অনলাইন ডেস্ক :
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার রিচমন্ড এলাকায় একটি স্কুলের গ্রাজুয়েশন অনুষ্ঠানে বন্দুক হামলায় দুই জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো পাঁচ জন।
অ্যাটরিয়া থিয়েটারের বাইরে এই বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটে। সেখানেই গ্রাজুয়েটদের গাউন দেওয়া হচ্ছিল।
স্কুলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হুগেনোট হাই স্কুলের অনুষ্ঠানে এই বন্দুক হামলা চালানো হয়। পুলিশের জানিয়েছে, নিহতদের একজনের বয়স ১৮, তিনি স্নাতক গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন। আরেকজনের বয়স ৩৬। এই হামলার ঘটনায় একজন ১৯ বছর বয়সী সন্দেহভাজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
সূত্র: বিবিসি
চলারপথে রিপোর্ট :
সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা নগরে আয়োজিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের জন্য সুনাম বয়ে এনেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাফেজ ফয়সাল আহমেদ।
তার এ অর্জনে বাবা-মাসহ গর্বিত জেলাবাসী।
তিনি জেলার বিজয়নগর উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামের মো. সিরাজ মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সময় ৬ সেপ্টেম্বর বুধবার এশার নামাজের পর বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে সৌদি আরবের বাদশাহ সালমানের পক্ষ থেকে বিজয়ী ফয়সালের হাতে পুরস্কার তুলে দেন মক্কার ডেপুটি গভর্নর প্রিন্স বদর বিন সুলতান।
প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া ১৬৬ জন প্রতিযোগীর মধ্যে ফয়সাল আহমেদ তৃতীয় স্থান অধিকার করেন। যার পুরস্কার হিসেবে তাকে দেওয়া হয়েছে এক লাখ ৮০ হাজার সৌদি রিয়াল (প্রায় ৫২ লাখ ৬২ হাজার ৫৭৯ টাকা) ও সম্মাননা পদক। ফয়সাল রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসায় পড়াশোনা করছেন।
তার বাবা মো. সিরাজ মিয়া দীর্ঘদিন সৌদি আরবে প্রবাস জীবন কাটিয়ে বর্তমানে বিজয়নগর উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামে কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। হাফেজ ফয়সালের এক ছোট বোন রয়েছেন। ফয়সাল বড় সন্তান।
হাফেজ ফয়সাল আহমেদের বাবা মো. সিরাজ মিয়া বলেন, ফয়সাল আহমেদ ছোট থেকেই ইসলামী পড়ালেখার প্রতি বেশ মনোযোগী। সে সব সময় স্বপ্ন দেখত, ইসলামী বিষয়ে ভালোভাবে পড়ালেখা করে একজন আলেম হবে। সে স্বপ্ন নিয়েই সে এগিয়ে যাচ্ছে। তার প্রথম হেফজ বিষয়ে শিক্ষাজীবন শুরু হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মৈন্দ বারুরা দারুল উলুম হাফেজিয়া মাদ্রাসা থেকে। এরপর সে জেলা শহরের ইকরা মাদ্রাসায় কিছুদিন পড়াশোনা করে। বর্তমানে ফয়সাল রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসায় পড়ছে। সে সৌদি আরবে এতো প্রতিযোগীদের সঙ্গে অংশ নিয়ে তৃতীয় স্থান অধিকার করে যে সুনাম বয়ে এনেছে, তাতে পিতা হিসেবে আমি গর্বিত। আমি চাই, আমার ছেলে একজন ভালো মানুষ ও একজন ভালো আলেম হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলুক।
তার মা বলেন, ফয়সাল সব সময় বলে, সে ইসলামী শিক্ষার মাধ্যমে আল্লাহর ঘর দেখবে। প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনবে। আমার ছেলে এত বড় কৃতিত্ব অর্জন করেছে, আমি তাতে গর্বিত। আমরা স্বপ্ন দেখি, ফয়সাল যেন ভালো আলেম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে এবং ইসলামের খেদমতের পাশাপাশি দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে পারে।
এ বিষয়ে ইছাপুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক বকুল জানান, ফয়সালের এ কৃতিত্ব কেবল ইয়াছাপুরা ইউনিয়নের নয় বরং ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ সমগ্র বাংলাদেশের কৃতিত্ব। তার এমন অর্জনে আমরা সবাই গর্বিত। তিনি দেশে এলে আমাদের ইউনিয়নবাসীর পক্ষ থেকে তাকে সম্মাননা জানানো হবে।
গত ২৫ আগস্ট সৌদি আরবের ইসলাম ও দাওয়াহ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্ববধানে মক্কায় ৪৩তম বাদশাহ আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এতে বিশ্বের ১১৭টি দেশ থেকে ১৬৬ প্রতিযোগী অংশ নেন। পাঁচ বিভাগে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের সর্বমোট ৪০ লাখ সৌদি রিয়াল পুরস্কার দেওয়া হয়।
প্রতিযোগিতায় পূর্ণ কোরআন হিফজ বিভাগে তৃতীয় হয়েছেন হাফেজ ফয়সাল আহমেদ।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতে রেল দুর্ঘটনা যেন আর পিছু ছাড়ছে না। উড়িষ্যার পর এবার পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি হয়ে বাংলাদেশে আসার পথে লাইনচ্যুত হয় একটি মালগাড়ি। এই পথেই ভারত বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত করে আন্তর্জাতিক মিতালী এক্সপ্রেসসহ ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষাকারী একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন। এদিন এই ঘটনার জেরে ডুয়ার্সে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে ছিল দীর্ঘক্ষণ। প্রায় ৪ঘণ্টা পরে বিকেলের দিকে লাইনচ্যুত মালগাড়িটিকে সরিয়ে ফেলা হলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
রেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, আজ ১৪ জুন বুধবার নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে একটি মালগাড়ি ডুয়ার্সের দমদমের দিকে যাচ্ছিল। সেখান থেকে বাংলাদেশের চিলাহাটি যাওয়ার কথা ছিল ওই পণ্যবাহী মালগাড়িটির। কিন্তু নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে দুই কিলোমিটার যাওয়ার পরেই লাইন থেকে নেমে পড়ে ওই মালগাড়ির একটি বগির পেছনের চাকা। বেগতিক বুঝে চালক জরুরি ব্রেক কষে মালগাড়ির সমস্ত র্যাক থামান। এরপরেই খবর যায় রেলের উত্তর বঙ্গের ডিভিশনাল রেলওয়ে ব্যবস্থাপকের কাছে। তড়িঘড়ি উদ্ধারযান পাঠানো হয় ঘটনাস্থলে। যদিও এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
লাইনচ্যুত মালগাড়ির বগিকে ফের লাইনে প্রতিস্থাপন করা ও ক্ষতিগ্রস্ত রেল লাইন সারাতে কেটে যায় বেশ কয়েক ঘণ্টা। ফলত ওই লাইনের ট্রেন চলাচল বিপর্যস্ত হয়ে দুর্ভোগে পড়েন নিত্যযাত্রীরা। দুর্ঘটনাগ্রস্ত পণ্যবাহী বাংলাদেশগামী মালগাড়িটিকে বৃহস্পতিবার সকালে সীমান্ত পার করানো সম্ভব হবে বলে রেল সূত্রে জানা গেছে।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
মেক্সিকোয় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের একটি বন্দিশিবিরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৩৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন, আহত হয়েছেন আরো অনেকে। স্থানীয় সময় ২৭ মার্চ সোমবার দেশটির যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তবর্তী সিউদাদ জুয়ারেজ শহরের একটি অভিবাসনকেন্দ্রে আগুন ছড়িয়ে পড়লে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
মেক্সিকোর ইতিহাসে বন্দিশিবিরে আগুনের ক্ষেত্রে এটি অন্যতম প্রাণঘাতী ঘটনা। ঘটনাস্থলের ছবিতে ধোঁয়ায় আচ্ছাদিত এলাকাজুড়ে অ্যাম্বুলেন্স, দমকলবাহিনী, মর্গের গাড়ি ও রূপালি চাদরে ঢাকা মরদেহের সারি দেখা গেছে।
মেক্সিকোর ন্যাশনাল ইমিগ্রেশন ইনস্টিটিউট এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, স্থাপনাটিতে মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা থেকে যাওয়া ৬৮ জন পুরুষ বন্দি ছিলেন। তাদের মধ্যে আগুনে অন্তত ৩৯ জন মারা গেছেন। এছাড়া আহত ২৯ জনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে মেক্সিকোর অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস। এরই মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন তদন্তকারীরা।
হতাহতদের পরিচয় বা জাতীয়তা এখনো প্রকাশ করেনি মেক্সিকোর ন্যাশনাল মাইগ্রেশন ইনস্টিটিউট (আইএনএম)। আগুন কীভাবে লাগলো সে বিষয়েও কিছু জানানো হয়নি।
সিউদাদ জুয়ারেজের ফেডারেল ডেপুটি আন্দ্রেয়া শ্যাভেজ আগুনের ঘটনায় গভীর দুঃখপ্রকাশ করে বলেছেন, আমরা অফিসিয়াল তথ্যের জন্য অপেক্ষা করবো। এ বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।
সিউদাদ জুয়ারেজ শহরটি মূলত যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেওয়ার সুযোগের অপেক্ষায় থাকা অভিবাসনপ্রত্যাশীদের অন্যতম প্রধান রুট। সেখানকার বন্দিশিবিরগুলোতেও এ ধরনের লোকজনই বেশি।
তবে, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলিতে মেক্সিকোর স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছিল।
অধিকাংশ ভেনিজুয়েলানসহ একদল অভিবাসনপ্রত্যাশী গত অক্টোবরে টিজুয়ানার একটি অভিবাসনকেন্দ্রের ভেতর দাঙ্গা শুরু করেছিল। গত নভেম্বরে গুয়াতেমালার সীমান্তের কাছে তাপাচুলায় মেক্সিকোর বৃহত্তম বন্দিশিবিরে দাঙ্গা হয়েছিল। যদিও এ দুটি ঘটনায় কেউ মারা যাননি।
অনলাইন ডেস্ক :
জিতলেই ইতিহাস। প্রথমবার বিশ্বকাপ শিরোপা ছোঁয়ার অনুভূতি। কারণ প্রথমবার ফিফা নারী বিশ্বকাপের ফাইনালে পা রাখে ইংল্যান্ড ও স্পেন। যে লড়াইয়ে ১-০ গোলে জিতে ইতিহাস গড়েছে স্পেন। স্টেডিয়াম অস্ট্রেলিয়ায় স্বপ্নের সোনালি শিরোপা উৎসব করেছে লা রোজিরা।
ম্যাচের ২৯ মিনিটে স্পেনের ওলগা কারমনা গোল করেন। তার ওই গোলেই স্বপ্নের শিরোপা হাতে উঠেছে লা রোজিদের হাতে। বিশ্বকাপের সপ্তম ফুটবলার হিসেবে সেমিফাইনাল ও ফাইনালে গোল করার কীর্তি গড়েছেন তিনি। এছাড়া পঞ্চম দেশ হিসেবে স্পেনের নারীরা ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছে।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র সর্বাধিক চারবার নারীদের ফিফা বিশ্বকাপ জিতেছে। জার্মানি দু’বার ঘরে তুলেছে বিশ্বকাপের শিরোপা। বিশ্বকাপের সোনালি শিরোপা হাতে উঠেছে নরওয়ে এবং জাপানের হাতেও।
শেষ বাঁশি বাজতেই ভূপাতিত হয়ে পড়েন ইংল্যান্ড ফুটবলাররা। উল্লাসে মাতেন স্পেনের মেয়েরা।
অন্যদিকে দু’বার দলকে বিশ্বকাপের ফাইনালে তুলে শিরোপা বঞ্চিত থাকতে হলো কিংবদন্তি সারিনা উইগম্যানের। ফুটবল কোচিংকে সহজ বানিয়ে ফেলেছেন তিনি। দলকে টানা চার আসরের ফাইনালে তুলেছেন। নেদারল্যান্ডসকে ইউরো জেতালেও বিশ্বকাপের ফাইনালে তুলেও শিরোপা জেতাতে পারেননি তিনি।
ইংল্যান্ডের সঙ্গেও হলো তা-ই। লায়নেসদের দায়িত্ব নিয়ে ইউরো জিতিয়েছেন সাবেক এই ফিজিক্যাল ইডুকেশন টিচার। কিন্তু বিশ্বকাপের শিরোপা জেতাতে পারলেন না। অন্যদিকে স্পেনও দেখিয়ে দিয়েছে ফুটবল কৌশলে পিছিয়ে নেই তারাও। তাদের পজিশন প্লেয়িংয়ের কাছে খেই হারালে ম্যাচে ফেরা কঠিন।
স্পেন নারী দলের কোচ জর্জ ভিলদার দল বলের দখলেই শুধু এগিয়ে ছিল না আক্রমণেও তার দল ছিল ঢের এগিয়ে। গোল মুখে ইংল্যান্ডের আট শটের তুলনায় ১৩টি শট নিয়েছে লা রোজিরা। এর মধ্যে লায়নেসদের মাত্র তিনটি শট ছিল গোল হওয়ার মতো। স্পেন ভয় ধরানো শট নিয়েছে আটটি।
অনলাইন ডেস্ক :
সোশ্যাল মিডিয়ায় কত রকম ঘটনাই না সামনে আসে। এক কথায় বিস্ময়ের শেষ নেই নেটদুনিয়ায়। সম্পর্কের জটিলতা থেকে অদ্ভূত সমীকরণ, সব ঘটনারই নজির মেলে সেখানে। তবে সাবেক প্রেমিকের জন্য খাবার অর্ডার দিয়ে ডেলিভারি কোম্পানির তিরস্কারের মুখে পড়ার ঘটনা খুব একটা চোখ পড়ে না। তবে ভারতের ভোপালে এমন একটি ঘটনা ভাইরাল হয়েছে।
একবার নয়, তিন-তিন বার সাবেক প্রেমিকের জন্য খাবার পাঠিয়েছেন ভোপালের অঙ্কিতা নামের এক তরুণী। কিন্তু এক্স গার্লফ্রেন্ড অর্থাৎ, সাবেক প্রেমিকার সেই খাবার নিতে নারাজ যুবক। এদিকে ‘ক্যাশ অন ডেলিভারি’তে অর্ডার দেওয়ায় বার বার সমস্যায় পড়তে হয়েছে ফুড ডেলিভারি কোম্পানি জোমাটোকে।
ক্যাশ অন ডেলিভারি অনেকের কাছে সুবিধাজনক হলেও, এর কিছু সমস্যা রয়েছে। অনেক সময় শেষ পর্যায়ে এসে গ্রাহক খাবার নিতে চান না। ফলে একে তো খাবার নষ্ট হয়, সেই সঙ্গে খাবারের দাম না পাওয়ায় লোকসান গুনতে হয় খাবার ডেলিভারি কোম্পানিকে। অঙ্কিতার ক্ষেত্রেও এমনটা হয়ে আসছিল। শেষমেশ বিরক্ত হয়ে প্রকাশ্যেই তার নাম ও ঠিকানা উদ্ধৃত করে টুইট করে বসে জোমাটো।
জোমাটোর অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়, ভোপালের অঙ্কিতা, দয়া করে ক্যাশ অন ডেলিভারিতে আপনার সাবেক প্রেমিককে খাবার পাঠানো বন্ধ করুন। এই নিয়ে তিনবার খাবারের দাম দিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছেন তিনি!
জোমাটোর এ পোস্টটি এরই মধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। যদিও এর ফলে অঙ্কিতা তার সাবেক প্রেমিকের পিছু ছেড়েছেন কি না, তা জানা যায়নি। তবে জোমাটোর টুইট বেশ ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়ায়।
পোস্টটিতে অসংখ্য নেটিজেন প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। কেউ লিখেছেন, ‘অঙ্কিতা এক্সকে বিরক্ত করা বন্ধ করুন।’ আবার তরুণীর এমন কাণ্ডে হাসি থামছিল না অনেকের। যেমন একজন লিখেছেন, ‘অঙ্কিতার বয়ফ্রেন্ড ভাবছেন, আমি ব্রেকআপের আগে টাকা দিতাম, আবার ব্রেকআপের পরেও দেবো!’ আবার কারও মতে, এটা জোমাটোর মার্কেটিং কৌশল।
সূত্র: এবিপি লাইভ