অনলাইন ডেস্ক :
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর ও চরমোনাই পির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, দেশ আজ হুমকির মুখে। এখন বাংলাদেশ অন্য দেশের তাবেদারিতে চলে গেছে। ওখান থেকে যেভাবে সিদ্ধান্ত হয়, আমাদের দেশে সেভাবে বাস্তবায়ন হয়।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধে আমরা জীবন দিয়েছি। আমরাই দেশকে রক্ষা ও জালেমদের উৎখাত করতে আরেকবার মুক্তিযুদ্ধ করব। বর্তমান সরকারের পতন ঘটিয়ে দেশকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনে আরেকবার স্বাধীনতা যুদ্ধ করতে হবে।
বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) নির্বাচনে হাতপাখার মেয়র প্রার্থী দলের নায়েবে আমীর ফয়জুল করীমসহ নেতাকর্মীদের ওপর হামলার বিচার ও ইসির পদত্যাগের দাবিতে আজ ১৬ জুন শুক্রবার বিকালে বরিশালে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। এরপর নেতাকর্মীরা নগরীতে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের করেন।
সিইসির পদত্যাগ দাবি করে চরমোনাই পির বলেন, ব্যক্তি পর্যায়ে দলকে মজবুতের লক্ষ্যে স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনগুলোতে অংশ নিয়ে আসছিলাম। কিন্তু বরিশাল সিটি নির্বাচনে বর্তমান সরকার, ইসি ও প্রশাসন যে কাণ্ড ঘটিয়েছে বিশ্বে কলঙ্গের ইতিহাস হয়ে থাকবে। ধিক্কার জানাই এই সিইসিকে।
তিনি আরো বলেন, তাদের কথা এবং কার্যক্রমে লক্ষ্য করেছি, পরিকল্পিতভাবে হত্যা করার জন্যই ফয়জুলের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে। আমরা পানির স্রোতে ভেসে আসিনি। এই জালেম সরকারকে বাংলার মানুষ উৎখাত করে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করবে। তাই আসুন আমরা সবাই একত্রে জালেম, ভোটচোর, ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হই।
সমাবেশ শুরুর আগে নেতাকর্মীরা নগরীর বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে সভাস্থলে জড়ো হন। এ সময় তারা সিইসির কুশপুত্তলিকা ও কফিন নিয়ে প্রতিকী প্রতিবাদ করেন। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে সভাস্থলে পুলিশের একাধিক দল মোতায়েন ছিল।
চলারপথে রিপোর্ট :
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে টানা তৃতীয় বার আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ব্যাপক প্রচারণা ও ভোটারদের উদ্বুদ্ধকরণে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কর্তৃক প্রচার ও প্রকাশনা কমিটি গঠন করা হয়েছে।
৪৩ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মমিন বাবুলকে আর সদস্য সচিব করা হয়েছে পৌর যুবলীগের সভাপতি মনির খানকে।
আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে- এই কমিটি নির্বাচনী আচরণ-বিধির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে উপজেলায় নির্বাচনী প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
আখাউড়া উত্তর, দক্ষিণ, মোগড়া ও মনিয়ন্দ ইউনিয়ন থেকে ৫ জন করে এবং ধরখার ইউনিয়ন থেকে ৬ জন আর উপজেলা জেলা থেকে ১৫ জন এই কমিটির সদস্য করা হয়েছে।
নির্বাচনের প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির সদস্যরা হলো। আবু কাউছার ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মনির হোসেন, মোহাম্মদ জুয়েল খান, খাইরুল বাশার রিপু, জুয়েল রানা, মোঃ সিরাজুল ইসলাম ইমরান, এবিএম সাইদ হোসেন লিটন, জাহিদ হাসান, সাইফুল ইসলাম খাদেম (রুবেল), মোঃ হান্নান মিয়া, মোঃ রানা শরীফ, রুবেল আহমেদ, রাজেশ সাহা, মোঃ মোতাহার হোসেন, জয়ন্ত দাস, মোঃ সাদেকুল ইসলাম, মোঃ শওকত চৌধুরী, হাসান মাহমুদ পারভেজ, ইকবাল হোসেন, মোঃ মশিউর রহমান, হানিফ রানা, আতিক ভূঁইয়া, মোঃ তোফাজ্জল আলী উজ্জ্বল, কাজী শাহ আলম, বিএম ফরহাদ, মোঃ আনিছুর রহমান, মোঃ রাসেল মিয়া, শরিফুল ইসলাম জনি,রুকন উদ্দিন, মোঃ মুছা মিয়া, মোঃ মোজাম্মেল খান, মোঃ জাবের ভূঁইয়া, আব্দুল আজিজ, ইকবাল হোসেন, মোঃ রফিকুল ইসলাম সবুজ, হাফেজ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, আল-আমীন ভূঁইয়া, শেখ ইয়াকুব রহমান খোকন, মোঃ লোকমান হোসেন, মোঃ ইয়াছিন খান (টুক্কু) ও ইকবাল হোসেন।
উপজেলা প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির সদস্য সচিব ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মনির খান বলেন, প্রচারনায় সকলকে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করছেন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দসহ উপজেলার সকল কেন্দ্র কমিটির লোকজন। আমরা মাইকিং পোষ্টারিং হেনবিল বিতরণ ঠিকঠাক মত সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে কিনা সে বিষয়টি দেখবাল করবো।
প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির আহ্বায়ক ও উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মমিন বাবুল বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আমাদের এই কমিটি। আমাদের দায়িত্ব এই উপজেলায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নির্বাচনের প্রচার ও প্রচারনাকে বেগবান করা।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী অ্যাড: আনিসুল হক বলেছেন, তারা হত্যা করলে কোনো বিচার হবে না- দেশে এমন একটি সংস্কৃতির জন্ম দিয়েছিল বিএনপি-জামায়াত। ওই সময় তারা হত্যা করলেও কোনো বিচার হতো না।
আজ ২০ ডিসেম্বর বুধবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে নির্বাচনী এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (আখাউড়া-কসবা) আসনের কসবার বাদৈর ঈদগাহ মাঠে এক সভায় মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
এসময় আইনমন্ত্রী অ্যাড: আনিসুল হক বলেন, আমরা ভয় পেতাম, আমি-আপনি হত্যার শিকার হলে আমাদের ছেলে মেয়েরা বিচার পাবে না। আমাদের পিতাকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছে। তার বিচার আমরা পাইনি।
এ সময় কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল কাউসার ভূঁইয়া ও পৌর মেয়র গোলাম হাক্কানিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘আমার দলের নেতাকর্মীদের সবসময় বলি, ক্ষমতায় থাকলে বিনয়ী হতে হয়, মাথা নিচু করে চলতে হয়, বিনয় মানুষকে মহান করে।’
আজ ১৫ জুলাই শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবন থেকে অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে চট্টগ্রামের ষোলশহরে এলজিইডি ভবনের কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী মিলনায়তনে রাঙ্গুনিয়া সমিতি আয়োজিত সুধী সমাবেশে এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম-৭ আসনের সংসদ সদস্য ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি সবসময় এলাকার মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি। সরকারের মন্ত্রী ও দলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি আমি প্রতি সপ্তাহে চট্টগ্রামে ও রাঙ্গুনিয়ায় যাই।’
কেউ স্বীকার করুক বা না করুক গত সাড়ে চৌদ্দ বছরে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ অনেক এগিয়ে গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সরকার পরিচালনা করতে গিয়ে ভুলত্রুটি থাকবে, ভুলত্রুটি মানুষেরই হয়। পৃথিবীর কোনো সরকার শতভাগ নির্ভুল কিছু করতে পারে না। পাঁচশ’ বছর অতীতের সরকারেও ভুল ছিল, আগামী পাঁচশ’ বছর পরের সরকারেরও ভুল থাকবে। তবে দেখতে হবে সরকার দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে গেছে কিনা।’
আওয়ামী লীগ সরকারের নেতৃত্বে দেশের এই অগ্রযাত্রা যাতে অব্যাহত থাকে সেজন্য সবার সহযোগিতা চেয়ে তথ্যমন্ত্রী নিজ নির্বাচনী এলাকা রাঙ্গুনিয়া উপজেলার সুধীজনের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি সব দল ও মতের মানুষের এমপি হওয়ার চেষ্টা করেছি। গত সাড়ে ১৪ বছর সবার জন্য আমার দুয়ার খোলা ছিল। ভবিষ্যতেও যদি কোন নিবেদন নিয়ে আপনাদের দুয়ারে আসি দয়া করে আপনাদের দুয়ারটাও দলমত নির্বিশেষে খোলা রাখবেন, সেটিই আপনাদের কাছে প্রত্যাশা।’
রাঙ্গুনিয়ার উন্নয়ন নিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘গত সাড়ে চৌদ্দ বছরে এমন কোনো স্কুল, কলেজ ও আলিয়া মাদ্রাসা নেই নতুন ভবন হয়নি। এমন কোনো বেসরকারি মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির ও প্যাগোডা নেই বরাদ্দ পায়নি। নতুনভাবে ২৮টি মসজিদ নির্মিত হয়েছে। কালিন্দীরাণী সড়ক ও মরিয়মনগর ডিসি সড়ক প্রশস্তকরণের প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। কৃষিপ্রধান জনপদ রাঙ্গুনিয়ায় চাষাবাদে সুবিধার জন্য তিনটি রাবার ড্যাম নির্মাণ করা হয়েছে। কোনো জমি অনাবাদী রাখা যাবে না।’
তিনি বলেন, ‘আগেও অনেকে রাঙ্গুনিয়া থেকে নির্বাচিত এমপি ও মন্ত্রী ছিল, তারা কতটুকু করতে পেরেছেন আপনারা জানেন। আমি চেষ্টা করেছি রাঙ্গুনিয়ার মানুষের কল্যাণে কাজ করার। কয়েক হাজার ছেলেমেয়ের চাকরি হয়েছে। আমার এ চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’
রাঙ্গুনিয়া সমিতির আহ্বায়ক খালেদ মাহমুদের সভাপতিত্বে সুধী সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চুয়েট ভিসি ড. রফিকুল আলম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সেকান্দর চৌধুরী, এলজিইডির তত্ত্ববধায়ক প্রকৌশলী তফাজ্জল হোসেন, পরিবেশ অদিপ্তরের পরিচালক হিন্দোল দাশ, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার, জেলা পরিষদ সদস্য আবুল কাশেম চিশতি, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা আলহাজ্ব জহির আহমদ চৌধুরী, সিডিএ’র বোর্ড সদস্য মুহাম্মদ আলী শাহ, জেলা রেড ক্রিসেন্টের সাধারণ সম্পাদক মাষ্টার আসলাম খান, আবুধাবী বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি ইফতেখার হোসেন বাবুল প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন উর্ধ্বগতি, সংসদ বাতিল এবং বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ ১ দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কালো পতাকা মিছিল করেছে জেলা বিএনপির একাংশের নেতাকর্মীরা।
দেশব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ ৩০ জানুয়ারি মঙ্গলবার বিকেলে শহরের কান্দিপাড়া এলাকা থেকে কালো পতাকা হাতে একটি মিছিল বের হয়। পরে মিছিলটি মাদ্রাসা মোড় গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির একাংশের সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম সিরাজ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য আসাদুজ্জামান শাহীন, সাবেক শিশু বিষয়ক সম্পাদক আল আমিন লিটন, কুমিল্লা বিভাগীয় যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ভিপি তাজুল ইসলাম, জেলা স্বেচ্ছাসবক দলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলীপ, জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহিনুর রহমান শাহিন, সদস্য সচিব সমীর চক্রবর্তীসহ দলের নেতাকর্মীরা।
বক্তব্যে নেতৃবৃন্দ বলেন, দেশের মানুষ ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে গত ৭ জানুয়ারীর জতীয় সংসদ নির্বাচনকে বর্জন করেছে। এটি একটি ডামি নির্বাচন। তাই এই নির্বাচন বাতিল করে দেশের মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেজন্য নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীন নির্বাচনের দাবি জানান তারা।
চলারপথে রিপোর্ট :
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন। এখানে সরকারের কোন হাত নাই বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। ড. ইউনুস তার বিরুদ্ধে মামলার ব্যাপারে জাতীসংঘে উদ্বেগের বিষয়ে আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকালে আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে তিনি ঢাকা থেকে আন্তঃনগর মহানগর প্রভাতী ট্রেনে সকাল সাড়ে ১০ টায় আখাউড়া জংশন স্টেশনে এসে পৌছেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম জামিনে মুক্ত হয়ে আবারও আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন তা কতটুকু কার্যকর হবে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন সেটা বিএনপি বলতে পারে। তবে আপনারা নির্বাচন দেখেছেন। মানুষের স্বতঃস্ফূর্ততা দেখেছেন। আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নয়নের কাজ করবেন মানুষ সেদিকেই মনোযোগ দিচ্ছেন। বাংলাদেশে গনতন্ত্র আছে, তারা আন্দোলন করতে চেষ্টা করুক।
পরে তিনি সড়ক পথে নির্বাচনী এলাকা কসবা উপজেলায় যান।
এসময় স্টেশনে আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।