অনলাইন ডেস্ক :
৬২ বছর বয়সে স্ট্রোক করে মারা গেছেন রিয়েলিটি টেলিভিশন শোর তারকা ‘ব্লিং এম্পায়ার’ খ্যাত তারকা অভিনেত্রী অ্যানা শে। ৫ জুন সোমবার মৃত্যু হয়েছে অভিনেত্রীর।
মার্কিন যুক্তাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম নেটফ্লিক্সের এক প্রতিনিধি অ্যানার মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এ ছাড়া অভিনেত্রীর পরিবার জানিয়েছে, এটা হৃদয়বিদারক ঘোষণা যে আমাদের স্নেহময়ী মা, দাদি, ক্যারিশম্যাটিক তারকা ও আমাদের উজ্জ্বল নক্ষত্র স্ট্রোক করে মারা গেছেন।
বিবৃতিতে আরো উল্লেখ করা হয়, অ্যানা আমাদের জীবনকে বেশি গুরুত্ব দেয়া এবং সূক্ষ্ম জিনিসগুলো উপভোগের শিক্ষা দিয়েছেন। তার প্রভাব জীবন থেকে চিরতরে মিস করা হবে। কিন্তু তাকে আমরা ভুলব না।
২০২১ সালে যখন রিয়েলিটি সিরিজের প্রিমিয়ার হয়, তখন নেটফ্লিক্সের ‘ব্লিং এম্পায়ার’-এ অভিনয় করেন তিনি। ব্লিং এম্পায়ার হচ্ছে লস অ্যাঞ্জেলেসে বসবাসকারী ধনী এশিয়ান এবং এশিয়ান-আমেরিকানদের একটি নির্বাচিত কাল্পনিক জীবন সম্পর্কে রিয়েলিটি শো। শোটি উদ্বোধনী পর্বের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা পায়। তবে তিন পর্বের পর বন্ধ করে দেয়া হয় শোটি।
অ্যানা শের বাবা এডওয়ার্ড শে ১৯৯৫ সালে মারা গেছেন। তিনি আমেরিকান প্রতিরক্ষা এবং সরকারি পরিষেবা ঠিকাদার প্যাসিফিক অ্যার্কিটেক্টস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্সের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তার মা মারা গেছেন ২০১৫ সালে।
চলারপথে রিপোর্ট :
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেছেন, আজকের ছোট্ট-ছোট্ট সোনামনিরা আগামী দিনে বাংলাদেশের অভিভাক হিসেবে কাজ করবে। তিনি বলেন, লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধূলার বিকল্প নেই। প্রশিক্ষনের মেধা ভবিষতে দেশের জন্য বিলিয়ে দিবে। আশা করি আজকের ক্ষুদে খেলোয়াড়গন আগামী দিন জাতীয় পর্যায়ে যাবে।
জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত আজ ৩১ জানুয়ারি বুধবার বেলা ১২টায় নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৩-২৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পর্যায়ে অনুর্ধ্ব-১৬ বালক ও বালিকাদের মাস ব্যাপী এ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, বিশিষ্ট শিল্পপতি ও কবি দেওয়ান মারুফ, ফুটবল প্রশিক্ষণের কোচ মোঃ রিপন মিয়া, এ্যাথলেটিক্স এর কোচ দিলিপ চন্দ্র দাস।
অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ সভাপতি মোঃ আবুল কাসেম। এসময় অনুর্ধ্ব-১৬ বালক ও বালিকা এ্যাথলেটিক্স ও ফুটবল প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথি সনদ বিতরণ করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থান করছেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নায়ক জায়েদ খান। সেখানে একটি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন তিনি।
অনুষ্ঠান থেকে বের হতেই নিউইয়র্কের রাস্তায় জায়েদ খানকে দেখে তাকে ঘিরে ধরেন বেশ কয়েকজন তরুণী।
এ বিষয়ে নায়ক জায়েদ খান বলেন, ‘অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান থেকে বের হতেই অনেক মেয়ে আমাকে ঘিরে ধরে। সবাই প্রবাসী বাঙালি। আমার সঙ্গে ছবি তুলতে চায়। তারা ছবি তুলল। একজন তো ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে আমাকে মেসেজ করেছে। সেখানে আমার সঙ্গে ছবি দিয়ে লেখা, মাই রিয়েল হিরো।’
অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে বলে কিছু গণমাধ্যম সংবাদ প্রকাশ করেছে। এ সম্পর্কে জায়েদ বলেন, ‘এসব একদম উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ভুয়া ভুয়া বলে চিৎকার করেছে কিছু উঠতি যুবক। কিন্তু সেটা যে আমাকে দেখে এমনটা নয়, তারা জেমস ভাই, এমনকি কাবিলা পলাশ মঞ্চে উঠতেও একইভাবে চিৎকার করেছে। বরং অনেকের অভিযোগ, আমরা আগে কেন মঞ্চে উঠলাম না।’
‘এখানে আসলে আমাদের পারফর্ম করার কথা ছিল না। তারপরও অনুরোধে আমি গান শুনিয়েছি। নিউইয়র্কের বাংলাদেশিদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ যে তারা আমাকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছেন’, বলেন জায়েদ খান।
দাফন সম্পন্ন
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরের লক্ষীমুড়া গ্রামের নিহত হারুন মিয়ার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় মনিপুর বন্দরবাজার বালুর মাঠে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় স্থানীয় হারুন মিয়ার আত্মীয় স্বজনসহ সহস্রাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করে। এর আগে শনিবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে হারুন মিয়া নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। পরদিন দুপুরে ময়নাতদন্তের পর হারুন মিয়ার মরদেহে এসে পৌঁছায় তার নিজ এলাকায়। মরদেহ পৌঁছার পর থেকেই স্থানীদের ভিড় বাড়ে তার বাড়িতে। এরপর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ, পত্তন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম, আওয়ামীলীগ নেতা হৃদয় আহমেদ জালাল, সাবেক মেম্বার সেলিম মিয়া, হোসেন মিয়া, মাওলানা সিরাজ আকরামসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা। নিহত হারুন মিয়ার ভাতিজা সোহেল বলেন, দুধ মিয়া সরাসরি করিম মিয়ার পক্ষে নিয়েছে। যার কারণে আমার চাচা হারুন মিয়া হত্যার শিকার হয়েছে। আমার চাচার হত্যার সাথে দুধ মিয়া জড়িত। দুধ মিয়াসহ যারা আমার চাচাকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসির দাবি জানাই।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, শান্তিপূর্ণ ভাবে হারুন মিয়ার জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। এলাকায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। অভিযুক্ত আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে তিনি জানান।
অনলাইন ডেস্ক :
অলিম্পিক ফুটবলে নিজেদের প্রথম ম্যাচে অনেক নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-২৩ দলকে। শেষ পর্যন্ত মরক্কো অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কাছে ম্যাচটি ২-১ গোলে হেরেই বসে তারা।
তবে সেই হারের ধাক্কা ভুলে ঘুরে দাঁড়িয়েছে দ্বিতীয় ম্যাচে। ইরাককে ৩-১ গোলে হারিয়ে শেষ আটে খেলার আশা বাঁচিয়ে রেখেছে হাভিয়ের মাচেরানোর দল।
গ্রুপামা স্টেডিয়ামে ম্যাচের ১৪ মিনিটে থিয়াগো আলমাদার গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। হুলিয়ান আলভারেসের পাসে বক্সের মাঝখান থেকে ডান পায়ের শটে বল জালে জড়ান আলমাদা।
তবে, সেই গোল বিরতির আগেই শোধ করে ইরাক। যোগ করা সময়ের পঞ্চম মিনিটে আহমেদ মাকঞ্জির ক্রস থেকে দারুণ এক হেডে দলকে সমতায় ফেরান আয়মেন হুসেইন।
দ্বিতীয়ার্ধে অবশ্য কেবল আর্জেন্টিনারই দাপট। ৬২ মিনিটে কেভিন সেনোনের ক্রস থেকে হেডে দলকে এগিয়ে দেন লুসিয়ানো গোন্দু। ৮৫ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন এসেকিয়েল ফার্নান্দেস। এবারও বলের জোগানদাতা সেনোন। তার পাসে বল পেয়ে বক্সের বাইরে থেকে দারুণ এক শট নেন ফার্নান্দেস। বাঁ প্রান্তের উঁচু কোনা দিয়ে আশ্রয় নেয় জালে। এরপর ব্যবধান ধরে রেখে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে আর্জেন্টিনা। গ্রুপের শেষ ম্যাচে আগামী ৩০ জুলাই ইউক্রেনের মুখোমুখি হবে তারা।
এদিকে আর্জেন্টিনার মতো ডমিনিকান রিপাবলিকের বিপক্ষে ৩-১ গোলের জয় পেয়েছে স্পেনও। টানা দুই ম্যাচে দুই জয় তুলে শেষ আটে এক পা দিয়ে রেখেছে তারা।
ডেস্ক রিপোর্ট :
২০১৮ সালে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে শেষ বলে হেরে শিরোপার স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছিল বাংলাদেশের যুবাদের। এবার সেই স্টেডিয়ামেই ইতিহাস লিখল নতুন প্রজন্মের যুবারা। ২০২০ সালে যুব বিশ্বকাপের পর আরও একবার বাংলাদেশের ক্রিকেটে বড় সাফল্য এল যুবাদের হাত ধরে। এবার এশিয়া মহাদেশের শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল।
দুবাই ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে উপস্থিত হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি সাক্ষী হলেন জুনিয়র টাইগারদের নতুন কীর্তির। বিজয় দিবসের ঠিক একদিন পর দুবাই থেকে ভেসে এলো দেশের ক্রিকেটের গৌরবমাখা অনন্য অর্জনের খবর। এশিয়া কাপের ফাইনালে আরব আমিরাতকে বাংলাদেশ হারাল ১৯৫ রানের বড় ব্যবধানে। আসরের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক আশিকুর রহমান শিবলির সেঞ্চুরিতে ভর করে বাংলাদেশ তুলেছিল ২৮৩ রান। জবাবে আরব আমিরাত অলআউট হয়ে গেছে মাত্র ৮৭ রানে।
গ্রুপপর্বেও আরব আমিরাতের বিপক্ষে ৬০ রানে বড় জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। সেমিফাইনালে হারিয়েছে টুর্ণামেন্টে রেকর্ড আট বারের শিরোপাজয়ী ভারতকে। আসরজুড়ে অপরাজিত থেকে আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে ছিল জুনিয়র টাইগাররা। ফাইনালে সেই আমেজটা টাইগাররা ধরে রাখল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত। একপেশে ফাইনালে কোনো সুযোগই তারা দেয়নি প্রতিপক্ষ আরব আমিরাতকে।
শুরুতে ছিল আশিকুর রহমান শিবলীর ১২৯ রানের ম্যারাথন এক ইনিংস। তাকে সঙ্গ দিয়েছিলেন চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান এবং আরিফুল ইসলাম। একজনের রান ৬০, আরেকজন করেছেন ৫০। এরপর বল হাতে গতি আর সুইংয়ে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেছেন রোহানাত দৌলা বর্ষণ-মারুফ মৃধারা। বর্ষণ নিয়েছেন তিন উইকেট। দুই উইকেট নিয়ে জয়ের মিছিলে শামিল হয়েছেন আরেক পেসার ইকবাল হোসাইন ইমন।
৩৫ থেকে ৪৫, ১০ রানের ব্যবধানে আরও তিন উইকেট হারায় আরব আমিরাত। তিনবারই বাংলাদেশের নায়ক বর্ষণ। তার ইনসুইং আর আউটসুইংয়ে তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়ে স্বাগতিকদের মিডল অর্ডার। ৪৫ রানে পঞ্চম উইকেটের পরেই বরং কিছুটা প্রতিরোধ দেখায় দলটি। ধ্রুব পরশহার এবং ইয়ায়িন রাই মিলে ১৬ রান যোগ করেন। এজন্য দুজনে খেলেছেন ৫ ওভারের বেশি।
তাদের সেই জুটি ভেঙেছেন ইমন। পরপর দুই বলে দুই উইকেট নিয়ে ম্যাচ একেবারেই নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন এই পেসার। ৬১ রানে পতন ঘটে ৭ম উইকেটের। এরপর ৭১ রানে হার্দিক পাইকে ফেরান স্পিনার জীবন। আর ৭২ রানে মারুফের বলে আউট হন আইমান আহমেদ। বাংলাদেশের জয় তখন ছিল কেবল সময়ের ব্যাপার।
শেষ উইকেটের জন্য খানিকটা সংগ্রাম করতে হয়েছে টাইগার বোলারদের। ধ্রুব প্রতিরোধ করতে চেয়েছেন ১১তে নামা অমিদ রহমানকে সঙ্গে নিয়ে। সেখানে এসেছে আরও কিছু রান। তবে তাতে ম্যাচের গল্প বদলানো যায়নি। আরব আমিরাত আউট হয় ৮৭ রানে। বাংলাদেশ হয়ে যায় যুব এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ শুরুতে ১ উইকেট হারালেও খুব বেশি সমস্যায় পড়তে হয়নি। দলীয় ১৪ রানের মাথায় জিশানের উইকেট হারানোর পর দ্রুতই ঘুরে দাঁড়ায় জুনিয়র টাইগাররা।
চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ানের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে ১২৫ রানের বড় এক পার্টনারশিপ গড়েন ফর্মের তুঙ্গে থাকা শিবলী। দুজনের এই জুটিই অনেকটা এগিয়ে দেয় বাংলাদেশকে। দুজনেই রান তোলেন সাবলীল গতিতে। ফিফটির দেখা পান দুজনই। পরে ফিফটিকে সেঞ্চুরিতে রূপ দেন ওপেনার শিবলী।
২য় উইকেটে বড় জুটি করার পর ৬০ রানে ফিরে যান ওয়ান ডাউনে খেলা রিজওয়ান।
এরপরে ক্রিজে এসে ঝড় তোলেন আরিফুল ইসলাম। শিবলীর সঙ্গে তার জুটি হয় ৮৬ রানের। ৫০ রান একাই নেন আরিফুল। ৩৯ বলে তুলে নেন ফিফটি।
এই জুটি চলার সময় অপর প্রান্তে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি তুলে নেন শিবলী। টুর্নামেন্টে এটি তার দ্বিতীয় শতক। ৪৯তম ওভারে গিয়ে আউট হওয়ার আগে করেছেন ঝলমলে ১২৯ রান।
আরিফুল অবশ্য আউট হয়েছেন ফিফটির পরের বলেই। এরপর কিছুটা ধুঁকেছে বাংলাদেশ। আহরার আমিন এবং মোহাম্মদ শিহাব দুজনেই আউট হয়েছেন দ্রুত।
তবে শেষদিকে দ্রুতগতির এক কার্যকরী ইনিংস উপহার দিয়েছেন অধিনায়ক মাহফুজুর রহমান রাব্বি। ১০ বলে ২১ রান করে দলের ইনিংসে রেখেছেন কার্যকরী ভূমিকা।