চলারপথে ডেস্ক :
নাসিরনগরে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট লাইভস্টক, দুধ, ডিম, মাংস, সুস্বাস্থের উৎস’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে প্রথমবারের মত ‘স্মার্ট লাইভস্টক মার্কেটে’র যাত্রা শুরু হয়েছে।
আজ ১৩ মে শনিবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ মিলয়াতনে এ কার্যক্রমের উদ্ধোধন করেন প্রধান অতিথি স্থানীয় সংসদ সদস্য বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম।
উপজেলা প্রাণীসম্পদ দপ্তর ও ভেটেনারি হাসপাতালের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ মিলয়াতনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহমেদ, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অসীম কুমার পাল, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নূরে আলম প্রমুখ।
জানা যায়, স্থানীয় সংসদ সদস্য বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রামের উৎসাহ ও অনুপ্রেরণায় উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রাণিসম্পদের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে প্রথমবারের মতো এই ‘স্মার্ট লাইভস্টক মার্কেটে’র যাত্রা শুরু হয়।
অনুষ্ঠান শেষে সাংসদ বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম হাওর অঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় উপজেলার গোয়ালনগর, চাতলপাড় ও ভলাকুট ইউনিয়নের সুফলভোগী খামারীদের মাঝে ভেড়া বিতরণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের উদ্যোগে বিদ্যালয়ভিত্তিক সপ্তাহ ব্যাপী জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ উপলক্ষে চিত্রাংকন ও কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী আজ ১৩ জুন মঙ্গলবার সকালে উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ অভিজিৎ রায়ের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান রাফিউদ্দিন আহমেদ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সহকারী কমিশনার ভূমি মোনাব্বর হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার, নাসিরনগর সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জামিল ফোরকান।
অনুষ্ঠানে চিত্রাংকন ও কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী নাসিরনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
এ সময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবিএম সালেমসহ সরকারি কর্মকর্তা,বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান,সাংবাদিক,শিক্ষকসহ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে মে মাসে সর্বাধিক দিন লাইব্রেরিতে উপস্থিত থেকে বই পড়ায় ১৫ শিক্ষার্থীকে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।
১৩ জুন বৃহস্পতিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর ইউএনও মুহাম্মদ ইমরানুল হক ভূঁইয়া শিক্ষার্থীদের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন। পুরস্কার পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন বালিকা বিভাগে ২৭ দিন উপস্থিত থেকে প্রথম হয়েছেন সাদিয়া বুশরা, হাফছা বেগম, নুসরাত সাকুরা ও সুমাইয়া আফরিন। ২৬ দিন উপস্থিত থেকে দ্বিতীয় হয়েছে ইসরাত জাহান, সৃষ্টি রায়, সানিয়া আক্তার ও মহিমা রায়। ২১ দিন উপস্থিত থেকে তৃতীয় হয়েছে লামিয়া আক্তার।
বালক বিভাগে ২৭ দিন উপস্থিত থেকে প্রথম হয়েছেন পৃথিবী দাস সূর্য্য, গগনদীপ কুন্ডু, সৌমিক রায় ও স্নেহাল গোপ পান্না। ২৬ দিন উপস্থিত থেকে দ্বিতীয় হয়েছেন তন্ময় সরকার। ২৫ দিন উপস্থিত থেকে তৃতীয় হয়েছেন শয়ন গোপ।
ইউএনও মুহাম্মদ ইমরানুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভালো কিছু করার জন্যই এই উদ্যোগ। স্কুল পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীরা বই পড়ুক, সেই উৎসাহ দানের জন্যই এই পুরস্কার। নাসিরনগরবাসীর সৌভাগ্য যে উপজেলায় একটি পাবলিক লাইব্রেরি রয়েছে। আমি নাসিরনগর উপজেলায় যোগদানের পর উপজেলা প্রশাসন পরিচালিত পাবলিক লাইব্রেরি ভিজিট করতে গিয়ে দেখি প্রতিদিন দুই থেকে তিনজন পাঠক লাইব্রেরিতে আসেন।
তিনি আরো বলেন, পরে সেখান থেকে চিন্তা করি লাইব্রেরিতে কেমন করে পাঠক বাড়ানো যায়। তখনি ঘোষণা দেই লাইব্রেরিতে বেশি দিন উপস্থিত থেকে যে বই পড়বে তাদেন পুরস্কার দেওয়া হবে। এখন প্রতিদিন লাইব্রেরিতে ৩০ থেকে ৩৫ জন পাঠক আসে।
তিনি আরো বলেন, গত ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসে সর্বাধিক দিন উপস্থিত থেকে সর্বোচ্চ বই পড়েছিলেন তাদের পুরস্কৃত করা হয়েছিলো। মে মাসে সর্বাধিক দিন উপস্থিত থেকে সর্বোচ্চ বই পড়ার জন্য আজ ১২ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।
তিনি আরো জানান, পাবলিক লাইব্রেরিতে অনেক কিছু সংস্কার করা হয়েছে। আরো কিছু সংস্কার করা হবে। ছাত্র-ছাত্রীরা অনেক গুলো বইয়ের নাম বলেছেন, যেগুলো তারা পড়তে চাই। আমি সেই বই গুলো তাদের পড়ার ব্যবস্থা করে দেব।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলায় স্কুলছাত্রীদের ইভটিজিং করার দায়ে মাসুম (২৪) নামে এক যুবককে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। মাসুম বীরগাঁও গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।
আজ ২৬ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বীরগাঁও স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে থেকে ইভটিজিংয়ের সময় অভিভাবকরা তাকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সোপর্দ করে। এসময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান বলেন, মাসুম প্রায় সময় বিদ্যালয়ের সামনে দাঁড়িয়ে মেয়েদের উত্যক্ত করতেন। এছাড়াও তিনি অনেক মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক করে মোবাইলে আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল করতেন। মঙ্গলবার বীরগাঁও স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে ইভটিজিং করার সময় অভিভাবকরা তাকে আটক করে খবর দেয়। সেখানে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা মেলে। তার মোবাইলেও একাধিক মেয়ের সঙ্গে আপত্তিকর ভিডিও পাওয়া যায়।
তিনি আরো বলেন, এই ঘটনায় মাসুমের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় তাকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তিনি জেল থেকে বের হওয়ার পর এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি করবে না মর্মে মুচলেকা দিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে প্রতি বছরের ন্যায় এবারো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাংলা পঞ্জিকার নিয়ম অনুযায়ী পহেলা বৈশাখ ঐতিহ্যবাহি শুঁটকি মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই মেলার বড় বৈশিষ্ট হচ্ছে “বিনিময় প্রথা”। অর্থাৎ পণ্যের বিনিময়ে পণ্য।
উপজেলা সদরের কুলিকুন্ডা গ্রামের উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যলয় মাঠে বসে এই মেলা। মেলা উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শুঁটকি ব্যবসায়ীরা শুঁটকি নিয়ে আসেন মেলায়। জেলার বিভিন্ন উপজেলাসহ আশপাশ জেলা থেকে ভোজন রসিকরা আসেন এই মেলায় শুঁটকি কিনতে। পছন্দের শুঁটকি কিনে ক্রেতারা তৃপ্ত হন। শুঁটকি মেলায় প্রায় দুই শতাধিক জাতের শুঁটকির পসরা নিয়ে বসেন দোকানিরা। এসব শুঁটকির মধ্যে ছিলো বোয়াল, গজার, শোল, বাইম, ছুড়ি, লইট্টা, পুটি ও টেংরাসহ নানা জাতের দেশীয় মাছের শুঁটকি। এছাড়াও মেলায় ভারত থেকে আমদানি করা বিভিন্ন প্রজাতির শুঁটকিও উঠে।
মেলায় জেলার বিভিন্ন এলাকার শুঁটকি ব্যবসায়ীরা ছাড়াও চট্টগ্রাম, সিলেট ও সুনামগঞ্জ থেকে শুঁটকি নিয়ে আসেন ব্যবসায়ীরা। মেলায় সামুদ্রিক অনেক বিরল জাতের মাছের শুঁটকি ছাড়াও ইলিশ ও কার্প জাতীয় মাছের ডিমের শুটকি উঠে।
স্থানীয়রা জানান, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাংলা পঞ্জিকার নিয়ম অনুযায়ী প্রতি বছর পহেলা বৈশাখে উপজেলার কুলিকুন্ডা গ্রামে এই শুঁটকি মেলা অনুষ্ঠিত হয়। তারা বলেন, প্রায় দুইশ বছরেরও অধিক সময় ধরে পহেলা বৈশাখে এখানে শুটকি মেলা বসে। প্রতি বছরই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যবসায়ীরা তাদের শুঁটকি নিয়ে আসেন মেলায়। এই শুঁটকি মেলার বড় বৈশিষ্ট হচ্ছে “বিনিময় প্রথা”। অর্থাৎ পণ্যের বিনিময়ে পণ্য। ভোরে মেলা বসার পর সকাল ১০টা পর্যন্ত বিনিময়ের মাধ্যমে চলে বেচা কেনা। এ কারণেই ধারণা করা হয় এই মেলার ইতিহাস অনেক পুরনো।
মেলায় শুঁটকি কিনতে আসা উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রুবেল মিয়া ও উপজেলার নুরপুর গ্রামের মতি মিয়া বলেন, আমরা যখন ছোট ছিলাম, তখন বাপ-দাদার সাথে এই মেলা এসেছি। এবারো শুঁটকি কেনার জন্য মেলায় আসছি।
উপজেলার কুলিকুন্ডা গ্রামের বাসিন্দা মজিবুর রহমান সর্দার বলেন, এখানে শত বছরের বেশী সময় ধরে নিয়মিত ভাবে এই মেলা বসছে। এই মেলায় এখনো বিনিময় প্রথা চালু থাকায় আমরা ধারণা করছি, এ মেলা আদিম কালের। এই মেলা আমাদের কুলিকুন্ডা গ্রামের ঐতিহ্য বহন করে।
মেলায় শুঁটকি কিনতে আসা উপজেলার কুলিকুন্ডা গ্রামের মহব্বত আলী বলেন, প্রাচীনকালে যখন কাগজের মুদ্রা প্রচলন হয়নি তখন থেকেই কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ফসলের বিনিময়ে এখান থেকে শুঁটকি কিনতেন। কালের বির্বতনে এই মেলার জৌলুস অনেকটা কমেছে। হ্রাস পেয়েছে বিনিময় প্রথাও। তিনি বলেন, ঐতিহ্য হিসেবে এই মেলায় শুঁটকি কেনার জন্যে এসেছি। ছোট বেলায় বাবার সাথে এই মেলায় আসতাম।
মেলায় শুঁটকি নিয়ে আসা ব্যবসায়ী কৃষ্ণদাস বলেন, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির কারনে হ্রাস পেয়েছে ঐতিহ্যবাহী পণ্য বিনিময় প্রথা। এখন নামে মাত্র এই প্রথা চালু আছে। তিনি বলেন, আমি প্রতি বছরই শুঁটকি নিয়ে মেলায় আসি।
স্থানীয়রা জানান, একদিনের মেলায় লাখ লাখ টাকার শুঁটকি বিক্রি হয়। ব্যবসায়ীরা শুঁটকি বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা নিয়ে নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরে যায়। এছাড়াও মেলায় গৃহস্থালী পণ্যসহ বিভিন্ন ধরনের খেলনা বিক্রি হয়। তবে এবার শুঁটকির আমদানি বেশী হলেও দাম ছিল চড়া।
মেলা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ওহাব আলী জানান, বিনিময় প্রথার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্যে আজো অল্প পরিসরে সূর্যোদয়ের সাথে-সাথে কিছুক্ষনের জন্যে পণ্য বিনিময়ের মাধ্যমে শুঁটকি বেচা-কেনা শুরু হয়। পরে চলে টাকা দিয়ে বেচা-কেনা।
তিনি জানান, “বাংলা পুঞ্জিকা অনুযায়ী বছরের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে উপজেলার কুলিকুন্ডা গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ সহ আশপাশের জমিতে বসে ঐহিত্যবাহী শুটকি মেলা। তিনি বলেন, পূর্ব পুরুষদের কাছ থেকে শুনেছি, মোগল আমল থেকেই এখানে শুঁটকি মেলা হয়ে আসছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার পূর্বভাগ ইউনিয়নের ভূবন আব্দুল্লাহ নগর সংলগ্ন বড়ধলিয়া হযরত শাহ্; সূফী আব্দুল্লাহ শাহ্ (রহ.) এর মাজার পরিচালনা আংশিক নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।
৪ জুলাই বৃহস্পতিবার বিকালে হযরত শাহ্ সূফী আব্দুল্লাহ শাহ্ (রহ.) এর মাজার পরিচালনা কমিটি গঠনকল্পে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে এতে উপজেলা চেয়ারম্যান রুমা আক্তার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) রবিউস সারোয়ার, মাজার পরিচালনা কমিটির সাবেক আহবায়ক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রাফিউদ্দিন আহমেদ, বুড়িশ্বর ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল চৌধুরী, গোকর্ণ ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহিন, ফান্দাউক ইউপি চেয়ারম্যান মো: ফারুকুজ্জামান ফারুক, পূর্বভাগ ইউপি চেয়ারম্যান মো: আক্তার মিয়া, ভলাকুট ইউপি চেয়ারম্যান এডভোকেট নাসির উদ্দিন ভূইয়া, ভলাকুট ইউপি চেয়ারম্যান মো: রুবেল মিয়া, প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তীসহ হযরত শাহ্ সূফী আব্দুল্লাহ শাহ্ (রহ.) এর সাবেক কমিটির নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন স্থান থেকে আগত ভক্তবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে পূর্বভাগ ইউপি চেয়ারম্যান মো: আক্তার মিয়াকে সভাপতি, সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূইয়াকে সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সম্পাদক কাজী আলাউদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আলাউদ্দিন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মোহাম্মদ সেলিম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম, কোষাধ্যক্ষ এডভোকেট আশিকুর রহমান সুমন ও মো: মন্টু মিয়া, আমির হোসেন মোল্লাকে সহ-কোষাধ্যক্ষ করে আংশিক শাহ্; সূফী আব্দুল্লাহ শাহ্ (রহ.) মাজার পরিচালনা কমিটি ঘোষণা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূঁইয়া।
সভায় মাজারের পরিচালনা পর্ষদের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন এবং গঠণতন্ত্র তৈরিসহ সার্বিক উন্নয়নের বিষয়ে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।