অনলাইন ডেস্ক :
২০২৩ সালের উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা আগামী ১৭ আগস্ট শুরু হবে।
আজ ৮ জুন বৃহস্পতিবার আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক হিসেবে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড থেকে পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়েছে।
তত্ত্বীয় বা লিখিত পরীক্ষা শেষ হবে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর।
২০২৩ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলাদেশের (এনসিটিবি) ২০২২ সালের পুনর্বিন্যাস করা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে অনুষ্ঠিত হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আজ ৪ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে।
৩ জানুয়ারি বুধবার রাজধানীর ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বুধবার দেশের পাঁচটি জেলা ও একটি উপজেলায় নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি অংশ নেন। বিকেল ৩টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে এসব জনসভায় যুক্ত হন তিনি।
শেখ হাসিনা পর্যায়ক্রমে রংপুরের গাইবান্ধা, রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী জেলা ও মহানগর, ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা জেলা ও উত্তর-দক্ষিণ মহানগর এবং চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলার নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দেন।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যেদিন ট্রাম্প আর বাইডেন ডায়ালগ করবে, সেদিন আমিও ডায়ালগ করব।
আজ ৩১ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকেল পৌনে ৪টায় গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে অংশ নেওয়ার অভিজ্ঞতা তুলে ধরতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূত শর্তহীনভাবে সংলাপের আশাপ্রকাশ করেছেন। আপনি এটাকে কীভাবে দেখছেন?
জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কার সঙ্গে সংলাপ? বিরোধী দলটা কে? বিরোধী দল হচ্ছে, যাদের সংসদে আসন আছে। এর বাইরেরগুলো আমেরিকায়ও বিরোধী দল হিসেবে দেখে না। ট্রাম্পকে তারা কী বলবে? তারা তো তাদের বিরোধী দল। যদিও আমরা তাদের পদ্ধতিতে না।
এ সময় ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে সহিংসতার ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন তুলে শেখ হাসিনা বলেন, এই যে মানুষগুলো হত্যা করা হলো, তখন তাকে (পিটার হাস) প্রশ্ন করা হলো না কেন? যখন একটা উপনির্বাচনে হিরো আলমকে কেউ মেরেছে, তখন তারা বিচার দাবি করেছে। এখন যখন পুলিশ হত্যা করল, সাংবাদিকদের ওপর হামলা করল তখন বিচার দাবি করল না কেন?
তিনি বলেন, যেভাবে পিটিয়ে পুলিশ হত্যা করেছে, এরপর খুনিদের সঙ্গে কিসের বৈঠক? কিসের আলোচনা? যারা এভাবে মানুষকে হত্যা করতে পারে, যারা উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ধ্বংস করতে পারে, তাদের সঙ্গে ডায়ালগ? সে বসে ডিনার খাক, সে বসে ডায়ালগ করুক। এটা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। খুনিদের সঙ্গে ডায়ালগ তার দেশের মানুষও চাইবে না। বিএনপি–জামায়াতকে মানুষ ঘৃণা করে। তাদের দুর্নীতির জন্য কানাডা থেকে লোক এসে সাক্ষ্য দিচ্ছে।
আগামী নির্বাচন ঘিরে আন্তর্জাতিক কোনো চাপ আছে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এমন কোনো চাপ নেই যেটা শেখ হাসিনাকে দিতে পারে, এটা মাথায় রাখতে হবে। কে কি চাপ দিল, না দিল এটাতে কিছু আসে যায় না।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, মাঝখানে কিছুদিন বিএনপি রাজনৈতিকভাবে কর্মসূচি করছিল এবং আপনারা নিশ্চয়ই বিশেষভাবে লক্ষ্য করেছিলেন আমাদের সরকার কিছু তাদের কোনো বাধা দেয়নি। তাদের ওপর একটা শর্ত ছিল, তারা অগ্নিসংযোগ বা ভাঙচুর করবে না।
তিনি বলেন, তারা (বিএনপি) যখন সুষ্ঠুভাবে রাজনৈতিক কর্মসূচি করছিল তাতে কিন্তু মানুষের একটু আস্থা-বিশ্বাসও তারা ধীরে ধীরে অর্জন করতে শুরু করেছিল। কিন্তু ২৮ তারিখে বিএনপি যেসব ঘটনা ঘটাল, বিশেষ করে যেভাবে পুলিশকে হত্যা করেছে, মাটিতে ফেলে যেভাবে কোপাল, সাংবাদিকদের যেভাবে পেটাল, এ ঘটনার পর জনগণের ধিক্কার ছাড়া বিএনপির আর কিছুই জুটবে না।
সরকারপ্রধান বলেন, শুধু তাই না, হাসপাতালে ঢুকেও তারা হামলা করেছে। সেখানেও পুলিশের ওপর হামলা চালিয়েছে। ইসরায়েল যেভাবে ফিলিস্তিনে হাসপাতালে হামলা করছে, নারী-শিশুদের হত্যা করছে, এর সঙ্গে তো বিএনপির হামলার কোনো তফাৎ দেখি না।
গত ২৫-২৬ অক্টোবর ইউরোপীয় কমিশনের (ইসি) প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেইনের আমন্ত্রণে বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে অনুষ্ঠিত ‘গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে’ অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। ২৭ অক্টোবর দেশে ফেরেন তিনি।
সফরকালে ২৫ অক্টোবর সকালে ইসির নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ইউরোপীয় বাণিজ্য কমিশনার ভালদিস ডোমব্রোভস্কিসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে শেখ হাসিনা ইসি প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেইনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, আমরা এক ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে আছি। বিগত বছরগুলোতে সততার বদলে অসততা, অধিকারের বদলে বঞ্চনা, বিচারের বদলে নিপীড়ন, আশ্রয়ের বদলে নির্যাতনকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে দেখা হয়েছে। আজ ৮ ডিসেম্বর রোববার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘সুশাসনের জন্য জনসম্পৃক্ত সংস্কার: অসুবিধাগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর আকাঙ্খা’ শীর্ষক আয়োজিত নাগরিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য এসব কথা বলেন তিনি।
দেশের ক্রান্তিলগ্নের বর্তমান ভগ্নদশা থেকে বিচার বিভাগও মুক্ত নয় বলে জানিয়ে তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর আপনারা সারাদেশের হদযে ভগ্নদশা দেখেছেন, সেই অবস্থা আমাদের বিচার বিভাগেও আছে। আমরা যথাযথ সংস্কারের চেষ্টা করছি। এমনকি আপনাদের আশস্ত করে বলতে চাই, বিচার বিভাগের কিছু প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের মাধ্যমেই আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছে।
প্রধান বিচারপতি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতা তাদের জীবনবাজি রেখে আমাদের নতুন স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। ছাত্র-জনতার এই বিপ্লব আমাদের নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অপার সুযোগ করে দিয়েছে। এই সুযোগের সদ্ব্যবহার আমাদের করতে হবে।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ আরো বলেন, আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে, ন্যায়বিচার যাতে বিলম্বিত না হয়। একইসঙ্গে আমাদের নাগরিক অধিকার রক্ষায় আরও উদ্যোগী হতে হবে। যদি নাগরিক অধিকার রক্ষিত না হয়, তাহলে পিছিয়েপড়া জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষিত হবে না। আর তা না হলে স্বাধীনতার মূল আকাঙ্খা পূরণেও আমরা ব্যর্থ হব। সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের আগামী দিনে এগিয়ে নেওয়া না হলে ৫ আগস্ট যারা প্রাণ ও ত্যাগ করেছে, তা কোনো কাজে আসবে না। যেই মানুষগুলো কষ্টে আছে তাদের কথা তুলে ধরলে এবং তাদের জীবনযাত্রার পরিবর্তন নিয়ে আসলেই আমাদের কাঙ্খিত সফলতা আসবে।
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র নেতৃত্বাধীন বিপ্লবের দৃঢ়চেতনাকে স্মরণ করে প্রধান বিচারপতি বলেন, জুলাই বিপ্লব নিপীড়নকে উৎখাত এবং ন্যায়বিচার, সাম্য ও মানবতা পুনরুদ্ধারের লড়াই। আমাদের ইতিহাসের এই সংজ্ঞায়িত মুহূর্তগুলো মনে করিয়ে দেয় যে, ন্যায়বিচারের সন্ধান একটি ক্ষণস্থায়ী প্রচেষ্টা নয় বরং একটি আজীবন প্রতিশ্রুতি যা আমাদের বিচারিক মিশনের ভিত্তি তৈরি করে।
অনলাইন ডেস্ক :
জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা আর হবে না। নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ফলাফলের ভিত্তিতে অষ্টম শ্রেণি পাসের সনদও দেবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে আগের নিয়ম অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
আজ ২০ জুন মঙ্গলবার বিকেলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম জাগো নিউজকে বলেন, জেএসসি ও জেডিসির আগের মতো বোর্ড পরীক্ষা হবে না। নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তাদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সনদ দেবে। ধারাবাহিক মূল্যায়ন ও পরীক্ষা নেওয়া হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। এর ভিত্তিতে ফলাফল দেওয়া হবে, সনদও দেওয়া হবে।
তবে সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডে অষ্টম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। যারা অষ্টম শ্রেণি পাসের পর কোনো কোর্সে নিযুক্ত হতে চাইবে, তাদের জন্য সনদ ও রেজিস্ট্রেশন প্রয়োজন পড়বে। সে কারণে রেজিস্ট্রেশন করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সরকার আগেই অষ্টম শ্রেণি ও সমমানের ক্লাসের জন্য প্রচলিত জেএসসি এবং জেডিসি পরীক্ষা বাতিল করে। এছাড়া নতুন শিক্ষাক্রমে জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা থাকবে না। ২০২৪ সাল থেকে অষ্টম ও নবম শ্রেণির পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে নতুন শিক্ষাক্রমের আওতায়।
বৈঠকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোলেমান খান, আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম, মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হাবিবুর রহমান, বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক কায়সার আহমেদ, কারিগরি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মহসিনসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
তরুণদের নেতৃত্ব গঠিত নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আত্মপ্রকাশ করেছে। এ দলের আহবায়ক করা হয়েছেন সাবেক তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এবং সদস্য সচিব করা হয়েছে আখতার হোসেনকে।
আজ ২৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার রাজধানীর মানিকমিয়া অ্যাভিনিউতে নতুন রাজনৈতিক দল ও আহবায়ক এবং সদস্য সচিবের নাম ঘোষণা করেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে নিহত শহীদ মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন রাব্বীর বোন মীম আক্তার।
তিনি জানান, দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সামান্তা শারমিন ও আরিফুল ইসলাম আরিফ, সিনিয়র সদস্য সচিব তাসনিম জারা ও নাহিদা সরওয়ার নিবা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীর উদ্দিন পাটোয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক হান্নান মাসউদ এবং দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন সালেহ উদ্দিন সিফাত ও তরিকুল ইসলাম। উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হিসেবে সারজিস আলম ও দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হিসেবে থাকছেন হাসনাত আবদুল্লাহ। যুগ্ম আহবায়ক হয়েছেন নুসরাত তাবাসসুম, মনিরা শারমীন, সারোয়ার তুষার, আতিক মুজাহিদ, মাহাদি, অর্পিতা, অনিক রায়, খালেদ, জাবেদ, এহতেশাম ও হাসান আলী। যুগ্ম সদস্য সচিবের দায়িত্ব পেয়েছেন আব্দুল্লাহ আল আমিন, আরিফ সোহেল, রিশাদ, মাহিন, নিজাম উদ্দীম, আকরাম, মোস্তাফিজ, সিফাত, ফারহাদ, মিরাজ, লুতফর, তুহিন, সালেহিন, জাহিদুল, মুসা, জোহান, ফারুক এহসান, সাঈদ, আবু সুজা, আশরাফুল হক। দক্ষিণের যুগ্ম মুখ্য সংগঠক হিসেবে থাকছেন আতাউল্লাহ, শাহরিয়ার ও জোবায়ের আরিফ। উত্তরের যুগ্ম মুখ্য সংগঠক অলিক মৃ ও সাদিয়া। যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়কের দায়িত্ব পেয়েছেন তারিকুল ইসলাম। এদিন বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ধর্মগ্রন্থ কোরআন, গীতা, বাইবেল ও ত্রিপিটক পাঠের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। পরে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়। জুলাই আন্দোলনে নিহতদের কয়েকজনের পরিবারের সদস্যরা, আহদের কয়েকজন, বিএনপি-জামায়াতে ইসলামসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বেশ কয়েকজন নেতা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী ও যুগ্ম মহাসচিবশহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, এলডিপির একাংশের চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম উপস্থিত ছিলেন।