চলারপথে রিপোর্ট :
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে হঠাৎ ঝড়ের তান্ডবে ঘরবাড়ি, গাছপালা, মসজিদ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। উপড়ে গেছে অসংখ্য গাছ-পালা। এদিকে বিরিশিরি সড়কের ঘোড়াইত নামক স্থানে চলন্ত অটোরিক্সায় গাছ পড়ে গুরুতর আহত আদম আলী ফকির (৫০) নামের এক ব্যক্তির চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
আজ ২ জুন শুক্রবার সকালে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। নিহত আদম আলী ফকির উপজেলার কাকৈরগড়া ইউনিয়নের বন্দসাংসা গ্রামের মৃত সিরাজ উদ্দীনের ছেলে।
এর আগে ১ জুন বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌর শহরসহ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ঝড় আঘাত হানে। এতে অর্ধশতাধিক কাঁচা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা, আম, লিচুসহ বিভিন্ন মৌসুমি ফলেরও ব্যাপক ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। ঝড়ের সঙ্গে বজ্রপাত এবং শিলাবৃষ্টিও হয়েছে।
জানা গেছে, হঠাৎ করে ঝড়ে দুর্গাপুর পৌর শহরের দশাল গ্রামের রুবিনা বেগম, আবু রায়হান, হক মিয়া, এমদাদুলসহ আরো অনেকেরই বসতঘর লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। এছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে অর্ধশতাধিক পরিবারের ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝড় ও তুমুল বৃষ্টিতে মৌসুমি ফল আম, লিচু, কলাসহ বিভিন্ন ফসলেরও ক্ষতি হয়েছে। প্রবল বেগে বয়ে চলা বাতাসে উড়ে গেছে সদর ইউনিয়নের এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চাল।
ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পৌর শহরের দশাল এলাকার হক মিয়ার স্ত্রী দোলনা বেগম বলেন, ‘আমার একটি মাত্র টিনের ঘর। হঠাৎ করেই ঝড় চলে আসে, কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই পুরো ঘর ভেঙে গেছে।
পোলাপাইনগুলারে নিয়ে এই ঝড়ের মধ্যেই অন্য বাড়িতে গিয়ে উঠছি। স্বামী ঢাকায় কাজ করেন। ৪ সন্তান নিয়ে এই ঘরেই থাকতাম।’
একই এলাকার আবু রায়হান বলেন, ‘গত কয়েকদিন ধরে প্রচন্ড রোদ আজো রোদ থাকলেও হঠাৎ ঝড় শুরু হয়। ঝড়ের শুরুতেই প্রথমে আমার ঘরের বারান্দা উড়িয়ে নিয়ে যায় এরপর মুহূর্তেই ঘরের চাল উড়িয়ে নিয়ে গেছে। ঘরের ভিতরে থাকা সবাইরে নিয়ে অন্যস্থানে আশ্রয় নিতে পেরেছিলাম তাই কারো ক্ষতি হয় নাই।’
পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মানির হোসাইন মানিক বলেন, ‘ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়ে গিয়ে আমি সবার খোঁজ নিচ্ছি।’
সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাদেকুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ইউনিয়নে অনেক ঘরবাড়ি ও একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রাজীব-উল-আহসান বলেন, ‘ঝড়ে বেশ কয়েকটি ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে খবর পেয়েছি। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তা দেওয়া হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন সারজিস আলম। আজ ২২ জানুয়ারি বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে তিনি এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
ফেসবুক পোস্টে সারজিস লিখেছেন, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আমি আর নেই। ফাউন্ডেশনের গতি বাড়াতে এর গঠনতন্ত্র, কাঠামো এবং কাজের প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে ‘এক্সিকিউটিভ কমিটি’ পুরো অফিসের সার্বিক বিষয় পরিচালনার দায়িত্ব নেবে এবং চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) অফিসের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। বর্তমানে মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ সিইও হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।
ফাউন্ডেশনের পলিসি মেকিংয়ে ‘গভর্ণিং বডি’ কাজ করবে, যার মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা সহ চারজন উপদেষ্টা (স্বাস্থ্য, সমাজকল্যাণ, স্থানীয় সরকার, আইসিটি) রয়েছেন। এছাড়া, ‘সাধারণ সম্পাদক’ পদটি এখন আর নেই।
ফাউন্ডেশন প্রথম আর্থিক সহযোগিতা প্রদান শুরু করে ১ অক্টোবর এবং অফিস কার্যক্রম শুরু হয় ১৫ অক্টোবর। সারজিস ২১ অক্টোবর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় ২ মাস ১০ দিন এই দায়িত্ব পালন করেন। ৭ জানুয়ারি তিনি সাইনিং অথোরিটি হস্তান্তর করে অফিসিয়ালি দায়িত্ব শেষ করেন।
সারজিস জানান, ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ফাউন্ডেশন ৮২৬টি শহীদ পরিবারের মধ্যে ৬২৮ জনকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে, পাশাপাশি প্রায় ১১ হাজার ভেরিফাইড আহতদের মধ্যে ২ হাজার আহতকে আর্থিক সহায়তা করা হয়।
তিনি তার পোস্টে আরো উল্লেখ করেন, “যতোদিন আমি ফাউন্ডেশনে আমার সর্বোচ্চ সময় দিতে পেরেছি, ততোদিন আমি দায়িত্ব পালন করেছি। যখন মনে হয়েছে, আর সময় দেওয়া সম্ভব নয়, তখন আমি দায়িত্ব থেকে সরে এসেছি। নিজের সীমাবদ্ধতা বুঝে দায়িত্ব গ্রহণ বা ত্যাগ করা কোনো দুর্বলতা নয়, বরং এটি সৎ সাহসের বিষয়। আমি চেষ্টা করেছি আমার দায়িত্বের প্রতি সৎ থাকতে।”
অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা জি এম কাদের ও বিরোধীদলীয় উপনেতা নেতা ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসার-২ মোহাম্মদ আবু জাফর রাজু বিরোধী দলীয় নেতার একান্ত সচিব শামসুল ইসলামের নিকট আজ দুপুরে জাতীয় সংসদের অফিস কক্ষে এবং বিরোধী দলীয় উপনেতার একান্ত সচিব জাহাঙ্গীর আলমের নিকট পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা পত্র পৌঁছে দেন।
এছাড়া সাবেক বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদের গুলশানের বাসভবনে তার কাছেও ঈদের শুভেচ্ছা পৌঁছে দেন মোহাম্মদ আবু জাফর রাজু।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলায় বিএসটিআই’র লোগো ব্যবহার করে অবৈধভাবে আইসক্রিম উৎপাদন ও বিক্রির অভিযোগে এক কারখানার মালিককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানাসহ প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়েছে।
আজ ১৯ জুন সোমবার দুপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও র্যাব ৬ এর যৌথ অভিযানে ফকিরহাটের শ্যামবাগাত এলাকায় ওই আইসক্রিম কারখানায় উৎপাদিত বিপুল পরিমাণ অনুমোদনহীন আইসক্রিম ও আইসক্রিম তৈরির মালামাল ধ্বংস করা হয়।
বাগেরহাটের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল ইমরান জানান, বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার শ্যামবাগাত এলাকায় ‘নিউ ভিভো আইসক্রিম’ নামে একটি কারখানায় বিএসটিআই’র অনুমোদন ছাড়াই লোগো ব্যবহার করে অবৈধভাবে আইসক্রিম উৎপাদন ও বিক্রির খবর পেয়ে সোমবার দুপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও র্যাব ৬ এর যৌথ অভিযান চালানো হয়।
এসময়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে কারখানার মালিককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানাসহ প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়েছে। একই সাথে ওই আইসক্রিম কারখানায় উৎপাদিত বিপুল পরিমাণ অনুমোদনহীন আইসক্রিম ও আইসক্রিম তৈরির মালামাল ধ্বংস করা হয়।
এসময় র্যাব-৬ এর সদর কোম্পানির কমান্ডার ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. রাসেলের নেতৃত্বে র্যাব সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী রাজউক, ইউডিডি ও এইচবিআরআইয়ের বিদ্যমান সমস্যা নিরসন ও কাজে গতিশীলতা বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন।
১৯ মার্চ মঙ্গলবার সচিবালয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংস্থা তিনটির সাথে পৃথক মতবিনিময়সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
নগর উন্নয়ন অধিদপ্তর (ইউডিডি) ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহার ও পরিকল্পিত নগরায়ণের লক্ষ্যে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নের কাজ করছে। ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠানে জনবল সংকট, কর্মকর্তা/কর্মচারীদের পদোন্নতিসহ বিভিন্ন সমস্যার কথা উল্লেখ করেন কর্মকর্তারা।
মন্ত্রী এসব সমস্যা দ্রুত সমাধানের জন্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন। সেই সাথে অধিদপ্তরের কাজে গতিশীলতা বৃদ্ধির জন্য যা কিছু করা দরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে তা নিষ্পন্ন করার জন্য তিনি সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক পরিবেশবান্ধব নির্মাণসামগ্রী উদ্ভাবন ও তৎসংশ্লিষ্ট শিল্প-কারখানা স্থাপনে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ সম্পর্কে সভাকে অবহিত করেন। পোড়ামাটির ইটের বিকল্প হিসেবে ব্যবহারযোগ্য স্যান্ড-সিমেন্ট ব্লক তৈরির আড়াই শর বেশি কারখানা ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
এসব নির্মাণসামগ্রী বিশেষ করে স্যান্ড-সিমেন্ট ব্লক ব্যবহারে সর্বস্তরে আরো সচেতনতা সৃষ্টির জন্য মন্ত্রী নির্দেশনা প্রদান করেন। পরিবেশবান্ধব এসব নির্মাণসামগ্রী ডিকার্বনাইজেশনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে সক্ষম এবং জাতীয় স্বার্থে এসব নির্মাণসামগ্রীর ব্যবহার বৃদ্ধি প্রয়োজন বলে মন্ত্রী মন্তব্য করেন।
তিনি এইচবিআরআইয়ের প্রাতিষ্ঠানিক সমস্যাসমূহ দ্রুত সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। একই দিনে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সাথে আয়োজিত মতবিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সভায় রাজউকের বাস্তবায়নাধীন বিভিন্ন প্রকল্পে পর্যাপ্ত বনায়ন, পার্ক, খেলার মাঠ, শিশু পার্ক ও জলাধার সংরক্ষণের জন্য মন্ত্রী সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন সকল দপ্তর/সংস্থার কাজে গতিশীলতা বৃদ্ধি ও যথাযথ নিয়ম মেনে দ্রুততম সময়ে কাজ নিষ্পন্ন করার মাধ্যমে আমরা একটি জনবান্ধব ও স্মার্ট মন্ত্রণালয় গড়ে তুলতে চাই। এ জন্য সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে সুচারুরূপে দায়িত্ব পালন করতে হবে।’
মতবিনিময়সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নবীরুল ইসলাম, অতিরিক্ত সচিববৃন্দ ও সংশ্লিষ্ট দপ্তর প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা আর হবে না। নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ফলাফলের ভিত্তিতে অষ্টম শ্রেণি পাসের সনদও দেবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে আগের নিয়ম অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
আজ ২০ জুন মঙ্গলবার বিকেলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম জাগো নিউজকে বলেন, জেএসসি ও জেডিসির আগের মতো বোর্ড পরীক্ষা হবে না। নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তাদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সনদ দেবে। ধারাবাহিক মূল্যায়ন ও পরীক্ষা নেওয়া হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। এর ভিত্তিতে ফলাফল দেওয়া হবে, সনদও দেওয়া হবে।
তবে সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডে অষ্টম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। যারা অষ্টম শ্রেণি পাসের পর কোনো কোর্সে নিযুক্ত হতে চাইবে, তাদের জন্য সনদ ও রেজিস্ট্রেশন প্রয়োজন পড়বে। সে কারণে রেজিস্ট্রেশন করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সরকার আগেই অষ্টম শ্রেণি ও সমমানের ক্লাসের জন্য প্রচলিত জেএসসি এবং জেডিসি পরীক্ষা বাতিল করে। এছাড়া নতুন শিক্ষাক্রমে জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা থাকবে না। ২০২৪ সাল থেকে অষ্টম ও নবম শ্রেণির পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে নতুন শিক্ষাক্রমের আওতায়।
বৈঠকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোলেমান খান, আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম, মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হাবিবুর রহমান, বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক কায়সার আহমেদ, কারিগরি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মহসিনসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।