চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলার মাসিক আইন-শৃংখলা কমিটির সভা আজ ৩১ মে বুধবার সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ওলিও, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ এমরানুল ইসলাম, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর দেবব্রত কর, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভ‚ইয়া, সাধারণ সম্পাদক এম.এ. এইচ মাহবুব আলম,ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ নাছির উদ্দিন, আলামিনুল হক পাবেল, সদর উপজেলা ইউসিসি লিমিটেডের (বিআরডিবি) সভাপতি মোঃ আবু কাউছার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সিনিয়র সহ-সভাতি কাজী জাহাঙ্গীর আলম, ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হাকিম মোল্লা, আবদুর রশীদ ভূঁইয়া, ওমর ফারুক, মোঃ শাহআলম, কামরুল ইসলাম প্রমুখ।
সভায় আসন্ন ঈদ-উল আযহা উপলক্ষে পশুর হাট গুলোতে কেউ যেন জাল টাকা ছড়াতে না পারে, পশুর হাটে আসা ক্রেতা-বিক্রেতারা যেন কোন ধরনের হয়রানির শিকার না হন এবং কেউ যাতে অসুস্থ ও রোগা পশু বিক্রি করতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানানো হয়।
সভায় সম্প্রতি সদর উপজেলার বড়হরণ এলাকায় অবৈধভাবে রেলওয়ের জলাশয় ভরাটের পর অবৈধ দখলদারকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা ও অবৈধ বালু জলাশয় থেকে অপসারণ করার জন্য সদর উপজেলা প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানানো হয়।
সভায় শহরের যানজট নিরসনে শহরের মসজিদ রোড ও কোর্টরোডকে স্থায়ীভাবে ওয়ানওয়ে করার জন্য দাবি করা হয়। সভায় সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে চলমান দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার অভিযানকে সাধুবাদ জানিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করার জন্য পুলিশ প্রশাসনের কাছে দাবি জানানো হয়।
সভায় পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের মতো আসন্ন ঈদ-উল আজহাতে যেন মহাসড়কে কোন ধরনের যানজটের সৃষ্টি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহবান জানানো হয়। সভায় রিক্সা চালকদের যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে পৌরসভার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে রিক্সা চালকরা যাতে বেশী ভাড়া না নিতে পারে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য পৌর কর্তৃপক্ষের প্রতি আহবান জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
দেশের পূর্বাঞ্চলের অন্যতম প্রবেশদ্বার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা। ঢাকা-সিলেট ও কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশে রয়েছে ৭৬ কিলোমিটার সড়ক।
আসন্ন ঈদ যাত্রায় যাত্রীদের ভোগাবে এই অংশের অন্তত ৪০ কিলোমিটার সড়ক।
দুটি সড়কে চারলেন প্রকল্পের নির্মাণ কাজের কারণে এ শঙ্কা দেখা দিয়েছে। সড়কের বেহাল দশা ও খানাখন্দের কারণে যান চালানো এখন বড় দায়। যানজট ও ধীর গতির কারণে প্রতিদিনই ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকতে হচ্ছে সড়কে। এতে একদিকে যেমন সময় নষ্ট হচ্ছে, তেমনি চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের।
সড়ক বিভাগ জানায়, ২০২০ সালের মার্চে শুরু হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ নৌ-বন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫০ দশমিক ৫৮ কিলোমিটারের চারলেন সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের কাজ। এর আওতায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে আশুগঞ্জ নৌ-বন্দর থেকে খাঁটিহাতা বিশ্বরোড মোড় পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার ও কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে খাঁটিহাতা বিশ্বরোড মোড় থেকে ধরখার পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার আঞ্চলিক সড়ক রয়েছে।
তবে করোনাকালীন সময়সহ নানা জটিলতায় বড় এই প্রকল্পের কাজে অনেকটাই ধীরগতি এসেছে। ফলে এখনও শেষ হয়নি রাস্তা নির্মাণ কাজ। এ কারণে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে এই সড়ক ব্যবহার করে চলাচলে। এসব সড়ক দিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরণের ৩০/৩৫ হাজার যানবাহন চলাচল করছে। এরমধ্যে যাত্রীবাহী যানবাহনের সংখ্যা প্রায় ২০ হাজার।
ঈদ মৌসুমে দেশের সব সড়ক-মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বেড়ে যায় কয়েকগুণ। এর ব্যতিক্রম হবে না ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা অধ্যুষিত এই রাস্তায়ও। এমতাবস্থায় আসন্ন ঈদে এ সড়ক ব্যবহার করে চলাচলে বেশ ভোগান্তি পোহাতে হবে ঘরমুখো যাত্রীসাধারণের।
চালক ও যাত্রীরা জানান, দুটি সড়ক দিয়ে বিপুল সংখ্যক যানবাহন চলাচল করার কারণে সড়কগুলোর অবস্থা করুণ। নির্মাণকাজ করতে সড়ক খুঁড়ে রাখাসহ একপাশ বন্ধ করে রাখায় প্রতিদিনই যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। সেই সঙ্গে তীব্র ধুলোবালির কারণে এসব পথে চলাচলকারীদের দুর্ভোগের অন্ত নেই।
তারা আরো জানান, সময় নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি সড়কে বিভিন্ন সময়েই ঘটেছে ছোটখাটো দুর্ঘটনা। ফলে ঝুঁকি নিয়েই সড়কে চলাচল করতে হচ্ছে তাদের। রাস্তার খানাখন্দ ও যানজটের কারণে এক ঘণ্টার যাত্রাপথ চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা লেগে যাচ্ছে।
এ সময় সড়কগুলো দ্রুত মেরামত করার দাবি জানিয়েছেন চালক ও যাত্রীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে আশুগঞ্জ থেকে বিশ্বরোড পর্যন্ত যান চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে। ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাত্রাকে নির্বিঘ্নে করতে অবশিষ্ট সড়ক দ্রুত মেরামত করা হবে।
সরাইল খাটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আকুল চন্দ্র বিশ্বাস জানান, যানজট নিরসনে চালক ও হেলপারদের সচেতন করতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি হাইওয়ে পুলিশের সাতটি টিম সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে যানজট নিরসনে কাজ করছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সভায় আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১৩৫ কোটি টাকা ৯২ লক্ষ ১০হাজার ৮৭৫ টাকা আয় এবং বিভিন্ন খাতে সমপরিমান ব্যয়ের প্রস্তাব সম্বলিত বার্ষিক বাজেট সর্বসম্মতিতে গৃহীত হয়। সভায়, বিভিন্ন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌর মেয়র, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাবৃন্দ এবং নির্বাচিত সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বাজেট সভাত্তোর এক প্রশ্নের জবাবে জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান বলেন, বাজেটে উন্নয়ন প্রকল্প খাতে গৃহীত বরাদ্দের আওতায় বাস্তবায়িতব্য প্রকল্প তালিকা সহ জেলাপরিষদের বাজেট সম্পর্কে বিশিষ্ট নাগরিক, পেশাজীবী শ্রেণী ও সাংবাদিকদের সাথে শীঘ্রই মতবিনিময় সভা করে বিস্তারিত অভিহিত করা হবে।
আলোচনা সভা, কেক কাটা, মিলাদ দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে জাতীয় মহিলা সংস্থা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কার্যালয়ের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্ম বার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়েছে। ১৭ মার্চ শুক্রবার হওয়ায় ১৬ মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় মহিলা সংস্থা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কার্যালয়ে চেয়ারম্যান মিসেস মিনারা আলম এর সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বর্ণাঢ্য জীবনের বিভিন্ন দিক বর্ণনা করে আলোচনায় অংশ নেন জাতীয় মহিলা সংস্থার জেলা কর্মকর্তা মোঃ শাহ আলম, মাঠ সমন্বয়কারী আব্দুল মতিন মোল্লা, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা নাজমুন নাহার অপরূপা, সাংগঠনিক সম্পাদিকা মাহফুজা বেগম, শ্রম সম্পাদিকা নাসিমা কাইয়ূম, নারীনেত্রী শিশির হাওলাদার, মনোয়ারা বেগম, জাতীয় মহিলা সংস্থার প্রশিক্ষণার্থী সাদিয়া সুলতানা, পাপিয়া সুলতানা পলাশী প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে মিসেস মিনারা আলম বলেন, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্ম নেয়া শিশু খোকা ওরফে শেখ মুজিবুর রহমান শিশুকাল থেকেই মানুষের প্রতি দরদি ছিলেন। তিনি ছিলেন অসহায় মানুষের বন্ধু। রাজনৈতিক নেতা হওয়ার পর সচেতন বাঙ্গালিরা তাকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে পশ্চিম পাকিস্তানের শৃঙ্খল থেকে পূর্ব পাকিস্তান আজকের বাংলাদেশ নামে স্বাধীন হতোনা। এ দেশের স্বাধীনতার ডাক দিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে যেতে হয়েছিল তাঁকে। বঙ্গবন্ধু ছিলেন বলেই আজকে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক পরিচয় দিতে পারছি। বিশ্বের বুকে একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে বুক ফুলিয়ে চলতে পারছি। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বল্প উন্নত রাষ্ট্র হতে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের দিকে এগিয়ে চলেছে। তাই আগামী নির্বাচনেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নৌকার বিজয় ঘটিয়ে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হবে।
আলোচনা শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সকল শহিদের রূহের মাগফেরাত কামনা করে মিলাদ দোয়া এবং মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তৈরি করা কেক কাটা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের আর্থিক সহযোগিতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট এবং স্বনির্ভর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যৌথ আয়োজনে শিক্ষার্থীদের মাঝে গুজব প্রতিরোধে সেমিনার ও কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
সকালে শহরের সাবেরা সোবহান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে স্বনির্ভর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্বাহী পরিচালক ও জেলা এনজিও সমন্বয়কারী এস এম শাহীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ বদিউজ্জামান ভূইয়া, মাইটিভি জেলা প্রতিনিধি আ ফ ম কাউসার এমরান, সাংবাদিক মোহাম্মদ আরজু, সাকমিড এর প্রোগ্রাম অফিসার ইয়াসিন আহমেদ জিবু উপস্থিত ছিলেন।
পরে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
তিতাস সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের সহসভাপতি ও নাটাই উত্তর ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক মো. আতিকুল ইসলাম আর নেই। দুরারোগ্য ব্যধিতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ৪ মার্চ সোমবার সকাল ৮ টায় তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন।
এসময় তার বয়স হয়েছিলো ৪০ বছর।
মৃত্যুকালে তিনি বাবা, মা, ৪ ভাই, ২ বোন, স্ত্রী, এক পুত্র সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
সোমবার বাদ আসর সদর উপজেলার থলিয়ারা পশ্চিম পাড়া পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে।
থলিয়ারা পশ্চিম পাড়া মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাযায় বক্তব্য রাখেন ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাড. লোকমান হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মো মনির হোসেন, বঙ্গবন্ধু পরিষদ সদস্য সচিব এটিএম ফয়েজুল কবির, যুবলীগ নেতা আলী আজম, জসীম উদ্দিন, জেলা ছাত্রলীগ সহসভাপতি সাইদুল ইসলাম, তিতাস সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের সহসভাপতি শিপনুর রহমান, প্রভাষক মোমিন খান, কোষাধ্যক্ষ আনিসুল ইসলাম, তিতাস আবৃত্তি সংগঠন সহকারী পরিচালক সুজন সরকার, ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক রেজাউল হক, যুগ্ম আহবায়ক সাকিল মিয়া, যুবলীগ নেতা জসীম, হাবিব, বশির ও জহির মেম্বার।
সংস্কৃতিকর্মী ও যুবলীগ নেতা আতিকুল ইসলামের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিতাস সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের পক্ষ থেকে তিনদিনের শোক কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে।
কর্মসূচির মধ্যে থাকবে মঙ্গলবার বিকেলে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে তিতাস সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন, কালোব্যাজ ধারণ, শুক্রবার সকালে শোকসভা ও রমজানে বিশেষ প্রার্থনা, ইফতারের আয়োজন।