চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় মাদক কারবারির ছুরিকাঘাতে খাইরুল ইসলাম নামে পুলিশ কনস্টেবল আহত হওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।
৬ মে শনিবার আখাউড়া থানার উপ-পরিদর্শক নূপুর কুমার দাস বাদী হয়ে ৫৪ জনকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন।
এই মামলায় শুক্রবার রাত থেকে আজ ০৭ মে রবিবার পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে শীর্ষ মাদক কারবারিসহ ৪১ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বিকেলে গ্রেফতারকৃতদের আদালতে পাঠানো হবে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন মো. হৃদয় (২৫), মো. রুবেল ভূঁইয়া (৪৫), মো. মমিন ভূঁইয়া (৪৩), মো. মঙ্গল মিয়া (৬৩), মো. বাবু (২৫), সোহাগ রানা প্রকাশ বশির (৪২), মো. পারভেজ (৩৮), মো. রুহুল আমিন (২৯), মো. ইয়াসিন সরকার (৩৮), মো. জালু মিয়া (৪৪), মো. সোলেমান (৪০), মো. ইব্রাহিম (৪৫), মো. আউয়াল মিয়া (৫০), মো. আমির খা (৩৫), সবুজ খন্দকার (৩৫), মাসুদ (৩২), আমিনুল ইসলাম (৩২), মো. ওয়াসিম (৩৫), মো. দিপু চৌধুরী (২৩), মো. মামুন মিয়া (২৯), মো. ইকবাল হোসেন, মো. সাইফুল ইসলাম (২৪), মো. রাজ্জাক মিয়া (৪০), মো. ইউনুস (৪৫), মো. রুবেল মিয়া (২৮), আব্দুল কাদের প্রকাশ বাবু (২৩), মো. বোরহান উদ্দিন (২৫), কাপ্তান মিয়া (৫০), মো. মানিক মিয়া (৪২), মো. কিবরিয়া (২৬), মো. আনোয়ার হোসেন (৬২), মো. আলেক মিয়া (৩২), মো. মানিক মিয়া (২৪), মো. শফর আলী ভূঁইয়া (৫০), মো. আনোয়ার হোসেন প্রকাশ, আইনাল হক প্রকাশ, আনাল পাগলা (৩০) ও মনোয়ারা বেগম (৪২)।
জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসন বলেন, পুলিশ কনস্টেবলকে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আমারা তিন দিনের সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে শীর্ষ মাদক কারবারিসহ ৪১ জনকে গ্রেফতার করেছি। তাদের প্রত্যকের বিরুদ্ধে মাদক মামলা রয়েছে। অভিযানের সময় তাদের কাছ থেকে ৫০ বোতল ফেনসিডিল, ৭০ বোতল বিয়ার, চার কেজি গাঁজাসহ দেশিয় অনেক অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, ঘটনার পর থেকেই সব মাদক কারবারিরা এলাকা ছেড়ে দিয়েছেন। তাদেরকে গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ, গত শুক্রবার রাতে আখাউড়া থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাকির হোসেনের নেতৃত্বে উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নে মাদক উদ্ধারের অভিযান চালানো হয়। সেখানে শিবনগর এলাকায় অভিযান পরিচালনাকালে সেলিম ও সোহেল নামের দুই মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্য মতে, মাদক উদ্ধারের সময় দুইজন পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পুলিশ কনস্টেবল খাইরুল ইসলামকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় কারবারিরা। এতে তিনি মাথায় ও পেটে গুরুতর আঘাত পান। পরে আহত অবস্থায় পুলিশ সদস্য খায়রুলকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় প্রায় দেড় যুগ পর পৌর ও ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আজ ৩০ এপ্রিল রবিবার সকালে উপজেলা যুবলীগের সভাশেষে ১টি পৌর এবং ৫টি ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়। এর আগে শনিবার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভায় সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন কমিটি করার নির্দেশ দেন। এ নির্দেশের পরপরই আজ দীর্ঘদিনের পুরাতন কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন এবং পুরাতনের সমন্বয়ে আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটি অনুমোদন করে স্বাক্ষর করেছেন উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক তাকজিল খলিফা কাজল, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আতাউর রহমান নাজিম, যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল মমিন বাবুল। এ কমিটি ৯০ দিনের মধ্যে সকল ওয়ার্ডের সম্মেলন সমাপ্ত করে পৌর/ইউনিয়ন সম্মেলন সমাপ্ত করতে হবে। আহবায়ক কমিটি গঠনের ফলে নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনার সৃষ্টি হবে এবং সাংগঠনিক কার্যক্রম আরো গতিশীল হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৪৩ সদস্য বিশিষ্ট পৌর যুবলীগের আহবায়ক কমিটির আহবায়ক হলো মুখলেছুর রহমান আনিছ। এছাড়া ৫ জন যুগ্ম আহবায়ক ও ৩৭ জনকে সদস্য করা রয়েছে। আখাউড়া উত্তর, দক্ষিণ, মনিয়ন্দ এবং ধরখার ইউনিয়নে ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক করা কমিটি করা হয়েছে।
মোগড়া ইউনিয়নে ৪১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি করা হয়। উত্তর ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক হলো মোঃ আতিক ভূইয়া। এছাড়া ৫ জন যুগ্ম আহবায়ক এবং ৩১ জন সদস্য। আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক হলো শফিকুল ইসলাম শফিক।
এছাড়া ৫ জন যুগ্ম আহবায়ক এবং ৩১ জন সদস্য। মনিয়ন্দ ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক করা হয় শফিকুল ইসলাম সুমনকে। এছাড়া ৫ জন যুগ্ম আহবায়ক ও ৩১ জন। ধরখার ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক হলো নুরুল হুদা খান নয়ন। এছাড়া ৫ জনকে যুগ্ম আহবায়ক ও ৩১ জনকে সদস্য করা রয়েছে। মোগড়া ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক হলো মোঃ হানিফ মিয়া। এছাড়া ৫ জনকে যুগ্ম আহবায়ক ও ৩৫ জনকে সদস্য করা রয়েছে।
জানতে চাইলে নব গঠিত পৌর যুবলীগের আহবায়ক মোঃ মুখলেছুর রহমান আনিছ বলেন, আমাকে আহবায়ক করায় মাননীয় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক মহোদয় এবং উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলের প্রতি কৃতজ্ঞা প্রকাশ করছি। আমি সততা ও নিষ্ঠার সাথে আমার দায়িত্ব পালন করব। সুন্দরভাবে পৌরযুবলীগ সাজাবো। আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে পৌর যুবলীগ সর্বাত্মক ভূমিকা পালন করবে।
জানতে চাইলে নব গঠিত দক্ষিণ ইউনিয়ণ যুবলীগের আহবায়ক শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন, আমাকে আহবায়ক নির্বাচিত করায় মাননীয় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক মহোদয় এবং উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলের প্রতি কৃতজ্ঞা প্রকাশ করছি। আমি দক্ষিণ ইউনিয়নে যুবলীগকে আরও শক্তিশালী করে স্মার্ট যুবলীগ সংগঠন হিসেবে গড়ে তুলতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাবো। আগামী নির্বাচনে এ ইউনিয়নে যুবলীগ বিশ^স্ততার সাথে দায়িত্ব পালন করবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক তাকজিল খলিফা কাজল বলেন, নতুন পুরাতনের সমন্বয়ে পৌর ও ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে করে নেতাকর্মীদের মাঝে প্রাঞ্চল্য ফিরে আসবে। তৃণমূলে সাংগঠনিক কার্যক্রম আরো গতিশীল হবে। আহবায়ক কমিটি ৯০ দিনের মধ্যে ওয়ার্ড কমিটি গঠন করে সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ পৌর/ইউনিয়ন কমিটি গঠন করে উপজেলা কমিটির নিকট দাখিল করতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘স্মার্ট বাংলাদেশের প্রত্যয়- দুর্যোগ প্রস্তুতি সব সময়’ এই প্রতিপাদ্যে আখাউড়ায় জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস উপলক্ষে র্যালি, আলোচনা সভা ও মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১০ মার্চ শুক্রবার সকালে উপজেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি র্যালি বের হয়। র্যালিতে প্রশাসনের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, ফায়ার সার্ভিসের কর্মী, সাংবাদিকসহ রাজনৈতিক দলের কর্মীরা অংশ নেয়। র্যালি শেষে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা অগ্নিনির্বাপনের বিভিন্ন কৌশল প্রদর্শন করেন। এসময় সিলিন্ডার গ্যাসের আগুন নেভানোর সহজ পদ্ধতি দেখানো হয়। গ্যাসের চুলায় আগুন লাগলে আতঙ্কিত না না হয়ে ভেজা বস্তা বা বালতি চাপা দিয়ে সহজে আগুন নেভানোর কৌশল দেখানো হয়।
পরে উপজেলা সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাপস কুমার চক্রবতীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া, উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন অফিসার মোঃ মুনিম সারোয়ার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, দুর্যোগের পূর্ব প্রস্তুতির কোন বিকল্প নাই। বিপদে আতঙ্কিত না হয়ে সাহসিকতার সাথে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করলে যে কোন দুর্যোগ মোকাবেলা করা সম্ভব। বক্তারা জনসচেতনতার জন্য বিভিন্ন ইউনিয়নে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের মাধ্যমে অগ্নিনির্বাপনের মহড়া অনুষ্ঠানের অনুরোধ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় আবাসিক হোটেল অভিযান চালিয়ে দুই নারীসহ চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ ৬ জুলাই শনিবার সকালে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আখাউড়া থানার ওসি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন। এর আগে, শুক্রবার বিকেলের দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৌর শহরের সড়ক বাজারে অবস্থিত ভূঁইয়া বোর্ডিংয়ে এ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- ভুঁইয়া আবাসিক হোটেলের মালিক উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের ছোট কুড়িপাইকা গ্রামের মো. জসীম উদ্দিন ভুঁইয়া, কসবা দরুইন গ্রামের একজন নারী, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম বিজয়পুর গ্রামের মো: আবু হাসান ও সিলেটের বালুরচর কদমতলী এলাকার একজন নারী।
পুলিশ জানায়, পৌর শহরের সড়ক বাজার এলাকায় ভূঁইয়া আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কাজ চলছে- এমন খবর পেয়ে অভিযান চালানো হয়। এ সময় অসামাজিক কাজে জড়িত থাকায় দুই নারীসহ চারজনকে গ্রেফতার করা হয়।
আখাউড়া থানার ওসি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে অসামাজিক কাজে জড়িত থাকায় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এসব অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধে আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি।
গ্রেফতারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, অপরাধ নির্মূলে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশন থেকে আনুমানিক ৫০ বছর বয়সী অজ্ঞাতনামা এক মহিলা ভিক্ষুকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ ২ সেপ্টেম্বর শনিবার বেলা ১১টায় স্টেশনের ১ নম্বর প্ল্যাটফরমের উত্তর পাশ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওই মহিলা দীর্ঘদিন ধরে রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় ভিক্ষা করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। শনিবার সকালে ১ নম্বর প্ল্যাটফরমের উত্তর পাশে ওই মহিলার লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দিলে বেলা ১১টায় রেলওয়ে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে আখাউড়া রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা তার পরিচয় শনাক্ত করার চেষ্টা করছি। মৃতের শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় পৃথক মাদকবিরোধী অভিযানে ১০ কেজি গাঁজাসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- বিজয়নগর উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের হামদু ভূইঁয়ার ছেলে আমজাদ হোসেন পান্না, নবীনগরের বাঘাউড়া গ্রামের মৃত আক্তার হোসেনের ছেলে কামাল হোসেন ও আখাউড়া পৌরশহরের শান্তিনগর এলাকার জাকির হোসেনের ছেলে সোহেল মিয়া।
আজ ২৬ জানুয়ারি শুক্রবার দুপুরে তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। এর আগে, এদিন সকালে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে থানা পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।
পুলিশ জানায়, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরশহরের রেলওয়ে পশ্চিম কলোনি কুমারপাড়া কবরস্থান এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় আমজাদ হোসেন পান্নাকে ৬ কেজি গাঁজাসহ এবং রাতে খড়মপুর বাইপাস সংলগ্ন ব্রিজ এলাকা থেকে অপর আরেক অভিযানে কামাল ও সোহেলকে ৪ কেজি গাঁজাসহ হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় কামাল ও সোহেলের কাছ থেকে মাদক কারবারে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
আখাউড়া থানার ওসি মো. নূরে আলম বলেন, ১০ কেজি গাঁজাসহ তিন ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে নিয়মিত মাদক মামলা দিয়ে জেলা আদালতে পাঠানো হয়েছে।