চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবন ও সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল ৭ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দেন।
বৃহস্পতিবার রাতে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক (সহ-সভাপতি পদ মর্যাদা) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে শাহীনুর রহমান শাহীনকে আহবায়ক ও সমীর চক্রবর্তীকে সদস্য সচিব করা হয়।
৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে ৫জনকে যুগ্ম আহবায়ক করা হয়েছে। এরা হলেন এলভিন লস্কর, সাজিদ আহমেদ, রেজাউল হক শীষ, আবদুল গাফফার রিমন ও সাইফুল ইসলাম ফাহিম।
কমিটিকে আগামী ১ মাসের মধ্যে আহবায়ক কমিটিকে পূর্নাঙ্গ কমিটি করে কেন্দ্রীয় দপ্তরে জমা দেয়া নির্দেশ দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রদলের সদ্য বিদায়ী কমিটির সদস্য সচিব মোঃ মহসিন হৃদয়ের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি নতুন কমিটি গঠনের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত ৪ পলাতক আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার ভোরে সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের বিরাসার গ্রামের মোঃ সোহেল (২৬), পৌর এলাকার শিমরাইলকান্দি গ্রামের দুলাল মিয়া (৫৫), একই গ্রামের আমীর হোসেন ওরফে মীর হোসেন ওরফে নাইক্কা (৩৬) ও পৌর এলাকার কাজীপাড়ার মোঃ উজ্জ্বল মিয়া (৪০)।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৃথক অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত ৪ আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃত সোহেল ১০ বছরের সশ্রম সাজাপ্রাপ্ত এবং ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ২ মাসের সাজাপ্রাপ্ত, দুলাল মিয়া ১ বছর ৩ মাসের সাজাপ্রাপ্ত, আমীর হোসেন ওরফে মীর হোসেন ওরফে নাইক্কা ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত ও উজ্জ্বল মিয়া ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামী। দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাদেরকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অধিক দামে কাপড় ও ফল বিক্রির দায়ে চার প্রতিষ্ঠানকে ২৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
আজ ২৫ মার্চ সোমবার দুপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মেহেদী হাসান শহরের হালদারপাড়া ও মসজিদ রোডে অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করেন।
এ ব্যাপারে অভিযান পরিচালনাকারী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মেহেদী হাসান জানান, পবিত্র রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল ও ভেজাল পণ্যের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়তই বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
অভিযানের অংশ হিসেবে সোমবার দুপুরে শহরে হালদারপাড়ায় কাপড়ের দোকান ও মসজিদ রোডে ফলের দোকান ও ফলের দোকানে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় দেখা যায় হালদারপাড়ার ফড়িং ও ফ্রেঞ্জি নামে কাপড়ের দোকানে এক দাম লিখে রাখা হয়। কিন্তু তারা অনেকের কাছে লিখে রাখা দামের কম দামেও বিক্রি করছিলেন। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ফড়িংকে ১০ হাজার ও ফ্রেঞ্জিকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
তিনি বলেন, মসজিদ রোডে বেশি দামে ফল বিক্রি করায় দায়ে ২ দোকানিকে ৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানার পাশাপাশি তাদের সর্তকও করা হয়। ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আনন্দময়ী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে মা সমাবেশ।
আজ ৭ নভেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় বিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক (গ্রেড-১), ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ফাহিমা খাতুন।
তিনি সমাবেশে অংশগ্রহণকারী উপস্থিত অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, আমাদের সন্তানদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে এমনভাবে গড়ে তুলতে হবে তারা যেন কোনভাবেই মাদকাসক্ত, অমানবিক নৈতিকতাহীন হয়ে বেরিয়ে না উঠে।
এ ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। তারা সংযম, সততা, আদর্শবাদিতা, সর্বোপরি দেশপ্রেম নিয়ে যেন গড়ে ওঠে তার প্রথম দায়িত্ব পরিবারের পক্ষে সন্তানদের মাকেই নিতে হবে। এভাবে পারিবারিক শিক্ষায় তারা শিক্ষিত হয়ে যখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করবে তখন তাদেরকে মানুষ করার, জ্ঞানদীপ্ত করার, মানবিক করার দায়িত্ব আমাদের শিক্ষক সমাজই নিয়ে থাকেন। আর এজন্যই আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের বলা হয় মানুষ গড়ার কারিগর। আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নারী অগ্রগতির জন্য যা করেছেন তা অভাবনীয়। তার সরকার একটি মেয়ে শিশু জন্মের পর থেকেই তার বেড়ে ওঠার প্রতিটি ধাপে ক্রমান্বয়ে সরকারি পোষকতা দিয়ে চলেছে। আমাদের মেয়েদেরকে শিক্ষা জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সামাজিক নেতৃত্বে পুরুষের সমান্তরাল প্রতিষ্ঠিত করবার একমাত্র কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। আজকের নারীরা অবলা নয়। তারা তাদের যোগ্যতা দিয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের অগ্রগতি উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন।’
তিনি আনন্দময়ী বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমাদেরকে মেধাবী হয়ে বড় হতে হবে। নিয়মিত পড়াশোনা করবে, স্যারদের পাঠক্রম শেখানোর প্রতি মনোযোগ দিতে হবে, পরীক্ষায় ভালো করার অদম্য ও প্রবল ইচ্ছা থাকতে হবে।’ তিনি মা অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনাদের জন্য তথা দেশের সকল নারী সমাজের জন্য প্রধানমন্ত্রী যা করেছেন তা তুলনাহীন। পিছিয়ে পড়া নারী সমাজকে বিভিন্ন সরকারি কর্মউদ্যোগ, যুগোপযোগী কর্মসূচি দিয়ে নারী উন্নয়নে যেভাবে বর্তমান সরকার বিশাল ভূমিকা রাখছেন, অতীতের সরকারগুলো এসবের কিছুই করতে পারেনি। আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে আছেন বলেই নারীরা আজকে পুরুষের সমান্তরাল হয়ে পুরুষের পাশাপাশি যোগ্য স্থানে অধিষ্ঠিত হচ্ছেন। দেশ গঠনে ভূমিকা রাখছেন। সামনে নির্বাচন। এ নির্বাচন নিয়েও আমাদের নারী সমাজকে ভাবতে হবে, ভাবতে হবে কিভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করা যায়। আমাদের বুঝতে হবে, শেখ হাসিনা সরকার প্রধান আছেন বলেই আমরা নারীরা সরকারের বিভিন্ন নারীবান্ধব রাষ্ট্রীয় পলিসির জন্য সরকারি সুযোগ-সুবিধা ব্যাপকভাবে ভোগ করছি, আমরা নারীরা বাধাহীন এগিয়ে যাচ্ছি।’
আনন্দময়ী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদ এর সভাপতি ডাঃ খালেদা আখতার এর সভাপতিত্বে মা সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন নিয়াজ মোহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি এসআরএম ওসমান গনি সজীব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রধান শিক্ষক আবু জামাল। প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাসনিয়াহ ইসলাম রিফা। অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন আফসানা ও গীতা পাঠ করেন অন্বেষা পাল। জাতীয় সংগীত ও সংগীতানুষ্ঠান পরিবেশন করে অন্বেষা পাল ও তার দল। অনুষ্ঠানটির সাবলীল উপস্থাপনা করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা নাহিদা কাউনাইন।
বাংলাদেশে সকল ধর্মের সম অধিকার এবং সহাবস্থান নিশ্চিত করেছে আওয়ামীলীগ সরকার
চলারপথে রিপোর্ট :
সড়ক প্রশস্ত হচ্ছে। তবে বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় প্রশস্ততা কোনো কাজে লাগছে না। সড়ক নির্মাণ করতে গিয়ে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে পানি নিষ্কাশন। অথচ বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না করায় কৃষি সেচ কাজে ব্যাঘাত ঘটছে, সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা।
বিভিন্ন দপ্তরের সমন্বয়হীনতার কারণে এভাবেই উন্নয়নকাজের ব্যাঘাত ঘটছে বলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের পদস্থ কর্মকর্তারা তাদের আলোচনায় তুলে ধরেছেন। পাশাপাশি এসব থেকে উত্তরণে বেশ কিছু পরামর্শও দিয়েছেন তারা।
আজ ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ‘ফোকাস গ্রুপ ডিসকাশনে’ এসব বিষয় তুলে ধরা হয়। ‘স্ট্রেনথেনিং ইন্টার ডিপার্টমেন্ট ইমপ্লেমেন্টিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট : এ ডিস্ট্রিক্ট লেভেল অ্যানালাইসিস’ শীর্ষক গবেষণার এ আয়োজনটির ব্যবস্থাপনায় ছিলো মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
আয়োজন করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন। সভায় জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথি থেকে সকাল সোয়া ১০টার দিকে এ আয়োজনের উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. শামসুন্নাহার।
স্বাগত বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম। গ্রুপ পর্যায়ে আলোচনা করে উন্নয়নকাজ বাস্তবায়নে বিভিন্ন দপ্তরের সমন্বয় বিষয়ে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন, এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোনাহর আলী, পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বিশল চক্রবর্তী, আশুগঞ্জ-কুমিল্লা ছয় লেন মহাসড়ক প্রকল্পের ডেপুটি ম্যানেজার শামীম আহমেদ।
এ সময় জানানো হয়, একটি উন্নয়ন কাজ করতে গেলে একাধিক দপ্তরের সংশ্লিষ্টতা থাকে। কিন্তু সাধারণত যে দপ্তর কাজটি করে এর বাইরে কাউকে এতে সম্পৃক্ত করতে দেখা যায় না। এক দপ্তরের কর্মকর্তা আরেক দপ্তরের কাছে যেতে কুণ্ঠাবোধ করেন।
সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময়ই গোঁজামিল দেওয়া হয়। সময়ের কাজ সময়ে করা হয় না। ঠিকমতো অর্থ বরাদ্দ পাওয়া যায় না। আগের কাজ পরে পরের কাজ আগে করা হয়। এমন সব সমন্বয়হীনতার কারণে উন্নয়ন কাজে ব্যাঘাত ঘটে। এমন অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে আরো গুরুত্ব দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। পাশাপাশি কোনো একটি কাজের জন্য পরামর্শক নিয়োগ করা যারা সবগুলো দপ্তরের সমন্বয় করে কাজটি এগিয়ে নিয়ে যাবে।
অধ্যাপক ড. শামসুন্নাহার বলেন, ‘দপ্তরগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণে উন্নয়নকাজে ব্যাঘাত ঘটার অনেক উদাহরণ আছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে কাজ করতে হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে যে মতামতগুলো উঠে আসবে সেগুলো গবেষণায় কাজে লাগানো হবে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, ‘ওয়ান বাই ওয়ান কথা বলেও কাজের সমন্বয় করা যায়। প্রয়োজনে জেলা প্রশাসন এ কাজে সহযোগিতা করবে। আমরা তো ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেখেও ব্যবস্থা নিই। আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে এমন একটা গবেষণা চাই যেটা সারা দেশে কাজে লাগবে।’