চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগরে বিলের পানিতে গোসল করতে নেমে জুঁই আক্তার (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ ১৪ জুলাই শুক্রবার দুপুরে উপজেলার সিংগারবীল ইউনিয়নের আলিনগর বিজিবি ক্যাম্প-সংলগ্ন নরিন্দা বিলে এ ঘটনা ঘটে। জুঁই আক্তার পশ্চিম মিরাশানী এলাকার বাদল মিয়ার মেয়ে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, বাড়ির পাশের নরিন্দা বিলের পানিতে ডুবে যায় শিশু জুঁই আক্তার। পরে পরিবারের লোকজন ঘটনাটি টের পেয়ে মৃত অবস্থায় শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রাজু আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সকল শ্রেণী পেশার মানুষের সমন্বয় গঠিত বিজয়নগর উপজেলা নাগরিক ফোরাম কতৃক ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার উপজেলার বেগম মরিয়ম মেমোরিয়াল মডেল স্কুল প্রাঙ্গণে এ ইফতার ও দোয়া মাহফিল সম্পন্ন হয়।
ইফতার পূর্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এস এম কামরুল হাসান শান্তের সঞ্চালনায় ও সংগঠনের সহ-সভাপতি এ বি এম মোর্শেদ কামাল এর কোরআন তেলওয়াতের পরে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সহযোগী অধ্যাপক, বিজয়নগরের কৃতিসন্তান ডাঃ এ কে আজাদ, চান্দুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এ এম শামীউল হক চৌধুরী, চম্পকনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, বিজয়নগর উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ দবির আহমেদ ভূইয়া, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও উপজেলা মডেল মসজিদের খতিব মাওলানা মিজবাহ উদ্দীন, ইছাপুরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ ইসহাক সরকার, বুধন্তী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এফতেহারুল ইসলাম শামীম মাস্টার প্রমুখ।
সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তারা উক্ত সংগঠনের কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এবং আগামী দিনে উপজেলার সকল শ্রেণী পেশার সকলকে একত্রিত করে একটি শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত করার পরামর্শ প্রদান করেন।
বিজয়নগর উপজেলা নাগরিক ফোরাম এর সভাপতি মোঃ আব্দুর রশিদ খান এর সভাপতিত্বে এসময় সংগঠনের পক্ষে সহ-সভাপতি মোঃ সাদেকুল ইসলাম রতন স্বাগত বক্তব্য রাখেন।
এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন, নিদারাবাদ ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আশেক মাওলা কাইজার, অগ্রণী ব্যাংক কর্মচারী ইউনিয়ন (সিবিএ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাবেক সভাপতি মোঃ আবুল মোবারক, উপজেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি হালিমা চৌধুরী, বিজয়নগর উপজেলা শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোঃ ইলিয়াস সরকার, ইছাপুরা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মোঃ রাষ্টু সরকার, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা রেনু সরকার, বিজয়নগর উপজেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু হানিফ, সহ-সভাপতি মোঃ হাবিবউল্লাহ, উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারী এসোসিয়েশন এর সভাপতি মোঃ আলাল উদ্দিন, ফতেহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জিল্লুর রহমান দস্তগীর, বেগম মরিয়ম মেমোরিয়াল মডেল স্কুল প্রধান শিক্ষক মোঃ ইকবাল হোসেন, বিজয়নগর উপজেলা প্রেসক্লাব এর দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ সেলিম চৌধুরীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার দের শতাধিক মানুষ।
এসময় মোনাজাত পরিচালনা করেন বাংলাদেশ জাতীয় মিলাদ কমিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও দৌলতবাড়ি দরবার শরিফের গদ্দিনিশী পীর আলহাজ্ব শাহ্ সূফী হযরত মাওলানা সৈয়দ নাঈম উদ্দিন আহমেদ।
ইফতার ও দোয়া মাহফিলের সংগঠনের সহ-সভাপতি মোঃ শাহ আলম এর নেতৃত্বে সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলী আজ্জম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মাহমুদুল হাসান হেলন, কোষাধ্যক্ষ মোঃ মাহিদুল ইসলাম, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মহি উদ্দিন রুবেল, তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন, সহ-সম্পাদক মোঃ আব্দুল হামিদ, মোঃ সিরাজুল ইসলাম মাস্টার, জিয়াউর রহমানসহ সংগঠনের সদস্যবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
মুক্তিযোদ্ধার কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগে দুই নামধারী সাংবাদিককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের জারুইলতলা গ্রাম থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ ৮ সেপ্টেম্বর রোববার সকালে তাদের বিরুদ্ধে সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন, জেলার বিজয়নগর উপজেলার মেরাশানী গ্রামের ভূইয়া বাড়ির ফজলে এলাহী ওরফে উজ্জ্বল ভূইয়া (৫০) ও একই উপজেলার সিঙ্গারবিল গ্রামের ইয়ানুর রহমান (৩৩)। উজ্জ্বল দৈনিক প্রথম বুলেটিং এর প্রতিনিধি। উজ্জ্বলের সহযোগী হলেন ইয়ানুর। উজ্জ্বলের হাতে দৈনিক প্রথম বুলেটিং এবং নিউজ টোয়েন্টিফোর লাইভের লগো মাইক্রোফোন ছিল।
এ ঘটনায় জারুইলতলা গ্রামের বাসিন্দা ও একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও প্রতারণার মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মোহাম্মদ জহিরুলের বাবা আবু জামাল একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। গত শনিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের জারুইলতলা গ্রামে জহিরুলের বাড়িতে যান নামধারী সাংবাদিক উজ্জ্বল ও তার সহযোগী ইয়ানুর। কিন্তু বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু জামালকে বাড়িতে না পেয়ে তারা ফিরে যান। পরে নামাজ পড়ে বাড়ি ফেরার পথে দুই নামধারী সাংবাদিকের সাথে মুক্তিযোদ্ধা আবু জামালের কথা হয়। এক পর্যায়ে তারা আবু জামালের বাড়ি যান। সেখানে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন আবু জামাল। এক পর্যায়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু জামাল মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিভিন্ন নথিপত্র দেখালে সেগুলোর ছবি মোবাইল ফোনে তুলেন দুই কথিত সাংবাদিক।
সাক্ষাতকার শেষে কমান্ডার সনদপত্র কোথায় জানতে চান তারা। এমন কোনো সনদ হয় না বলে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু জামাল উত্তর দেন। এক পর্যায়ে পরিবারের সদস্যদের থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা জামালকে আড়ালে নিয়ে যান উজ্জ্বল। কথিত সাংবাদিক উজ্জ্বল দেশের পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে মুক্তিযোদ্ধার কাছে ১২ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন।
চাঁদা না দিলে মুক্তিযোদ্ধার নাম ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় দিয়ে দিবে বলে ভয় দেখান উজ্জ্বল। মুক্তিযোদ্ধা এক পর্যায়ে কথিত সাংবাদিক উজ্জ্বলকে ৫ হাজার টাকা দেন। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ হলে মুক্তিযোদ্ধার ছেলে মোহাম্মদ জহিরুল স্থানীয়দের সাথে নিয়ে তাদের আটক করেন। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানতে পারেন তারা ভুয়া সাংবাদিক এবং সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে তারা চাঁদাবাজি করেন।
পরে জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ এ ফোন করে তারা সহায়তা চান। রাতে পুলিশ পৌঁছে দুইজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। রোববার সকাল ১১টায় মুক্তিযোদ্ধার ছেলে বাদী হয়ে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
এ ব্যাপারে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মোজাফফর হোসেন বলেন, তারা সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের নাম ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় তুলে দিবে হুমকি দিয়ে চাঁদাবাজি করেছেন। মুক্তিযোদ্ধার ছেলের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণমানুষের নেতা, স্থানীয় সংসদ সদস্য, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা হলেন এদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান, জাতির গর্বিত সন্তান।
তিনি আজ ৪ অক্টোবর বুধবার দুপুরে বিজয়নগর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে বিজয়নগর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের আহবায়ক এ.এইচ.এম. ইরফান উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি আরো বলেন, বিগত সরকার গুলোর সময় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধারা অবহেলিত ছিলেন। তাঁরা তাদের প্রাপ্য সম্মান পাননি।
বর্তমান সরকারের আমলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদেরকে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাকে থাকার জন্য “বীর নিবাস” করে দিচ্ছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক ভাতা বৃদ্ধি করেছেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধাদেরকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করে আসছেন।
তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কুশল বিনিময় করেন ও তাদের কোন সমস্যা আছে কিনা জানতে চান। তিনি বলেন, আমি আমৃত্যু মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সেবা ও সহযোগীতা করে যাব। তিনি বলেন, সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একটি অশুভ চক্র নির্বাচনকে সামনে রেখে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করছে। তারা নির্বাচনকে বাঁধাগ্রস্ত করতে চায়। তিনি ওই ষড়যন্ত্রকারীদের সম্পর্কে সজাগ থাকার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান।
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাসিমা লুৎফুর রহমান (নাসিমা মুকাই আলী), বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জিতু মিয়া, দবিরুল ইসলাম ভূঁইয়া প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহযোগীতায় ভিক্ষুক পুর্নবাসন প্রকল্পের আওতায় একজন ভিক্ষুকের হাতে একটি ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা তুলে দেন প্রধান অতিথি।
আলোচনা সভা শেষে উপজেলার সেজামুড়া গ্রামে নির্মিতব্য মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ ও বিশ্রামাগারের নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেন প্রধান অতিথি। এ সময় উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ, মুক্তিযোদ্ধা ও দলীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে সার্ভার ক্রুটির কারণে মনোনয়নপত্র জমা দিতে না পারার অভিযোগ করেছেন বিজয়নগর উপজেলার সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোছাঃ প্রীতি খন্দকার ওরফে হালিমা আক্তার।
গতকাল ৯ মে বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ দিনে তিনি রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এর কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ দেন।
প্রীতি খন্দকার জানান, বৃহস্পতিবার তিনি মনোনয়নপত্র জমা দিতে সংশ্লিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠানে যান। মনোনয়ন ফরমের বিভিন্ন অংশ পূরণের পর প্রস্তাবকারি ও সমর্থনকারির ছবি অনলাইনে দেখা যাচ্ছিলো না। নির্ধারিত সময় বিকেল চারটা নাগাদও ছবি দেখা না যাওয়ায় মনোনয়ন ফরম পূরণ করতে পারেননি।
প্রীতি খন্দকার অভিযোগ করে বলেন, ধারনা করা হচ্ছে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী জটিলতার সৃষ্টি করেছেন। এ বিষয়ে তিনি প্রয়োজনে উচ্চ আদালতে যাবেন।
এ ব্যাপারে রিটার্নিং অফিসার মোঃ আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, একটি অভিযোগ পেয়েছি। তবে উনি যে সময়ে সার্ভার ক্রুটির কথা বলেছেন তখন আরো একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন ফরম জমা দেন। যে কারণে সার্ভার ক্রুটির বিষয়টি সত্য নয় বলে মনে হচ্ছে।
তিনি আরো জানান, সমস্যা সৃষ্টি হওয়ার পর তিনি আমাদেরকে জানাননি। যেখানে ফরম ফিলাপ করেছেন সেখানে সময় নষ্ট করেছেন। সময়ের শেষ দিকে ফরম ফিলাপ করতে গিয়ে তিনি আরো বিপাকে পড়েন।