চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় দেলু মোল্লা নামে পুলিশের তালিকাভুক্ত এক মাদক ব্যবসায়ীর বাড়ির মালামাল ক্রোক করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আদালতের নির্দেশ পাওয়ার পরই পুলিশ মালামাল ক্রোক করেছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রাম থেকে ওই মাদক ব্যবসায়ীর বাড়ির অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। মাদক ব্যবসায়ী দেলু মোল্লা ওই গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী দেলু মোল্লা দীর্ঘদিন ধরেই আত্মগোপনে রয়েছেন। আদালতে তার বিরুদ্ধে মাদকের মামলা বিচারাধীন থাকলেও মামলার ধার্য তারিখে সে গ্রেফতার এড়াতে অনুপস্থিত থাকেন। এদিকে ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ সালে মাদক মামলায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মাদক ব্যবসায়ী দেলু মিয়ার অস্থাবর সম্পত্তি জব্দ করার নির্দেশ দেন। এরই প্রেক্ষিতে বিকেলে ওই মাদক ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে মালামাল জব্দ করে থানার নিয়ে আসে পুলিশ।
আখাউড়া থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আসাদুল ইসলাম জানান, দেলু মিয়া দীর্ঘদিন ধরে আত্মগোপনে রয়েছে। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তার বাড়ি থেকে এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে, সোফা সেট, ফ্রিজ, খাটসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ করে থানায় নিয়ে আসা হয়।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দল গোছাতে শুরু করেছে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ। স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নির্দেশে নির্বাচনমুখি নানা কর্মকান্ড পরিচালনা করছে আওয়ামীলীগ। দলের সাংগঠনিক অবস্থা তুলে ধরতে আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পৌরসভা ভবনের তৃতীয় তলায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল লিখিত বক্তব্য পাঠ করে দলের সাংগঠনিক অবস্থা তুলে ধরেন। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, দলকে শক্তিশালী করতে নবীন প্রবীনের সমন্বয়ে পৌরসভাসহ প্রতিটি ইউনিয়নের মেয়াদোত্তীর্ণ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলালীগসহ সহযোগি সংগঠনগুলোর নতুন কমিটি গঠনের কাজ চলছে। এতে তৃনমূলের নেতাকর্মীদের মাঝে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নেতৃত্বে অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে আখাউড়ায় আওয়ামীলীগ অনেক বেশি শক্তিশালী। আইনমন্ত্রীর নেতৃত্বে আখাউড়ায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। শহর থেকে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে।
সমাজের দর্পন হিসেবে সরকারের এসব উন্নয়ন গণমাধ্যমে তুলে ধরার জন্য তিনি সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানান।
এসময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল দাবী করেন, আখাউড়ায় আওয়ামীলীগে কোন গ্রুপিং বা বিভেদ নাই। দলের নবীন-প্রবীণ সকল নেতাকর্মীকে মূল্যায়ন করেই জাতীয় নির্বানকে সামনে রেখে দলীয় কর্মকান্ড চলছে।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ সেলিম ভূঁইয়া, মোঃ মনির হোসেন বাবুল, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আব্দুল মমিন বাবুল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া, পৌর যুবলীগের সভাপতি মনির খান, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন ‘একটি গণতান্ত্রিক দেশে যে কোন রাজনৈতিক দল তার রাজতৈনিক কর্মকান্ড করতে পারে। তাতে আওয়ামীলীগ এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের কোন আপত্তি নাই। কারণ আওয়ামীলীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। আওয়ামীলীগ বাংলাদেশে গণতন্ত্র স্থাপন করেছে।
আজ ২৭ জানুয়ারি শুক্রবার সকালে আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি’র পদযাত্রী কর্মসূচি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশে একটি সংবিধান আছে। বাংলাদেশের সংবিধানে জাতীয় নির্বাচন কিভাবে হবে তা সম্পূর্ণ ভাবে লিখা আছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে।
এর আগে তিনি সকাল সোয়া দশটায় আন্ত:নগর মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে ঢাকা থেকে আখাউড়া স্টেশনে এসে পৌঁছেন। এসময় ষ্টেশনে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীসহ উপস্থিত লোকজনকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আইন সচিব গোলাম সারোয়ার, পুলিশ সুপার সাখাওয়াত হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. আব্দুল্লাহ ভূইয়া বাদল, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল মমিন বাবুল, ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ।
আখাউড়া থেকে সড়ক পথে কসবা যাওয়ার পথে পৌরশহরের রাধানগর হাজী মহল্লায় পুন: নির্মিত মসজিদে নূর এর উদ্বোধন করেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক কসবায় কয়েকটি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, যৌতুক, নারীর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতা, ইভটিজিং, আত্মহত্যা, শিশুশ্রম, স্কুল থেকে ঝরে পড়া রোধ, মাদক প্রতিরোধ, নারীর অধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতামূলক সভা করেছে আখাউড়া উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর।
আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের ৩০ জন প্রশিক্ষণার্থী ও কিশোর-কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্পের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রওনক ফারজানা রুবা, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের হিসাব রক্ষক মো. আতাউর রহমান, প্রশিক্ষক সৈয়দা জাফরিন সুলতানা মিতু। এর আগে সকালে আখাউড়া মনিয়ন্দ ইউনিয়নের ঘাগুটিয়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে একই বিষয়ে সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলায় অকৃতকার্য হয়েছে ৪৩৩ জন। ১২ মে রবিবার সারাদেশের ন্যায় আখাউড়ায় এসএসসি সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হয়। অকৃতকার্য ছাত্রছাত্রীর বেশির ভাগ ছাত্রছাত্রী ইংরেজি ও গণিতে ফেল করেছে। এছাড়া অন্যান্য বিষয়েও কেউ কেউ ফেল করেছে। কয়েজন শিক্ষকের সাথে কথা বলে এবং কিছু ফলাফল পর্যালোচনা করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
কয়েকজন শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীর সাথে কথা বলে ইংরেজি ও গণিতে বেশি ফেল করার কারণ হিসেবে পাওয়া গেছে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখা। কোভিড- ছাত্রছাত্রীদের অমনোযোগিতা, নিয়মিত ক্লাশ না করা, অভিভাবকের সচেতনতার অভাবসহ আরও কিছু অজুহাত দিচ্ছেন শিক্ষকরা। অভিভাবকদের দাবী, শিক্ষকরা আন্তরিকভাবে পাঠদান করে না। ইংরেজি ও গণিতে মান সম্মত শিক্ষকের অভাব। প্রধান শিক্ষকসহ শিক্ষকের স্বল্পতা। যোগ্য ম্যানেজিং কমিটির অভাবসহ রয়েছে আরও কিছু সমস্যা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১ হাজার ৬২৮ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে ১ হাজার ১৯৫ জন। শতকরা পাশের হার ৭৩.৪০।
সাকিবুল হাসান নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, স্কুলে স্যারেরা ঠিকমতো পড়ায় না। প্রায়ই স্কুল বন্ধ থাকে।
কাউসার হোসেন নামে এক অভিভাবক বলেন, শিক্ষকরা ঠিকমত ক্লাশ করায় না। প্রাইভেট পড়ানো নিয়ে ব্যস্ত থাকে। স্কুলে সময় দেয় না। তাছাড়া শিক্ষকদের মধ্যে গ্রুপিং। এসব কারণেও ছাত্রছাত্রীরা ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
কাজী সুহেল নামে আরেক অভিভাবক বলেন, অনেকগুলো স্কুলে দীর্ঘ দিন ধরে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক নাই। এসব স্কুল চলছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান দিয়ে। ফলে প্রশাসনিক দক্ষতার অভাবে পড়ালেখার ক্ষতি হচ্ছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোঃ রেজাউল করিম বলেন, করোনার কারণে এই ছেলে মেয়েরা নিচের ক্লাশ থেকে দুর্বল হয়ে এসেছে। তাছাড়া ছেলেমেয়েরা নিয়মিত ক্লাশে না আসার কারণেও পড়ার ক্ষতি হয়েছে। আমাদের অভিভাবদেরকে আরও সচেতন হতে হবে।
জানতে চাইলে দেবগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ মোঃ মাহফুজুর রহমান বলেন, অংক এবং ইংরেজি অন্যান্য বিষয়ের চেয়ে তুলনামূলক কঠিন। এবিষয়গুলোতে শিক্ষকরা যতটুকু আন্তরিকতা দেখান ছাত্ররা সেরকম দেখায় না। ভবিষ্যতে এ দুটি বিষয়ের প্রতি আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। শিক্ষক, ছাত্র ও অভিভাবক সবাইকে মিলে গুরুত্ব দিলে আশা করি আরও ভালো করতে পারব।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আবুল হোসেন বলেন, ইংরেজি ও গণিত তুলনামূলক কঠিক সাবজেক্ট। তারপরও আমরা বিষয়টি পর্যালোচা করে দেখছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় পোষ্ট অফিসের সরকারি ৫টি গাছ টেন্ডার ছাড়া কর্তন করা হয়েছে। গাছের পরিমাপ, মূল্য নির্ধারণ এবং সরকারি অনুমতি না নিয়ে পোষ্ট মাস্টার আজহার উদ্দিন এসব মূল্যবান গাছ কর্তন করেছেন। গাছের কয়েকটি কান্ড এবং ঢালপালা পোষ্ট চত্বরের মাটিতে ফেলে রাখা হয়েছে। এর আগে বুধবার গাছগুলি কাটা হয়। তবে পোষ্ট মাস্টার আজহার উদ্দিন দাবি করে বলেন গাছ কাটার বিষয়ে বিভাগীয় অনুমতি রয়েছে।
জানা যায়, আখাউড়া পৌরশহরের প্রাণকেন্দ্র সড়ক বাজারে পোষ্ট অফিসের একতলা ভবন রয়েছে। পোষ্ট অফিস চত্বরে বেশ কিছু ফলজ ও বনজ গাছ রয়েছে। পোষ্ট মাষ্টার আজহার উদ্দিন এসব গাছ থেকে ৫টি গাছ কর্তন করেছেন। এরমধ্যে একটি গাছের গুড়ি থেকে বাকী গাছগুলো কান্ডের উপরের অর্ধাংশ ঢালপালাসহ কেটে ফেলেছেন। তবে গাছ কাটার জন্য পোষ্ট অফিস বিভাগের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় বন বিভাগের কোন অনুমতি নেয়নি পোষ্ট মাস্টার।
আজ ২৩ মার্চ বৃহস্পতিবার সরজমিনে পোষ্ট অফিসে দেখা যায়, পোষ্ট অফিসের সামনের খোলা জায়গায় কিছু গাছের কান্ড এবং ঢালপালা রাখা হয়েছে। গাছ কাটার বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা পোষ্ট মাস্টার আজহার উদ্দিন বলেন, গাছের ঢালপালা বিদ্যুতের তারে পড়েছিল। এজন্য কেটে দিয়েছি। গাছ কাটার বিষয়ে বিভাগীয় অনুমতি রয়েছে। তবে, তিনি লিখিত কোন অনুমতি দেখাতে পারেন নি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা বন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তাফা বলেন, গাছ কাটার বিষয়ে পোষ্ট অফিসের কোন চিঠি পাইনি। বিষয়টি আমি অবগত নই।
আখাউড়া উপজেলার সদ্য সাবেক বন কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান খাঁন বলেন, গাছ কাটতে হলে বন বিভাগকে অবগত করা হলে তারপর মাপঝোক করে মূল্য নির্ধারণ করা হয়। তারপর নিলাম কমিটি নিলাম দেওয়ার পর নিলাম প্রাপ্ত ব্যক্তি গাছ কাটবেন। এটাই নিয়ম।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ডাক বিভাগের কুমিল্লা ডেপুটি পোষ্ট মাস্টার জেনারেল (ডিপিএমজি) মোঃ মোজাম্মেল হক বলেন বৃষ্টির পানি যাতে ছাদে না পরে সেজন্য গাছের ঢালপালার ছেটে দেওয়ার নির্দেশনা আছে। তবে গাছ কাটার কোন অনুমতি দেওয়া হয়নি। বিষয়টি তদন্ত করার জন্য কসবা পোষ্ট মাস্টারকে নির্দেশ দিয়েছি।