চলারপথে ডেস্ক :
সিলেটের ঐতিহ্যবাহী কওমি মাদ্রাসা জামেয়া ক্বাসিমুল উলুম দরগাহের মুহতামিম, বাংলাদেশ ওলামা পরিষদের সভাপতি, আযাদ দ্বীনী এদারায়ে তালীম বাংলাদেশ শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, বরেণ্য আলেম শায়খুল হাদিস আল্লামা মুহিব্বুল হক (গাছবাড়ি) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
আজ ১৭ মে বুধবার মাগরিবের নামাজের পর তিনি দরগাহ মাদ্রাসায় তার নিজ বিশ্রামকক্ষে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে মুফতি মুহিব্বুল হকের বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সিলেট মহানগর শাখার সভাপতি মাওলানা খলিলুর রহমান।
তিনি বলেন, বুধবার কোম্পানীগঞ্জে কয়েকটি মাহফিলে হুজুর অংশগ্রহণ করেন। আসরের নামাজ এসে আদায় করেন দরগাহ মাদ্রাসায়। আসরের পরে হুজুর তার বিশ্রামকক্ষে ছিলেন। মাগরিবের সময় হুজুরের শারীরিক অবস্থা হঠাৎ খারাপ হয়। মাগরিবের নামাজ শেষে হুজুরকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। চিকিৎসকরা বলেছেন, হুজুর স্ট্রোক করেছেন। বর্তমানে হুজুরের লাশ দরগাহ মাদ্রাসায় রাখা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার সময় সিলেট সরকারী আলিয়া মাদরাসা মাঠে মরহুমের জানাযার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ এই আলেম সম্মিলিত কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল হাইয়াতুল উলয়ার সদস্য ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কমিটির সদস্য, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সিলেট জেলার সভাপতি, সিলেটের প্রাচীন শিক্ষাবোর্ড আযাদ দ্বীনী এদারার সিনিয়র সহ-সভাপতি ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, খাদিমুল কুরআন পরিষদের সভাপতি, সিলেট জেলা উলামা কমিটির চেয়ারম্যান, সিলেট জেলা ফতোয়া বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৩ ছেলে ও ৪ মেয়েসহ ছাত্র-শিক্ষক, ভক্ত ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
মাওলানা মুহিব্বুল হক গাছবাড়ি ১৯৬৯ সালে সুনামগঞ্জ দরগাহপুর মাদ্রাসায় শিক্ষকতার মাধ্যমে কর্মজীবনের সূচনা করেন।
এরপর ১৯৭৩ সালে জামেয়া কাসিমুল উলুম দরগার শিক্ষক হিসেবে মনোনীত হন। তখন থেকে আমৃত্যু প্রায় ৫১ বছর ধরে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন।
তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, আল হাইয়াতুল উলয়ার চেয়ারম্যান আল্লামা মাহমুদুল হাসান, আযাদ দ্বীনি এদারার সভাপতি মাওলানা জিয়া উদ্দিন, চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ রেজাউল করিম, খেলাফত মজলিস বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত আমির মাওলানা আব্দুল বাসিত আজাদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা ইসমাঈল নূরপুরী, জামেয়া তাওয়াক্কুলিয়া রেঙ্গার মুহতামিম মাওলানা মুহিউল ইসলাম বুরহানসহ বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের (বেফাক) নেতারা।
এদিকে শায়খুল হাদিস মাওলানা মুফতি মুহিব্বুল হকের ইন্তেকালের খবরে সিলেটের আলেম সমাজসহ ধর্মপ্রাণ মানুষের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাকে একনজর দেখার জন্য দরগাহ মাদ্রাসায় ছুটে যাচ্ছেন মানুষ। মুহিব্বুল হক (গাছবাড়ি) সিলেটের সর্বস্তরের মানুষের কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করা শিক্ষার্থীদের ফলের ভিত্তিতে অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হবে আগামী ১০ আগস্ট। আগামী ২০ আগস্ট পর্যন্ত প্রথম পর্যায়ের আবেদন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। এবারও তিন দফায় আবেদন গ্রহণ করা হবে।
আজ ৬ আগস্ট রবিবার একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির বিস্তারিত তথ্য সংক্রান্ত নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
প্রথম পর্যায়ের নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করা হবে আগামী ৫ সেপ্টেম্বর। এরপর ১৬ জানুয়ারি দ্বিতীয় এবং ২৩ সেপ্টেম্বর তৃতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে।
তিন ধাপের ফল প্রকাশের পর ২৬ থেকে ৫ অক্টোবর একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি প্রক্রিয়া চলবে। ক্লাস শুরু হবে ৮ অক্টোবর থেকে।
ভর্তির জন্য কোনো পরীক্ষা বা হাতে হাতে কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না। কেবল অনলাইনে আবেদন করা যাবে।
অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া: অনলাইনে এই ওয়েবসাইটের (www.xiclassadmission.gov.bd) মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একাদশে ভর্তির আবেদন করতে পারবে। ১৫০ টাকা আবেদন ফি জমা দিয়ে সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ দশটি কলেজে ভর্তির পছন্দক্রম দেওয়া যাবে আবেদনে।
একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে, তার মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে প্রকাশিত ফলাফলে।
চলারপথে রিপোর্ট :
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বাল্যবিবাহ আইন ও তাদের দায়িত্ব নিয়ে বিবাহ নিবন্ধন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৫ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এতে জনপ্রতিনিধি, কাজী, ইমাম, পুরোহিতসহ গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ওয়ার্ল্ড কনসার্ন ইপজিয়া প্রকল্প এর আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মো. বাবুল মিয়া। অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ইউপি সদস্য মো.ফজলুল হক সুমন, মো. হামিদুর রহমান, ইমাম-কাজী মাওলানা জাহাঙ্গীর, পুরোহিত শৈলেন চক্রবর্তী, ধর্মীয়নেতা এলবার্ট শোভন বিশ্বাস প্রমুখ।
অনলাইন ডেস্ক :
পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে মাছ-মাংসসহ ২৯টি নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। আজ ১৫ মার্চ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এই দাম অনুযায়ী পণ্য বিক্রি নিশ্চিত করতে কাজ করবে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, কৃষি বিপণন আইন ২০১৮ এর ৪ (ঝ) ধারার ক্ষমতা বলে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর কৃষি পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করেছে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত নিম্নোক্ত দামে কৃষি পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের অনুরোধ করা হলো।
নতুন এ দাম তিনটি স্তরে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। একটি পণ্য উৎপাদক পর্যায়ে সর্বোচ্চ দাম, পাইকারি বাজারে এবং ভোক্তাপর্যায়ে খুচরা দাম কতো হবে সেটা নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন বেঁধে দেওয়া দাম অনুযায়ী, পাইকারি বাজারে ছোলার দাম সর্বোচ্চ সাড়ে ৯৩ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে ৯৮ টাকা দরে বিক্রি করা যাবে। মসুর ডালের খুচরা পর্যায়ে দাম হবে ১৩০ টাকা ৫০ পয়সা এবং মোটা দানার মসুর বিক্রি হবে ১০৫ টাকা ৫০ পয়সায়। খেসারি ডালের খুচরায় সর্বোচ্চ দাম হবে ৯৩ টাকা। এছাড়া মাসকালাই ১৬৬ টাকা ৫০ পয়সা এবং মুগডাল খুচরা বাজারে সর্বোচ্চ ১৬৫ টাকা দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রতি কেজি গরুর মাংসের সর্বোচ্চ খুচরা দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৬৪ টাকা। এছাড়া ছাগলের মাংসের দাম ১ হাজার ৩ টাকা। আর মাছের মধ্যে চাষের পাঙাশের খুচরা দাম ১৮১ টাকা ও কাতলা মাছের দাম সর্বোচ্চ ৩৫৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া ব্রয়লার মুরগি ১৭৫ টাকা ও সোনালি মুরগি ২৬২ টাকা দরে কিনতে পারবেন ক্রেতারা। এছাড়া প্রতি পিস ডিমের দাম হবে সর্বোচ্চ সাড়ে ১০ টাকা।
প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫ টাকা এবং রসুন ১২০ টাকা ও আদা ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হবে। এছাড়া শুকনো মরিচের সর্বোচ্চ দাম হবে ৩২৭ টাকা এবং কাঁচা মরিচ ৬০ টাকায় খুচরা বাজারে কিনতে পারবেন ক্রেতারা।
অন্যদিকে সবজির মধ্যে বাঁধাকপি ও ফুলকপি ৩০ টাকা, প্রতিকেজি বেগুণ ও সিম ৫০ টাকা ও আলু সাড়ে ২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া প্রতি কেজি টমেটো ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ২৪ টাকা খুচরা মূল্য বেঁধে দিয়েছে সংস্থাটি।
অন্যদিকে বাজারে প্রতি কেজি জাহেদী খেজুর ১৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া সাগর কলার হালি খুচরায় ৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া চিড়ার খুচরা দাম ৬০ টাকা, বেসন ১২১ টাকা বেঁধে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।
চলারপথে রিপোর্ট :
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে রাবার ড্যাম ব্রিজের পিলারে ধাক্কা লেগে ১৮৭ মণ ধানভর্তি একটি নৌকা তলিয়ে গেছে। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
আজ ১০ অক্টোবর মঙ্গলবার ধানভর্তি নৌকাটি পানিতে ডুবে যাওয়ার ভিডিও ফেসবুক ছড়িয়ে পড়ে। এর আগে ৯ অক্টোবর সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের খেওয়ারচর জিঞ্জিরাম নদীর রাবার ড্যাম ব্রিজের নিচে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নুর ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ী একই ইউনিয়নের আলগার চর গ্রাম থেকে ১৮৭ মণ ধান কিনে নৌকায় সায়দাবাদ ঘাটে যাচ্ছিলেন। পথে খেওয়ার চর এলাকায় জিঞ্জিরাম নদীর ওপর রাবার ড্যাম ব্রিজের পিলারে ধাক্কা লাগে নৌকাটির। এ সময় পানির তীব্র স্রোতের কারণে ধানভর্তি নৌকাটির মাঝখানে ভেঙে তলিয়ে যায়। এতে ১৮৭ মণ ধান ও একটি শ্যালোমেশিনসহ নৌকাটি তলিয়ে যায়। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৪ লাখ টাকা। স্থানীয়রা অনেক চেষ্টার পর মাত্র চার মণ ধান উদ্ধার করেন। তবে এ দুর্ঘটনায় নৌকায় থাকা ৬ জন মাঝি বেঁচে যান।
ক্ষতিগ্রস্ত ধান ব্যবসায়ী নুর ইসলাম জানান, ধারদেনা করে কোনোমতে এই ব্যবসা করে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছি। হঠাৎ এই ক্ষতি হয়ে গেলো। আমি পথে বসে গেলাম।
রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ হাসান খান বলেন, ধানভর্তি একটি নৌকা ব্রিজের পিলারে থাক্কা লেগে নদীতে ডুবে গেছে। ওই নৌকাটিতে আনুমানিক ১৯০ মণ ধান ছিল বলে জানতে পেরেছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
বগুড়ার ধুনট উপজেলার কালেরপাড়া ইউনিয়নের সরুগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তিন দিনব্যাপি ৪৫তম ইজতেমা শুরু হয়েছে। আজ ৭ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে এ ইজতেমা শুরু হয়।
ইজতেমায় উদ্বোধনী বয়ান পেশ করেন ঢাকা কাকরাইল মসজিদের ইমাম হযরত মাওলানা মুফতি রেজাউল করিম। ইজতেমায় নবী রাসূলের তরিকা ও আল্লাহর ইবাদত বন্দেগীসহ ধর্মীয় বিষয় নিয়ে প্রতিদিন ফজর, যোহর, আছর ও মাগরিবের নামাজ আদায় শেষে দেশ ও বিদেশের ওলামায়ে কেরামগণ কোরআন ও হাদিস থেকে বয়ান পেশ করবেন।
ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্থান থেকে ইজতেমা ময়দানে হাজার হাজার মুসল্লির আগমন ঘটেছে। মুসল্লিরা কাঁধে ও পিঠে প্রয়োজনীয় মালামাল নিয়ে নিজ নিজ খিত্তায় অবস্থান করছেন। ইজতেমা প্রাঙ্গনের আশপাশের এলাকায় শীতের পোশাক, খাবারের দোকান ও কাঁচা বাজারের ব্যবস্থা রয়েছে।
ইজতেমা আয়োজন কমিটির সদস্য হুমায়ন কবির জানান, প্রতিবারের মতো এ বছরেও ঢাকার কাকরাইল মসজিদের মেহমানদের তত্ত্বাবধানে ইজতেমা পরিচালিত হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন স্থান ছাড়াও সৌদি আরব, শ্রীলংকা, মালেয়শিয়ার মুসল্লিরা ইজতেমা ময়দানে সমবেত হয়েছেন। এখানে মুসল্লিদের জন্য নিরাপত্তাসহ সকল ধরণের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ইজতেমার মধ্য দিয়ে ঢাকার টঙ্গিতে বিশ্ব ইজতেমা সফল করার লক্ষ্যে এবং দ্বীনি দাওয়াতে তাবলিগের কাজের জন্য জামায়াত তৈরি করা হবে। আগামী শনিবার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে ইজতেমা শেষ হবে।
ধুনট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রবিউল ইসলাম বলেন, মুসল্লিদের জন্য ইজতেমা ময়দানের চারপাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এখানে পুলিশ কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা রয়েছে। এছাড়াও পুলিশের পাশাপাশি র্যাব, আনসার ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা নিয়োজিত রয়েছেন। ইজতেমা স্থলে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে মেডিকেল টিমও রয়েছে।