চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃতি সন্তান, ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের অগ্নিপুরুষ বিপ্লবী উল্লাস কর ১৩৮তম জন্মদিন পালিত হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে “উল্লাসকর দত্ত স্মৃতি সংসদ” ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্যোগে রবিবার বিকেলে জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে “উল্লাসকর দত্তের সংগ্রামী জীবন ও স্মৃতি রক্ষার আন্দোলন” শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিশিষ্ট কবি ও গীতিকার মোঃ আবদুল কুদদূস।
উল্লাসকর দত্ত স্মৃতি সংসদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধের গবেষক, কবি জয়দুল হোসেনের সভাপতিত্বে ও ঝিলমিল একাডেমির পরিচালক মনিরুল ইসলাম শ্রাবণের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আলোচক ছিলেন সিপিবির জেলা সাধারণ সম্পাদক কমরেড সাজিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ (সিলেট অঞ্চল)-এর সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক মোঃ মনির হোসেন।
মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন উল্লাসকর দত্ত স্মৃতি সংসদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম স্বপন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, হঠাৎ করে কেউ বিপ্লবী হয় না। বিপ্লবী হতে হলে দেশ এবং দেশের মানুষকে ভালোবাসতে হয়। বিপ্লবী হতে হলে সাহসী হতে হয়। বিপ্লবী উল্লাসকর দত্ত আজীবন লড়াই করে গেছেন। উল্লাসকর দত্ত ছোটবেলা থেকেই মানুষ এবং মাতৃভূমিকে ভালোবেসেছেন। তিনি ব্রিটিশ খেদাও আন্দোলনে নানা লড়াই-সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি সশস্ত্র বিপ্লবের পক্ষে ছিলেন।
কারণ তিনি বুঝতে পেরেছিলেন সচতুর ইংরেজদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম ছাড়া পরিপূর্ণ স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব নয়। ব্রিটিশের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে যেয়ে তিনি মামলার শিকার হন। দীর্ঘদিন কারাগারে অবর্ণনীয় নির্যাতন সহ্য করেও দেশ ও বিপ্লবের চেতনা থেকে তিনি একটুও বিরত হননি।
বক্তারা বলেন, উল্লাসকর দত্ত একটি অখন্ড ভারত চেয়েছিলেন। একটি স্বাধীন দেশ চেয়েছিলেন। যে দেশে সকল মানুষ ধর্ম, বর্ণ, জাত-পাতের ভেদাভেদ ভুলে সুখে শান্তিতে বসবাস করবে। উল্লাসকর দত্তের এই মহৎ উদ্দেশ্য আজও সফল হয়নি। তাই উল্লাসকর দত্তের বিপ্লবও শেষ হয়ে যায়নি।
এজন্য উল্লাসকর দত্তের বিপ্লবী ও দেশাত্মবোধের চেতনা আমাদের সবাইকে বুকে ধারণ করে দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করতে হবে। বক্তারা স¤প্রতি উল্লাসকর দত্তের বসত বাড়িটি প্রত্নতত্ত্ব দপ্তরের আওতায় নিয়ে আসায় সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এসময় তারা উল্লাসকর দত্তের বসভিটা বাঘাবাড়িতে একটি জাদুঘর প্রতিষ্ঠার দাবি জানান। অনুষ্ঠানে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বরাবরের মতো এবারো এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ এ এগিয়ে রয়েছে জেলার প্রাচীন বিদ্যাপীঠ অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। এছাড়া জেলা শহরের দুটি প্রতিষ্ঠানে পাসের হার শতভাগ।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ২৫ হাজার ২২৯ শিক্ষার্থী। পাস করেছে ২০ হাজার ২৯৪ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮০ দশমিক ৪৪ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৭১৪ শিক্ষার্থী।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা থেকে এসএসসি, দাখিল ও ভোকেশনাল থেকে মোট ৩০ হাজার ৯০৩ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২৪ হাজার ৯৭৩ জন পরীক্ষার্থী। পাসের হর ৮১ দশমিক ৪৫। এসএসি, দাখিল ও ভোকেশনাল মিলিয়ে জেলা থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৯৬১।
এবছর জেলা থেকে মাদরাসার ১ হাজার ৩৬২ পরীক্ষার্থী এসএসসির দাখিল পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাস করেছে ১ হাজার ১০৩ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮০ দশমিক ৯৮। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৬জন।
এবছর জেলা থেকে কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪ হাজার ৩১২ পরীক্ষার্থী এসএসসির ভোকেশনাল পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাস করেছে ৩ হাজার ৫৭৬ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮২ দশমিক ৯৩ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০১জন।
বিভিন্ন বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জিপিএ-৫ এ- এগিয়ে রয়েছে জেলার প্রাচীন বিদ্যাপীঠ অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। এ বছর অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় ৩২১জন অংশ নিয়ে পাস করে ৩১৯জন পরীক্ষার্থী। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮০জন শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
জেলার গভঃ মডেল গার্লস হাই স্কুল থেকে এবছর এসএসসি পরীক্ষায় ২০১জন অংশ নিয়ে পাস করে ১৯৬জন পরীক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮২জন শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৭ দশমিক ৫১ শতাংশ।
জেলার সাবেরা সোবহান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবছর এসএসসি পরীক্ষায় ৩৩২জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ৩২১জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৭জন। পাসের হার ৯৬ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এবছর এসএসসি পরীক্ষায় ১৯৪ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ১৮৬জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬২জন। পাসের হার ৯৫ দশমিক ৯৯ শতাংশ।
এছাড়া জেলা শহরের ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেসিডেন্সিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুলে পাসের হার শতভাগ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেসিডেন্সিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১৬৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৭জন। বিয়াম ল্যাবরেটরি থেকে ৭জন অংশ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
মাটিবাহী ট্রাক্টরের চাপায় তারিন (৮) নামে এক শিশু নিহত হয়েছে। ৪ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে সদর উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের হাবলাউচ্চ গ্রামের রাস্তায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত তারিন ওই এলাকার অটোরিকক্সা চালক আব্দুর রহিমের মেয়ে। সে হাবলাউচ্চ প্রাইমারি স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়াশোনা করতো।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, বিকেলে স্কুল শেষে শিশু তারিন বাড়ি ফিরছিল। পথে গ্রামের রাস্তায় মাটিবাহী ট্রাক্টরের চাপা পড়ে সে। শিশুটি মাথায় আঘাত পেয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায়।
ওসি আরো বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। মরদেহ উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘাতক ট্রাক্টরটি আটক করতে অভিযান চালানো হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ময়লা-আবর্জনাসহ দখলে ভরাট হয়ে যাওয়া মেড্ডা শ্মশান ঘাট খাল পুনরুদ্ধার কাজ শুরু করেছে পৌরসভা।
আজ ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত শহরের মেড্ডা শ্মশান ঘাট থেকে কবরস্থান পর্যন্ত খাল পুনরুদ্ধার করেছে পৌরসভা। এসময় খাল পাড়ে থাকা ২৩টি দোকান উচ্ছেদসহ ভরাট হয়ে যাওয়া জায়গা থেকে মাটি অপসারণ করে খালের ৪০০ ফুট জায়গা পুনরুদ্ধার করা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ময়লা-আবর্জনা ও দখলের কবলে পড়ে শহরের মেড্ডা শ্মশানঘাট ভরাট হয়ে গেছে। খালের দৈর্ঘ্য ৬০০ মিটার। মেড্ডা এলাকার বাসিন্দারা খালটি উদ্ধারের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার কাছে আবেদন করেন।
আবেদনের প্রেক্ষিতে শুক্রবার সকাল আটটার দিকে পৌর সভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোঃ আবদুল কুদদূস মেড্ডা শ্মশান ঘাট খাল পুনরুদ্ধারের কাজ শুরু করেন। এসময় তাঁর সাথে পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী কাউসার আহমেদ, নগর পরিকল্পনাবিদ জান্নাতুল ফেরদৌস, হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা গোলাম কাওসার, উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) সুমন দত্ত ও সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মুখলেছুর রহমানসহ পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
মেড্ডা এলাকার বাসিন্দা শরাফত হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে খালটি দখল ও ভরাটের কব্জায় ছিল। একটি প্রভাবশালী মহল খালের পাড়ে মাটি ফেলে ভরাট করে দোকান নির্মাণ করে দখল করে রেখেছিল। তাছাড়া ময়লা-আবর্জনা ফেলার কারনে খালটি ভরাট হয়ে গেছে। খালটি উদ্ধার করা খুব দরকার। পৌরসভা দীর্ঘদিন পরে হলেও একটি কাজের কাজ করেছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) সুমন দত্ত বলেন, মেড্ডা শ্মশান ঘাট খালটি ভরাটসহ দখল হয়ে গিয়েছিল। খালের মেড্ডা শ্মশান ঘাট থেকে কবরস্থান পর্যন্ত পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। সকাল আটটা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত উদ্ধারকাজ চলেছে। খালটি পুনরুদ্ধারের সময় খালের পাড় ভরাট করে নির্মাণ করা ২৩টি দোকান উচ্ছেদ করে সেখান থেকে মাটি অপসারণ করা হয়েছে। খালের প্রায় ৪০০ ফুট বা ১৫০ মিটার পুনরুদ্ধার করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা জোরদারকরণ প্রকল্পের আওতায় পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক দুদিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা আজ মঙ্গলবার শুরু হয়েছে।
আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে জেলা বীজ প্রত্যয়ন অফিসের হল রুমে প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা কৃষি
সম্প্রাসারণ অধিদপ্তর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা কৃষক প্রশিক্ষন কর্মশালার উদ্বোধন করেন।
এ সময় সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শাহেনা বেগম, অতিরিক্ত কৃষি অফিসার সালমা সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় জেলা কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা বলেন, দিন দিন আবাদি জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। যে জমি আছে সে জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার আমাদের করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি থাকবে না। বেশি শস্য উৎপাদনের জন্য আমাদের সবার সমন্বিত কৃষি ব্যবস্থার প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব¡ দিতে হবে। প্রত্যেক বাড়িতে শাক-সবজি চাষ করতে হবে। তাহলে আমরা নিরাপদ সবজি পাব। এতে করে ঘরের মহিলাদের ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট কৃষি চাষ করতে হবে। কোন জায়গা পতিত রাখা যাবে না। আমাদের অনেক পরিবার খাবারের চেয়ে চিকিৎসায় অনেক বেশী খরচ করে। নিরাপদ পুষ্টি খাদ্য খেলে অসুস্থতা অনেকাংশে কমে আসবে। নিরাপদ পুষ্টির জন্য বাড়িতে সবজিসহ গরু, ছাগল, হাঁস, মোরগ পালন করতে হবে।
তিনি বলেন, প্রতিদিন একজন মানুষকে ২৫০ গ্রাম সবজি এবং ১৫০ গ্রাম ফলমূল খেতে হবে। খাদ্যের প্রধান তিনটি কাজ হচ্ছে দেহে তাপ ও শক্তি উৎপাদন করে, দেহের ক্ষয় পূরণ ও বৃদ্ধি সাধন করে এবং রোগ প্রতিরোধ করা। আমাদের বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বাড়িয়ে খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি পুষ্টির বিষয়ে সচেতন হতে হবে। এজন্য যার যার অবস্থান থেকে সকলকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সদর উপজেলার ৬০ জন কৃষক অংশগ্রহন করেন। দুই দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ আগামীকাল বুধবার শেষ হবে।