সুবহে সাদিকের পর থেকে কাবা শরীফ তাওয়াফ করবেন।
কাবা শরীফের সামনের দুই পাহাড় সাফা ও মারওয়ায় সাতবার ‘সাঈ’ (দৌড়ানো) করবেন। সেখান থেকে তাঁরা আবার ফিরে যাবেন মিনায়, নিজেদের তাঁবুতে। হজযাত্রীরা ১১ জিলহজ আবার মিনার জামারায় গিয়ে জোহরের নামাজের পর থেকে পর্যায়ক্রমে ছোট, মধ্যম ও বড় শয়তানকে সাতটি করে ২১টি পাথর নিক্ষেপ করবেন। একইভাবে ১২ জিলহজ আবারও ছোট, মধ্যম ও বড় শয়তানকে ২১টি পাথর নিক্ষেপের পর সন্ধ্যার আগে তাঁরা মিনা ত্যাগ করবেন। পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে সৌদি আরবের হিজরি বর্ষপঞ্জী অনুযায়ী ১০ জিলহজ থেকে ১২ জিলহজ সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত যে কোনো সময়ে কাবা শরীফকে ফরজ তাওয়াফের মধ্য দিয়ে।
অনলাইন ডেস্ক :
অস্ট্রেলিয়ার রেইনবো উপসাগরের গোল্ড কোস্ট সৈকতে পোষা অজগর নিয়ে সার্ফিং করায় এক ব্যক্তিকে ১ হাজার ৪৯৫ মার্কিন ডলার জরিমানা করা হয়েছে। দেশটির বন্য প্রাণী কর্তৃপক্ষ এই জরিমানা করেছে। সূত্র : বিবিসি
ওই ব্যক্তির নাম হিগর ফিউজা। কুইন্সল্যান্ডের পরিবেশ ও বিজ্ঞান বিভাগ তদন্ত শেষে চলতি সপ্তাহে তাকে এই জরিমানা করেছে।
এই মাসের শুরুতে ফিউজা তার পোষা ‘শিবা’ নামের ব্রেডলি কার্পেট পাইথন প্রজাতির সাপের সঙ্গে সার্ফিং করেন। তাদের সেই সার্ফিং করার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।
বন্য প্রাণী কর্মকর্তা জোনাথন ম্যাকডোনাল্ড এক বিবৃতিতে বলেন, জনসমক্ষে নিয়ে যাওয়ায় অজগরটি আতঙ্কিত হয়ে মানুষের ক্ষতি করতে পারত। এ ছাড়া এ ধরনের ঘটনা জনসাধারণের নিরাপত্তার জন্য হুমকি তৈরি করে।
তবে ফিউজা রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনকে বলেন, তিনি এর আগেও তার পোষা অজগরের সঙ্গে অন্তত ১০ বার সার্ফ করেছেন। অজগরটি পানিতে সাঁতার কাটতে ও সার্ফিং করতে পছন্দ করে।