চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ৫ মেঃ টন আদা আমদানি করা হয়েছে।
আজ ১০ জুলাই সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা স্থলবন্দর হয়ে আদা নিয়ে একটি পিক-আপ আখাউড়া স্থলবন্দর এসে পৌঁছে। আদাগুলো আমদানি করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেসার্স মদিনা এন্টারপ্রাইজ।
সিএন্ডএফ এজেন্ট সোয়েব ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকার মো: রাজিব উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, মোট ১০ মেঃ টন আদা এলসি করা হয়েছে।
প্রতি টন আদার মূল্য ৪৫০ মার্কিন ডলার করে মোট ৪ হাজার ৫শত মার্কিন ডলার আমদানি করা হচ্ছে। আজ ৫ মেঃ টন আদা বন্দরে এসে পৌঁছেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সীমান্তবর্তী উপজেলা আখাউড়া। এ উপজেলার বেশীভাগ লোকজন কৃষি কাজে উতপ্রোত ভাবে জড়িত। বর্তমানে চলছে ইরি-বোরো ধান আবাদের ভরা মৌসুম। স্থানীয় কৃষকরা কনকনে শীতকে অপেক্ষা করে চলতি মৌসুমের ইরি-বোরো ধান আবাদ শুরু করেছে। কৃষকরা জমিতে পানি সেচ, হালচাষ, সার প্রয়োগ, বীজ উঠানো, প্রস্তুতকৃত জমিতে চারা রোপনে এক প্রকার ব্যস্ত সময় পার করছে। ধান আবাদ নিয়ে এখন সর্বত্র চলছে এক প্রকার উৎসবের আমেজ। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বোরো আবাদে তেমন সমস্যা হবে না বলে মনে করেন স্থানীয় কৃষকরা।
আখাউড়া উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় চলতি মৌসুমে ৫ হাজার ৬শ ৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয়। রোপনকৃত জমির মধ্যে উন্নতফলনশীল জাতের ব্রি-২৯, ২৮, ৫০, ৮৫, ৮৭, ৮৮-৯৩, ৯৪, ৯৫ বঙ্গবন্ধু ১০০সহ নানা প্রজাতির ধান রয়েছে। এ মৌসুমে বোরো ধান রোপণের জন্য উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের পক্ষ থেকে ৫হাজার দুইশত কৃষককে সরকারি প্রণোদনা দেওয়া হয়। এরমধ্যে ২৫০০ কৃষককে বীজ ধান, ১০ কেজি এমওপি এবং ১০ কেজি ডিওপি সার এবং ২৭০০ কৃষককে শুধুমাত্র বীজ দেওয়া হয়।
পৌর এলাকায় তারাগন, দেবগ্রাম, নারায়নপুর, উপজেলার নুরপুর, হীরাপুর, উমেদপুর, ধাতুর পহেলাসহ বিভিন্ন স্থানে গিয়ে দেখা যায় স্থানীয় কৃষকরা বোরো ধান আবাদে জমি প্রস্তুত, চারা উত্তোলন ও রোপনের কাজে তারা ব্যস্ত সময় পার করছেন। এরমধ্যে ফসলি জমিতে কেউ কেউ ট্রাক্টর দিয়ে হাল চাষ করছেন। কেউ কেউ শ্যালো মেশিন দিয়ে জমিতে পানি দিচ্ছেন, আবার কেউ বা ধানের চারা বীজতলা থেকে উঠাচ্ছেন। মাঠ জুড়ে বোরো আবাদের ধুম পড়ায় সূর্যের মুখ দেখা না গেলেও কোমর বেঁধে মাঠে নেমে কাজ করছেন কৃষকরা। কুয়াশায় ঢাকা শীতের সকালে বীজতলায় ধানের চারা পরিচর্যার পাশাপাশি জমি আবাদে কাজ চলছে যেন পুরোদমে। এদিকে তীব্র শীতে বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় কৃষকরা রাতে বীজতলা ঢেকে রাখছেন। সব মিলিয়ে স্থানীয় কৃষকরা বোরো ধান আবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
কৃষক মোঃ খোরশেদ আলম বলেন, এ মৌসুমে বোরো ধান আবাদ করতে সহায়তা হিসাবে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বীজ ও সার পেয়েছেন। গত আমনে ধান ৭ বিঘা জমি আবাদ করে ফলন ও বিক্রিতে ভালো দাম পেয়ে লাভবান হয়েছি। তাই এবার ১০ বিঘা জমিতে বোরো ধান আবাদ করা হবে।
কৃষক মো: জামশেদ মিয়া বলেন, এক সময় বোরো ধান আবাদ করতে পানির খুবই সমস্যা হতো। অতিরিক্ত টাকায় সেচ দিতে হতো। গত কয়েক বছর ধরে সোলারের মাধ্যমে সেচ দিতে পারায় খরচ অনেক কমে এসেছে। তাছাড়া উচ্চ ফলনশীল ধান আবাদে ফলন ও বিক্রিতে দর ভালো পাওয়ায় ধান চাষে লাভবান হচ্ছি। এ মৌসুমে ৮ বিঘা জমির মধ্যে ৫ বিঘা জমিতে চারা লাগানো শেষ হয়েছে। আগামী সপ্তাহে বাকী জমিতে লাগানোর কাজ শেষ হবে।
আখাউড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানিয়া তাবাসসুম বলেন, উপজেলার সর্বত্র কৃষকরা জমি প্রস্তুত করে পুরাদমে বোরো ধান আবাদ শুরু করেছেন। মাঠজুড়ে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছেন। শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকুলে এবং সেচ ব্যবস্থা ঠিকমতো থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে তিনি জানায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আখাউড়ায় ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজে আজ ২৫ ডিসেম্বর সোমবার দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারি প্রিজাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসারসহ ৯৩৬ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
সকালে প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ ইকবাল হোসেন, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার রাবেয়া আক্তার, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদ আহমেদ শিকদার, আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ নূরে আলম প্রমুখ।
এসময় রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান ভোট গ্রহণ পদ্ধতি এবং আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করার জন্য ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহবান জানান তিনি।
উদ্বোধন শেষে রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান বলেন, জেলায় ৬টি আসনে আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ, জবাবদিহিমূলক করার জন্য আমরা কাজ করছি।
নির্বাচন কমিশন একটি স্বচ্ছ নির্বাচন করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আখাউড়ায় উপজেলায় ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হলো। স্বচ্ছ নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য তাদেরকে হাতে কলমে শেখানো হবে।
পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি বলেন, উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, আখাউড়া উপজেলায় ভোট কেন্দ্র ৪৪টি, বুথ ২৬৯টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৪৪ জন, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ২৯৬জন এবং পুলিং অফিসার ৫৯২ জন।
অনলাইন ডেস্ক :
সুদানে আটকে পড়া ব্যক্তিদের সরিয়ে আনতে যাওয়া তুরস্কের একটি উড়োজাহাজ হামলার শিকার হয়েছে। তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, রাজধানী খার্তুমের কাছে ওয়াদি সেইদনা বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজটি লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। এতে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। খবর বিবিসি ও আলজাজিরার।
এক বিবৃতিতে তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হামলার শিকার হওয়ার পরও সি-১৩০ মডেলের উড়োজাহাজটি নিরাপদে অবতরণ করেছে। সেটির জ্বালানিব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিমানবন্দরে তা মেরামতের কাজ চলছে। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। তবে উড়োজাহাজটিতে কে বা কারা গুলি চালিয়েছে, তা বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়নি।
উড়োজাহাজটিতে হামলার জন্য সুদানের আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসকে (আরএসএফ) দায়ী করেছে দেশটির সামরিক বাহিনী। তবে এ দাবি নাকচ করে এক বিবৃতিতে আরএসএফ বলেছে, ‘মধ্যরাত থেকে আমরা যে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছি, তা মেনে চলতে আমাদের বাহিনী কঠোরভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর ওয়াদি সেইদনার আকাশসীমায় আমরা কোনো উড়োজাহাজকে হামলার লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছি, এমন খবর সত্য নয়।’
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় রাত ১০টা থেকে আরো তিন দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় আরএসএফ। তবে এই যুদ্ধবিরতি তেমন একটা কার্যকর হয়নি। যুদ্ধবিরতির পরও গতকাল রাতভর খার্তুমে আরএসএফের নানা লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে সুদানের সামরিক বাহিনীর যুদ্ধবিমানগুলো। এর আগের তিন দিনের যুদ্ধবিরতির সময় সুদান থেকে হাজার হাজার মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ কাজে হাত লাগিয়েছে তুরস্কসহ বেশ কয়েকটি দেশ।
ক্ষমতার দ্বন্দ্বে সুদানের সামরিক বাহিনী ও আরএসএফের মধ্যে ১৫ এপ্রিল লড়াই শুরু হয়। এ সংঘাতের এক পক্ষে সেনাপ্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান। অপর পক্ষে আরএসএফের প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালো ওরফে হেমেদতি। প্রায় দুই সপ্তাহের সংঘাতে দেশটিতে কয়েক শ মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন কয়েক হাজার।
দুই পক্ষে সশস্ত্র এই লড়াই সবচেয়ে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে খার্তুম ও আশপাশের এলাকাগুলোতে। লড়াই শুরুর আগে সেখানে কোটি মানুষের বসবাস ছিল। সংঘাতের মুখে অনেকেই সেখান থেকে পালিয়ে যাচ্ছেন। আর এখনো যাঁরা থেকে গেছেন, তাঁরা খাবার, পানি ও জ্বালানির চরম সংকটে রয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
উৎসব মুখর পরিবেশে আখাউড়ায় জাতীয় শিক্ষক দিবস উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা শিক্ষা অফিসের আয়োজনে আজ ৫ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি আনন্দ র্যালি বের হয়। র্যালিতে প্রশাসনের কর্মকর্তা, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টানের বিপুল সংখ্যক শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রী অংশ নেয়। র্যালীটি পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শিক্ষক- শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে ফিরে যায়।
র্যালির শুরুতে দিবসটি উপলক্ষে বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা, মাধ্যমিক শিক্ষক অফিসার মোঃ আবুল হোসেন, শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) ওয়াহিদ সারোয়ার, নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবব্রত বনিক, তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদ হোসেন প্রমুখ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা তাঁর বক্তব্যে বলেন, শিক্ষক দিবস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জানি গুরু ছাড়া জ্ঞানীর জন্ম হয় না। আজকে আমরা যে, নিজ নিজ মর্যাদা নিয়ে আসনি হয়েছি। তার সবচেয়ে বড় কারিগর হচ্ছেন শিক্ষকগণ। শিক্ষকদের অবদান অস্বীকার করার কোন সুযোনে নেই। শিক্ষকদের ত্যাগ তিতিক্ষার মধ্য দিয়েই সমাজের মধ্যে মানবসম্পদে পরিনত হয়। সে জায়গা থেকে আজকে অত্যন্ত সাড়ম্বরে শিক্ষক দিবস পালিত হয়েছে। এই দিবসের বিশেষ প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে, শিক্ষকদেরকে বিশেষ মর্যাদা প্রদান এবং তাদের গুরুত্ব নতুন প্রজন্মের মাঝে অনুধাবন করার একটা সুযোগ সৃষ্টি করা।
র্যালিতে অন্যানের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ লুৎফর রহমান, নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক কাজী মোঃ ইকবাল, তারাগন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মৌসুমী আক্তার প্রমুখ। এদিকে শিক্ষক দিবস উপলক্ষে উপজেলার প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও কলেজে আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপিত হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতের একটি জেলে এক গ্যাংস্টারকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। তার নাম তিল্লু তাজপুরিয়া ওরফে সুনীল মান। আজ ২ মে মঙ্গলবার সকালে এই ঘটনা ঘটে।
এনডিটিভির খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, মঙ্গলবার সকালে দিল্লির তিহার জেলের মধ্যে তিল্লু তাজপুরিয়ার ওপর হামলা চালান তার প্রতিপক্ষ যোগেশ টুন্ডা ও তার সহকারীরা। তিহার জেলের ৯ নম্বর সেলে বন্দী ছিলেন তিল্লু তাজপুরিয়া। তার পাশের ৮ নম্বর সেলে ছিলেন যোগেশ টুন্ডা। লোহার গ্রিল টপকে রড দিয়ে যোগেশ ও তার সহকারীরা তিল্লু তাজপুরিয়ার ওপর চড়াও হন বলে অভিযোগ উঠে।
দুই পক্ষের মধ্য সংঘর্ষ বাঁধে। সংঘর্ষে আহত তিল্লু তাজপুরিয়া ও রোহিত নামের আরেকজনকে দিল্লির দীনদয়াল উপাধ্যায় হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা তিল্লু তাজপুরিয়াকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আহত রোহিতের চিকিৎসা চলছে। এ ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এ ঘটনার পর অন্য বন্দীদের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
গত বছর দিল্লির রোহিনী আদালতের মধ্যে গ্যাংস্টার জিতেন্দ্র যোগীর ওপর গুলি চালানোর অভিযোগ উঠে গ্যাংস্টার তিল্লু তাজপুরিয়ার বিরুদ্ধে। সেই ঘটনার প্রতিশোধ নিতেই জিতেন্দ্র যোগী পক্ষের সদস্যরা যোগেশ টুন্ডাকে ভাড়া করেছেন বলে ধারণা করছে পুলিশ। সূত্র: এনডিটিভি