অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল গোড্ডা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পুরো সক্ষমতায় উৎপাদন বুঝিয়ে দিতে পেরে সম্মানিত বোধ করছেন বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান গৌতম আদানি।
আজ ১৫ জুলাই শনিবার তিনি গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎ শেষে টুইট বার্তায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আদানি লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল গোড্ডা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পুরো সক্ষমতায় উৎপাদন বুঝিয়ে দিতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। ভারত ও বাংলাদেশের সাহসী সেই দলকে আমি স্যালুট জানাই যারা করোনা মহামারির মধ্যেও কাজ শুরু করে মাত্র সাড়ে তিন বছরে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি উৎপাদনে নিয়ে এসেছেন।
জানা গেছে, স্বল্প সময়ের জন্য ঢাকা সফর করে ফিরে গেছেন ভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের গোড্ডা জেলায় আদানি গ্রুপের নির্মিত ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পুরোপুরি চালু হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাতে সংক্ষিপ্ত সফরে ঢাকায় আসেন তিনি।
শনিবার সকাল ১০টার দিকে নিজস্ব উড়োজাহাজে করে ঢাকায় নামেন গৌতম আদানি। বেলা ১১টার দিকে তিনি গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এরপর দুপুর সোয়া ১টার দিকে আবার নিজস্ব উড়োজাহাজে করে ঢাকা ছাড়েন তিনি।
অনলাইন ডেস্ক :
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সলিড কোকেনের চালান জব্দ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। আফ্রিকান দেশে মালাউইর এক নারী ৮ কেজি ৩০০ গ্রামের এই কোকেনের চালানটি বাংলাদেশে নিয়ে আসনে। বুধবার রাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মালাউইর নাগরিক নোমথেনডাজো তাওয়েরা সোকোকে (৩৫) কোকেনের এই চালানসহ গ্রেফতার করা হয়। উদ্ধার করা কোকেনের মূল্য ১০০ কোটি টাকা।
ডিএনসি জানায়, কোকেনের এই চালানটি আফ্রিকার দেশ মালাউই অথবা ইথোপিয়া থেকে বাংলাদেশে এসেছে। বাংলাদেশকে ট্রানজিট রুট হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল চালানটি পাচার করার জন্য। কারণ এই পরিমাণ কোকেন চাহিদা বাংলাদেশে নেই।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ডিএনসির উত্তর কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন) তানভীর মমতাজ।
তিনি বলেন, কোকেন চোরাচালানের আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেটের দেশি ও বিদেশি সক্রিয় কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে কোকেনের একটি বৃহৎ চালান আফ্রিকা থেকে কাতার এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে আফ্রিকান একজন নাগরিকের মাধ্যমে ঢাকায় আসবে এমন তথ্য পাই আমরা।
‘এর পর থেকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নজরদারি বাড়ানো হয়। এপিবিএনকে সঙ্গে নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি টিম গঠন করে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৮ নম্বর টার্মিনালের বোর্ডিং ব্রিজ এলাকায় অবস্থান নেওয়া হয়। ফ্লাইটি থেকে নামা সব বিদেশি যাত্রীকে আমরা ফলো করি।’
তানভীর মমতাজ বলেন, এ সময় দেখা যায়, নোমথেনডাজো তাওয়েরা সোকো (৩৫) নামে এক বিদেশি নারী বিমানবন্দরের নিচতলায় ভিসা অন এ্যারাইভাল ডেক্সে দীর্ঘক্ষণ ধরে অবস্থান করছেন। তার গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সন্দেহজনক হওয়ায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন লাগেজে কোকেন আছে। পরবর্তী সময়ে লাগেজের ভেতরে বিশেষভাবে রাখা ৮ কেজি ৩০০ গ্রাম কোকেন জব্দ করা হয়।
তিনি বলেন, নোমথেনডাজো তাওয়েরা সোকো আফ্রিকান দেশ মালাউইর নাগরিক। তিনি প্রথমে মালাউই থেকে ইথোপিয়া যান। পরে তিনি ইথোপিয়া থেকে যান দোহাতে। পরে তিনি দোহা থেকে কাতারের এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশে আসেন। আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি তার বাংলাদেশ থেকে আবারও মালাইউতে যাওয়ার কথা ছিল। কোকেনের এই চালানটি বাংলাদেশকে ট্রানজিট রুট হিসেবে ব্যবহার করার কথা ছিল। পরে বাংলাদেশ থেকে কোকেনের চালানটি অন্য কোনো দেশে চলে যেত। আমাদের ধারণা তাওয়েরা সোকো কোকেনের এই চালানটি মালাইউ থেকে নয়তো ইথোপিয়া থেকে সংগ্রহ করেছে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিচালক বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে সোকো জানান, ২০২৩ সালে তিনি বাংলাদেশে একবার এসেছিলেন। গার্মেন্টস ব্যবসার কথা বলে তিনি ওই বছর বাংলাদেশে আসেন। এবারও তিনি বাংলাদেশের একটি গার্মেন্টসের আমন্ত্রণপত্র নিয়ে আসেন। অন এ্যারাইভাল ভিসা নেওয়ার জন্য তিনি তার পরিচয় লুকিয়ে গার্মেন্টস ব্যবসার নাম করে বাংলাদেশে ঢুকার চেষ্টা করছিলেন। সোকো মালাইউতে পেশায় একজন নার্স। তিনি মূলত কোকেনের এই চালানের বহনকারী। বাংলাদেশে তিনি আরেক জন বিদেশি নাগরিকের কাছে এই চালান পৌঁছে দিয়ে নিজ দেশে চলে যাওয়ার কথা ছিল।
বাংলাদেশে সোকো কার কাছে কোকেন হস্তান্তর করতেন, জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা এ বিষয়ে তদন্ত করছি। তবে বাংলাদেশ অবস্থারত কয়েকজন বিদেশি নাগরিকের কাছে এই কোকেন যাওয়ার কথা ছিল। আমরা একজন বিদেশিকে সন্দেহ করছি। তদন্তের স্বার্থে এ বিষয়ে বেশি কিছু বলতে চাচ্ছি না। আমরা আশা করি চক্রটিকে ধরতে পারব।
২০২৩ সালে সোকো বাংলাদেশে কোকেনের চালান নিয়ে এসেছিলেন কিনা জানতে চাইলে তানভীর মমতাজ বলেন, তখনো তিনি গার্মেন্টস ব্যবসার নাম করে এসেছিলেন। তিনি আসলে কিসের জন্য এসেছিল সেই বিষয়ে আমরা তদন্ত করে যাচ্ছি।
কোকেনের এই আন্তর্জাতিক চক্রের সঙ্গে বাংলাদেশের কেউ জড়িত আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোকেনের চালানের সঙ্গে দেশি ও বিদেশি চক্র জড়িত আছে। এই চক্রটিকে চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি।
কোকেনের চালানটি বাংলাদেশে কোনো দেশে যাওয়ার কথা ছিল, এমন প্রশ্নে মাদকের এই কর্মকর্তা বলেন, এগুলো আমরা আমাদের তদন্ত শেষে বলতে পারব। তবে এটা বলতে চাই- কোকেনের চালানটি বাংলাদেশের জন্য ছিল না। কারণ বাংলাদেশে এই পরিমাণ কোকেন কনজিউম করার মার্কেট নেই।
এই কোকেনের আনুমানিক বাজার দর ১০০ কোটির ওপরে। দেশের ইতিহাসে সলিড কোকেনের এইটিই বড় চালান বলে জানান ডিএনসির এই কর্মকর্তা।
অনলাইন ডেস্ক :
সুদানে দেশটির সেনাবাহিনী ও আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের মধ্যে লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত ২৯৬ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে তিন হাজারেরও বেশি।
এ তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, মৃতের সংখ্যা আরো বেশি হতে পারে। কারণ মরদেহগুলো রাস্তায় পড়ে থাকে এবং সেগুলি সংগ্রহ করা এই মুহূর্তে খুব বিপজ্জনক। চিকিৎসকদের একটি সিন্ডিকেট হতাহতদের পর্যবেক্ষণ করছেন। তারা বলছেন মঙ্গলবার পর্যন্ত কমপক্ষে ১৭৪ জন বেসামরিক নিহত হয়েছেন। আহত শতাধিক।
অনলাইন ডেস্ক :
তৃতীয়বারের মতো আজ শপথগ্রহণ করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার সঙ্গে শপথ নেবেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা। তবে মন্ত্রীদের নাম এখনো জানা যায়নি। সূত্রের বরাতে কয়েকজনের নাম প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। যেখানে উঠে এসেছে অমিত শাহ, রাজনাথ সিংয়ের মতো নেতাদের নাম।
আজ ৯ জুন রবিবার শপথগ্রহণের আগে সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন মোদি। সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অমিত শাহ, রাজনাথ সিং, নিতিন গাড়কারি, নির্মলা সীতারমস, ড. এস জয়শঙ্কর, ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বীনি বৈষ্ণ ও পিযুষ গোয়াল। তারা সবাই মোদির সর্বশেষ ক্ষমতাকালে মন্ত্রী ছিলেন।বৈঠকে আরও ছিলেন বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা শিবরাজ সিং চৌহান, জোতিরাদিত্য শিন্ডিয়া, রাজিব রঞ্জন সিংসহ অন্যান্যরা।
এবার মোদির মন্ত্রিসভায় আগের থেকে অনেক পার্থক্য থাকবে। কারণ এখন মোদির বিজেপির একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। তাই জোটের শরীকদের ওপর অনেকটা নির্ভর করতে হচ্ছে তাদের। দিতে হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়।
সূত্রের বরাতে এনডিটিভি জানিয়েছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং ও সড়ক ও মহাসড়কমন্ত্রী নিতিন গাড়কারি নিজেদের মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেই থাকছেন। জয়শঙ্করই থাকতে পারেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
মন্ত্রী হিসেবে অভিষেক হতে পারে চিরাগ পাসওয়ান, জেডিএসের কুমারাস্বামী ও আপনা দলের অনুপ্রিয়া পাটেলের। বিজেপির অনেক দিনের মিত্র রিপাবলিকা পার্টি অব ইন্ডিয়ার প্রধান রামাদাস আথাওয়ালেও এবার মন্ত্রী হতে পারেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ১০ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। আজ ১২ জুন সোমবার বিকেলে পেঁয়াজবোঝাই একটি ভারতীয় ট্রাক বন্দরে এসে পৌঁছায়।
আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ১৩ জুন মঙ্গলবার সকালে পেঁয়াজগুলো বন্দর থেকে খালাস করবে বলে জানা গেছে।
আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক মো. আতিকুল ইসলাম জানান, বিডিএস কর্পোরেশন নামে ঢাকার একটি প্রতিষ্ঠান আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ২০০ টন পেঁয়াজ আমদানির জন্য এলসি খুলেছে। প্রথম চালানে একটি ট্রাকে করে ১০ টন পেঁয়াজ এসেছে। প্রতি টন পেঁয়াজের আমদানি মূল্য ২৫০ মার্কিন ডলার। ধাপে ধাপে এলসির বাকি পেঁয়াজ বন্দরে এসে পৌঁছাবে বলে জানান তিনি।
এদিকে, পেঁয়াজ আমদানির মাধ্যমে প্রায় তিন মাস পর আবারও সচল হলো আখাউড়া স্থলবন্দরের পণ্য আমদানি বাণিজ্য। সর্বশেষ গত মার্চের প্রথম সপ্তাহে ভারত থেকে ৩৮ টন ভাঙা পাথর আমদানি হয়েছিল।
অনলাইন ডেস্ক :
আন্তর্জাতিক মান ও পদ্ধতি মেনে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশি নাগরিকদের গচ্ছিত রাখা অবৈধ অর্থ ফেরত দিতে পূর্ণ সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সুইজারল্যান্ড।
ঢাকায় নিযুক্ত সুইস রাষ্ট্রদূত রেটো সিগফ্রিড রেংগলি এবং পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের মধ্যে এক বৈঠকে এই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
আজ ১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আলোচনাকালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন সুইস ব্যাংকে নির্দিষ্ট কিছু বাংলাদেশি ব্যক্তির অবৈধ সম্পদ শনাক্ত ও উদ্ধারে সুইস কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করেন।
সাম্প্রতিক ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানকে একটি বিস্ময়কর ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করে সুইস রাষ্ট্রদূত এই পরিবর্তনকে বাংলাদেশে ব্যাপক সংস্কারের একটি সুযোগ হিসেবে অভিহিত করেন এবং সংস্কার প্রক্রিয়ায় সুইস সরকারের সমর্থনের আশ্বাস দেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এই উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকটি কমিশন গঠনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের কথা তুলে ধরেন।
উভয় পক্ষ জাতিসংঘের গুম বিরোধী সনদে বাংলাদেশের যোগদানে আনন্দ প্রকাশ করে এবং মানবাধিকার কর্মসূচি আরও সমুন্নত রাখতে একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হয়েছে।
বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশকে একটি অভূতপূর্ব সম্ভাবনাময় বাজার হিসেবে বর্ণনা করেন এবং নতুন সুইস বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বেসরকারি খাতের আরও বেশি সম্পৃক্ততা এবং সমতল ক্ষেত্র তৈরির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
বিশেষ করে আইসিটিতে বাংলাদেশি তরুণদের অপার সক্ষমতার কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা উদ্যোক্তা ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্ণ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে সুইস সহায়তা কামনা করেন।
রাষ্ট্রদূত এ বিষয়ে সুইস পক্ষের আগ্রহের কথা জানান।
উভয় পক্ষ রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেন এবং একমত হন যে মিয়ানমারে বাস্তুচ্যুত জনগণকে নিরাপত্তা, নিরাপত্তা ও অধিকারসহ তাদের স্বদেশে প্রত্যাবাসনই সংকটের একমাত্র সমাধান।
সুইস রাষ্ট্রদূত রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি কক্সবাজারের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর প্রতি আরও মানবিক সহায়তার আশ্বাস দেন।
সুইস দূত সুইস ফেডারেল কাউন্সিলরের কাছ থেকে আসা মূল অভিনন্দন বার্তাটি পররাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেন।
সূত্র : বাসস