চলারপথে রিপোর্ট :
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক দেওয়ান মাহবুব আলীসহ সরাইল উপজেলার সকল মুক্তিযুদ্ধ সংগঠকদের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে। দিল্লির সেকেন্দ্রা থেকে এই মহান নেতার সমাধি মাতৃভূমিতে ফিরিয়ে আনাসহ তাঁর স্মৃতির প্রতি জাতীয় সম্মান ও মর্যাদা প্রদানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় দৃষ্টি আকর্ষণের প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরো বলেন, প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত করতে, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও স্মৃতি সহ সরাইল পরগনা এবং দেওয়ানদের ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণে লেখক-সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদদের উদ্যোগ এবং প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হবে।
মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক দেওয়ান মাহবুব আলীর ম্যুরাল উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহবান জানান।
স্মৃতি সংসদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট আবদুর রাশেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায়, এডভোডেট গোলাম ফারুক, সরাইল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মৃধা আহমাদুল কামাল, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসলাম হোসেন, দেওয়ান রওশন লাকী এবং প্রেসক্লাস সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
বক্তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক দেওয়ান মাহবুব আলী সমাধি দিল্লির সেকেন্দ্রা থেকে বাংলাদেশে স্থানান্তরপূর্বক জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও স্বীকৃত প্রদানের দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের পারুলিয়া পাড়া, কলামুড়ি ও বুধল ইউনিয়নের ছাতিয়ান গ্রামে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের সার্বিক সহযোগিতায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নে অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৩ মার্চ রবিবার চালানো অভিযানে নেতৃত্ব দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ একরামুল হক নাহিদ।
অভিযানে পুরাতন কলামুড়ি বায়তুল মামুর জামে মসজিদ থেকে ছাতিয়ান পর্যন্ত ৭৫০ ফুট অবৈধ পাইপ লাইন উচ্ছেদ, পারুলিয়া পাড়া থেকে ৫০০ফুট অবৈধ গ্যাস পাইপ লাইন উচ্ছেদ ও ২ কিলোমিটার এলাকার গ্যাস পাইপ লাইন নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে।
জানা গেছে, নিয়মিত অভিযানের পাশাপাশি গোপন সূত্রে তথ্য সংগ্রহ করে রবিবার সকালে অভিযানে যায় বাখরাবাদের অভিযানিক টিম। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কলামুড়ি, ছাতিয়ান, ও পারুলিয়া পাড়া এলাকায় ২ টি অবৈধ গ্যাস সংযোগের নেটওয়ার্ক চিহ্নিত করে ৪৫ গ্রাহকের গ্যাস সংযোগ অবৈধ শনাক্ত হওয়ার পর এসব সংযোগগুলো বিচ্ছিন্ন করা হয়।
সূত্র জানায়, এই সঞ্চালন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ২০১৫-১৬ সালে সুহিলপুরের পারুলিয়া পাড়ার অবৈধ গ্যাস সংযোগ গুলো দিয়েছেন সরাইলের গ্যাস ঠিকাদার মোজাহিদুল ইসলাম সেলিম ওরফে সেলিম মাস্টার।
কলামুড়ি থেকে ছাতিয়ান পর্যন্ত অবৈধ পাইপলাইন স্থাপন করে সংযোগ গুলো দিয়েছেন ঠিকাদার বাশার। অভিযানে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ আলম, উপব্যবস্থাপক গোলাম মুক্তাদির ,উপব্যবস্থাপক সাজ্জাদ হোসেন, সহকারী প্রকৌশলী নূর মোহাম্মদ, সহকারী প্রকৌশলী তারিকুল ইসলাম, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. মনিরুল ইসলাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ মহাব্যবস্থাপন প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, অবৈধ গ্যাস সংযোগ ও বকেয়া বিল আদায়ে আমাদের টিম ধারাবাহিকভাবে কাজ করে আসছে। বকেয়া বিল পরিশোধ ও অবৈধভাবে গ্যাস সংযোগ নিয়ে ব্যবহার না করতে জনসাধারণের মাঝে সচেতনতা তৈরির জন্য সকল মহলের সহযোগিতা চেয়েছেন। এছাড়া অবৈধ সংযোগগুলোর সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নিম্ন আয়ের কার্ডধারীদের মধ্যে ভুর্তুকিমূল্যে অক্টোবর মাসের টিসিবির পণ্য বিক্রয় শুরু হয়েছে। আজ ২৩ অক্টোবর বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে এই বিক্রয় কার্যক্রম শুরু হয়।
বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামী। প্রত্যেক কার্ডধারীকে ৬০ টাকা কেজি দরে ২ কেজি করে মশুর ডাল, ১০০ টাকা লিটার দরে ২ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৩০ টাকা কেজি দরে ৫ কেজি চাল দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামী জানান, সদর উপজেলার স্বল্প আয় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মধ্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পৌর এলাকায় ৪হাজার ৯শত ৫২জনসহ সদর উপজেলায় ১৬ হাজার ৬শত ১৮ জন কার্ডধারী মানুষের মধ্যে এই পণ্য বিক্রয় করা হবে। আজ পৌরসভার সদর উপজেলা পরিষদ চত্বর, কালভৈরব, কারখানাঘাট, আনন্দবাজার ও শেরপুর ঈদগাহ মাঠে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, স্বল্প আয়ের মানুষের আজ ২ কেজি তেল, ২ কেজি ডাল ও ৫ কেজি চাল দেয়া হয়েছে। চিনির বরাদ্দ না থাকায় চিনি দেয়া যায়নি। পরে পর্যায়ক্রমে সদর উপজেলার ইউনিয়ন পর্যায়ে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে। টিসিবির পণ্য নিয়ে কেউ যেন কোন রকম দুর্নীতি করতে না পারে সেজন্য আমাদের মনিটরিং অব্যাহত থাকবে।
এসময় সদর উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ ইসমাইল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ও সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির নৌকার মার্কার সমর্থনে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় পৌর এলাকার ৪ নং ওয়ার্ডের সড়ক বাজারে বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।
৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর মিজানুর রহমান আনসারীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রার্থী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, নির্বাচনের পর আওয়ামীলীগই আবারো সরকার গঠন করবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে দেশের অভাবনীয় উন্নয়ন হয়েছে। দেশের প্রতিটি সেক্টরেই উন্নয়ন হয়েছে। দেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে।
তিনি বলেন, আমি সব সময় আপনাদের পাশে ছিলাম। বর্তমানেও আছি, ভবিষ্যতেও থাকবো। তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আমি সাধ্যমতো উন্নয়ন করেছি। আমি প্রত্যাশা করি আগামী নির্বাচনেও আপনারা আমাকে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন।
তিনি বলেন, আমি আগামী প্রজন্মের বাসযোগ্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া গড়ার জন্য কাজ করছি। তিনি বলেন, আপনাদের ভোটে যদি আমি বিজয়ী হই তাহলে স্মার্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া গড়ে তুলব। তিনি দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারাবাহিকতা রক্ষায় আগামী নির্বাচনে আবারো নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করার আহবান জানান। সভায় বক্তব্য রাখেন জলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সাবেক সহ-সভাপতি তাজ মোঃ ইয়াছিন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা জজ কোর্টের পিপি অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি সোমেশ রঞ্জন রায় প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দঘন পরিবেশের মধ্য দিয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অষ্টমী গঙ্গাস্নান অনুষ্ঠিত হয়েছেন।
দিবসটি উপলক্ষে আজ ১৬ এপ্রিল মঙ্গলবার সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ভক্ত ও পুণ্যার্থীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার গোকর্নঘাট তিতাস নদীর তীরে এসে সমবেত হয়। পরে তারা তিথি অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গঙ্গাস্নানে অংশ নেয়।
এসময় ভক্তরা পিতৃ-পুরুষের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনায় নদীর তীরে বসে পুরোহিতের মাধ্যমে তর্পনবিধি পালন করে পবিত্র মন্ত্র জপ করেন। নদীর পবিত্র জলে এই গঙ্গাস্নানের মধ্য দিয়ে ভক্তরা পরিবারের মঙ্গল কামনার পাশাপাশি দেশ ও জাতির জন্য বিশেষ প্রার্থনা করেছেন।
গঙ্গাস্নানে অংশ গ্রহন শেষে খোকন কান্তি আচার্য্য বলেন, প্রতিবছরের ন্যায় এবারো বৈশাখ মাসের শুক্ল পক্ষের অষ্টমী তিথিতে এই গঙ্গাস্নান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শাস্ত্রে বলা হয়েছে এই গঙ্গা স্নানের মধ্য দিয়ে জড়ো দেহের পাপ মোচন হয়। যেখানে ভক্তি সহকারে ভক্তরা সমবেত হন, সেখানে ভগবান বিরাজমান থাকেন। গঙ্গাস্থানের মধ্য দিয়ে মনের বাসনা পূর্ণ হয়। সকলেই পরম সুখ লাভ করে থাকেন।
মায়া রানী মোদক জানান, গঙ্গাস্নানের মধ্য দিয়ে আমি নিজের পরিবারের জন্যে মঙ্গল কামনা করেছি। দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় শান্তি কামনা করেছি। ভগবান যেন সবার মঙ্গল করেন।
সুবল দাস বলেন, তিতাস নদীর পবিত্র জলে স্নানের মধ্যদিয়ে ভগবানের কাছে পাপ মুক্তির জন্যে প্রার্থনা করেছি। তিনি সকলের যেন মঙ্গল করেন সেই প্রার্থনা ও করেছি।
গঙ্গাস্নান পরিচালনা কমিটির সভাপতি রতন রায় কর্মকার জানান, গঙ্গাস্নানের জন্য একটি পাকা ঘাট জরুরি দরকার। আমরা স্থানীয় ভাবে বালির বস্তা ফেলে ঘাটটিকে স্নানের জন্য উপযোগী করেছি।
এছাড়া গঙ্গাস্নানের জন্য যে ঘাটটি আছে, সেটি দখল দূষণের কবলে পড়ে অনেকটাই শীর্ণকায়ে পরিণত হয়ছে। আমরা এ ব্যাপারে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রীর কাছে ঘাটটি রক্ষায় সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি।
এদিকে ঐতিহ্যবাহী এ গঙ্গাস্নানকে কেন্দ্র করে তিতাস নদীর তীর ঘেষে বসেছে লৌকজ মেলা। মেলায় নাগরদোলা, হরেক রকম বাহারী খাবার মুড়ি-চিড়া, মাঠা, তিল্লাই, বাতাসাসহ মাঠির তৈরী বাহারী খেলনা দোকানের পসরা সাজিয়ে বসেছে দোকানীরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনের এমপি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর প্রথমবারের মতো মন্ত্রী হওয়ার খবরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়েছে। ১০ জানুয়ারি বুধবার রাতে শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ার থেকে একটি আনন্দ মিছিল শুরু হয়ে প্রধান সড়ক টিএরোড প্রদক্ষিণ করে কুমারশীল মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
পরে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক শেখ রাসেলের সঞ্চালনায় কুমারশীল মোড়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, জেলা যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক রিটন রায়, জেলা তাতী লীগের সাধারণ সম্পাদক দেলওয়ার হোসেন দুলাল, শহর আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল জব্বার মামুন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য তাজুল ইসলাম আপন, মিনহাজ মামুন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি দেলওয়ার হোসেন জুম্মান, জেলা ছাত্রলীগের মাইনুদ্দিন হৃদয়, সাংগঠনিক সম্পাদক তন্ময় হোসেন সাব্বির, আশিকুর রহমান হৃদয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি জুবায়ের মাহমুদ শ্রাবন, সাধারণ সম্পাদক নাইমুর রহমান অভি ও সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তাবাচ্ছুম অনিক প্রমুখ।
এ সময় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেলসহ বক্তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছেন। র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে মন্ত্রী হিসেবে দেখার প্রতীক্ষার অবসান হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর এমন একজন মন্ত্রী দরকার যিনি সামগ্রীক ভাবে উন্নয়নে কাজ করে যাবেন। আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা অনুভব করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণমানুষের নেতা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে মন্ত্রীত্ব দিয়েছেন তিনি।