অনলাইন ডেস্ক :
কয়েক দিন আগেই বলিউড প্রসঙ্গে বোমা ফাটান প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। নিজের কর্মজীবনের শিখরে থাকাকালীন বলিউড ছাড়েন তিনি। বলেছিলেন, বলিউডের নোংরা রাজনীতির কারণেই না কি মায়ানগরী ছেড়ে পাড়ি দেন সুদূর আমেরিকায়। এখন হলিউডের নয়নের মণি তিনি। একের পর এক কাজও পাচ্ছেন সেখানে। হলিউডে জায়গা পাকা করে নিতে পেরেছেন প্রিয়াঙ্কা। বলিউডে ফেরা তার কাছে এখন শুধু মাত্র ঘরে ফেরার টান। এবার মেয়ে মালতীকে নিয়ে প্রথমবার মুম্বাই ফিরলেন অভিনেত্রী। শুক্রবার মুম্বাই কালিনা বিমানবন্দরে স্বামী নিক ও মেয়ে মালতী মেরি চোপড়া জোনসের সঙ্গে আলোকচিত্রীদের দেখা মাত্র পোজ দেন ‘দেশি গার্ল’।
তবে বিমানবন্দরে নামা মাত্রই স্বামীর সঙ্গে পথ আলাদা প্রিয়াঙ্কার। মেয়েকে নিয়ে এক গাড়িতে নিক, অন্য গাড়িতে উঠলেন প্রিয়াঙ্কা।
কিন্তু হঠাৎ কী কারণে মুম্বাইতে প্রিয়াঙ্কা? জল্পনা, পরিণীতির বিয়েকে কেন্দ্র করে!
মেয়ে মালতীর জন্মের পর একবার ঝটিকা সফরে এসেছিলেন মুম্বাইতে। যদিও সেই সময় একাই এসেছিলেন তিনি। স্বামী নিকের দায়িত্বেই রেখে আসেন মেয়েকে। সদ্য এক বছর হয়েছে মালতীর। এবার তাই দেশে সপরিবার হাজির প্রিয়াঙ্কা। তবে নেপথ্য কারণ হিসেবে অনেকেই আঁচ করছেন পরিণীতি চোপড়া ও রাঘব চাড্ডার ‘রোকা’ অনুষ্ঠান মানে বাগদান পর্ব। দিন কয়েক ধরেই মায়ানগরী সরগরম পরিণীতি চোপড়া ও রাঘব চাড্ডার বিয়ের খবরে। দিন কয়েক আগেই মুম্বাই ঘুরে এসেছেন আপ নেতা রাঘব। দিল্লিতে গিয়েছেন পরিণীতি। এর মাঝেই প্রিয়াঙ্কার দেশে ফেরা যেন সেই জল্পনায় ঘৃতাহুতি দিয়েছে।
তবে হাতে যে বেশ অনেকগুলো কাজ নিয়ে এসেছেন, তা ভালই বোঝা গেল। বিমানবন্দরে নেমে স্বামী, মেয়েকে গাড়িতে তুলে অন্য গন্তব্যে রওনা দিলেন প্রিয়াঙ্কা। কিন্তু কোথায় গেলেন, তা অজানা।
নাসিরনগর প্রতিনিধি :
নাসিনরনগরে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করেছেন শেখ জহির উদ্দিন তুন্নান। তিনি পেশায় প্রকৌশলী ও নাসিরনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রাফিউদ্দিন আহমেদের ছেলে। বিয়ের দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে তুন্নান হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করেছেন।
কনে লিগার সুলতানা লিসা ও একজন প্রকৌশলী। তিনি নাসিরনগর উপজেলা সদরের সাবেক স্বাস্থ্য পরিদর্শক হাবিবুর রহমানের মেয়ে।
আজ ১৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার দুপুরে বর তুন্নান কয়েকজন বরযাত্রী নিয়ে তার গ্রামের বাড়ি নাছিরপুর থেকে হেলিকপ্টার চড়ে নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অবতরন করেন। সেখান থেকে ঘোড়ার গাড়িতে করে কনের গ্রামে পৌছান।
বিয়ের পর বিকেলে তুন্নান নববধূকে নিয়ে ঘোড়ার গাড়িতে করে আশুতোষ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে যান। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে নাসিরনগর প্রাণী সম্পদ কার্যালয়ের মাঠে অবতরণ করেন। এদিকে হেলিকপ্টারে বিয়ে হওয়া নব দম্পতিকে দেখতে ভিড় করে শত শত উৎসুক জনতা। উপচেপড়া মানুষের ভীড় সামলাতে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করে পুলিশ।
এ ব্যাপারে প্রকৌশলী শেখ জহির উদ্দিন তুন্নান জানান, বিয়ের দিনটাকে স্মরণীয় করে রাখতেই হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করেছি।
এ ব্যাপারে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বিষয়টির নিশ্চিত করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ জিয়াউল হক মীর বলেছেন, প্রতিবন্ধী বলতে কিছু নেই, আমরা প্রতিবন্ধী না বলে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু বা ব্যক্তি বলতে পারি। তাদেরকে অবহেলা করলে হবে না। আমরা তাদেরকে ভাল আচরণ করে সমাজের মুল শ্রোতে আনতে হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তাদের জন্য রয়েছে আলাদা চিন্তা এবং তাদের সুন্দর ভবিষ্যত গড়ার একটি মহা পরিকল্পনা।
আজ ২৫ নভেম্বর শনিবার সকাল ১০টায় টেংকেরপাড় আব্দুল কুদ্দুস মাখন মুক্তমঞ্চে জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৩-২৪ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া উৎসব এর পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে তিনি আরো বলেন, প্রধামন্ত্রী সুবর্ণ নাগরিক সন্তাদের নিয়ে একটি ক্রীড়াযজ্ঞ তৈরী করেছে এবং তাদের এ ক্রীড়ার মাধ্যমে উৎসাহিত করছে।
কণ্ঠ শিল্পী আনিসুল হক রিপনের সঞ্চালনায় এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন সমাজ সেবা উপ-পরিচালক আবু আব্দুল্লাহ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ, প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা গায়ত্রী দেবনাথ। এসময় আসমনাতুন্নেছা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলসহ প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক এবং বিদ্যালয়ে প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
বিভিন্ন প্রতিবন্ধী, মুক বধির ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধীসহ শতাধিক বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া উৎসবে অংশ গ্রহন করেন।
উভেন্টের মধ্যে ছিলো ফুটবল, দড়ি লাফ, ৫০ মিটার দৌড়, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের ২০ মিটার হাটা এবং পরে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিগণ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রযোজক ও ব্যবসায়ীদের নানাভাবে প্রতারণা, অর্থ আত্মসাত এবং হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে উঠতি মডেল, অভিনেত্রী তাসনিয়া রহমানের নামে। কয়েকজন ভুক্তভোগী তার ব্যাপারে এমন অভিযোগ করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রযোজক নেতা গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, তার সাবেক স্ত্রীর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় করা সাধারণ ডায়েরির একটি অংশে ঐ প্রযোজক নেতা অভিযোগ করেছিলেন, তার সাবেক স্ত্রী অভিনয় করতে ইচ্ছুক তাসনিয়া নামের একটি মেয়েকে সিনেমার নায়িকা বানানোর আশ্বাস দিয়ে বিভিন্ন মহলে নিয়ে যান। দেশের একটি শীর্ষস্থানীয় পত্রিকার প্রতিবেদনে এমন একটি ইঙ্গিতপূর্ণ তথ্য আসার পর শোবিজ অঙ্গন বিশেষ করে এফডিসিতে কানাঘুষা শুরু হয় কে এই তাসনিয়া?
তিনি আরো জানান, তার সঙ্গে তাসনিয়া রহমানের প্রেমের সম্পর্ক হয়েছিল। সে কৌশলে তাদের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি, ভিডিও তুলে রাখে। পরে তাকে সেগুলো দেখিয়ে একের পর টাকা আদায় করতে থাকেন। এ পর্যন্ত তাকে তিনি বেশ কয়েক লাখ টাকা দিয়েছেন। এরপরও তার ব্ল্যাকমেইলিংয়ের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছেন না তিনি।
আরেকটি মাধ্যম জানাচ্ছে, এফবিসিসিআই-এর এক সাবেক পরিচালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করে মোটা অংকের টাকা দাবি করেছিলেন এ মডেল-অভিনেত্রী। তবে আদালতে দাখিল করা পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনে ব্যবসায়ী নির্দোষ প্রমাণিত হন। মামলায় জিততে না পেরে তাসনিয়া তাকে সামাজিকভাবে হেয় করতেই নিজের সঙ্গে তার ছবি ফেসবুকের কাভারে ব্যবহার করছেন বলে ব্যবসায়ীর ঘনিষ্ঠ সূত্র দাবি করছে। ওই ব্যবসায়ী এ বিষয়ে আইনি সহায়তা নেবেন বলেও জানা গেছে।
আরো একটি অভিযোগ উঠেছে তাসনিয়ার বিরুদ্ধে। কয়েকবছর আগে তাসনিয়ার ভয়ে দেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেন এক আইটি ব্যবসায়ী। কিছুদিন ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে একই বাসায় থেকে ছিলেন তাসনিয়া। পরে বিবাহিত ওই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে গর্ভপাতের অভিযোগে মামলা করার হুমকি দিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবি করেন।
এক ব্যবসায়ীর স্ত্রী গণমাধ্যমে নানা তথ্য প্রমাণ পাঠিয়ে জানান, তার স্বামীর সঙ্গে তাসনিয়া অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। পরে পারিবারিক চাপে তাকে ছাড়তে রাজি হন ওই ব্যবসায়ী। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তাসনিয়া তার কাছে মোটা অংকের টাকা চাচ্ছে। অন্যথায় মিডিয়ার কাছে ওই ব্যবসায়ীর পরিচয় প্রকাশ করার হুমকি দিয়েছেন।
আরেকজন উপস্থাপিকা তার স্বামীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগ তুলেছিলেন। তাসনিয়া রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগের ব্যাপারে বেশ কিছু কল রেকর্ড, কথোপকথনের স্ক্রিনশট গণমাধ্যমে এসেছে।
বিষয়গুলো নিয়ে তাসনিয়া রহমান বলেন, এসব অভিযোগ মিথ্যে। কেউ যদি প্রমাণ দেখাতে পারে কারও কাছ থেকে টাকা নিয়েছি তাহলে অভিযোগগুলো মাথা পেতে নেব। কারণ কেউ কোনও প্রমাণ দেখাতে পারব না যে কারো এক টাকা মেরে দিছি। আমি মুদি দোকানেও বাকি রাখি না, কারণ আল্লাহ না করুক যে কোনও সময় আমি মারা যেতে পারি। এভাবে যদি অভিযোগ করা হয় তাহলে আমি শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন করে এ ব্যাপারে বিস্তারিত বলবো।
প্রসঙ্গত, অভিনয়ের নতুন মুখ তাসনিয়া রহমান। কিছু চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি ওয়েব সিরিজেও কাজ করা হয়েছে তার। নির্মাতা অমিতাভ রেজার ‘মুন্সিগিরি’ সিরিজের একটি চরিত্রে অভিনয় করে আলোচনায় ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
হালের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পূজা চেরি জাজ মাল্টিমিডিয়াকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
আজ ২০ ফেব্রুয়ারি সোমবার বিকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে স্ট্যাটাসটি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে যায়।
পূজা চেরি লেখেন, ‘আমার ১৪ বছর বয়সে জাজ আমাকে নায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করিয়েছে। আমি জাজেরই সৃষ্টি, জাজেরই মেয়ে। আগে মনে করতাম জাজ মানে শুধুই জাজ। কিন্তু আসলে আবদুল আজিজ ভাইয়া, খোকন ভাইয়া, বাপ্পি ভাইয়া, মাহি আপু, নুসরাত ফারিয়া আপু, রোশান, সিয়াম, সৈকত নাসির ভাইয়া, রায়হান রাফি ভাইয়াসহ আরো অনেকে মিলেই জাজ। আমার অল্প বয়সের কারণে আমি একটি ভুল করেছি। আমি সবার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আমাকে আপনাদের ছোট বোন ও সহকর্মী হিসেবে ক্ষমা করে দেবেন।
উল্লেখ্য, জাজ মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিনয়ে নাম লেখান পূজা চেরি। এ প্রতিষ্ঠানেরই কয়েকটি চলচ্চিত্রে টানা অভিনয় করে আলোচনায় আসেন। ‘নূরজাহান’, ‘পোড়ামন ২’, ‘দহন’ ছবিগুলোর নায়িকা তিনি।
প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার আবদুল আজিজের সঙ্গে পূজার প্রেমের গুঞ্জন রটেছিল। এরপর ব্যক্তিগত মনোমালিন্য তৈরি হয়। জাজ থেকে বেরিয়ে আসেন পূজা।
জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি চাইছিল পূজা চেরি শুধু তাদের সঙ্গেই কাজ করুক। পূজার সঙ্গে তাদের তেমনই চুক্তি ছিল। ১৪ বছর বয়সে চুক্তিটি করেন পূজা।
অল্প বয়সে করা সেই চুক্তি থেকে বের হয়ে পূজা সবার সঙ্গে কাজ করতে চাইলেও স্বাচ্ছন্দ্যে পারছিলেন না।
এদিকে আবদুল আজিজও বারবার পূজা চেরিকে তাদের প্রতিষ্ঠানে ফেরাতে চাইছিলেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে একাধিকবার কথাবার্তা হয়েছে বলে জানা গেছে। আবদুল আজিজের মোহাম্মদপুরের আদাবরের বাসায় মিটিংও হয়েছে। এরপরই পূজা ফিরতে জাজে ফেরার ইঙ্গিত দিয়ে ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে পোস্ট দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
চলারপথে ডেস্ক :
মুন্সিগঞ্জের একটি অনুষ্ঠানে স্টেজ পারফর্ম করছিলেন অপু বিশ্বাস ও নিরব। নাচ চলাকালীন অপু বিশ্বাসকে কোলে ওঠাতে গিয়ে পড়ে যান নায়ক নিরব। সোশ্যাল মিডিয়ায় তারই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। কেউ কেউ বিষয়টি নিয়ে ট্রোলও করছেন। গত ১১ মার্চ মুন্সিগঞ্জে একটি অনুষ্ঠানে পারফর্ম করতে গিয়ে এমন বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন তারা। যদিও পরিস্থিতি সামলে নাচ চালিয়ে যান অপু-নিরব।
কী কারণে পড়ে গিয়েছিলেন অপু-নিরব? এ প্রশ্নের উত্তর জানিয়েছেন নায়ক নিরব। এ অভিনেতা বলেন, ‘‘মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার একটি রিসোর্টে এ আয়োজন ছিল। সেখানে আমরা ‘হৃদয়ের আয়না’, ‘জল পড়ে পাতা নড়ে’, ‘বিয়াইন সাব’সহ চারটি গানে পারফর্ম করি। এর মধ্যে শেষ গান ছিল ‘বিয়াইন সাব’। এ গানে পারফর্ম করার প্রায় শেষ মুহূর্তে হঠাৎ আমার কোল থেকে অপু পিছলে পড়ে যায়। যদিও আমরা কেউ ব্যথা পাইনি। ৫-৬ সেকেন্ড পরই স্বাভাবিকভাবে উঠে দাঁড়িয়ে আবার নেচেছি। এমনকী আবারো অপুকে কোলে নিয়েই নেচেছি।’’
কারণ উল্লেখ করে নিরব বলেন, ‘পড়ে যাওয়ার মূল কারণটা অনেকে জানেন না। সাধারণত একটি অনুষ্ঠানে যে রকম স্টেজ করা হয়, ওই স্টেজটি সে রকম ছিল না। আমরা টাইলসের ওপর নেচেছি। টাইলসে পা পিছলে যাচ্ছিল। আমরা কেউই টাইলসে নেচে অভ্যস্ত নই। যে কারণে বারবার জুতা পিছলে যাচ্ছিল। কার্পেট বা অন্য কিছু হলে এই ধরনের সমস্যা হতো না। জায়গাটা ছিল সংকীর্ণ, অপুর পোশাক ছিল পাতলা পলিয়েস্টার কাপড়ের। সেটাও কিছুটা পিচ্ছিল থাকায় কোলে নিয়ে নাচতে গিয়ে পড়ে যায়। এর বাইরে অন্য কোনো কারণ নেই।’
নিরব-অপু সর্বশেষ ‘ছায়া বৃক্ষ’ নামের সিনেমায় অভিনয় করেন। বন্ধন বিশ্বাস পরিচালিত এই সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে।