চলারপথে রিপোর্ট:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আঞ্চলিক ভাষা “বাউনবাইরার কতা” নামে ফেসবুকভিত্তিক একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে দুইশত অসহায় মানুষের মধ্যে ঈদ-সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। ঈদ সামগ্রীর মধ্যে ছিলো শাড়ি,লুঙ্গি, সেমাই, চিনি ও দুধের প্যাকেট)। এ সময় ১৩টি পরিবারকে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য নগদ টাকা দেয়া হয়।
গতকাল বুধবার বিকেল ৪টায় স্থানীয় নিয়াজ মুহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় আয়োজিত ঈদ সামগ্রী বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
সংগঠনের সমন্বয়ক ডঃ মাহবুবুর রহমান এমিলের সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সদস্য মোঃ মাহাবুব উল আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস.আর.এম ওসমান গনি সজীব, নিয়াজ মুহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ সাহিদুল ইসলাম ও বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন ও ফটোগ্রাফার আরিফুর রহমান রুজেল।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোঃ শাহগীর আলম বলেন, “বাউনবাইরার কতা” একটি নির্দলীয় সংগঠন। এই সংগঠনটি সমাজের গরীব অসহায় মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। সারা বছর ধরেই বিভিন্ন কাজ করে থাকে সংগঠনটি। জেলা প্রশাসন সব সময় ভালো কাজের পাশে থাকবে। প্রবীনদের ঈদি প্রদান ও স্বাবলম্বী প্রজেক্টের মাধ্যমে বাউনবাইরার কতা সেই ভালো কাজটি করছে।
সংগঠনের সমন্বয়ক ডাঃ মাহাবুবুর রহমান এমিল জানান, “বাউনবাইরার কতা” একটি ফেসবুক ভিত্তিক সংগঠন। ২০১৩ সালে “বাউনবাইরার কতা” ফেসবুক গ্রুপ চালু হওয়ার পর বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ১লাখ ৯ হাজার। সংগঠনটি সব সময় সমাজের অসহায় মানুষের জন্য কাজ করছে। ষষ্ঠবারের মতো এবারের ঈদে ২০০ জনের মধ্যে ঈদ উপহার হিসেবে শাড়ি, লুঙ্গি ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে গরীব ১৩টি পরিবারকে স্বাবলম্বী করতে ১টি পরিবারকে মক্তব, ১টি পরিবারকে ঘর ও ছাগল প্রদান, ১টি পরিবারকে রান্নাঘর, ঘর মেরামত ও বাথরুম তৈরি করা, ২ টি পরিবারকে টিউবওয়েল, ৭ টি পরিবারকে ছাগল প্রদান ও ১ টি পরিবারকে মুরগীর খামার করে দেয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জিওগ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি।
গত মঙ্গলবার পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টিকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। একই দিনে এর সঙ্গে আরো দুটি পণ্য জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। অন্য দুটি পণ্য হলো মধুপুরের আনারস ও ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দই।
বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টিকে গত ৮ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২৯ ও ৩০ নম্বর শ্রেণিতে পণ্যটি জিআই-৭৫ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি জিআই সনদপ্রাপ্তির মধ্য দিয়ে পণ্যটির স্বীকৃতি মিলেছে।
এই স্বীকৃতির ফলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি আন্তর্জাতিকভাবে ভাবমূর্তি বেড়ে যাবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। এতে গুণগত পরিবর্তন ও বিদেশে রপ্তানির ক্ষেত্রও তৈরি হতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে।
ভোলার দুই শ বছরের ঐতিহ্যবাহী মহিষের দুধের কাঁচা দইকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির জন্য গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর ভোলার জেলা প্রশাসক পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২৯ নম্বর শ্রেণিতে পণ্যটি জিআই-৫৫ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। মহিষের দুধের কাঁচা দই জিআই সনদপ্রাপ্তির মধ্য দিয়ে পণ্যটির স্বীকৃতি মিলেছে।
সাগর আর নদীবেষ্টিত দ্বীপ জেলা ভোলার মানুষের জীবনমানে রয়েছে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। খাবারেও রয়েছে নিজস্বতা। এরই অংশ হিসেবে এ জেলা দীর্ঘকাল ধরে পরিচিতি পেয়েছে মহিষের দুধের কাঁচা টক দই, যা স্থানীয়ভাবে ‘মইষা দই’ নামে পরিচিত। ভোলা জেলা সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সভাপতি মোবাশ্বির উল্লাহ চৌধুরী জানান, বিষয়টি ভোলাবাসীর জন্য আনন্দের।
এ স্বীকৃতির মধ্য দিয়ে ভোলায় মহিষ পালনকারী ও দই উৎপাদনকারীদের জন্য সুযোগ তৈরি হয়েছে।
ভোলার জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান বলেন, ‘ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দইয়ের যে স্বীকৃতি সেটি অন্য জেলায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দই ভোলার ঐতিহ্য। এটি অন্য জেলার হতে পারে না। বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসন ও স্থানীয়রা অনেক চেষ্টা করে এটি ফিরে পেয়েছে।
জিআই-৫৫ নম্বরে এটি তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। ভোলাবাসী এটি নিয়ে গর্বিত। এর মাধ্যমে এটির বৈশ্বিক স্বীকৃতি মিলেছে। জিআই হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় প্রথমত এই পণ্যটি ভোলার বলে চিহ্নিত হলো। দ্বিতীয়ত, এই স্বীকৃতির মাধ্যমে পণ্যটির বাণিজ্যিকীকরণের সুবিধা বাড়ল। এই দধি এখন দেশের বাইরেও রপ্তানি করা যাবে। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে দধি উৎপাদনে মানের উন্নতি হবে। কেননা জিআই স্বীকৃতি পণ্যের মান নির্ধারণে বড় ভূমিকা রাখে।’
পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান বলেন, ‘জেলা প্রশাসকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দধিসহ তিনটি পণ্যকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। ২৪ সেপ্টেম্বর অধিদপ্তর থেকে এসংক্রান্ত তিনটি সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। একটি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি, বাকি দুটি পণ্য হলো মধুপুরের আনারস ও ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দই। আরো বেশ কয়েকটি পণ্যকে স্বীকৃতি দেওয়া হলেও তারা এখনো সার্টিফিকের ফি জমা না দেওয়ায় তাদের সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়নি। সেগুলো খুব দ্রুত হয়ে যাবে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সাইদুল ইসলামকে (২৬) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ১১ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর বাজার থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত সাইদুল ইসলাম সুহিলপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি। তিনি একই গ্রামের মৃত একরাম হোসেনের ছেলে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন জানান, সাইদুল ইসলাম গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় দায়ের হওয়া বিষ্ফোরক মামলার আসামি। আজ ১২ ফেব্রুয়ারি বুধবার দুপুরে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
একশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ তিন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার গভীর রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের বিজেশ্বর গ্রাম থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন বিজেশ্বর গ্রামের মোঃ আহাদ (২৮), একই গ্রামের নাঈম ওরফে কালু (২০) ও ইফতেখার মিয়া ওরফে রবিন-(২২)।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদেরকে কাছ থেকে ১০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ রবিবার দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে আদালতে প্রেরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনের আয়োজনে ও জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির উদ্যোগে জেলা পর্যায়ে দুর্নীতি বিরোধী রচনা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা এবং পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৯ মে রবিবার সকালে শহরের সাবেরা সোবহান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ ইকরামুল নাহিদ।
জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কবি আবদুল মান্নান সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ জুলফিকার হোসেন, সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য, অধ্যাপক মানবর্ধন পাল, সাবেরা সোবহান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ বদিউজ্জামান, জেলা দুনীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ আরজু।
দুর্নীতি বিরোধী রচনা ও বিতর্ক প্রতিযোগীতায় সরকারি ও বেসরকারী ১২ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। বিতর্ক প্রতিযোগীতায় গভর্ণমেন্ট মডেল গার্লস হাই স্কুল চ্যাম্পিয়ন ও অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় রানার আপ হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘সমবায়ে গড়বো দেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’ শ্লোগানকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫৫তম জাতীয় সমবায় দিবস পালিত হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও সমবায় বিভাগের আয়োজনে নানাবিধ কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে দিবসটি পালিত হয়েছে।
জেলা কালেক্টরেট সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম।
আজ ২ নভেম্বর শনিবার সকালে জেলা কালেক্টরেট অঙ্গনে জাতীয় পতাকা ও সমবায় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসটি পালনের শুভ সূচনা করা হয়। পরে কালেক্টরেট সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা ও শ্রেষ্ঠ সমবায়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পু্লশি সুপার মো. ইকবাল হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, সিভিল কার্যালয়ের কর্মকর্তা ডা. আবুল হাসান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা সমবায় কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন। জেলা সমবায় কার্যালয়ের পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহ্ আলম খন্দকারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সমবায়ীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির আনিছুল ইসলাম ঠাকুর, দি ডাচ বাংলা ঋণদান সমিতির খলিল বশির মানিক, মেড্ডা সমবায় সমিতির আবু হানিফ তালুকদার প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম বলেন, একা অনেক কিছুই করা সম্ভব হয়না, সকলে মিলে করা যায়। একতাবদ্ধ হলে অনেক বড় কাজও করা যায়। মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। সৃষ্টির আদিকাল থেকেই মান্ষু সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম করে আসছে। ঋণগ্রস্ততা আমাদের সমাজের জন্য একটা বিরাট ব্যাধি। সমবায় এই ঋণগ্রস্ততা থেকে পরিত্রাণের একটি অনন্য মাধ্যম। আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতেও সমবায় অনন্য অবদান রাখবে। অনুষ্ঠানের শেষে দু’টি পর্যায়ে আটজন শ্রেষ্ঠ সমবায়ীর মাঝে পুরস্কার প্রদান করা হয়।