চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ঈদ উপহার হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য বি.এম. ফরহাদ হোসেন সংগ্রামের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে উপজেলার ৯৫জন হতদরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষের মধ্যে ৫ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হয়।
আজ ২৪ জুন শনিবার সকালে স্থানীয় ডাকবাংলো অডিটোরিয়ামে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য বিএম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম অনুদানের এইসব চেক বিতরণ করেন।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ লিয়াকত আব্বাস টিপুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি অসিম কুমার পাল, সাধারণ সম্পাদক মোঃ লতিফ হোসেন, ইউপি চেয়ারম্যান পুতুল রানী দাস, জেলা পরিষদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া হাকিম রাজা, প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তী, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক রায়হান আলী ভূঁইয়া প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের ৯৫ জন অসহায় দুঃস্থ মানুষের মাঝে ৫ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে মায়ের সঙ্গে অভিমান করে মোতাব্বির চৌধুরী (১৮) নামে এক তরুণ ইদুর মারার ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যা করেছে। আজ ৮ অক্টোবর রবিবার দুপুরে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত মোতাব্বির চৌধুরী উপজেলার ফান্দাউক ইউনিয়নের ফান্দাউক গ্রামের মৃত মাসুদ চৌধুরীর ছেলে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, মোতাব্বিরকে বেকার না থেকে কাজ করার জন্য তার মা সালেহা বেগম প্রায়ই বকাঝকা দিতেন। এতে মোতাব্বির অভিমান করে শনিবার সকালে ইঁদুর মারার ওষুধ বুলেট ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। পরিবারের সদস্য টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে ভর্তি করেন। দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোতাব্বির মারা যান।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসাইন জানান, হাসপাতাল থেকে জেনেছি কিশোর ইদুর নিধনের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যা করেছে। নাসিরনগর থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে। সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে লাশ জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে রাখা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে শিশু হত্যা মামলার বাদী ও সাক্ষীদের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা।
আজ ২০ জুলাই বৃহস্পতিবার সকালে নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ওরসে যাওয়ার কথা বলে প্রতিবেশী রিফাত মিয়া (১৩) ও লিটনের (১৭) সঙ্গে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয় কুলিকুন্ডা গ্রামের মোঃ রনি মিয়া (৭)। ঘটনার তিনদিন পর একটি পুকুর থেকে শিশু রনির মরদেহের খোঁজ মেলে। পরিবারের লোকজন এর সাথে রিফাত ও লিটনের সম্পৃক্ততার কথা তুললে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেন তারা। এ ঘটনায় আটককৃতদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তিনজনকে আসামী করে গত ২ মার্চ নাসিরনগর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত রনির মা ছুলেমা বেগম।
পরবর্তীতে আসামীদের বাচাঁতে বাদী, স্বাক্ষীসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে গত ২৬ জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আদালতে লুটপাটের একটি মামলা দায়ের করেন আসামী রিফাতের বড় ভাই আলমগীর মিয়া।
মামলারবাদী ও নিহত রনির মা ছুলেমা বেগম জানান, তারা আমার ছেলেকে হত্যা করেছে। হত্যার পর ঘটনার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দীও দিয়েছে তারা। এখন আমার ছেলেকে হত্যা করে আবার উল্টো আমার মামলার স্বাক্ষীদের বিরুদ্ধেই করা হয়েছে মিথ্যা মামলা। হত্যাকারী রিফাতের মামা সরাইল উপজেলার কুট্টাপাড়ার বাসিন্দা আলাল মিয়া হুমকি দিচ্ছে আদালতে গেলে মেরে লাশ গুম করে ফেলা হবে।
রনি হত্যা মামলার সাক্ষী রাসেল মিয়া বলেন, আসামীরা আমাকে হুমকি দিচ্ছে স্বাক্ষী না দেওয়ার জন্য। আদালতে যেতে চাইলে সরাইল বিশ্বরোড পার হবার আগেই গুম করার হুমকি দিচ্ছে আসামীর মামা আলাল মিয়া। এখন আমি ভয়ে আছি।
আসামীদের করা মামলার বাদী আলমগীর মিয়া জানান, আমরা কাউকে হুমকি দেইনি। আমাদের বিরুদ্ধে করা এসব অভিযোগ মিথ্যা।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, ওরসে গিয়ে নিখোঁজ রনির মরদেহটি একটি পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। আসামীদের গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। তদন্তেই বের হবে সত্য ঘটনাটা কি, কোন ধরনের মিথ্যা মামলা দিয়ে কাউকে হয়রানি করার সুযোগ নেই।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগর উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া গ্রামে সংঘর্ষের ঘটনায় বাড়িছাড়া প্রায় অর্ধশতাধিক পরিবার। প্রতিপক্ষরা তাদের বাড়িতে হামলা চালিয়ে গরু, হাঁস, পাকা ধান, নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে গেছে। অবশ্য লুট হওয়া ২২টি গরু উদ্ধার করে ভুক্তভোগীদের কাছে ফেরত দিয়েছে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও পুলিশ প্রশাসন। কিন্তু তারা বিপাকে পড়েছে ধানি জমি নিয়ে।
বছরের এ সময়টায় পাকা ধান ঘরে তোলায় ব্যস্ত সময় পার করেন পরিবারের সবাই। পুলিশের গ্রেফতার আতঙ্ক আর প্রতিপক্ষের ভয়ে বাড়িছাড়া হওয়ায় সময় মতো কাটতে না পারায় ৬০টি পরিবারের ৪০০ বিঘা জমির পাকা ধান নষ্ট হচ্ছে জমিতেই। সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নিয়েছে নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসন। আজ ২৯ এপ্রিল শনিবার গ্রামবাসীকে নিয়ে ধান কাটার জন্য গঠন করা হয়েছে ১১ সদস্যের সম্প্রীতি কমিটি।
এর আগে পাকা ফসল জমিতে নষ্ট হওয়ায় প্রতিকার চেয়ে উপজেলা সমন্বয় সভায় স্থানীয় সংসদ সদস্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ভলাকুট ইউনিয়নের বীর মুক্তিযুদ্ধা কার্তিক চন্দ্র দাস। পরে সংসদ সদস্য, পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় বিবাদ এড়িয়ে দ্রুত আসামি পক্ষের ধান কেটে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার বিষয়ে পরামর্শ দেন।
সরেজমিন খাগালিয়া গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, বিশাল এলাকাজুড়ে পাকা ধান পড়ে আছে। আর কয়েকদিন গেলেই সেগুলো আর কাটা যাবে না। ফলে পাকা ধান ক্ষেতেই নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
জরিফা বেগম জানান, কৃষিই আমাদের আয়ের একমাত্র ভরসা। সারা বছরের মধ্যে শুধু ধান চাষ করেই আমাদের পেট চলে। কিন্তু এবার যদি ধান না কাটতে পারি আমরা আগামী এক বছর কিভাবে চলবো।ইউএনও স্যার এসে কমিটি গঠন করে দিয়ে গেছে। আশা করছি, দ্রুতই পাকা ধান কাটতে পারবো।
সম্প্রীতি কমিটির প্রধান ও ভলাকুট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রুবেল মিয়া বলেন, আমি এ পর্যন্ত ২২টি লুট হওয়া গরু উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের কাছে বুঝিয়ে দিয়েছি। পাকা ধান কাটার জন্য একটি সম্প্রীতি গঠন করা হয়েছে।
নাসিরনগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন বলেন, মাসিক সমন্বয় সভায় আলোচনা হয় কৃষক ধান কাটতে না পারার বিষয়টি তুলে ধরা হয়। বিষয়টি সমাধানে উপজেলা প্রশাসন উদ্যোগ নিয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা ফখরুল ইসলাম বলেন, মাসিক আইনশৃঙ্খলা ও সমন্বয় সভায় কৃষকের পাকা ধান কাটার অনিশ্চিয়তার বিষয়ে আলোচনা হয়। শনিবার ঘটনাস্থলে গিয়ে দুই পক্ষকে নিয়ে বসে ধান কাটার বিষয়ে একটি সম্প্রীতি কমিটি গঠন করে দিয়েছি। আশা করছি, পাকা ধান কাটতে সমস্যা হবে না।
গত ২২ এপ্রিল ঈদের দিন বিকালে খাগালিয়া ৩নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য রব মিয়া ও সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল হামিদের পক্ষের লোকজন খাগালিয়া নতুন বাজার এলাকায় সরকারি খাস জায়গায় ধান মাড়াইয়ের ‘খলা’ স্থাপনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়ালে জামাল মিয়া নামে এক কৃষক নিহত হন। এরপরই শুরু হয় প্রতিপক্ষের বাড়িতে লুটপাট।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা আজ ১৩ জুন মঙ্গলবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলা পরিষদ ভবনের সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও আইন শৃংখলা কমিটির উপদেষ্টা ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোনাব্বর হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা অভিজিৎ রায়,উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ নূরে আলম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার, নাসিরনগর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) জামিল ফোরকান, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বিশ্বজিত দাস, ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ ইকবাল চৌধুরী, মোঃ জিতু মিয়া, পুতুল রানী দাস, রফিকুল ইসলাম, সৈয়দ মোহাম্মদ শাহীন, ফারুকুজ্জামান ফারুক, অ্যাডভোকেট নাছির উদ্দিন ভূঁইয়া, সফিকুল ইসলাম, আজহারুল হক চৌধুরী, মোঃ ফারুক মিয়া, রুবেল মিয়া, মোঃ আক্তার মিয়া, মনসুর আহমেদ ভূঁইয়া, জেলা পরিষদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া হাকিম রেজা, অধ্যক্ষ মাওলানা ইলিয়াছ মিয়া, প্রধান শিক্ষক আবদুর রহিম, প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তী, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সম্পাদক সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূঁইয়াসহ আইনশৃংখলা কমিটির সদস্যগণ।
সভায় বক্তারা আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি সরকারি খাস জমি অবৈধ দখল-উচ্ছেদ, মাদক-জুয়া, চুরি-ডাকাতি, বাল্যবিবাহ, যৌতুক,নারী নির্যাতনসহ আইন শৃংখলা বিষয়ক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নাসিরনগর উপজেলার লঙ্গণ নদীতে একটির ধাক্কায় তীরে বাধাঁ অবস্থায় আরেকটি নৌকা ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় একই মায়ের দুই সন্তানের একজন মারা গেছে, অন্যজনকে সংকটাপন অবস্থায় জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। নিহত ওই শিশু গোয়ালনগর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের রুহুল আমিনের ছেলে জুমেল (৪)।
আজ ৭ জুন বুধবার বিকাল ৫টায় নাসিরনগর বাজার গুডাউন ঘাটে গোয়ালনগরের উদ্যেশে যাওয়ার জন্য অবস্থানকালে অন্য একটি নৌকার ধাক্কায় যাত্রীবাহী এ নৌকা ডুবে যায়।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, বুধবার বিকালে নাসিরনগর নৌকা ঘাটে গোয়ালনগরে যাওয়ার জন্য যাত্রী ও মালামাল নিয়ে নৌকাটি অপেক্ষা করছিল। এমন অবস্থায় চাতলপাড় থেকে ছেড়ে আসা অন্য একটি নৌকা ঘাটে থাকা ওই নৌকাটিকে ধাক্কা দেয়। পরে বাধাঁ থাকা নৌকাটি ঘাটেই ডুবে যায়। ডুবে যাওয়া অবস্থায় নৌকাটিতে শতাধিক যাত্রী ও মালামাল বোঝাই ছিল।
নৌকায় থাকা নাজমুল হাসান জানান, আমরা ঘাট থেকে ছেড়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এমন সময় অন্য একটি নৌকা ধাক্কা দিলে আমাদের নৌকাটি ডুবে যায়। আমার সাথে অনেক মালামাল ছিল সব ডুবে নষ্ট হয়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা মোতাহার হোসেন জানান,আরেকটি নৌকার ধাক্কার কারণে নৌকাটি ডুবে গেছে। আমরা খবর পাওয়ার সাথে সাথে ঘটনা স্থলে যাই। দুটি শিশুকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। নৌকাটিও উপরে তোলা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফখরুল ইসলাম জানান, নিহতের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। নৌকাটি উদ্ধার করা হয়েছে। অন্য শিশুটির খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
এ ব্যাপারে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল্লা সরকার বলেন, ঘটনাটি মর্মান্তিক। এ ঘটনায় আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।