চলারপথে রিপোর্ট :
গোপালগঞ্জে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৪ জুলাই বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও জেলা প্রশাসন আয়োজিত এ সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মুন্নী খাতুন সেমিনারে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন করেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. গোলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলী খান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামার বাড়ির অতিরিক্ত উপ পরিচালক সঞ্জয় কুন্ডু, গোপালগঞ্জ সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডা. সাদ মাহমুদ খান জয়, গণমাধ্যম কর্মী সৈয়দ মিরাজুল ইসলাম, এস এম হুমায়ুন কবির, প্রসূন মন্ডল, এস এম নজরুল ইসলাম, আজিজুর রহমান রনি সহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা মুন্নী খাতুন বলেন, সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সামাজিক আন্দোলন সৃষ্টি করে আমাদের নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
ছুটি ছাড়াই প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ৩৪ শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
২০ জুলাই বৃহস্পতিবার মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরীর সই করা চিঠি স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়। তবে মাউশির ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় আজ ২৩ জুলাই রবিবার।
এতে উল্লেখ করা হয়, জুন মাসে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন মাঠপর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তারা ডিজিটাল মনিটরিং সিস্টেমের মাধ্যমে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ পরিদর্শন করেন। অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন উইং থেকে মাধ্যমিক উইংয়ে এ সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদন পাঠানো হয়। এতে ছুটি ছাড়াই অননুমোদিতভাবে বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের অনুপস্থিতির বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো উল্লেখ করা হয়, এমতাবস্থায় পরিদর্শন প্রতিবেদনের আলোকে পরিদর্শনকালীন অননুমোদিতভাবে প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে সুস্পষ্ট কারণ আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে স্ব স্ব জেলা শিক্ষা অফিসে সশরীরে উপস্থিত হয়ে দাখিল করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
শোকজ পাওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে রংপুর। এ অঞ্চলের ১০ শিক্ষক অনুপস্থিত ছিলেন। এছাড়া রাজশাহীর সাতজন, খুলনা অঞ্চলের পাঁচজন, ঢাকা অঞ্চলের চারজন, ময়মনসিংহ অঞ্চলের তিনজন, কুমিল্লা অঞ্চলের দুইজন, চট্টগ্রাম, বরিশাল ও সিলেট অঞ্চলের একজন করে শিক্ষক অনুপস্থিত ছিলেন।
মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হক হেনরী বলেন, যাদের শোকজ করা হয়েছে, তাদের অধিকাংশই দুদিন বা তার বেশি দিন স্কুলে আসেন না। এটা সতর্কীকরণ নোটিশ। ভবিষ্যতে কেউ এমন করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবাইদা রহমানের মামলার রায় প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, যে রায় হয়েছে তা রায় কার্যকর করার চেষ্টা সরকারের সব সময় থাকবে। তাদের ফিরিয়ে আনার জন্য অবশ্যই চেষ্টা করবে।
আজ ২ আগস্ট বুধবার সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে রায় পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এ দিন জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ৯ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং তার স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আসামিদের ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করার বিষয়ে সরকারের কোনো উদ্যোগ থাকবে কি না, জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, সব সময় থাকবে, সেটা আমাদের দায়িত্ব। আমরা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অবশ্যই করব।
তড়িৎ গতিতে বিচার করার অভিযোগের বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, এক দিকে বলা হয় যে, এখানে বিচার হয় না, কারণ সবকিছু অত্যন্ত স্থূল গতিতে চলে। আবার আরেকদিকে বলা হয়, বিচার তাড়াতাড়ি হয়ে গেছে। প্রথম কথা হচ্ছে, তর্কটা যৌক্তিক হওয়া ভালো, এখানে অযৌক্তিক তর্ক করে… শুধু একটি দোষী বা নির্দোষ-এটা আদালতের ব্যাপার, আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। কথা হচ্ছে, দোষ যখন করেছে তখন শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টাটা না করাই উচিত।
বিএনপিকে শেষ করে দিতে এসব রায় দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ প্রসঙ্গে মতামত জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, আপনারা দেখছেন বিএনপি যখন রাজনীতি করছে তাদের কেউ বাধাগ্রস্ত করছে না। আইনের শাসনের জন্য তাদের অপরাধের বিচার করাটা আমার মনে হয় না তাদের রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করার পরিকল্পনা।
বিএনপি বলছে এটি ফরমায়েশি রায়-এ বিষয়ে সাংবাদিকরা মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, মামলাটি দায়ের করা হয়েছিল ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর। সে সময় ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাথে তাদেরই নিয়োগপ্রাপ্ত সেনাপ্রধানের যথেষ্ট সখ্য ছিল, সেটা সম্বন্ধে আমার কিছু বলার নেই, আপনারাই জানেন। তারাই এই দুর্নীতি মামলা দায়ের করেছে।
তারপরে হাইকোর্টে এই দুর্নীতি মামলা দায়েরের পরে যিনি আসামি তার পক্ষে যাওয়া হয়েছে। হাইকোর্ট যখন সেটা নাকচ করে দিলেন, এরপর আপিল বিভাগে গেছেন ওনারা। আপিল বিভাগ নাকচ করার পরে এই দায়িত্ব বর্তায় বিচারিক আদালতে। এখানে তারা যদি বলেন ফরমায়েশি তাহলে আইন সম্বন্ধে তাদের সম্যক ধারণা আছে কিনা আমার সন্দেহ, বলেন আইনমন্ত্রী।
অনলাইন ডেস্ক :
দেশে অবাধ, সুষ্ঠু এবং সহিংসতামুক্ত নির্বাচন করার ব্যাপারে শেখ হাসিনার সরকার জনগণের কাছে অঙ্গীকারাবদ্ধ বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ ৩ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে আসলে ব্রিটিশ হাই কমিশনার সারাহ কুককে জানান তিনি।
সাক্ষাৎ শেষে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সারাহ কুক বাংলাদেশে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদুত হিসেবে যোগ দেওয়ার পর আমার সঙ্গে এটিই তার প্রথম সাক্ষাৎ। তিনি যখন এখানে ডিএফআইডির প্রধান ছিলেন তখন আমার সঙ্গে তার পরিচয় ছিল। এটি তার রুটিন সাক্ষাৎ। হাই কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রায় সবার সঙ্গেই দেখা করছেন, এরই ধারাবাহিকতায় তিনি আমার সঙ্গে দেখা করেছেন।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের উন্নয়নের ব্যাপারে তার আগের এরিয়া (ডিএফআইডি) নিয়ে কথাবার্তা বলেছি। তিনি নিজে বাংলাদেশে ফিরে আসতে পেরে অত্যন্ত খুশি। নিজেই সেটা জানিয়েছেন। বলেছেন, তিনি বাংলাদেশের উন্নয়নের দিকে লক্ষ্য রাখবেন।’
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের আইনি অবকাঠামোর অনেক কিছুই ব্রিটিশ আইনের ওপর নির্ভরশীল। এখন আইনের ক্ষেত্রে অনেকরকম উন্নয়ন হয়েছে এবং এটি আরও কীভাবে উন্নতি করা যায় সে ব্যাপারে আমরা পরস্পর আলাপ-আলোচনা করেছি। যুক্তরাজ্যে আমাদের যে জুডিশিয়াল অফিসার ও আইনজীবী আছেন তাদের প্রশিক্ষণের ব্যাপারে আমরা আলাপ করেছি।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তথ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, লন্ডনে থাকা তারেক রহমানকে দেশে ফেরাতে চেষ্টা করছে সরকার। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তাদের সঙ্গে এ ব্যাপারে আলাপ করি, তারপর আপনাদের কাছে ফিরে আসব।’
ব্রিটিশ হাই কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাতে আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা, জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হয়নি। উনি শুধু বলেছেন, আমি খুব ইন্টারেস্টিং সময়ে বাংলাদেশে এসেছি। আমি তাকে বলেছি, এখন কম-বেশি আমাদের মনোযোগ নির্বাচন ঘিরে দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও ভায়োলেন্সফ্রি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে জনগণের কাছে শেখ হাসিনার সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ।’
সাক্ষাৎকালে ব্রিটিশ হাইকমিশনের গভর্নেন্স উপদেষ্টা রফিকুজ্জামান, ব্রিটিশ হাই কমিশনের দ্বিতীয় সেক্রেটারি (রাজনৈতিক) ভেনেসা বিউমন্ট উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, আগে আন্দোলন ছিল ডাল-ভাতের জন্য, এখন দাবি মাছ-মাংসের দাম কমানোর।
আজ ৩১ মার্চ শুক্রবার বিকেলে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার শিলক এম শাহ আলম চৌধুরী ডিগ্রি কলেজ মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত চার ইউনিয়নের তৃণমূল প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘দেশ এখন বদলে গেছে, মানুষের ভাগ্যও পরিবর্তন হয়েছে। গ্রাম এখন শহরে পরিণত হয়েছে। আগে মানুষ আন্দোলন করতো ডাল-ভাতের জন্য। আর এখন মানুষের জীবন মানের উন্নয়ন হওয়ায় মাছ-মাংসের দাম কমানোর জন্য দাবি তোলে।’ খবর বাসসের
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘দেশের প্রতিটি গ্রাম-মহল্লায় পর্যন্ত যে উন্নয়ন হয়েছে তা সবার কাছে বলতে হবে। যারা শুধু ভোট আসলে লাফালাফি করে, লুকিয়ে লুকিয়ে শহরে গিয়ে খালেদা জিয়ার নামে স্লোগান দেয়, তারা যে সড়ক কিংবা ব্রিজের ওপর দিয়ে যায় সেটিও আওয়ামী লীগের করা। করোনাসহ কোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকে তাদের পাওয়া যায়নি, তাদের বয়কট করে আগামীতেও সাংগঠনিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে।’
দলের সাংগঠনিক বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তৃণমূলের নেতারাই আওয়ামী লীগের প্রাণ। গ্রামে-গঞ্জে-মহল্লায় আমাদের দলকে এই নেতারাই ধরে রেখেছেন। তাই সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। গ্রামে-গঞ্জে, হাটে-ঘাটে মাঠে সাধারণ মানুষের কাছে সরকারের উন্নয়নের কথা তুলে ধরতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রাঙ্গুনিয়াসহ সারাদেশে সরকারের অভূতপূর্ব উন্নয়নের দাবিদার তৃণমূলের নেতারাও। দলের সুনাম বজায় রাখতে আমাদের দলের নাম বিক্রি করে কেউ যদি অপকর্ম করে তাদের ছাড় দেয়া হবে না, প্রকাশ্যে শায়েস্তা করতে হবে।’
রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু জাফরের সভাপতিত্বে এবং এমরুল করিম রাশেদ ও মাহমুদুল হাসান বাদশার যৌথ সঞ্চালনায় আওয়ামী লীগ নেতা স্বজন কুমার তালুকদার, আবুল কাশেম চিশতি প্রমুখ সভায় বক্তব্য দেন।
অনলাইন ডেস্ক :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ১৮ ফেব্রুয়ারি রবিবার। এদিন বিকেল ৪টা পর্যন্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র দাখিল করা যাবে।
ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সম্প্রতি জানান, ৫০টি সংরক্ষিত আসনের মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৪৮টি আসন পাবে। আর জাতীয় পার্টি পাবে দুটি আসন।
ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তারা জানান, এরই মধ্যে ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলে ভোটে প্রয়োজন হবে না। তবে এরই মধ্যে দলগুলো তাদের প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করেছে। এতে ভোট হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র ১৯ ও ২০ ফেব্রুয়ারি বাছাই হবে। প্রত্যাহার করা যাবে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আর ভোটের তারিখ ১৪ মার্চ। কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে এ সময়ের পরই ঘোষণা হবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতদের নাম।